পানি বাড়ছে রোজ। সকালে একবার করে নদীর পারে যাই। পানি দেখি, হু হু করে বাড়ছে। রোজ বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি ছাড়া কোন ২৪ ঘন্টা পাচ্ছি না। কোন কারণে দিনে রোদ দিতে হবেই এমনটা হলে, সকালটা ভিজিয়ে যাচ্ছে! আর সারাদিনের রোদ এর শোধ তুলে রাতে। আমার সবচে প্রিয় বাহন মোটর সাইকেল। ১৬ বছর ধরে টানা চালাচ্ছি। তবু শখ মেটে না। বৃষ্টির কারণে এটা চালাতে পারছি না। দারা-পুত্র নিয়ে চলতে হয়, আমার ভেজার শখ তাদের উপর দিয়ে চালালেতো হবে না। তাই বাক্সোবন্দি হয়ে চলাফেরা করি।
প্রায় তিনটা মাস ধরে মহা বিশ্রি এবং বাজেভাবে সময় কাটাচ্ছি। আব্বা আম্মা দুজনেই দেশের বাইরে, বাড়িটা পাহারা দিয়ে রাখতে হচ্ছে। সন্ধ্যা হলো, হাস মুরগি ঘরে তোলো, এই বাক্যের সাথে নিজেরে মিলিয়ে দিতে হয়েছে এতদিন। তার উপর রোজ বাবাইকে তার নানার বাসায় রেখে আসতে হয়েছে সকালে, আবার বিকালে নিয়ে আসো। এজন্যই মূলত নদীর সাথে নতুন করে প্রেম প্রেম একটা ভাব হয়েছে।
আমি নদীবর্তী মানুষ। হাওর-নদীর জলজ পরিবেশ ও প্রকৃতিকে সঙ্গী করে বড়ো হয়েছি। নাগরিক হয়ে উঠিনি তবু নগরেই থাকি, তাই এখন জলের গভীরে আর যেতে পারি না। বৃহস্পতিবারে সুরমা পাড়ি দিতে হলো। ক্বীন ব্রিজের উপর থেকে দেখলাম খেয়া নৌকা। কালিঘাটের দিকে ভিড়ছে। যেখানে ভিড়ছে সেই যায়গাটা চিনি। কিসমত ট্রেডার্সের বারান্দা সেটা। আমাদের অসংখ্য পাগলামির সাক্ষি এই কিসমত ট্রেডার্স। তখনই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ফেরার সময় খেয়া নৌকায় নদী পাড়ি দেবো।
বাজারে এখন এক টাকার কয়েনের আকাল। টাকার বদলে দোকানদার চকলেট ধরিয়ে দেয়। পকেট ভর্তি হয়ে যায় কোন কোন দিন। আশ্চর্য বিষয় হলো, দোকানিরা আপনাকে চকলেট ধরিয়ে দিচ্ছে ঠিকই। কিন্তু আপনি দিতে গেলে সেটা কিন্তু রাখছে না! এ নিয়ে কয়েক দফা ঝগড়া করে ফেলেছি। আমি দরবারী (ঝগড়াটে) মানুষ, তাই লোকজনে বেশি পাত্তা দেয় নাই। খেয়া নৌকায় উঠে দেখি সেখানে বিস্তর ভাংতি পয়সা। আট আনা (পঞ্চাশ পয়সা) দিতে হয় নৌকায়, ঘাটে আরো আট আনা। টাকা দিলে সিলমারা টোকেনও দিচ্ছে! এই ভরা সুরমা এক টাকায় পারাপার! এতো সস্তা হলোতো বেশি বেশি হয়ে যায়।
সুরমার পানি এখনও বেশ ভালো। শীতের সময় পানিপ্রবাহ কমে গেলে সেখানে অনেক ময়লা দেখা যায়। তবে এখনতো ভরাট যৌবন। বাজি ধরে এই নদী সাতরে পাড়ি দিয়েছি। দশ টাকার জন্যে হাতের মুঠোয় নিয়েছি জীবন! লাখ টাকাতেও কি এখন এই মোটা পেট নিয়ে সেই সাহস দেখাবো? মনে হয় না। সাথে থাকা এক ছোটভাই ক্যাট ক্যাট করে সেটাই বুঝিয়ে দিলো। নৌকা ডুবার চান্স নাই। তবু বলে, পড়ে টড়ে গেলে সাতার দিয়েন না। যাস্ট ভেসে থাকবেন, তাইলেই তীরে পৌছে যাবেন। বেটারে আর বলা হয় না, নলুয়ার হাওরে সাতার শিখেছিরে বেটা, আর ১৭/১৮ বছর আগে এই নদী আরো অনেক বেশি চওড়া ছিলো...
টুকুদা আমাকে দেখে বেশ অবাক। নদীর দিক থেকে এসেছি বলে। আগের কিছুই নেই আর। একা একা বসে আছেন, ব্যবসা নাকি নাই। ঘর ভর্তি পেয়াজ রসুনের বস্তা পড়ে আছে, ক্রেতা নাই। পানি বাড়ার কারণে লোকজন আসছে না। তাই পাইকারি বাজারের এই দশা। এই গদিতে বসে দিনের পর দিন আমরা আড্ডাবাজি করেছি। ঢাকা হোটেল থেকে ভাত আসতো। তারপর শুরু হতো ভয়ঙ্কর খানাদানা। আমার জীবনে এমন নিয়মিত খাদকাড্ডা আর কখনো দেখতে পাবোনা সম্ভবত। আট বছর আগে নাকি ঢাকা হোটেল বন্ধ হয়ে গেছে! এর মানে কি? গত আট বছর আমি বেখবর হয়ে আছি! হায় সময়! কিভাবে সম্ভব হয় এসব?
২.
সিনেমা দেখা আমার তেমন হয় না। টিভিও না। মাঝে মাঝে খবর দেখি, কিন্তু ছেলের সাথে যুদ্ধে বেশিক্ষণ টিকতে পারি না। নেটস্পিডও ইদানিং এতো কম পাই, পংকি ভাইর দোকান কিংবা রিহার্সাল কিছুতেই যাওয়া হয় না। তুলি প্রায় প্রতিদিন একটা করে সিনেমা নিয়ে আসে। বসে বসে সেটা দেখি। আমার সিনেমা দেখার তরিকাতে সমস্যা আছে। একটা সিনেমা অসঙখ্যবার দেখি। একেবারে ছ্যাবড়া বানিয়ে ফেলি মাঝে মাঝে। বাবাই নিজেও এই পদ্ধতি পছন্দ করে। মুন্নাভাই সিনেমাটা তার ভালো লাগলো, শুরু হলো দেখা। রোজ রোজ দেখা হচ্ছে বলে আমি গুনতে শুরু করলাম, ৭০/৮০ বার গুনার পর বাদ দিয়েছিলাম। অবস্থা এমন হলো যে, দৃশ্য আসার আগেই বাবাই সেটা বলে দিচ্ছে, আমিও বলে দিতে পারি! জ্যাকি চ্যান এর একটা সিনেমা সম্ভবত ফরবিডেন কিংডম। বাবাই এটা দেখেই চলেছে, থামছে না। ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে থ্রি ইডিয়টস। এখনও চলছে। আমার ভাতিজাকে ভাত খাওয়ানোর সময় এটা ছাড়তে হয়! হি ইজ সিমলা এই একটা দৃশ্য এতোবার টানা হ্যাচড়া হয়েছে তার জন্যে যে, সিডিতে সম্ভবত স্ক্রেচ পড়ে গেছে। এখন সে আমার উপর হামলা করে। হার্ড ডিস্কে রাখা আছে, সেটা সে দেখে, আর কিবোর্ডের উপর খিচুড়ির বন্যা বইয়ে দেবে। এতবার দেখলে যেটা হয়, নানান ছোটখাটো ভুল চোখে পড়ে, সিনেমাটায় দশ বছর আগের কথা বলা হচ্ছে, কিন্তু এরা দেখা যায় ক্যানভাসের জুতা পরে ঘুরে। ক্যানভাসের জুতা পরার ফ্যাশনতো তখন ছিলো না। তার উপর আবার দশ বছর পরে রাজু সেই একি রকমের জুতা পরছে। তিন বন্ধু নানান আকাম করে পানির ট্যাংকির উপর। সেটা প্রথম থেকেই ছিলো। কিন্তু চতুর যেদিন বাজি ধরলো আমিরের সাথে, সেদিন দেখালো পানির ট্যাংকির কাচা সিমেন্ট। সেই সিমেন্ট এ দাগ কেটে তারিখ লিখলো চতুর। ক্যামনে কি? দাদাভাই অবশ্য বলছে, তখন পানির ট্যাংকির সংস্কারের কাজ চলছিল। তারপর সুহাসের মতো একটা প্রাইজট্যাগ টাইপ লোক দশ বছর বসে থাকবে নায়িকার জন্যে, একিন হয় না। তবু এদের অভিনয়, এক কথায় অসাধারণ। ছোটখাটো দৃশ্যগুলো্ও চিন্তা করে তৈরি করে বলেই মনে হয়। রাজুর বউ ব্যায়াম করছে, সে প্যান্ট ছাড়াই বাইরে যাচ্ছে, একটা ছোট দৃশ্য, কয়েক সেকেন্ড এর মামলা, তারপরও কতো মন দিয়ে কাজটা করলো। ভাইরাস বক্তব্য দিচ্ছে, সেটা কপি করছে মিলিমিটার, তার হাতের ফাঁক দিয়ে আউট অব ফোকাসে দেখা যাচ্ছে ভাইরাস হাত নাড়ছে। কিঙবা আমির খান নিজের ক্লাস থেকে বেরিয়ে অন্য ক্লাসে গিয়ে যখন ঢুকলো, তখন সেটা খেয়াল করে সিনিয়ারদের চোখাছোখি, কত যত্ন থাকলে এসব করা যায়। আমাদের সিনেমাওয়ালারা এসব যদি করতো।
হিন্দি বুঝিনা। চে এর সাথে বে মিলিয়ে ধরে নেয়া টাইপ বুঝদারি ছিলো। এখন সেটা একটু উন্নত হয়েছে। তবু সবতো আর বুঝি না। থ্রি ইডিয়টস এর গানগুলো ভয়ংকর মনে ধরছে। প্রথম গানটা শুনেতো আমি পাংখা। ভাবলাম বাতাসে উড়ে যাওয়া পাতার কথা বলতেছে, পরে শুনি এই পাতাং পাতা নয়, এইটা বুঝি ঘুড়ি। তবে বাবাইর এতসব জানার দরকার নাই। সে নিজের মতো করে গান বুঝে নিচ্ছে। যেমন জুবিডুবি জুবিডুবি টাইপ একটা গান আছে আমির কারিনার। সেটা দেখে সে নিজেও গাইতে শুরু করলো। সেই গানের একটা লাইন শুনে আমি বিমোহিত, .... রামপাপা, পাগল সুলেমান...
৩.
আলমগীর মাস্টার দেশে আসছেন। পাশের বাড়িতেই থাকেন বলা চলে, কিন্তু ব্যাপক ঘরকুনো মানুষ। এরসাথে হবে না এইটা বুঝে গেছি। তারে বাইর করতে দড়ি দিয়ে টানতে হবে সম্ভবত। সেই হিসাবে আমাদের বুড়াভাই জোসসসসস। ১১ তারিখে তার সিলেটে আসার কথা। শুক্রবার। বেশ রোদ টোদ আছে। আমি হিসাব করে দেখলাম, বুড়াবেডা বারোটার দিকে সিলেটে আসবে। দিলাম ফোন, কোথায় আছে সেটা জানতে। ওমা সে দেখি আরো দুই ঘন্টা আগেই সিলেটে পৌছে গেছে! সাড়ে তিন ঘন্টায় এই লম্বা রাস্তা পাড়ি দিয়েছে। আল্লাহ তুমি এই জিনিসরে হেফাজতে রাখো। উজানগাঁ ছিলো তার সাথে। আরো যোগ হলো মোনায়েম ভাই, সিলেটের প্রিয়মুখ এই ফটুয়াল। আরেকজন ছবিয়াল আতাও যোগ দিলেন আমাদের সাথে। তারপর চলো জাফলং...
জাফলং নামের অতি রূপবতী এলাকাটারে আমরা ইচ্ছামতো খাচ্ছি। যতভাবে খাওয়া যায় ততভাবেই খাচ্ছি। ছোটবেলায় যে জাফলং দেখেছিলাম, এখন তার ১০ ভাগও নাই। তবু ভালো লাগে জায়গাটারে। বছরে কয়েকবার যাই। প্রায় নিয়মিত। এমন যাওয়ায় যেটা হয়, প্রকৃতির বদলে যাওয়াটা সেভাবে আলাদা করে ধরা পড়ে না। কিন্তু জাফলংরে এমন উথাল পাথালভাবে এরা ধর্ষণ করছে যে, প্রতিবার গিয়েই দেখি আরো ব্রিশ্রি হচ্ছে, আরো বেশি শ্রীহীন হচ্ছে। তবু ভালো লাগে, আমি বার বার জাফলং এ ফিরে যাই, আর ওপারের বিন্যস্থ পাহাড়-ঝর্ণা দেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলি, বলি- সমৃদ্ধির শেষ যেখানে, সেখান থেকেই তোমার শুরু প্রিয় বাংলাদেশ।
আমার পোস্টতো ম্যাড়ম্যাড়া। রংচং থাকে না। ছবি দেয়ার পদ্ধতিই জানি না। এই দুটি ছবি মুস্তাফিজ ভাই এর তোলা। সকালে পোস্ট পড়ে তার মনে হয়েছে এখানে ছবি থাকা দরকার। সব প্রসেস ট্রসেস করে কোড মেইল করে পরে আবার মোবাইলে বলে বলে ছবিগুলো যোগ করালেন! প্রথম ছবির মেয়েটার নাম হ্যাপি। জাফলং যাওয়ার পথে তাকে পেয়েছিলাম। আর শেষ ছবিটা জাফলং এর মৃত একটা চা বাগানে তোলা। ওপারের বিশাল পাহাড় দেখছি আমরা।
মন্তব্য
পোস্ট এডিট করার সময় সেটা ঘ্যাচাঙ হয়ে গেলো। তাই দুটো কমেন্ট হারিয়ে গেছে। এজন্য কষ্ট লাগছে। কমেন্টবাজদের প্রতি দুঃখ প্রকাশ করছি।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
সেই কমেন্টস কী আবার দিবো?
...........................
Every Picture Tells a Story
আপনার কমেন্টটাতো দেখতেই পারিনি। কি লিখেছিলেন?
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
বাবাইয়ের বাবাকে আমি ভালো পাই। ওর সাথে আগেও জাফলং গিয়েছি। শুক্রবার পৌঁছানোর পর যখন বললাম সেদিকে যাবো সাথে সাথে মটরসাইকেল নিয়ে হাজির। আমরা যারা ছবি তুলি আমাদের অভ্যাস রাস্তায় যত্র তত্র গাড়ি থামানো, অন্যরা বিরক্ত হলেও আলবাব কে দেখলাম মহানন্দে আমাদের লেন্স বয়ে বেড়াচ্ছে। প্রখর রোদে আমার দৃষ্টি, মাথা ঝিম ঝিম করলেও অপুকে দেখলাম অন্যদের সাথে সমান তালে ঘুরে বেড়াতে। সবচাইতে মজার হলো আমরা জাফলং এর উদ্দেশ্যে গেলেও সেখানে কোন ছবি তুলিনি, এমনকি ঘোরা ঘুরিও করিনি, শুধু একটা হোটেলে শেষ বিকেলে দুপুরের খাবার সেরে ফিরে এসেছি। তাতেও তার কোন বিরক্তি ছিলো না।
ধন্যবাদ অপু, আবার দেখা হবে।
...........................
Every Picture Tells a Story
মুন্নাভাই আমারও প্রিয় ছবি! দিনপঞ্জি কি কবিতাবিহীন হচ্ছে?
গদ্যকেই ধরতে পারছি না। কবিতাতো অনেক দুরের কোন কিছু এখন।
সিনেমা, সেটা হাসির হলে তবেই না ভালো লাগে। এইসব ঘষ্টাঘষ্টির মাঝে সেধে নেকু নেকু কান্না দেখার কোন মানে আমি খুঁজে পাই না। তাই হাসির জিনিসপাতিই শুধু দেখি।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
সমৃদ্ধির শেষ যেখানে, সেখান থেকেই তোমার শুরু প্রিয় বাংলাদেশ।
কথাটি অ...নে...ক...দিন মনে থাকবে...
জাফলং... পাহাড়... পানিতে ঝাপাঝাপি...
সবুজ পাহাড়ের মাঝে মাঝে দুধসাদা ঝর্ণার হাতছানি....
মনে করিয়ে দিলেন সবটুকুই...
পড়তে অনেক ভাল্লাগলো ভাইয়া...
--------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো,
গৃহী হয়ে কে কবে কী পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
অনেক ধন্যবাদ মউ।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
সময়, নদীর নাব্যতা, পাঁচ পয়সার কয়েন, জাফলংয়ের চা-বাগান, সন্ধ্যায় ঘরে তোলা হাস-মুরগি; কিংবা যৌবন - কিছুই থাকে না, রাক্ষুসে সময় তাকে গ্রাস করে নেয়। তারপরেও জন্মায় সূর্যেরা, আমি থাকি না, আপনি থাকেন না, তবু থাকে অফুরন্ত সময়।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
আপনি যা বল্লেন তার সবি ঠিক, তবু মন খারাপ হয়। মনে হয় এই বুঝি সব শেষ। সময়টারে নিজের হিসাবেই সবাই ফেলতে অভ্যস্থ। আমি নাই তো সব নাই।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
তোমার এলো মেলো ভাবনা গুলোকে একসাথে বন্দি করেছো এমন ভাবে যে ঘটনা গুলো আলাদা হয়েও যেন ভালোবেসে জড়িয়ে আাছে একে অন্যকে। ভালো লাগলো।
প্রথম বার যখন পড়েছিলাম, তখন ছবি ছিলোনা। ছবি দুটো দেওয়াতে এটার চেহারা খুলে গেছে। তবে সকল প্রশংসা যাবে মোস্তাফিজের ঝোলায়।
--------------------------------------------------------------------------------
ধন্যবাদ ভাবী।
হ্যা এই লেখাটার প্রশংসা পুরাটাই মুস্তাফিজ ভাই এর। উনি আসলেন বলেই জাফলং গেলাম। নয়তো লেখাটা হতো না।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
আপনি কেন যে আরো বেশি বেশি লেখেন না
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
বেশি লিখতে পারিনাতো।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
তাইলে লেখা লাগবে না, শুধু মাঝে মাঝে কিছুক্ষণ কিবোর্ডে হাতবুলাবেন তারপর পোস্ট দিবেন।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
গত মাসে যখন সিলেট গেলাম, একদিন হঠাৎ করেই দুপুরবেলা কাজ শেষ। ড্রাইভারকে বললাম জাফলঙে নিয়ে যেতে। পথটাই এতো সুন্দর যে শেষ পর্যন্ত আর জাফলং যাওয়া হয় নি। দুঘণ্টার রাস্তার অর্ধেক পথ যেতেই তিন ঘণ্টা লাগিয়ে ফেললাম। যেখানে ইচ্ছা হয়েছে থেমেছি, একটু চা খেয়েছি, বাজার থেকে একটা মাছ কিনেছি-- এই করতে করতে কখন যে সময়টা পেরিয়ে গেল টের পেলাম না। তাই জাফলংটা অদেখাই থেকে গেল!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
গতমাসে সিলেট আসছিলেন????????
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
দুইবার।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
মে মাসের শেষ কয়েকটা দিনে সিলেটে বৃষ্টি খাইতে গেছিলাম। ভোলাগঞ্জ তো এখনো অনেকটাই অদ্ভুত সুন্দর কিন্ত মনখারাপ হয়ে গেলো জাফলঙ গিয়ে। সাতানব্বইয়ের জাফলঙ আর দুইহাজার দশের জাফলঙএ আকাশপাতাল তফাত! নদীটাও আর সেইরকম নাই। কেমন কেমন যেনো। নাকি আমিই আর সেইরকম নাই। কিজানি।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
বৃষ্টি দেখতে হলে আসতে হবে জুন মাসের শেষ থেকে জুলাই এর মাঝামাঝি পর্যন্ত।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
ছবি সুন্দর। লেখা সুন্দর।
_________________________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
ধন্যবাদ
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
দারুন একটা ব্লগ পড়লাম বহুদিন পর। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
একবার বর্ষাকালে কানিশাইলের ওদিকটায় নৌকা চড়েছিলাম। সাঙ্ঘাতিক রকমের স্রোত ছিল নদীতে। হাওয়াপাড়া পানিতে ভেসে একাকার। আহা সেই স্মৃতি কখনও ভোলার নয়।
একটাকায় খেয়া পারাপারের কথাটা কখনও শুনিনি। বড়ই আশ্চর্য লাগল!
কানিশাইল একসময় খুব সুন্দর ছিলো। আমরা সেখানে দিনের পর দিন আড্ডাবাজি করেছি। এখন সেটাও আগের মতো নাই। আর সুরমা ভরা থাকলে স্রোত হয়। নয়তো ম্যাড়ম্যাড়া।
পড়লেন বলে আপনাকেও ধন্যবাদ।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
অনেকদিন পরে সচলে এসে দারুন একটি লেখা পড়লাম। "হৃদয় ছুঁয়ে গেল'!
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
অনেক ধন্যবাদ রেজোয়ান ভাই।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
অনেকদিন পর লিখলেন। আপনার লেখা সবসময়ই ভাল হয়। ওইটা নিয়ে নতুন কিছু বলার নাই।
পোলাপাইন যে বুড়িয়ে গেল! হিউস্টনের খবর খিতা?
কি মাঝি, ডরাইলা?
বাদাইম্মা পোলাপানরে কিছুই হবে না মেম্বর। এরার গতি করতে হলে হিউস্টনের পরদাদারে নতুন করে পয়দা হতে হবে।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
- মর্মাহত হৈলাম বাউল!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অনেক ভাল লাগল লেখাটা পড়ে।বিশেষ করে শেষ লাইনটা।
ধন্যবাদ আপনাকে।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
যত্ন করে লিখছেন। কখন লিখলেন? বৃষ্টির কথা কী কমু! সব কাপড়চোপড় ফাঙ্গাস পড়ে যাচ্ছে। গিটারের ঘাড় ব্যাকা হয়ে গেছে বাতাসের আর্দ্রতার জন্য।
যখন লিখলাম তখনইতো দিলাম।
গিটারতো ত্যাড়া হইবোই। সেই কবে আসলেন, এখনতারি একবারও শুনাইলেন না। পীর মুর্শিদ চেনার ট্রাই দেন।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
হ
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
ঞ
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
স্মৃতির বারুদে খোঁচা দেয়া ! খুব খারাপ, খুব খারাপ ! আহা সিলেট !
.
.
.
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ইডাতো হুকনাখালোর ফটু। এখনতো দাদা বারিষা। এখবার দেখিয়া যাউকা।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
সময় চলে যাচ্ছে কলকল করে পেছনে ফেলে অতীত। আর এধরনের বর্ণনা যেন সেই অতীতেই আমাকে বারবার ফিরে নিয়ে যায়। এধরনের আরো অনেকের লেখা হয়তো কখনো চোখ বুলানো হয়, কখনো পড়া হলেও মন্তব্য করার ফুরসত হয়না। সেজন্য নিজের কাছে খুবই ছোট লাগে।
চমৎকার লাগলো লেখাটা। আপনাদের সবাইকে কোনদিন না দেখেও অনেক মিস করলাম।
দেশে একবার ঘুরান্তি দিতে আসেন। একটা জমাট আড্ডা দিয়ে যান সবার সাথে।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
গল্পের মাঝে হারিয়ে গিয়েছিলাম। অসাধারণ লিখেছেন।
আপনি যথেষ্ট ভাগ্যবান কেননা আপনার শৈশব বা জীবনের ক্ষুদ্র একটা অংশ হলেও সেই নলুয়ার হাওরে কিংবা সুরমার পাড়ে কাটিয়েছেন।
এখনকার সময়ে যা হয়তো আর অনেকের ভাগ্যে জোটে না। আমাদের জামানা শুধুই "ছোটবেলায় যে জাফলং দেখেছিলাম, এখন তার ১০ ভাগও নাই"-এর ক্ষয়ে যাওয়া জাফলং দেখে সুখ লাভের জামানা।
লেখা খুউব ভাল লেগেছে। জানিয়ে গেলাম।
________________
তাহসিন গালিব
আমার দশভাগই আপনার একশ। যখন এই একশ আপনার কাছে দশ হয়ে যাবে, তখন যে আমার কিছুই থাকবে না, সেটা কি বুঝেন।
আপনাকে ধন্যবাদ।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
সকাল থেকে একাধিক বার পড়লাম আপনার লেখাটা। চমৎকার লাগল।
শুক্রবারে কাছাকাছিই ছিলাম, মিনি-আড্ডা হবে জানলে চলে আসতাম...।
ধন্যবাদ।
আপনি কাছাকাছি আছেন এটা যদি আমাদের জানা থাকলো তাহলে হয়তো আড্ডার খবর আপনাকে দিতে পারতাম।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
জাফলং এর জন্য আপনার ভালোবাসা আবারো মুগ্ধ করলো...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
অল্প বিস্তর ভালোবাসার ক্ষমতা ছাড়াতো আর কিছু নাই। পড়ার জন্যে ধন্যবাদ।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
আপনার লেখায় ছন্দ আছে!
ধন্যবাদ
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
লেখায় ৫ তারা ।
একটা গল্প লেখেন এবার...
মনোটোনাস জীবন। গল্পহীন।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
আবার সিলেট যাইতাম ছাই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চলে আসেন।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
আহ্! সিলেট। জাফলং!!
'৯৩-এ বাবার হাত ধরে জাফলঙ-এর স্মৃতি, আর ২০০৫-এর জাফলঙ - আকাশ-পাতাল তফাৎ যেন! অথচ পথে যেতে দেখা ভারতীয় পাহাড়ী ঝরণাগুলি যেন আরো উন্মত্ত হয়েছে প্রাণচাঞ্চল্যে। আরো ৫ বছর কেটে গেল... খালি অবনতির গল্পই শুনি সবার কাছে, সবচেয়ে ভয়ঙ্করটা হল অপরিকল্পিতভাবে পাথর তুলে ফেলায় সৃষ্ট গভীর খাদে ডুবে যাওয়া পরিচিতজনের মেধাবী সন্তানের কথা...!! কেমন করে এর পরেও আমরা আরো ধ্বংস করতে পারি আমাদেরই নিবিড় নিবাস!
বাবার ছোটবেলার সিলেট আর পুরো সিলেট বিভাগের প্রতি তার মায়াটা আমার মধ্যেও সঞ্চরিত হয়েছে টের পাই। অসম্ভব ভাল লাগল পড়তে। ধন্যবাদ মন ভাল করে দেয়া লেখাটার জন্যে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
পাথর তোলার পদ্ধতিটাই খারাপ। তার উপর সব খেয়ে ফেলার যে উৎসব, তাতে কয়েক বছর পর জাফলঙকে আর চেনা যাবে বলে মনে হয় না।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
খুবই ভাল্লাগলো পড়ে।
-------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
ধন্যবাদ।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
"রামপাপা, পাগল সুলেমান"টাই দুর্ধর্ষ!
এইটা শুনলে বুঝতেন কতটা দুর্ধর্ষ। আমিতো ১ ভাগও বলতে পারিনি।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
অসাধারণ লেখা আলবাব ভাই!
কিন্তু আমার জন্যে বড় কষ্টের। আপনার লেখা দেখেছি আগেই এবং প্রথমবার চোখ বুলিয়েই বুঝে গেছি কি নিয়ে লেখা। সাথে সাথে আর দেরী করিনি।
পালিয়ে গেছি---আমি চাইনা আমার স্মৃতির রেলগাড়ি চলতে শুরু করুক!
সিলেট নিয়ে যে কোন লেখাই আমাকে বড় কাতর করে---
পড়ব না পড়ব না করে বেশ কিছুখন ঠেকিয়ে রাখতে পারলেও শেষে ঠিকই এসে পড়লাম লেখাটা।
এমন একটা চমৎকার জায়গার কথা বলার জন্যে এমন চমৎকার একটা লেখাই দরকার!
অনেক ধন্যবাদ লেখাটার জন্য, অনেক ধন্যবাদ সুখের মত কিছু কষ্ট ফিরিয়ে আনার জন্য
ভাল থাকুন--সকল সময়ে, সকলকে নিয়ে--
প্রতিমন্তব্য দিতে দেরি হলো বলে দুঃখিত। প্রশংসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
দেরিতে পড়লাম। দারুণ লাগলো। সিলেটে জীবনে একবারই গিয়েছি, জাফলং যাওয়া হয়নি কখনই, তবে যাওয়ার প্রবল ইচ্ছে আছে। ততদিনে সৌন্দর্য কিছু অবশিষ্ট থাকলে হয়।
++++++++++++++
ভাষা হোক উন্মুক্ত
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আমিও অনেক দেরিতে আপনার মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছি, তাই দুঃখিত।
এবার দেশে আসলে সিলেটের জন্য দুটো দিন বরাদ্দ রাখুন। খারাপ লাগবে না।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
সিলেটে যে-কবার গেছি, অবশ্যম্ভাবীভাবে অনুষঙ্গী হয়েছে মাধবকুণ্ড ও জাফলং যাত্রা। এবং, প্রতিবারই জাফলঙের সৌন্দর্য আগের চাইতে কম অনুভূত হয়েছে আনুপাতিক হারে।
আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে, এবার গেলে হয়তো আরো কষ্ট লাগতো, অথবা লাগতো না। কারণ, আমিও তো আরো পরিণত আকা, বুড়ো হয়েছি। স্নায়ু আর অনুভূতিগুলোও।
ছবি কম থাকায় তীব্র প্রতিবাদ, নিন্দা আর ধিক্কার জানালাম।
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
আমি ছবিয়াল না। তাই ছবি নাই।
এতোকিছুর পরও জাফলং বাংলাদেশের সবচে সুন্দরতম স্থান গুলোর একটা।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
কোনো ভদ্রলোকে সিলেট যায়? আগামী দুই মাসের মধ্যে আইতেছি। দেখা যাবেনে তখন।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হ, ভদ্রলোকরা আসে না। তাগো বউরা আসে।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
নতুন মন্তব্য করুন