পুরনো গল্প ০৩

কেনো জানি এইটাকে গল্প ভাবতে ইচ্ছে করতেছে না। নিজের জীবনেরই কোন একটা অংশ মনে হচ্ছে।

ভাল লাগলো।

উজানগাঁ

পেছনের কথা মনে করিয়ে দিলেন ভাই। সেই ৭৩,৭৪,৭৫ এর কথা।

নিজের গল্প, বড্ড নিজের মনে হচ্ছে।

মুস্তাফিজ ভাই ফিরে যাচ্ছেন বছর তিরিশ আগে। আমি পেছন ফিরে দেখবো বছর পনের। চল্লিশ-পঞ্চাশ টাকায় মেপে বাজার করতাম।

চলুক।

হুমম, নিজের জীবনের গল্প মনে হচ্ছে।

এভাবেই রোজ রোজ আমাদের ঠকতে হবে। এভাবেই হিসেবহীন হয়ে বেঁচে থাকতে হবে বাবা...
তাই হয়...

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

ঐ মিয়া... আমি না এইসব আপনেরে আর লেখতে মানা করছি?
খালি ভেজাল করেন না?

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

দিলেন মনটা আবার খারাপ করে। বুঝলাম আপনি মর্মাহত বাউল, তাই বলে প্রতিটা লেখায় এভাবে ঝাঁকি মারতে হবে আমাদের?

লেখাটা পড়ে মনে হচ্ছিল লেখককে জড়িয়ে ধরি।

আমার ছেলেবেলার কয়েকটা বছর কেটেছিল ঠিক একই ধরনের দুঃসময়ের ভেতর দিয়ে। গল্পটা পড়ে তাই খুব কষ্ট পেলাম।

ভালোই, মানুষজনরে কষ্ট দেওয়ার ভালো বুদ্ধিই বাইর করেছেন ভ্রাতঃ...

পুনশ্চঃ মেইলে কাজ হলো ?

এই জাতীয় লেখায় মন্তব্য করা যায় না

আচ্ছা, আপনার ডাকনাম তো "অপু" জানতাম। নাকি টুটুলও? তাহলে তো সচলে, আমার হিসেব মতে, চারজন টুটুল।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?

শ্তদ্ল

আমার আম্মা আমােক পান আনাতে িদতো দুই টাকা, সুপাির আনার জন্য দুই টাকা এবং কাচাঁ মরিচ আনার এক টাকা আরও অনেক কথা মনে পড়ে গেল।

কী যে দুঃখপূরাণ শুরু করলেন বস!
ধুর!

০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"

চুপচাপ এসে শুধু পড়ে যাই।
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done

আটপ্রৌঢ়ে গল্পের অলবাবীয় সংস্করণ = অভূতপূর্ব গল্প!
___________________________
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ

মনে আছে দু'টাকা রিকশা ভাড়া বাচানোর জন্য মা কতদূর হেটে বাজারে যেতেন আর সপ্তাহের একদিন গরুর মাংস খাবার সেই আনন্দ ।

-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।

হায় রে, চার ভাইবোন আমাদের (তার ওপর বড়ভাইয়ের পরিবার) কে নিয়ে সীমিত আয়ে সংসার চালাতে হিমসিম খাওয়া আমার আব্বা-আম্মা! সপ্তাহে একদিন গরুর মাংস বরাদ্দ ছিলো আমাদেরও। প্রত্যেকটা টাকার মূল্য ছিলো। মনে আছে ছোটবেলায় কালেভদ্রে কোন জামা উপহার পেলে আম্মা ঈদের জন্য তুলে রাখতো।

আহ্‌ -সেসব স্মৃতি, এখন কেন যেন ভাবতে খুব ভালো লাগে!
শেষ বয়সে আমার ভাইদের কল্যাণে আমার বাবা-মা অনেক ভালো থেকেছেন/আছেন। সেজন্যই হয়তো।

আমাকে কোনদিন এ পরিস্থিতি দিয়ে যেতে হয়নি কিন্তু ছোটবেলায় দাদা মারা যাওয়ায় বাবা গেছেন চ্রম পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে। আমাদের কষ্ট সব বাবাই করে ফেলেছিলেন আগে আগে।
ছোটবেলায় দাদু আমাদের ঈদের সালামী দিতে গিয়ে নতুন টাকা গুলোকে রীতিমতো ঘষত, একটা না বেশী চলে যায়, আমরা কাজিনরা সার বেধে দাঁড়াতাম, হেসে গড়িয়ে পড়তাম, আজ অনুভব করতে পারি কেনো ঘষত?

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

এভাবেই হিসেবহীন হয়ে বেঁচে থাকতে হবে বাবা...
ভাল-লিখেছেন ....।
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !