বিক্রেতাটির নাম সুজা। শীতকালে সে শীতের পাখি বিক্রি করে, বিভিন্ন ট্রাফিক সিগন্যালে তাকে দেখা যায়। অন্য সময় রাজহাঁস, মুরগি, কোয়েলের ডিম। কোন এক রহস্যময় কারণে পাখি মারতে সে খুব আনন্দ পায়, পাখির মাংসের উপর মাংস হয় না, তার মতে। ধানমন্ডির গ্যালারিটির পাখির ছবি নিয়ে হওয়া উৎসব তাই তাকে বিস্মিত করে, দোয়েল চত্বরের দোয়েলও তার বিস্ময়ে জায়গা করে নেয়। ওদিকে রাজধানীর অন্য প্রান্তে কিছু মৃত পাখিকে আবার খুন করার চক্রান্ত হয়। তারা বক পাখি। ভাস্কর্য। উড়াউড়ির প্রশ্ন নাই। কিন্তু তারপরও কিছু মানুষ ভয় পায়। চিত্রকলা, সংগীত আর নারী, এই তিন বিষয়ে তাদের প্রথম পছন্দ কালো কাপড়, দ্বিতীয় পছন্দ পাথর নিক্ষেপ। এভাবে কালো কাপড়ে মুড়ে কিছু গান, কিছু রং-তুলি খুন হয় লালবাগে, মীরপুরে বা বারিধারায়।
রাজধানীতে আরো কিছু রহস্যময় খুন হয়। রাত্রিবেলা আসাদগেটের আড়ংয়ের তিনতালায় দাঁড়ালে সামনে যে সমুদ্রের মত রাস্তাটা দেখা যায়, একদিকে লাল বাতি, অন্যদিকে হলুদ বাতির ঢেউ। ঠিক ধরেছেন, মানিক মিয়া এভিনিউ। সেই রাস্তাটাও খুন হয়। মাঝখানে বিশাল এক ডিভাইডার বসালে সমুদ্রটা খাল হয়ে যায়, এঁদো। তারপর ধানমন্ডি সাতাশের এক কোণায় ওই সাদা দোতলা বাড়িটা, আর কৃষ্ণচূড়া গাছটা। মারা পড়ল। দুজনই, ডেভলপারের হাতে।
এরকম দেখতে দেখতে, ভাবতে ভাবতে একসময় মনে হতে থাকে, সবাই কোন না কোন খুন করছে। কালো মুখোশ, হাতে গ্লাভস, সবাই আততায়ী। কিন্তু, কেউ ফেরারি নয়। কোথায় পালাবে। তাই আমরা সবাই একসাথে থাকি, মিলেমিশে। আসামি, ফরিয়াদি, ধর্ষিতা, ধর্ষক।
সবাই যে খুন হয় তা নয়। কিছু কিছু বাড়ে। কাঁটাবনে খাঁচায় আটকে থাকা রঙ করা মুনিয়া পাখির সংখ্যা বাড়ে, নার্সারিতে বনসাই বাড়ে, বনানী-মহাখালির রাস্তায় দুই ফিতার স্যান্ডেল পরা প্যাডিকিউর পা বাড়ে, এ. টি. এম. বুথ বাড়ে আর কাঁচামরিচের দাম বাড়ে। ওদিকে কেউ কেউ খুন হয়েও পুনর্জীবন পায়, শুক্রবারের ছবির হাট, শাহবাগের ফুটপাথের ফুলের দোকান। ধানমন্ডি ক্লাব মাঠটি রূপান্তর হয়ে হয়ে সুখে থাকে। কিন্তু, উদ্যানটি সুখে থাকে না, জিয়া আর চন্দ্রিমা প্রায়ই খুনোখুনি করে তাকে নিয়ে। বাণিজ্য মেলার মাঠে সকল বাণিজ্যর বিচিত্রানুষ্ঠান শেষ হলে খুবলানো শরীর আর হারানো সমস্ত ঘাসফুলের দুঃখ ভুলে একা একা হাসে সে, বলে, খুন হতে হতে বেঁচে গেছি। কেউ কেউ অমর। মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোডের চালতা গাছের ফুল, নিউমার্কেটের অলিম্পিয়া বেকারি, জগন্নাথ হলের পুকুর, শুক্রবারের জুম্মার নামাজ, সোবহানবাগের ফলের দোকান, আর বাংলামোটর সিগন্যালের ট্রাফিক জ্যাম।
প্রতিদিন দুপুরে বারান্দায় বসে বসে বাচ্চাদের স্কুল থেকে বাড়ি ফেরা দেখি। এলাকায় প্রচুর নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষের বাস। আর তাদের বাচ্চারা একা একাই বাড়ি ফেরে। মধ্যবিত্তের সুরক্ষার নামতা তাদের জন্য প্রযোজ্য নয়। সেরকমই দুটি ভাই-বোন কে দেখি প্রতিদিন একসাথে বাড়ি ফিরতে। আমি ওদের নাম দিয়েছি অপু আর দুর্গা। সাড়ে বারোটা নাগাদ ওরা বাড়ি ফেরে, আর সেই সময় আমি একটা গান শুনি। মনে কর আমি নেই, বসন্ত এসে গেছে, কৃষ্ণচূড়ার বন্যায় চৈতালী ভেসে গেছে। সুমন কল্যাণপুর অবিরাম গেয়ে চলেন, শুক্লাতিথির ওই ছায়াপথে, চলছে নতুন রাত মায়ারথে। আর সেই সময় আমি আমার ব্যক্তিগত খুনপর্ব সারি। বারান্দায় কিছু টবে চন্দ্রমল্লিকার চারা লাগিয়েছি, কয়েকটা ফুল এসেছে, কয়েকটা তে কলি, তো গাছগুলাতে আমি পানি দেয়া বন্ধ করে দিয়েছি। প্রতিদিন রোদে, তৃষ্ণায়, সীসায় একটু একটু করে গাছগুলি মারা যাচ্ছে, আমার দেখতে ভাল লাগে। দুইদিন আগে ফোঁটা আনন্দময়ী খয়েরি চন্দ্রমল্লিকাটি পানি পেলে আরেকটু গাঢ়, উজ্জ্বল হতে পারত, আমি হতে দেই না, তার বদলে ফ্যাকাসে হচ্ছে, প্রজাপতি থেকে আবার রোঁয়া ওঠা শুয়োপোকা হচ্ছে, আমার তা দেখে আনন্দ হয়। কৃষ্ণচূড়ার বন্যায় চৈতালী না ভাসুক। নিচে তাকিয়ে দেখি অপু একটা চিপসের প্যাকেট ফুলিয়ে বেলুন বানাচ্ছে আর দুর্গা নাইটগার্ডের ফেলে যাওয়া হুইসেল কুড়িয়ে পেয়ে বাজাচ্ছে। আম আটির ভেঁপু। ভাবি, একদিন ওদের কে কাশবন আর রেলগাড়ি দেখাতে নিয়ে যাব।
অপু, দুর্গার কিছু স্কেচ করি। দূর থেকেই। আন্দাজে আন্দাজে। অপু ছেলেটার চোখ দুটি ভারি বুদ্ধি ধরে, চকচকে, স্ট্রবেরি চোখ, একটা গানে শুনেছিলাম। আর দুর্গা কে একটা লাল পাড় বাসন্তি শাড়ি পড়াই। দুর্গার বয়স বাড়লে কেমন হত দেখতে? আমরা জানি না, আমাদের কাছে দুর্গা আটকে গেছে শৈশবে, স্টাফড। তবে, শৈশব আমার প্রিয় নয়। অনেককিছুর মানে বুঝতাম না তখন, আমার সেটা একদম পছন্দ ছিল না। যেকোন রহস্য আমার অপছন্দ। পরে শুনেছি মন্দার গাছটির সাথে খুন হওয়া রাজহাঁসটির মরণোত্তর প্রেম হয়েছে, এই কুশলী তথ্যটি আমাকে বিভ্রান্ত করে, যে কোন বিভ্রান্তিও আমার অপছন্দ।
এক সপ্তাহ পর পেপারে একটা খবরে চোখ পড়ে।
এতদূর পড়ে থেমে যাই। হাই ওঠে। যেকোন রহস্য আমার অপছন্দ।
মন্তব্য
দারুণ একটা গল্প!
অনেক ধন্যবাদ
খুন বাড়ছে, প্রতিদিন...প্রতিনিয়ত...আমার শৈশবের গোল্লাছুটের মাঠ দেখে এসেছি সেদিন, প্লট বাণিজ্যে খুন হয়ে গেছে, সাথে বকুলগাছটিও। আমার নদীর পাড়ে গর্জন করে বালির ড্রেজার, বড়ই তলায় আপেলকুল। আমার স্কুলের পুকুরে এখন আর নামতে দেয়া হয় না, চাষ হচ্ছে পাংগাস মাছ। আমার বাল্যবন্ধু আখাউড়া সিমান্তে 'জিনিস' আনতে গিয়ে খুন হয়ে গেছে। এসব নিয়ে ভাবতে ভাল্লাগে না, বেশ তো আছি...কেন যে মনে করিয়ে দেন!!
- দিগন্ত বাহার
পোস্ট পড়ে কেমন যেনো মনটা খারাপ হয়ে গেলো।
আপনি খুব ভালো লিখেন।
ভালো থাকবেন।
অনেক ধন্যবাদ পড়বার জন্য।
(গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু) (গুরু)
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মন খারাপ করে দিলেন। ঠিক ঘুমানোর আগে আগে।ফেব্রুয়ারি আসার পর থেকেই মনে হয়,বস কি ছুটি দিবে এপ্রিলে? ভাই-বোনদের সাথে আর কোনদিন কি যেতে পারবোনা রমনায়?কিন্তু খুনটা আমিই করেছি।আর হবে না।আর যাবো না।
আপনার মন্তব্য পড়ে তো এখন আমার মনখারাপ হয়ে গেল।
অনেক ধন্যবাদ পড়বার জন্য।
চরম মর্মস্পর্শী একটা লেখা। হয়ত ঘটনাগুলো আরও বেদনাদায়ক বলেই।
-অতীত
সুপ্রিয় শহরের এই ঘটনাগুলি দুঃখ দিয়েছিল, অনেকদিন ধরে জমে ছিল।
পড়বার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
লেখাটা পড়ে কেন জানি মন খারাপ হল।
দ্রোহীদা, আপনার ব্লগের অপেক্ষায়
"এরকম দেখতে দেখতে, ভাবতে ভাবতে একসময় মনে হতে থাকে, সবাই কোন না কোন খুন করছে। কালো মুখোশ, হাতে গ্লাভস, সবাই আততায়ী। কিন্তু, কেউ ফেরারি নয়। কোথায় পালাবে। তাই আমরা সবাই একসাথে থাকি, মিলেমিশে। আসামি, ফরিয়াদি, ধর্ষিতা, ধর্ষক"
" যেকোন রহস্য আমার অপছন্দ। পরে শুনেছি মন্দার গাছটির সাথে খুন হওয়া রাজহাঁসটির মরণোত্তর প্রেম হয়েছে, এই কুশলী তথ্যটি আমাকে বিভ্রান্ত করে, যে কোন বিভ্রান্তিও আমার অপছন্দ।"
মনটা আরো ভারী হয়ে যায়...
অনেক ধন্যবাদ, পড়বার জন্য
১. প্রথম অনুচ্ছেদে "খুন হওয়া"র বদলে "খুন হতে যাওয়া মৃত" বললে কেমন হয়? তাতে পরের বাক্য ও বকেদের সাথে কন্টিনিউটি থাকে।
২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদে "বিস্মিত করে" ও "তার বিস্ময়ে জায়গা করে নেয়"-এর বদলে "বিস্মিত করেনা" ও "তাকে বিস্মিত করেনা" বললে কেমন হয়? তাতে কি সুরটা মার খায়?
৩. "চিত্রকলা, সংগীত আর নারী, এই তিন বিষয়ে তাদের প্রথম পছন্দ কালো কাপড়, দ্বিতীয় পছন্দ পাথর নিক্ষেপ" এই লাইনটা বীভৎস রকমের চমৎকার হয়েছে।
৪. ষষ্ঠ অনুচ্ছেদ আর সপ্তম অনুচ্ছেদের প্রথম সাতটি বাক্য পর্যন্ত অংশকে আলাদা গল্প মনে হয়েছে এবং এই গল্পের কন্টিনিউটি ও মেজাজের সাথে মানানসই মনে হয়নি।
৫. সপ্তম অনুচ্ছেদের অষ্টম বাক্য থেকে উত্তম পুরুষে বলাটা একটু কানে লাগে। বাকিটুকুর মতো নৈর্ব্যক্তিক হলে কেমন হয়?
৬. ব্লগে এমন গল্প পড়তে পাই বলে ছুটির দিনের পত্রিকার সাহিত্য পাতায় বা সাহিত্য পত্রিকায় ছাপা হওয়া গল্পগুলোর খুব কমই পড়া হয়।
৭. কবিদের সুবিধা হচ্ছে তারা জাদুর ভাষায় গদ্য লিখে ফেলতে পারেন। অর্ধাঙ্গ অবশ গদ্যলেখকদের এই সুবিধা নেই।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
১। ঠিক করতে হবে।
২। আমি বলতে চাইছিলাম পাখি সুজার কাছে একধরণের সুস্বাদু মাংস। এর বাইরে পাখি কে নিয়ে অন্য মাতামাতি তাকে বিস্মিত করে।
৪।,৫। এই গল্পের প্রথম পাঁচটা অনুচ্ছেদ এক বসায় বসে লেখা। এরপর আবার যখন লিখতে বসলাম, সুরটা কিছুটা পালটে গেছে, স্বীকার করছি। আর অপু-দুর্গা কে গল্পের উত্তম পুরুষ রেলগাড়ি দেখাতে নিয়ে যাবে ভাবে। তারপর তাদের মৃতদেহ পাওয়া যায় রেলক্রসিঙের কাছাকাছি। অবশ্য ওই দুই শিশু অপু-দুর্গা কিনা তা পরিষ্কার করা হয়নি, আর খুনিও গল্পের উত্তম পুরুষ কিনা সেটাও পরিষ্কার করিনি। পাঠকের উপর ছেড়ে দিতে চেয়েছি। এ ধরনের সমাপ্তি করতে চেয়েছি দেখেই উত্তম পুরুষের বয়ান। তবে, ঠিকমতো লিখতে পারিনি
৬।৭।
অসাধারণ লিখলেন
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এককথায় অসাধারণ। পাঁচতারা দিলাম।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
পাণ্ডবদা চমৎকার একটা মন্তব্য করেছেন। আমার মনে হওয়া অনেকগুলো কথাই উনি বলে দিয়েছেন। তাও সাহস করে বলি, যষ্ঠ পরিচ্ছেদে এসে মনে হল, গল্পের মেজাজটা বদলে গেল যেন। যে নৈর্ব্যক্তিক সংবেদনশীলতার সঙ্গে আগের কয়টি পরিচ্ছেদ নাগরিক খুনের ছবিগুলো তুলে ধরে, তার সঙ্গে উত্তম পুরুষে এই আখ্যান কেমন যেন লাগে। যাহোক, পড়তে তো বেশ লাগল।
হ্যাঁ, আপনার অভিযোগ ঠিক। পাণ্ডবদার মন্তব্যর উত্তরে কিছুটা বলেছি।
এই গল্পটির সাথে যারা ঢাকায় থাকেন নি বা ঢাকা দেখেন নি তারা কতটা রিলেট করতে পারবেন, সেটা ঠিক বুঝতে পারছিলাম না। গল্পে উল্লেখ করা প্রতিটি ঘটনা সত্যি, শুধু শেষের খুনের ঘটনাটি ছাড়া। তারপরও আপনার পাঠ ও মন্তব্যর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই ঘটনাগুলো কি আর কলকাতাতেও দশ-বিশ বছর ধরে দেখে আসছি না? আর তাছাড়া, রিলেট করতে না পারার যেটুকু অভাব ছিল, আপনার চমৎকার বর্ণনায় সেটুকু পুষিয়ে যায়।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
গল্প দারুণ হয়েছে।
মনভারাক্রান্ত হলো।
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
তোমার অণুগল্প মিস করছি। আশেপাশে কি আর বেড়াল চোখে পড়ছে না?
ব্লগের কিছু কিছু ছোটগল্প স্মরণে রাখবো বহু বহুদিন।
... আপনার এ গল্পের কথা আমার অনেকদিন মনে থাকবে।
অনেক, অনেক ধন্যবাদ
প্রথম পাঁচ প্যারা অসম্ভব ভালো লেগেছে!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আমার জন্ম, বেড়ে ওঠা সবই ঢাকায়, তাই ঠিকঠাক রিলেট করতে পারলাম। এবং বলতে বাধ্য হচ্ছি, আপনার জাদুকরি বর্ণনার গুণে পড়তে অসাধারণ লাগল। এমন গল্প আরও চাই আপনার কাছ থেকে।
গল্পটা গল্প হলেও পড়ে মন খারাপ হলো।
_____________________
হামিদা রহমান
প্রতিটি দিন-ই হোক, একটি সুন্দর দিন
Chomotkaar likhecho anondo....aro lekha porte chai....
দুর্দান্ত হয়েছে, পুরো গল্পটাই।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এককথায় লাজওয়াব। আর বলতেই হবে, গল্পটা পড়ার পর আপনার কাছ থেকে প্রত্যাশাটার মাত্রা অনেক বেড়ে গেল...।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
দুর্দান্ত!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
চমৎকার গল্প!
বুনোহাঁস, কুটুমবাড়ি, রিমা মারিয়া, তাসনীম ভাই, অদ্রোহ, হামিদা রহমান, বইখাতা, শিমুল আপু @
সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ পাঠ ও মন্তব্যর জন্য
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আপনার লেখার হাত অসাধারণ। জাদু! যাদু!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
যথারীতি চমৎকার!
নতুন মন্তব্য করুন