সকলি তবে অনুযোগে ভরপুর হে জননী আমার ...

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: রবি, ১০/০৫/২০০৯ - ১২:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মা ভেবেছিলেন সেবার তার মেয়ে হবে। জামা বানানো হয়েছিলো, সবাইকে তিনি আগাম বলে রেখেছিলেন তার মেয়ের কথা। কিন্তু সেই শীতে তার মেয়ে হয়নি। ধুন্দুমার বাঁধিয়ে, জীবন ও মৃত্যুর মাঝে তিনি এক ছেলেকে জন্ম দিয়েছিলেন। তার শারীরিক সকল সক্ষমতা কেড়ে নিয়েছিলো সেই শিশু। সেই থেকে সন্তান জন্মের ক্ষত ধারণ করতে হচ্ছে তাকে। সেই ধুন্দুমার লাগিয়ে, মাকে জন্মের মতো অসুখি করে পৃথিবীতে আসা শিশুটাই আমি।

গতকালকে হিসাব করে দেখি আবজাব নানান বিষয় নিয়া আমি লিখছি। তালছাড়া সব বিষয়। পত্রিকায় চাকরির জামানায় সম্পাদকীয় লেখার কাজ করছি যখন, তখনকার হিসাব ধরলে মাথা আউলে যায়। সেইসব সময়ে একবার মাত্র আমি মাকে নিয়ে লিখেছিলাম, মাত্র একবার, তাও ছদ্মনামে। পত্রিকার পাতায় নানান কিসিমের ফিচার ছাপাতে হয়, সেইরকম এক ফিলার ফিচার ছিলো সেটা। স্মৃতি ঘেটে দেখি সেই ফিচারে, সেই পাঁচশ শব্দে আমি আমার নিজের মায়ের কথা লিখিনি। একটা শব্দও সেখানে ছিলো না আমার মাকে নিয়ে। আমি মূলত মা দিবসের কিতাবি সওয়াল জওয়াবই বিবৃত করেছিলাম সেই লেখায়।

মা'কে নিয়ে আমি লিখিনি কেনো?

প্রশ্নটা মাথায় ঘুরে, ঘুরতেই থাকে। উত্তর খুঁজে পাই না। মায়ের সাথে কি আমার সম্পর্ক খারাপ? মাকে কি আমি পছন্দ করি না? মাকে নিয়ে কি আমার বলার কিছুই নেই? ভাবতেই থাকি। কিনারা পাইনা।

স্মৃতি ঘেটে দেখি সারাটা শৈশবে, মা আমার অসুখে অসুখে কাটিয়েছেন সেইসব সময়। আমার শিশুবয়েস থেকেই মা অসুস্থ। অনেক পরে জেনেছি সেই অসুখের কারণ আমি। আমাকে জন্মদিতে গিয়েই জরায়ুতে ক্ষত হয়েছিলো তার।

দুরাগত দিনপঞ্জির পাতা উল্টে দেখি, নানাবাড়ির টিলা ঘেসা হাওরে নৌকা চলে, সেই নৌকায় বড়মামা, আব্বা, লাল নানা মিলে মাকে তুলেন। ১০ তলা মাপের টিলা থেকে মাকে নামানো হয়েছিলো কিভাবে সেটা যদিও মনে পড়ে না। তবে নৌকা চলতে শুরু করার আগে খালামনি কিংবা মাসিকে আম্মা প্রায় নিস্তেজ গলায় বলে যাচ্ছেন, আমাকে দেখে রাখতে সে কথা আমার মনে পড়ে। সেইসব দিনে আমি মনমড়া হয়ে টিলার এষণা ধরে হেটেছি, পুবের ঘাটের জারুলের তলে বসে থেকেছি, সেইসব বিষন্ন দুপুর ও বিকেল আমাকে এখনও তাড়িয়ে নিয়ে যায়। আর কি আশ্চর্য মায়ের কথা ভাবতে গিয়ে আমি কেন বার বার নিজের বিষন্নতাতেই ডুবি? দয়াদ্র জননীর কোলের কথা কেনো আমার মনে থাকে না?

আমি প্রায়শ, মাকে বলি তোমারতো আমার জন্যে মায়া নাই। উদাহারণ টানি, একবার জ্বরের আমাকে ফেলে শহরে গিয়েছিলে। মা সেটা মেনে নেন। সেই ঘটনার, সেই ফেলে যাওয়ার গল্পটা টেনে নিয়ে দেখি মা সেদিন ডাক্তার দেখাতে গিয়েছিলেন। আবার বলি, তুমি আমাকে ফাঁকি দিয়ে, গোলাপগঞ্জের খেয়া ঘাটে ফেলে রেখে শহরে গিয়েছিলে। মা মেনে নেন। সেই গল্পও টানি, টেনে দেখি সেদিনও মা ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন। সেই গল্প টানতে টানতে দেখি, বন্ধ দরজার ওপরে লাল বাতি জ্বলে, ভেতর থেকে সাদা কাপড়ের মানুষরা বেরোয়। অনেকক্ষন পরে সেই ঘর থেকে আমার মাকেও বের করা হয়। মা ঘুমে, আমাদের দুই ভাইয়ের সামনে এনে একটুক্ষণ দাড়ায় সেই ট্রলি। নার্স মায়ের গালে হালকা নাড়াচাড়া করে চোখ মেলতে বলে। মা চোখ মেলে আমাকে দেখে, ভাইয়াকে দেখে। প্রায় নিশ্চল হাত বাড়ায়, আমাকে একটু ছুয়ে দেয়... এইসব কথা আমি মা কে বলি না। মাকে আমি বলি, তুমি টানা সাতদিন শহরে ছিলে, বাড়ির সবাই তোমাকে দেখতে গিয়েছে, আমাকে নিতে বলোনি তুমি। সেবার অপারেশনের দিনে নানি আমাকে নিয়ে গেলেন, গিয়ে দেখি পোস্ট অপারেটিভ থেকে মাকে নিয়ে আসা হয়েছে। ঘন্টাখানেক পাশে বসে থাকি। সাদা কাপড়ের মেয়েরা এসে আমাকে দেখে আর বলে তোমার মা বুঝি রোকেয়া আপা? আমি মাথা নাড়ি। তারা আমাকে আদর করে আর বলে, মা'তো সারাদিন তোমার কথা বলে। আমি সেইসব কথা শুনে কেঁদেছিলাম কিনা এখন আর মনে নাই, তবে একা একা দশফুটি ঘরে বসে যখন এইসব কথা মনে হয় আমি কখনই চোখে ভালো দেখি না। চশমাটা ঘসি, কুয়াশা কাটে না। তবু মাকে ভুলেও আমি বলি না, আমি জেনেছিলাম তার হাসপাতালবাসের উচাটনি ব্যথার কথা। খোটা দেই, সাতদিন দূরে থাকার কথা বলে।

এইসব অসুখি দিনে আমি মাকে ভালোবাসতে শিখেছিলাম। জননীর কোলের অভাব অনুভব করেছিলাম। অথচ তারে কোনোদিনই বলিনি ভালোবাসার কথা। বার বার বলেছি অভাবের কথা। তাকে না পাওয়ার কথা, আদরহীন শৈশবের কথা বলি এই সময়ে এসেও।

তৃতীয়বার মাকে অপারেশন করানোর সময় আমি প্রাথমিকের শেষ ক্লাশে পড়ি। সেবার মা নিজেও ঘাবড়ে গিয়েছিলেন। সেবার মা মৃত্যুর চিন্তা করেছিলেন। অপারেশনের আগের বিকেলে, সবাই বিদায় নিয়ে আসার সময়, মা আমার হাত ছাড়ছিলেন না। আমি মায়ের পাশ ঘেষে দাড়িয়ে ছিলাম। সবাই একে একে বাড়ি চলে গেলো, আমি থাকলাম হাসপাতালে! হাসপাতালের ছোট্ট বেডে মা আমাকে নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন সে রাতে। পরের সকালে, মা কে অপারেশন থিয়েটারে নেয়ার সময়ে দাদা আমার দিকে এমন ভাবে তাকালো, দেখেই বুঝলাম, মার কাছে থাকতে না পারার ব্যথা সেই চোখে। মা আমাকে কেনো রেখেছিলেন নিজের কাছে? তিনি কি ভেবেছিলেন সেই বুঝি আমারে বুকে ধরে তার শেষ ঘুম।

আমি এইসব টুকরো টুকরো কথা কখনোই মাকে বলি না। মায়ের সাথে বার বার ঝগড়া করি। খুনসুটি করি। সুযোগ পেলেই বাড়ি ছেড়ে পালাই। আর বলি, মা আমাকে ভালোবাসো না কেনো? তাই মাকে নিয়ে কখনই কিছু লেখা হয় না।

সকলি তবে অনুযোগে ভরপুর হে জননী আমার ...


মন্তব্য

দ্রোহী এর ছবি

কথা খুঁজে পাচ্ছি না।

শাহেনশাহ সিমন এর ছবি

.......................

_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

সবজান্তা এর ছবি

দিবস ভিত্তিক ভালোবাসায় তেমন বিশ্বাস নেই, তাই সর্বত্র মা কে উচ্ছাসে তেমন গা ভাসাচ্ছি না, একটু আগেও মা' র সাথে চিৎকার করলাম।

অপু ভাই আপনার লেখাটা এতো বেশি চমৎকার যে কোন দিবস লাগে না এরকম লেখার জন্য। যে কোনদিন যে কোন সময় পড়া যায় এই লেখা। চমৎকার সুন্দর একটা লেখা।

পুনশ্চঃ কয়েক জায়গায় কিছু টাইপিং ত্রুটি আছে, ঠিক করে নিলে পড়তে আরাম হয়।


অলমিতি বিস্তারেণ

নজমুল আলবাব এর ছবি

মন্তব্য নিয়া মন্তব্য নাই। টাইপোগুলা এইখানে তুলে দাও। ঠিক করি।

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

বহু বহু বালছাল লিখেছি, কিন্তু মা'কে নিয়ে লিখতে পারিনি। একবার কিছুটা চেষ্টা করেছিলাম।

কুলাঙ্গারই থেকে গেলাম। এই আজকেও ধুন্ধুমার ঝগড়া করলাম। এখন নেটে এসে দেখি এইসব লেখায় ভরা...

নজমুল আলবাব এর ছবি

আম্মার লগে খালি ঝগড়াই করি। খালি ঝগড়া। যন্ত্রনা দিয়েই যাই।

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

আকতার আহমেদ এর ছবি

আপ্নে মিয়া আর কোন বিষয় পান নাই। কী সব হাবিজাবি লিখছেন, কমেন্ট করতে গিয়া দেখি মনিটরের স্ক্রিন দেখাইতেছে ঝাপসা। লেখাগুলা অস্পষ্ট! ধুরো...

দময়ন্তী এর ছবি

কড়া রাগী রাগী দু'একটা কথা বলতে ইচ্ছা করছিল৷
কিন্তু থাকগে ..............
মন খারাপ মন খারাপ মন খারাপ
----------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

নজমুল আলবাব এর ছবি

এই থাকগেটা, কড়া কথা না বলার চেয়েও কড়া। বলে ফেল্লে ভালো হয়।

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

কল্পনা আক্তার এর ছবি

কি বলবো.........

পৃথিবীর সব মায়েদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা রইল।

........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা


........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

হায়! মা'কে নিয়ে যে আমারো একটা অক্ষর লেখা হয় নাই! মন খারাপ তবে অপু ভাইয়ের মতো আমারো একদিন লেখা হবে হয়তোবা। সেদিন আমিও বলতে পারবো...

নজমুল আলবাব এর ছবি

মাকে নিয়ে লিখতে হয় নারে পাগলা। মাদের নিয়ে না লিখলেও চলে। মাতো মাই। তারে নিয়া আবার লেখা কি?

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

কীর্তিনাশা এর ছবি

আজ আমারো বারবার নিজের মায়ের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে আর চোখ ভিজে উঠছে।

মা-এর মর্ম আসলে সেই বোঝে যে মা'কে হারিয়েছে...........

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

নজমুল আলবাব এর ছবি

মায়ের জন্যে শ্রদ্ধা।

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

হাবিব এর ছবি

গতকাল ও আম্মু এর সাথে ঝগড়া করলাম।কি করব,আম্মু এখনও আমাকেক্লাস ফাইভে র বাচ্চা ভাবে।বিদেশ বিভুই থাকি,প্রায় ই মন খারাপ থাকে,কেমন জানি মা র সাথে কথা বলে ভাল হয়ে যাএ।

এই লেখা টা পরে আরো বেশি মন খারাপ হইয়ে গেল...।খুব বেশিৃদয় স্পরশি লেখা।

হাবিব

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

উফ... আজকে সচলায়তনের নীড়পাতাটা খুব ভারী... মন খারাপ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

নজমুল আলবাব এর ছবি

আজকে আকাশে মেঘ করেছে যে।

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

দৃশা এর ছবি

নকল পিতাজ্বী নকল মাতাজ্বী কে আর মাতা জ্বী'র শাশুড়িকে মোর তরফ থেইকা মা দিবসের শুভেচ্ছা জানাইয়েন।

কবে যে একটা 'হাসিতে ঝলমল করে' এমুন একখান পোস্ট দিবেন, god মাবুদ জানে!

দৃশা

নজমুল আলবাব এর ছবি

পারলে god মাবুদরে একটা ফোন দিওতো। জিগাইয়ো ঘটনাটা কবে ঘটবে।

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি

আজকে কিছুই না লেখার ইচ্ছে ছিলো, কারণ একটাই লেখা আসে না মা'কে নিয়ে। এই লেখাটা দিয়ে খোঁচালেন তাই পোস্ট করলাম নিজেরটাও।

মনটা সারাদিন খারাপ না থাকে!

নজমুল আলবাব এর ছবি

যাক এই লেখাটা অন্য আরেফীনরে টাইনা বাইর করলো তাইলে।

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

মাশীদ এর ছবি

আপনার লেখা পড়ে যা হবার তাই হল...চোখে ভাল দেখছি না এই আর কি!


ভাল আছি, ভাল থেকো।


ভাল আছি, ভাল থেকো।

তানবীরা এর ছবি

মাতো মাই, দূরে আছি বলেই ভালোবাসাটা বোধ হয় এভাবে অনুভব করি।

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

প্রাচ্চের ভিন দেশি এর ছবি

এম নি তেই সকাল থেকে মন খারাপ।তারপর আ্পনার আর লু্তফুল ভাই এর লেখা পরে কেমন যেন অস্থির লাগতেছে...।কি বোরডে ্যেন হাত চলে না...।মনটা আরও বেশি খারাপ হয়ে গেল।।

প্রাচ্চের ভিন দেশি

স্নিগ্ধা এর ছবি

নজমুল আলবাব, খুব কঠিন কিছু কথা বলতে ইচ্ছে হচ্ছে আপনাকে ...... বলবো না অবশ্যই ......

নজমুল আলবাব এর ছবি

ঘটনাটা কি? লোকজনে খালি কয় কঠিন কথা বলার আছে, কিন্তু বলে না। এই না বলাটা যে বলার চেয়েও কঠিন এইটা কি তারা বুঝে না?

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

মূলত পাঠক এর ছবি

অসাধারণ!

মুস্তাফিজ এর ছবি

দুনিয়াটা এমনই। ভালো থাকবেন।

...........................
Every Picture Tells a Story

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

মায়ের সাথে এই সম্পর্ক একই রকম চিরদিন।

মা যখন কাছে থাকেন তখন তার চেহারাও দেখিনা, অথচ যখন নাগালের বাইরে যান তখনই হাহাকার। একটুখানি আচলের ছোঁয়া, কিংবা রসুনের গন্ধেভরা হাত ধরার জন্য ব্যকুল হয়ে পড়ি। এজন্যই মা, যার পায়ের নিচে ঘুমিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে আজীবন--সবচেয়ে নিরাপদ, চিরশান্তির আবাসস্থল।

ভালো থাকেন।

মামুন হক এর ছবি

সব দোষ তানবীরা বেগমের সেই এগুলা খোচাইয়া খোচাইয়া উঠাইছে, দুই দিন গেলো এখনো মন ভালো হয়না। অপু মিয়া দিছে আরেকটা চটকানা, এখন চোখে কিছু দেখিনা। দুনিয়ার আরেক নামই তো মা, জীবনের ও, ভালোবাসা আর শ্রদ্ধার ও। মা তো মা ই।

রানা মেহের এর ছবি

তোর মতো একটা মর্কটের জন্য খালা এতো কষ্ট করলো?
কী অপচয় মন খারাপ
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

নজমুল আলবাব এর ছবি
সাইফুল আকবর খান এর ছবি

কানতেছি।
আক্ষরিক।
আর কিছু বলতে পারবো না।
কেন পৃথিবীতে এই বিষয়গুলা এইরকম?!
মন খারাপ
মন খারাপ
মন খারাপ

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

পড়েছি।
কেনো মন্তব্য করিনি!

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।