আমার বন্ধুটি বলল, অ্যাঁ? বলিস কী! কচকচ করে খেয়ে ফেলে?
আমি বললাম, কচকচ করে তো নয়, ওনার চুকচুক করে খাওয়ার অভ্যেস!
আমার বন্ধুটি, (ধরে নেই তার নাম কামু), বেশ মুষড়ে পড়ল!
কামু'র কবিতা লেখার শখ! সেই শখ সৌখিনতার গণ্ডী ছাড়িয়ে বাতিক হয়ে উঠেছে দীর্ঘদিন হয়! ও ফুল ফুটলে সুখের কবিতা লেখে! ফুল না ফুটলে দুঃখের কবিতা লেখে! যখন ফুল ফুটবো ফুটবো করছে তখনও কবিতা লেখে! সেই কবিতা সুখের না দুঃখের তা ঠিক বোঝা যায় না, তবে খানিকটা অশ্লীল বলে জনশ্রুতি আছে!
সে যা-ই হোক, কবিতা লেখা তো আর অপরাধ হতে পারেনা! আমরা নতুন একটি কবিতা লিখতে যুদ্ধ করি...!
কিন্তু একেবারে পাকড়ে ধরে কবিতা পড়াতে চাইলে খানিকটা বিপদ বটে! সেই বিপদের আছে এক বিরাট ইতিহাস!
ঘটনার প্রথম পর্যায়ে সে সাদা ব্যাকগ্রাউণ্ডে কবিতা লিখে ছবি বানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করত! কবিতার ছবির একপাশে রমণীর হাতে ধরা রক্তাভ গোলাপ! কখনো কখনো বিক্ষত হৃদয় থেকে খেজুরের রসের মত চুঁইয়ে পড়ছে রক্ত! ছবির প্রতি দুষ্টু লোকের দূর্বলতা থাকতে পারে মানি, কিন্তু কবিতার ছবি তো সক্ষম লোককেও দূর্বল করে ফেলে! সেই ছবি একবার দেখে আমি রাতদুপুরে দুঃস্বপ্নের ঘোরে চিৎকার করে জেগে উঠেছি! আধোঘুমে বিছানা ছেড়ে দৌড়ে পালাতে গিয়ে দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে ফিট হয়ে পড়েছি!
পরে দিলাম ট্যাগে পাহারা বসিয়ে। চাইলেই সে আর কবিতার ছবিতে আমাকে ট্যাগ করতে পারেনা!
কিন্তু সে দমে না গিয়ে তার কবিতার ছবিতে জ্ঞাত-অজ্ঞাত, মৃত-অর্ধমৃত অথবা যারা দিব্যি হেসেখেলে বেড়াচ্ছেন সবাইকে ট্যাগ করে ফেলতে লাগল! ছবিতে যতনা জায়গা নেয়, ছবিতে যারা বাঁধা পড়েছে তাদের নামের তালিকা জায়গা নেয় চারগুণ! কী বিপদ! লোকেদের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা! নিরীহ ফেসবুক বাসীরা, যারা ট্যাগে পাহারা বসানোয় বিশেষ দক্ষ ছিলনা তারা অপঘাতে মরতে লাগল! দুঃস্বপ্ন দেখে লোকেদের ঘুম হারাম হলো! আধোঘুমে দৌড়ে পালাতে গিয়ে পেলভিসের হাড় আর ল্যাপটপ ভাঙলেন একজন! ল্যাপটপ ভেঙে ভালই হল, কবিতার ছবি থেকে মুক্তি মিলল! বেচারা পেলভিসটা গেল খালি অপঘাতে!
এইসব ঘটনার পর লোকে রীতিমত ক্ষেপে উঠল। ক্ষেপে উঠলেন না কেবল মনোরোগ চিকিৎসকরা। তাঁদের পসার বাড়তে লাগলো। আমি নেহাৎ বন্ধু মানুষ বলে উচ্চবাচ্য করলাম না। কিন্তু লোকের ভালোবাসা কম! কবিকে তারা ভালোবাসলো না!
ফেসবুক ছেড়ে কামু তাই ও পাড়ার ব্লগে কবিতা পোস্টাতে লাগল! ফেসবুক ছেড়ে যাওয়ার আগে লিখে গেল তার বিদায় কবিতা,
তবে ওপাড়ার ব্লগেও বিষয়টা সহজ হলনা। একবারে একসঙ্গে ২৬ টি কবিতা দেয়ায় সার্ভার ধ্বসে যেতে যেতে বাঁচল! ব্লগের পাষণ্ড লোকেরা একাউন্ট ব্লক করে দিল! তারপরও আরো নানাবিধ জটিল ঘটনা ঘটেছে শুনেছি। বিস্তারে জানতে চাইনি। জেনেছি কেবল এই যে, বেচারা এখন শুধু দুঃখের কবিতা লেখে!
কামু আজ এসেছে আমার কাছে। সচলে নাকি ভালো ভালো কবিতা ছাপা হয়। আর সেসব লোকে সত্যি সত্যি নিজে থেকে পড়ে আর মন্তব্য করে! সচলে তাই সে ক'খান কবিতা ছাপতে চায়।
তার আফসোস, সচলে যখন লোকে কবিতা পড়ছেই, আর সেসব যদি ভালই হয়ে থাকে, তাহলে সে অ্যাতো কিপ্টেমি করে কেন! কেন অ্যাতো কম কম! সুযোগ পেলে সে সচলের কবিতা খরা ঘুচোবে বলে আমাকে হাত মুঠো করে দেখাল!
কামু'র সংগ্রামের পথে একটাই বাঁধা। সে কোত্থেকে শুনেছে সচলের এক নির্দয় মডু নাকি রোজ রোজ কবিতা পোস্টালে ধরে কচকচ করে চিবিয়ে খেয়ে ফেলে! আর ঠাঁ ঠাঁ ঠাঁ করে হুঙ্কার দেয়! আমি মাঝেসাঁঝে সচলে লিখি বলে, আমার কাছে এসেছে জিজ্ঞেস করতে!
তারপর ওই কাহিনী। বললাম, কচকচ নয়, চুকচুক!
কামু বলল, ওতে আর পার্থক্য কী! কামড়ে খেয়েই তো ফেলে!
বললাম, কামড়ালেও বেশ যত্ন করে কামড়ায় শুনেছি! ওনার ইভটিজিং কার্ডেই লেখা রয়েছে, প্রফেশনাল আদরকামড়াত্মক! বিফলে দ্বিতীয় সুযোগ! ত্রিফলে মূল্য ফেরত!
কামু বলে, ত্রিফল কীরে! আবার পয়সাও নেয় নাকি?
- আরে নাহ! ওটা বিজ্ঞাপনের স্টাইল!
- তাহলে খান কতক কবিতা পোস্ট করে দেই কী বল?
কামু'র বেশ খুশি খুশি চেহরা দেখে আমি খানিকটা মনমরা হয়ে যাই...! বলি, তুই এক কাজ কর, একটা পোস্ট করে দেখ। ছাপা হলে আরো পোস্ট করিস!
বন্ধুটি বলল, বলছিস যখন। পাঁচটা মিনিট সময় দে। কবিতা আমার সঙ্গেই আছে। এই দেখ "সঞ্চয়ীতন্বী"!
সঞ্চয়ীতন্বী'কে দেখলাম। কামুর ৩২ জিবি পেনড্রাইভ!
আমি খানিকটা মুষড়ে পড়ি। মানবিক বোধ থেকে আজকের দিনটা কামুকে নিবৃত্ত রাখতে চাইছিলাম। বললাম, শোন, আজকে বাদ দে। আজকে একটা বিশেষ দিন।
কামু চোখে প্রশ্ন নিয়ে আমার দিকে তাকায়।
আমি ব্যাখ্যা করি। সে এক বিরাট ইতিহাস।
একদা ছিল এক কোমল পরাণ ভোলাভালা বালক। তার নাম দন্তহীন নাবিক।
তারপর যা হয় আরকি! এটা সেটা ওটা।
দশগ্রামে তার নাম ছুটল! সে নাকি দস্যু হয়েছে!
পত্রিকা থেকে লোক এলো। দস্যুকে পাওয়া গেল না। গ্রামের লোকের ইন্টারভিউ হতে লাগল। লোকে তার বিষয়ে বিশেষ কিছু বলতে পারল না। যা বলল বালিকারাই।
সে নাকি দস্যু মারাত্মক?
দু-তিনটে বালিকা খিল খিল খিল করে সম্মতি জানালো।
একজন বলল, দস্যু কোথাকার! অমনি দশজনে মিলে, খিল খিল খিল খিল...!
কেউ বলল, দাঁতোয়াল দস্যু! অমনি এগারো জনে মিলে, হি হি হি হি...!
তিনজনে বলল, নখও আছে! পাঁচজনে একে অন্যকে চোখ টিপি দিল!
কেউ কেউ কী বলল তা বোঝা গেল না! চোখের ভাষা প্রত্রিকাওয়ালারা পড়তে পারত না!
ইন্টারভিউওয়ালারা জানতে চাইল, দস্যু করেছেটা কী?
একজন বালিকা বলল, ইস...! অমনি সকলে মিলে, খিল খিল খিল খিল খিল খিল...!
একজন শমাট পত্রিকাওয়ালা বলল, দস্যু যখন, দস্যুপনাই করেছে!
সকল বালিকা হি হি হি হি খিল খিল খিল করে সায় দিল!
সেই দস্যুর আজকে জন্মদিন। দস্যুর জন্মদিনে কবিতা মানায় বল?
কামু বলল, তা ঠিক! আমার অবশ্য বিদ্রোহী কবিতাও ছিল...!
আমি বললাম, ওসব রেখে দে তুই! জেলে বসে প্রকাশ করতে হবেনা?
কামু বলল, তা ঠিক! জেলে বসে কবিতা না লিখলে সুনাম হয়না! কাজী নজরুল, নাজিম হিকমেত, অস্কার ওয়াইল্ড...!
আমি বলি, মোক্ষম!
কামু ক্ষ্যান্ত দেয়। আমি খানিকটা অবাকও হই! অ্যাতো সহজে তার রণেভঙ্গ দেয়ার কথা নয়!
তবে ভালোও লাগছে। জন্মদিনের দিনটা দস্যু বেচারা বেঁচে গেল! ভাবলাম এই সুখবর লিখে জানাই। তাই লিখলাম।
পদস্থ টিকা:
১, ২: কামু'কে নিয়ে এই লেখাটা লিখব বলেছিলাম। একটা শর্তে অনুমতি দিয়েছে। তার লেখা অন্তত দুটো কবিতা ব্লগের ভেতর ছেপে দিতে হবে। লেখার স্বার্থে রাজি হয়েছি।
৩: কবিতায় আপাতত থামলেও কামু শুনলাম একটা বিদ্রোহী গল্প লিখছে, "ব্লগ কারো বাপের নয়"। সেটা নাকি সে সচলে পোস্ট করবে। আহা, বেচারা মডুরাম! তাদের উপর আল্লা রহম করুক!
৪: এই লেখাটা গত বছর লেখা শুরু করেছিলাম। মাঝখানে একদিন খসড়া ঘাটতে গিয়ে নজরে পড়ার আরো খানিকটা লিখেছিলাম। কয়েকদিন আগে আবার খানিকটা লিখলাম। ভাবলাম, শেষ করার চেষ্টা করি। আজকে গোলমাল করে শেষ করতে হল। আরেক বছর কামুকে ঠেকিয়ে রাখা যেত না!
৫: পাঁচ নাম্বারে কিছু নাই। ৫ না লিখলে ৬ লেখা যাবে না তাই লিখলাম।
৬: আর কতো টিকা চান?
৭: ইত্যাদি ইত্যাদি...!
[শুভ জন্মদিন দস্যুভাই। হাঁটুপানিতে আর কত! এইবার ভালোমত ডুব দেন! আমরাও খানিক ভালোমন্দ খাই!]
মন্তব্য
শুভ জন্মদিন হিমু ভাই, থুক্কু, দস্যু ভাই । এই বেলায় কিছু ভালোমন্দ খেতে চাই। দস্যু ভাই ডুব না দিলে আমরা কিন্তু পাত্রী-চাই.কম কে খবর দিব!
টুইটার
মাইক্রোস্কোপ দিয়ে খুঁজে খুঁজে শুধু একটি বানান ভুল পেয়েছি "প্রত্রিকাওয়ালারা"।
শুদ্ধ বানানটা বলব না
লেখা বরাবরের মতই ভালো হয়েছে। তবে ১,২ নং শর্ত একসাথে কেন?
হিমু'দা কে জন্মদিনে খিল খিল খিল শুভেচ্ছা..................
-- ঠুটা বাইগা
১,২ এর কারণ একই। বানান ভুল আরো থাকার কথা। আমি বানান প্রতিবন্ধী!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
শুভ জন্মদিন হিম্ভাই ! হিপ হিপ হুররে---
facebook
শুভ জন্মদিন হিম্ভাই !!!
জলদস্যুর জন্মদিন উপলক্ষে এট্টু জলটল এর ফোয়ারা হলে মন্দ হতোনা।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
কামুকে নিয়ে মশকরা করার আগে মনে রাইখো , হি ইজ মাই বেস্ট ফেসবুক ফ্রেন্ড। দুইদিন আগে আমাকে নিয়েও কবিতা লিখেছে।
তোমার বাড়ীর যাত্রা পথে
হাজার তারের হাজার তারের কাটার বেড়া
তুমি ডাকো মিস কলে
তোমার বাবা বসায় পাহারা
আমার এখন মরণ দশা
দিনে রাতে করছি নেশা
বদ্ধ ঘরে দাওনা সাড়া
উদাস আমি দিশেহারা।
এই যে আমি লেখালেখি ছেড়ে দিয়েছি তার কারণ কামু। চিন্তাভাবনা করে দেখলাম, আমি আর লোকজনকে কি বিনোদন দেই। এই লোক যা দেয় তার একশ ভাগের একভাগও দেয়া সম্ভব না আমার দ্বারা। কবিতা পড়লে মনে হয়, বাংলা সাহিত্যে এর চেয়ে ভালো করে লিখা সম্ভব না। এইজন্নই মনের আনন্দেই হোক আর দুঃখেই হোক লেখালেখি ছেড়ে দিছি। রবীন্দ্রনাথও বেঁচে থাকলে কামুর লেখা পড়ার পর একই কাজ করতেন বলে আমার ধারণা।
আমি কোন জীবিত বা মৃত কামুকে চিনিনা! এই কবিতা আপনার লেখা বলে ধারনা করি! আইচ্চা আপনি মনে হয় দুইটা চরিত্র!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ওই রোগটার নামটা কি জানি? ওইযে Flight Club এ Ed Norton এর হয় যে
কামু তাইলে কি চ'উদার মাল্টিপল পারসোনালিটি ডিসঅর্ডার?
এতক্ষণে বুঝলাম গঠনা।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
ইমা
জনাব হিমু, আপনার জন্মদিন ও জীবনের অবশিষ্ট দিনগুলিও শুভ হোক।
ধন্যবাদ, অনার্য সঙ্গীত, সুযোগটি করে দেবার জন্য।
শুভ জন্মদিন।
দস্যু তো কামুর প্রতি রহম করেছে মনে হয়। আজকাল যেই পোস্টেই যাই, নিচে কামুর মন্তব্য দেখা যায়। সেই মন্তব্য থেকে তেল চুঁইয়ে চুঁইয়ে পড়ে।
জলদস্যু কে আরেকবার সূর্য প্রদক্ষিণ করে আসার জন্য অভিনন্দন।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
শুভ জন্মদিন হিমু ভাই, থুক্কু, দস্যু ভাই । এই বেলায় কিছু ভালোমন্দ খেতে চাই। দস্যু ভাই ডুব না দিলে আমরা কিন্তু পাত্রী-চাই.কম কে খবর দিব!
...........................
Every Picture Tells a Story
লোকটা ভয়াবহ গুণী!! খালি রাগটা মনে হয় কিঞ্চিত বেশি !! তবে উনার রাগ বেশিরভাগ সময়ই আবার কার্যকর।
শুভ জন্মদিন হিমু ভাই।
_____________________
Give Her Freedom!
জলদস্যুকে জন্মদিনের জমজমাট শুভেচ্ছা। আশা করি টম ক্রুজের আশীর্বাদে উনি এই বছর চন্ডীশিরা শেষ করবেন।
অনার্যদা আপনি কোন মডুকে পাইলেন? কিংবদন্তীর সেই অন্যায্য মডু কী?
শুভ জন্মদিন এবার পুরো ডুব দিন
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
জনাব হিমু, আপনার জন্মদিন ও অন্যান্য দিনগুলো শুভ হোক।
ধন্যবাদ, অনার্য সঙ্গীতা
সঙ্গীতা!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অনার্য সঙ্গীত, অসাধারণ লেখা। পড়তেই ভালো লাগছিল।
হিমুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে লাভ কী? কেক্কুক তো খেতে পাবো না। হিমু ডুব দিলেই কী আর না দিলেই কী? আমাকে তো আর দাওয়াত দিবে না।
লেখায়
হাঁটু পানির জলদস্যুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
হুম
শুভ জন্মদিন হিমু ভাই।
শুভ জন্মদিন হিমু
ভাই- আপনার নামের সাথে কেমন যেন ভাই যায় না সো শুভ জন্মদিন হিমুআবার অনার্য এর সাথে দা চলে আসে মুখে (লিখেন কিন্তু তরবারির মত) - অনার্য দা এই লেখাটাও ঝা চকচকে
লেখাটা পড়ে খুব মজা পেলাম। আপনার 'পদস্থ টিকা'গুলি লেখার হাস্যরস বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণ।
আর হাঁটু পানির জলদস্যুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। উনার অবদান সচলকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, সেই প্রত্যাশা!
হিমু ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। হিমু ভাইয়ের কলরবে দেওয়া স্ট্যাটাসগুলিও খুব ভালো লাগে।
সৌরভ কবীর
শুভ জন্মদিন হিমুভাই।
জন্মদিনের প্রীতিপূর্ণ অভিবাদন রইল
ভাল থাকুন সতত
আপনিও আমার লাইনে এসে দলছুটরে পচাইলেন? ছিহ ছিহ!
দলছুট কে?
কামু আমার বন্ধু।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
শুভ জন্মদিন হিমু ভাই। হাজার বছর বাঁচুন আর সৃষ্টিশীলতায় ভরাতে থাকুন চারপাশ
জন্মদিনের শুভেচ্ছা হাঁটুপানির জলদস্যু। অনেক অনেক বড় হও, দলছুটের মতন অধ্যবসায়ী- পরিশ্রমী এবং সৃষ্টিশীল মানুষ হও:D
শুভ জন্মদিন হিম্ভাই!
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
শুভ জন্মদিন।
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা হিমু ভাই।
লেখা চমৎকার হয়েছে অনার্য দা।
__________
সুপ্রিয় দেব শান্ত
আমার মৃত্যুদিবসের সাথেও কামুকবিকে জড়িয়ে একটা পোস্ট লেখা সম্ভব। হায়াত আর বেশি বাকি রাখছে না বিটকেলটা।
শুভেচ্ছা জানানোর জন্যে সবাইকে ধন্যবাদ। আপনারাও ভালো থাকুন, দৈনিক কোবতে না পড়ুন, দীর্ঘায়ু হোন।
শুভ জন্মদিন হিমু...
অনার্য সঙ্গীতা...
লেখা ভালো হয়েছে, আলবেয়ার কামু আপনার বন্ধু নাকি?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
শুভ জন্মদিন হিমু ভাই (গুড়) । এই বার এক কাপ লালা নিয়ে চন্ডীশিরায় হাত দেন দেখি।
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
কপি না রেখে যে মুহূর্তে একখানা কোবতে পোষ্ট করে নীড়পাতায় এসেছি তখুনি টুপ করে নীড়পাতায় এই পোষ্টটি পড়লো। আমার তো মাথায় হাত! হায় হায়, সেরেছে, নির্দয় মডু নির্ঘাত কচকচ করে চিবিয়ে খেয়ে ফেলবে। কিন্তু আমি কি জানতাম কোবতে খানা নির্দয় মডুরও অখাদ্য হবে?
যাহোক, নির্দয় মডুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
বেশ কয়েকদিন সচলে অনুপস্থিত ছিলাম। দেরিতে হলেও টাটকা শুভেচ্ছাই দিচ্ছি হিম্ভাইকে। আরেকটা অনুরোধ এইবেলা হিম্ভাইকে; আপনি একটু কষ্ট করে একবারে পুরা লেখাই দিবেন। তা যত বড়ই হোক আমরা হজম করে নেব। কিন্তু ভাই আপনার হাঁটুর দোঁহাই, লিখতে লিখতে আর চা খাইতে যায়েন না। ঃ-।
অনার্যদা -কে চমৎকার লেখাটার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
যদি ভাব কিনছ আমায় ভুল ভেবেছ...
কবিতা লেখা তো আর অপরাধ
হতে পারেনা! আমরা নতুন
একটি কবিতা লিখতে যুদ্ধ
করি...!
অসাধারন লেখা . . . আপনার লেখা দেখে আমার চোখ সচল হয়ে গেল ,
ধন্যবাদ
'আধফোঁটা রক্তগোলাপের মত তোমার হৃদয় লুকিয়ে রাখো যে চামড়ার খোলসে
সেও যেন অমৃতের ভাণ্ড!
কী ক্ষতি বলো
কবি যদি চায় দুদণ্ড গণ্ড ঘষিতে...[২]'
--মরে গ্লাম!
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
উনাকে নিয়ে অনেক আগে একটা কার্টুন এঁকেছিলাম। সেটা এখানে দিয়ে দিচ্ছি।:)
খুব সম্ভবত উনার চোখে পড়বে না।
হাঁটুপানির জলদস্যু
শুভ জন্মদিন হিমু।
) মজারু হয়েছে পোস্ট! জন্মদিন তো চলেই গেলু। আসছেবারের আগাম শুভেচ্ছা থাকলো দস্যুর জন্য।
কিন্তু যারে এত পচানি দেয়া হলো ইনি কিনি চিনি না তো
নতুন মন্তব্য করুন