১.
সুপারভাইজারের কথা হলো, এ কিক ইন দি বাম উড ব্রিং ব্যাক দ্যা মটিভেশন। আমার কথা হলো, নাথিং ইজ গোনা ওয়ার্ক আদার দ্যান ডিভাইন ইন্টারভেনশন। বাংলায় বল্লে, সুপারভাইজার কয়- পশ্চাৎদেশে একখানা লাথি দিলেই আমার কর্মস্পৃহা ফিরে আসবে। আমি বলি, খোদাতালা নিজ হাতে রহম না করলে কিছুতে কিছু হবে না। লাথি লাগে নাই, রহমত নাজিল হইল কিনা তাও জানি না, তবে কাজ খারাপ চলছে না।
২.
নিজে মরতে চাইলে মরুন, দয়া করেঅন্যদের মারবেন না। কনফুর এ পোস্টটা ছিল মেলবোর্নে পড়তে আসা এক ভারতীয় ছাত্রের গাড়ী দুর্ঘটনা নিয়ে। লাইসেন্স ছিল না, মাতাল হয়ে ৬০ কিমির রাস্তায় ১৫০ কিমি চালিয়ে ফুটপাথে তুলে দেয়। নিজে মরে না, কিন্তু বিয়ে হবে এমন এক যুগলের একজনকে মেরে ফেলে। অস্ট্রেলিয়ার বিচার ব্যবস্থার খবর-টবর দেখে আমার ধারণা ছিল, পুণিতের বড়জোর কয়েক মাসের জেল হবে। খবর হলো, বিচার শুরু হওয়ার আগেই জামিন নিয়ে আরেক জনের পাসপোর্ট ব্যবহার করে ভারত পালিয়েছে পুণিত। যে তাকে পাসপোর্ট দিয়ে সাহায্য করেছে, তার বিরুদ্ধে পুলিশ অভিযোগ করেছে এখন। পুণিতকে ফেরত আনার জন্য ভারত সরকারের সাহায্য চেয়েছে।
৩.
জাকাজা ভায়রা ভাই পরিষদের মেম্বর দ্রোহী মেলবোর্নে বসত গড়ছেন। এ খবর কানে আসার কয়দিন পর দেখা হয়ে গেল কনফুর বাসায় কনফুর জন্মদিনের পার্টিতে। এই লোকরে যে আল্লায় ক্যামনে বানাইছে কে জানে। আমারে একবার সচলের মডু বানায়, তো আবার বানায় গভর্নর, আবার ডেভু। এতকিছু যখন বানাইল, কইলাম কনফু সচলের ট্যাকা মাইরা নকিয়া এন৭১ কিনছে। 'ট্রাফিক বিক্রি কইরা এরা বহু ট্যাকা কামায়।' ওই মোবাইল দিয়াই আলাপের ফাঁকে ফেসবুকায় আর সচলায়তন গুতায়। আড্ডা শেষে মেম্বরকে সপত্নী নিয়ে আসলাম আমার বাসায়। আড্ডার বাক্স বললে ভুল হবে, কয়েক পিপা আড্ডা পিটানোর পর শেষরাতে তাদেরকে বাসায় দিয়ে আসতে হয়।
মেম্বরের বিয়া হবে, বিয়া হবে মানে বিয়া নিয়া কী এক অনুষ্ঠান হবে। দাওয়াত কবুল করার পর শুনলাম বিরাট একটা খারাপ খবর। এপিং-বান্ডুরার যে এলাকায় তারা থাকে, সেখানে চার শিখ-ভারতীয়কে পিটিয়েছে সাদা কিছু ছেলে। এ চারজন প্রায় ২০ বছর ধরে অস্ট্রেলিয়াতে থাকে। বারে গেছে পুল খেলতে, সেখানেই সাদা কিছু ছেলে-মেয়ে কটুক্তি করে। বারের বাউন্সার (দারোয়ান) তাদেরকে বের করে দিলেও কার পার্কে ওঁৎ পেতে অপেক্ষা করে সাদা ছেলেমেয়েগুলা। শিখ ছেলেগুলো বের হয়ে গাড়ীতে ওঠার সময় আক্রমণ করে। অন্তত ৪০-৭০ মানুষ সেটা প্রতক্ষ্য করে। পুলিশ এ ঘটনা চেপে রেখেছিল। ঘটনার চারদিন পর ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে তা প্রকাশ হয়। মেম্বরের বিয়া খাইতে গিয়া পিটা খাই কিনা ভয়ে আছি। না গেলে আবার মেম্বর খাটের পায়ার সাথে বান্ধা অবস্থায় পিটানি খাবে, এই ধামকিও নাকি আছে।
৪.
এখন বসন্ত শুরু হয়ে গেছে। কয়েক সপ্তাহ আগে, রাজ্য সরকারের পানিসম্পদ মন্ত্রী টিম হোল্ডিং একা একা ট্রেকিঙে যায় তুষারবৃত আল্পস রেঞ্জে। দু'দিন যাবার পর হঠাৎ করে তার খোঁজ পাওয়া যায় না। কয়েকদিন পর তাকে উদ্ধার করা হয়, আশ্চর্য রকমভাবে জীবন্ত এবং সুস্থ্য অবস্থায়। টিম এক সময় আর্মিতে ছিল, কঠিন প্রাকৃতিক প্রতিকূল পরিবেশে কেমন করে বেঁচে থাকা যায় সেটার প্রশিক্ষণ ছিল। আর ছিলো অসম্ভব দৃঢ় মনোবল- তার স্ত্রীর ভাষায়। সীমিত খাদ্য, পানীয় আর পোশাক নিয়েই ঋণাত্বক তাপাত্রায় বাঁচিয়ে রেখেছিল নিজেকে। মানুষের সহ্যশক্তি খুব বিস্ময়ের। এর আগে নেইল নামে এক ব্রিটিশ পর্যটক ব্লু মাউন্টেনে প্রায় দুসপ্তাহ না-খেয়ে, না-দেয়ে বেঁচেছিল। তার কোন বিশেষ প্রস্তুতিও ছিল না।
তবে টিমের উদ্ধার নিয়ে কিছুটা বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমে চ্যানেল নাইন দাবী করে, তাদের নিউজ হেলিকপ্টারই প্রথম টিমকে দেখতে পায়, তারপর পুলিশকে টিমের অবস্থান সম্পর্কে খবর দেয়। প্রতিদ্বন্দ্বী চ্যানেল সেভেন, পারতপক্ষে নাইনের নাম উচ্চারণ করে না, তারা জানায় টিমের বেঁচে থাকা ও অবস্থান সম্পর্কে জানার জন্য সরকার বিশেষ মিলিটারি বিমান ব্যবহার করেছে, পরে হেলিকপ্টার দিয়ে উদ্ধার করেছে। পুলিশ এ খবরের সত্যতা স্বীকার বা অস্বীকার কোনটাই করেনি- তার মানে হচ্ছে সত্যি সত্যি বিশেষ বিমান ব্যবহৃত হয়েছে, বলাই বাহুল্য মন্ত্রী বলেই।
৫.
ধূলিঝড়ের খবর আর নতুন নেই। গাড়ী ধোয়ার দোকানগুলো ধুন্ধুমার ব্যবসা করছে। সিডনি-কুইন্সল্যান্ডের বিশাল এলাকা জুড়ে যে লাল-ধুলোর গভীর ঝড় বয়ে গেছে, গত সপ্তাহে মিডিয়ায় এ খবরের বাড়াবাড়ি দেখে, নিউজ.কমে একজনের মন্তব্য: OMGWTF. কারণ, যে ঝড় সিডনির উপর দিয়ে গেছে তা তার আগের দিন ক্যানবেরা অতিক্রম করেছে- কিন্তু মিডিয়ায় আসেনি। সিডনি বলেই এত হৈচৈ। রাজ্যে-রাজ্যে রেষারেষি মাঝে-মধ্যেই দেখা যায়। আরো দেখা যায় এযুগেও মানুষের বোকামি।
কুইন্সল্যান্ডে দু'ব্যক্তি বিশেষ কেমিক্যাল আবিষ্কার করেছে যেটা দিয়ে একটা ১০০ডলারের নোট থেকে দু'টো নোট বানানো যায়। হাতে নাতে তা করে কয়েক জনকে দেখিয়ে বিশ্বাসও অর্জন করেছে। তারপর সে বিশ্বাসের ফাঁদে পা দিয়ে প্রায় ২০০,০০০ ডলারের মতো তুলে দিয়েছে কয়েকজন। হাত সাফাই করে, সাদা কাগজ শ্যাম্পু-সাবানে ডুবিয়ে, এলুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়ে তুলে দিয়েছে, বলেছে দু'দিন পরে খুলতে। দু'দিন পরে সাদা কাগজ ছাড়া কিছু পাওয়া যায়নি। প্রতারিতরা এখন পুলিশে দৌড়াচ্ছে।
৬.
কার্টুন নেটওয়ার্ক ১৯৫২টি শিশুর মধ্যে জরিপ করে জানিয়েছে, স্কুলে পড়া শিশুদের প্রধান দুঃশ্চিন্তা হলো চাকরি বাকরি পাবে কিনা। প্রাইমারি স্কুলের শিশুদের এই চিন্তা! মিডিয়া কতদূর যেতে পারে তার ভাল একটা উদাহরণ।
১৬ বছরের জেসিকা ইয়টে চড়ে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করবে, বাবা-মারও মত আছে। মানা করছে সরকার ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান। ডেনমার্কে একই কাজ করতে চাচ্ছে ১৩ বছরের এক কিশোরী। ব্যক্তিস্বাধীনতা কি সম্ভাব্য আত্মহত্যা পর্যন্ত যেতে পারে - এই নিয়ে বিতর্ক।
৭.
ভিক্টোরিয়ার দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যো গ্রেট ওসেন রোড একটা প্রধান আকর্ষণ। বিশ্বযুদ্ধ ফেরত সৈনিকদের কাজে লাগানোর জন্য সরকার শ্রেফ পাহাড়-পর্বত কেটে সাগর ঘেঁসে রাস্তা বানিয়েছে- ভালো আঁকাবাঁকা। সেটা ধরে পোর্ট ক্যাম্পবেল নামে এক জায়গায় গেলে মিলে এপোসল (Apostle)। সাগরের বুকে মাথা উঁচু করে রাখা, এক টুকরা মাটি বা পাথর। প্রথমে ছিল ১২টি, তারপরে ৮টি, গতকাল একটা ভেঙে পড়ে হয়ে গেল ৭টি।
গ্রেট ওসেন রোড বৃহত্তর জিলঙে পড়েছে বলে এটাকে মঙ্গলের চিহ্ণ বলে দেখছে জিলঙের লোকজন- বিশেষত ফুটি সমর্থকরা। আজকে, জিলঙ আর সেইন্ট কিলডার মধ্যে ফুটি ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে; নামকরা এমসিজিতে।
৮.
ঈদের পরদিন সোমবার একটা কোথাও ঘুরতে যাবার ইচ্ছায় গেলাম উইলসন প্রমোন্টরি (Wilson Promontory- কেউ কেউ n সাইলেন্ট ধরে), সংক্ষেপে বলে উইলসন প্রম। ভূগোলে, প্রমোন্টরি, গর্জ, প্ল্যাটু এসব এক সময় পড়েছিলাম; কিন্তু কোনটা যে কী, তা আর মনে নেই। তবে উইলসনের প্রমের বৈশিষ্টটা হলো, মূলত পাথরের পাহাড় সরু হয়ে সাগরের মধ্যে ঢুকে গিয়েছে।
সহযাত্রী ছিল কনফু-তিথি, আর এক দম্পতি। যেতে যেতে বিকাল ৪টা, সূর্যাস্তের আগেই আবার বের হতে হবে। একটু আধটু ঘুরে ফেরার পথে গাড়ীতে তুমুল ঘ্যানা-গান করে বাসায় ফিরতে রাত ১২টা। ছবিগুলো সব এই ভ্রমণের।
মন্তব্য
আপনার আর আদুরে অপনার ছবিটি দারুন ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
জ্বী বস, কোনটা রেখে কোনটা বলি? লেখা যেমন, ছবিগুলোও এবং জায়গাটাও অতি তেমন।
গ্যাস মারেন ক্যাংকা?
না রে ভাই, গ্যাস মারমু ক্যা? যা ক'ছি তা সত্য।
সব মিলিয়ে দারুণ।
ধন্যবাদ।
চার নম্বর ছবিটাতে পানির রং খয়েরি কি ছায়া পড়ার কারণে !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
রণদা
রঙটা ছায়ার কারণে না। পানিরও না। পানির নীচে পাথুরে বালির।
ঠিক কী কারণে সে রঙ তার সম্ভবত ভূ-তাত্বিক ব্যাখ্যা আছে, কিন্তু আমার অজানা। যে পাহাড়টা দেখা যাচ্ছে তার ওপাড়ে আছে স্কুইকি বিচ, যেখানে বালিতে হাঁটার সময় কচ কচ করে শব্দ করে (কাঁচে ভেজা আঙুল ঘষলে যেমন)। এর ব্যাখ্যাও আমার অজানা।
অনেকদিন পর আপনার একটা বড়সড় এবং 'মন খারাপ না করা' লেখা পড়লাম, ভালো লাগলো তাই
ইয়ে, আপনার কিক বা ডিভাইন ইন্টারভেনশন ছাড়াই কাজ কেন আগাচ্ছে? সিক্রেটটা কী দাদা, বলেননা একটু
বুস্ট ইস দি সিক্রেট অফ মাই এনার্জি - বলেছেন কপিল দেব।
মন যথারীতি খারাপের জায়গাতেই আছে।
লেখাটা পাঁচ-মিশালী ।
পড়তে গিয়েও পাঁচ-মিশালী আনন্দ পেলাম।
বিশেষ করে ৬ নম্বরটা।
ছবিগুলো দারুণ---!!!
আর স্নিগ্ধা'পুর মতই প্রশ্ন রাখলাম, কেম্নে কী? কপিলের ধুয়া তুলে তুমি পুয়া(সিলেটি, পোলা) পার পাবে না---
চটপট কারণটা বলে ফেল দেখি
আলমগীর ভাই তো শেরপুর জেলার , সিলেটি পোলা হলো কেমনে ?
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
আমারই বোঝানোর ভুল---
পুয়া শব্দটা সিলেটি এবং তার মানে হচ্ছে পোলা---সেইটা বোঝাতেই ঐ অংশটুকু লেখা---আলমগীর সিলেটি না---কনফার্মড 'আবাদী' --সেইটা যেমন আমি জানি---তেমনি সে-ও ভাল করেই জানে--- হে হে হে ---
ভুল আপনার না, আসলে আমারই ভুল । দুঃখিত ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
এক যুগ সিলেটে কাটাইলাম, সিলটি ভাষা শিখলাম, নিজেরে তো কোয়র্টার সিলটি মনে করতাম রে বো।
আর 'গবাদি' ভাই যা কইছেন তাই সই
হে হে হে
দারুন
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
ধন্যবাদ দেবুদা।
একের ভেতর কত খবর দিলেন ভাইজান। ভালো লাগলো।
..................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
পান্থ রেজার খবর কী?
খবর ভালো না! সেমি জ্বর আর লো ব্লাড প্রেশার নিয়ে দিনাতিপাত করতেছি। বোতল বোতল স্যালাইন গিলছি। এখন দেখা যাক কী হয়!
...........................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ধন্যবাদ সিমন।
আপনাকে এখন মাঝে মধ্যে লেখায় পাই... তাতেই আনন্দ... এই লেখা নিয়ে কী কী যেন বলতে গেছিলাম। নানান প্রসঙ্গে ভুলে গেছি...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বহুক্ষণ শুয়ে থাকলে যেমন পাশ ফিরতে হয়, অনেকটা তেমন।
মাঝে-মধ্যে পড়ি, হঠাৎ মন চাইলে লিখি।
বহু আগে রহস্য পত্রিকায় একটা সিরিজ ছিলো - আজগুবী দুনিয়া বা এই রকমের একটা নাম। এই লেখা পইড়ে সেই সিরিজটার কথা মনে পড়লো। ভাল্লাগসে ...
-------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
ধন্যবাদ সুহান।
আপনাকে আবার নিয়মিত হতে দেখে ভালো লাগছে আলমগীর ভাই
লেখা ভালো লেগেছে।
কস্কী মমিন কোন দেশে?
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
বিশ্বসংবাদ বিষয়ক একটা অনুষ্ঠান শুনলাম মনে হচ্ছে। তবে, সবই রিপোর্ট থেকে ফিচারের মতোই হয়ে উঠেছে বেশি, সে-জন্যই ভালো লাগলো পড়তে। ছবিগুলো দেখেও ভালো লাগলো। জায়গাটা অসাধারণ!
ভালো থাকেন আলমগীর ভাই।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
বা: লেখা ছবি মিলিয়ে চমত্কার লাগল৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
রেনেট, সাইফুল, দময়ন্তী দি
অশেষ ধন্যবাদ।
বিচিত্র পৃথিবী!
অনুভূতি গুলো আসলেই পাঁচমিশালী!
লেখা ভাল লেগেছে বলার অপেক্ষা রাখে না।
বোহেমিয়ান
নতুন মন্তব্য করুন