অনেক কিছুই রাখিনি তুলে যতনের বাক্সে। ভূলে গিয়েছি অথবা ভূলে থাকার চেস্টা করি পুরনো অনেক অন্দর-বন্দর। আমাদেরও ছিল অন্যরকম আনন্দসময়! মনে হলে বুকের গভীরে চিন চিন করে। হাসান মোরশেদ অনেক কিছু মনে করিয়ে দিলেন। এরও আগে উস্কে দিয়েছেন আরিফ জেবতিক। খুব মনে পড়ছে এখন সেইসব দিনগুলোকে। আসলেইকী ছিল সেসময় বড় সুসময়। শহর সিলেটের আমরা এখন কোথায় কোথায় ছড়িয়ে পড়েছি। সিলেট এখন নগর। যান্ত্রিক ব্যস্ততা। ( মোরশেদ যদিও জানতে চাননি এই শহরের কথা। জানতে চাইলেই কী জানাতে পারতাম। জানানোর মত অবাশিষ্টতো কিছু নাই আর। ) আমাদের সবাই এখন বানিজ্যের ক্রিতদাস। দিনের 18 ঘন্টা একসাথে কাটত আমাদের। যাদের একজন রিপন, রিপন চৌধুরী। নভেম্বরে বিয়ে করল। সেই বিয়েতে যেতে পারলামনা। কতটা যন্ত্র হলে এমনটা সম্ভব হয়! সবাই কী এমন যন্ত্র হয়ে যায়।
মন্তব্য
নতুন মন্তব্য করুন