পতঙ্গের জীবন

চিবুকের কাছে এসে বিষাদটা ছুঁয়ে গ্যালো!
..................................................................

আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।

সুন্দর, আসলেও। আপনার বাবাইকে দেখতে ইচ্ছা হচ্ছে।

ফারাবী

ভাষাহীন ..........

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

গল্পটা বলি, সকাল ১০ ছুঁই ছুঁই। অফিসের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। আজও ছেলেটা না খেয়ে গেল। জানো বৃহস্পতিবার রাতে বলেছে ,মা অরেঞ্জ কালারের সূর্য যখন আকাশে উঠবে তখন ঘুম থেকে উঠা লাগবে। উঠে দাঁত ব্রাশ করা লাগবে,নাস্তা করা লাগবে তারপর রেডি হওয়া লাগবে। এটুকু বলতেই অপু বলে, আমার না ছেলের ক্লাশের দরজায় বসে থাকতে ইচ্ছা করে। একক্লাশ শেষ করে বাবাই আমার গালে এসে আদর দেবে। মনটা ভীষণ খারাপ হলো তার এবং আমারও।
অফিসে আসার ঘন্টা খানেক পর অপুর ফোন। ভেজা ভেজা গলা। একটা কবিতা শুনবে? শুনলাম। আমিও কাঁদলাম। ফ্রেশরুম থেকে এসে মেইল পেলাম ।বেলকোনি ঠিক করে দিলাম। এক ঘন্টায় জন্ম নিল পতঙ্গের জীবন।

মুগ্ধ .....

কিছু বলার নাই
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

তারা দিয়ে গেলাম। অনেক কিছু লিখতে গিয়েও শেষ পর্যন্ত কিছুই লেখা হল না।

-------------

কেন যেন হেমন্তর ওই গানটা মনে পড়ে গেল, “কাটে না সময় যখন আর কিছুতে..” । এই বাবাই একদিন বড় হবে এমনি করে বিষণ্ণতায় ভুগবে বাবার হাতটি ধরার জন্য ...

জগতের সব সুন্দর এত বিষণ্ণ কেন ?
বেদনা ছাড়া কী কোন কিছু মহৎ হতে পারে না ?

.......................................
তোমারই ইচ্ছা কর হে পূর্ণ ....

এত মায়া ভালোনা। জীবনে শুধু কষ্টই পাবে তাতে।

সময়ের সাথে পাল্লা দিতে দিতে হেরে যাচ্ছি সবাই। লেট হয়ে যায় সর্বত্র।
কবিতা ভালো লাগলো।
সব 'বাবাই'দের জন্য আদর।

অসাধারণ!

===অনন্ত===

অসাধারণ

কোন দুঃখে যে পড়তে গেছিলাম!
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

অনন্ত এবং সাফি কে অনেক ধন্যবাদ।

রেনেট, দুঃখিত। আমি লোকটা খ্রাপ।

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

সার্থক কবিতা। ছুঁয়ে গেলো একেবারে। কবিতা, এবং কবিতার পেছনের গল্প।

আপনে খ্রাপ লুক!
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না