নরমাংসখোর সাহিত্যিক এবং সাহিত্য-সম্পাদক,
সমকামীতা কোনো অপরাধ নয়, সমকামিতা প্রকৃতিতে অলীকও নয়। সমকামিতা খুবই সাধারণ এবং সহজ আচরণ।
আমাদের সমাজব্যবস্থা অবশ্য আমাদেরকে অন্য কিছু শিখিয়েছে। সমকামিতাকে ঘৃণা করতে শিখিয়েছে, সমকামীদের ছোট করতে শিখিয়েছে। এবং সবকিছুর ওপর, সমকামীদের শাস্তি দিতে শিখিয়েছে। কারো ক্ষতি না করেও মানুষ তার আচরণে স্বাধীন নয়, এরচে খারাপ বিষয় আর কী হতে পারে বলুন?
সমকামিতাকে অপরাধের কাতারে ফেলতে সবার আগে যে যুক্তি তৈরি হয়, সেটি হচ্ছে প্রকৃতির বিরুদ্ধাচারণ! অথচ আপনারা নিশ্চয়ই জানেন প্রকৃতি নিয়ে বাণী ঝাড়া প্রকৃতির এইসব সন্তানেরা জানেই না যে সমকামিতা একশোভাগ প্রাকৃতিক।
উদাহরণ দেই, জিরাফের ভেতরে যত যৌনতা দেখা যায় তার ৯০ ভাগই দেখা যায় পুরুষ এবং পুরুষ জিরাফের ভেতরে। বনোবোরা তো শতকারা ৬০ ভাগই সমকামী। চালের পোকার মতো কয়েকরকমের পোকার ভেতরেও এরকম দেখায় যায়। মেয়ে গ্যালাপাগোস অ্যালবাট্রসেরা (Phoebastria irrorata) বছরের পর বছর জুটি বেঁধে সংসার করে। নারী জুটির সেই সংসারে পুরুষের ঠাঁই নেই। শতকারা অন্তত ৮ ভাগ ভেড়া সমকামি। হাতি, সিংহ, বানর, হায়েনা এসব প্রাণীতেও সমকামিতা খুব সাধারণ বিষয়। কাঁটাবনের পাখির দোকানগুলোতে যে ছোট ছোট ঠোঁটের ফিঞ্চ পাখি দেখা যায়, যেগুলো তাদের জুটির সঙ্গে সারাদিন খুনসুটি করে বেড়ায়, এগুলো কিন্তু বেশিরভাগই পুরুষের জোড়া। এদের ভালোবাসা এত শক্ত যে, মেয়ে ফিঞ্চ এদের কাছে এলেও পাত্তা পায় না! পাখিদের ভেতরে কবুতর, শকুন, হাঁসের বিভিন্ন প্রজাতি, পেঙ্গুইন এরকম শতেক পাখি সমকামী। আর এতে তাদের তাদের সৌন্দর্যে আর স্বাভাবিকতায় কোনো কমতি হয় না।
তাই বলছিলাম, সমকামিতা প্রকৃতিবিরুদ্ধ কিছু নয়। প্রকৃতির প্রতিটি কোণে কোণে সমকামিতা দেখা যায়। সবই নির্জলা ভালোবাসা। কিন্তু কি জানেন, প্রকৃতির অনেক আচরণই সমাজবদ্ধ মানুষের জন্য সঙ্গত নয়! সে আমি জানি। জানি, তার সরল যুক্তিযুক্ত কারণও রয়েছে। কেউ ডাল খাবে নাকি সবজি খাবে সে তার নিজের বিচার। কিন্তু কারো মুখেরটা কেড়ে খেতে পারবেনা কেউ। কারো গলায় ছুরি বসিয়ে খেতে পারবেন কেউ। কে কী করবে সে তার সিদ্ধান্ত, যার যেভাবে ভালো লাগে সে সেভাবেই বাঁচবে। কেবল অন্য কারো ক্ষতি না করে।
সমকামিতা সেজন্য স্বাভাবিক এবং গ্রহণযোগ্য। কিন্তু ক্যানিবালিজম নয়।
ক্যানিবালিজম। বাংলায় যাকে বলে স্বজাতির মাংস খাওয়ার অভ্যেস। জানি বলবেন, প্রকৃতিতে ক্যানিবালিজম দেখা যায়। সে আমিও জানি। সমকামিতার মতো প্রকৃতির প্রতিটি ভাঁজে ভাঁজে নয় বটে, কিন্তু প্রকৃতিতে অনেক প্রাণিই স্বজাতির মাংস খায়। যেমন ধরুন কয়েক প্রজাতির মাকড়সা, লম্বা লম্বা পা-ওয়ালা গঙ্গাফড়িং, ঝিঁঝিঁপোকার মতো কিছু পোকা, কিছু কিছু মাছ আর কেঁচো জাতিয় প্রাণিরা স্বজাতিকে শিকার করে খায়। কিন্তু স্বজাতিতে যে-ই যাকে মেরে খাক, সে কখনো দুপক্ষের ইচ্ছেতে হয়না। একপক্ষ আরেকপক্ষকে শিকার করে খায়। আর সেই কারণেই আমরা মানুষেরা স্বজাতির মাংস খাওয়াকে অন্যায় বলে মানি।
নিতান্ত কঠিন মানসিক রোগী ছাড়া নরমাংসখোর মানুষ এই পৃথিবীতে এখন আর নেই। আমি খুব সাধারণ বিজ্ঞান ব্লগ লিখি আর সেও লিখি কেবল শখের বশে। তাই সাহিত্য করে ভাষার মারপ্যাঁচে বুঝিয়ে বলার অভ্যাস নেই। সে বরং অনর্থক জটিলতা বলে মনে হয়। তাই মোদ্দা কথাটা যা বলতে চাইছিলাম সেটা বলি, মানুষের সমাজে নরমাংসভোজ স্বাভাবিক বিষয় নয়।
কিন্তু কি জানেন, আজকাল মানুষের ভেতরেই সেই মানুষের মাংসখোরের আত্মা দেখে চমকে উঠি। সময় বদলেছে। ক্ষুধার তাড়নায় না হলেও, ব্যবসার প্রয়োজনে নরমাংসখোর মানুষ দেখি চারপাশে। মানুষের চামড়ার ভেতর থেকে হরহামেশা বের হয়ে যায় মানুষ খাবলে খাওয়া নেকড়ে! খুব ভয় করে বুঝলেন, আর খুব ঘেন্না লাগে! কিন্তু যেকথাটা বলতে আজকে লিখছি, সত্যি বলছি, আপনাদের আগে, এত নিপুণ মুখোশে লুকোনো নরমাংসখোর দেখিনি!
আজকে ঘুম থেকে উঠে দেখি এদেশের সবচে বড় পত্রিকাগুলোর একটাতে আপনারা একটা গল্প লিখে ছেপেছেন। আমার পড়তে ভুল হয়নি। নিজের মায়ের ভাষাটা পড়ে বুঝবার মতো অন্তত আমার জানা রয়েছে। সেই গল্প পড়ে দেখলাম, সে ঠিক গল্প নয়। সেখানে আমার বোনের কাঁচা মাংস খাবলে খাওয়ার বর্ণনা রয়েছে। সারা শরীরের চামড়া-মাংস উঠে যাওয়া আমার বোনের ছটফট করে মোচড়ানোর শরীর টের পাওয়া যায় সেই গল্পের ভাঁজে ভাঁজে। আমি প্রাণের ভেতর এক অসম্ভব আতঙ্ক নিয়ে ঘুরছি এই লেখা পড়ে। কী অসম্ভব কল্পনাবিলাস! নরমাংসের তৃপ্তি পেতে কাগজ কলম খামচে সে কী প্রাণান্ত প্রচেষ্টা!
আমি খুব ভয় পেয়েছি বুঝলেন, আর আমার খুব ঘেন্না লাগছে। উঠতি বয়সে নারীর শরীর আর যৌনতার আগ্রহে লুকিয়ে পড়তাম যৌনতার গল্পের বই। কারো কাছে সে খানিকটা অধঃপতন হলেও বড় পাপ বোধহয় মনে হয় না। কিন্তু এরকম তীব্র আতঙ্ক আর ঘৃণা জাগানিয়া আকাঙ্ক্ষা কারো থাকতে পারে তা জানা ছিল না। আজকে জানতে পেরেছি, আপনারা (যাদেরকে আমাদের খুব বড় এক সাহিত্য-সম্পাদক আর খুব বড় এক সাহিত্যিক হিসেবে চিনতাম) জীবন্ত শরীর থেকে কামড়ে নিয়ে কাঁচা নরমাংস খাওয়ার আকাঙ্খা লালন করেন। এই আকাঙ্ক্ষা এতো আতঙ্কের যে, হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে আসে। জীবন্ত কিশোরীর শরীর থেকে কামড়ে নিয়ে কাঁচা নরমাংস চুষে খাওয়ার গল্প বাজারে পড়তে পাওয়া যায় না বলেই কি নিজেরা লিখে ছেপে দিলেন? আর যখন কেবল কল্পনা মৈথুনে তৃপ্তি হবে না তখন?
আমি খুব ভয় পেয়েছি। আর খুব ঘেন্না লাগছে। কিন্তু আমি পালাচ্ছি না। বরং সতর্ক হচ্ছি। সহজ সাধারণ মানবিক বোধ ছাড়া আমার আর কিছু নেই। সেজন্য আপনারা কেউই আমাকে চিনবেন না। কিন্তু আপনাদেরকে আমি চিনে রাখবো। যৌনমিলনের সময়েই সঙ্গীর শরীর ছিঁড়ে চিবিয়ে খেয়ে ফেলা পোকাগুলোকে যেভাবে চিনে রাখি, আপনাদেরকেও আমি সেইভাবে চিনে রাখবো।
মন্তব্য
আমি খুব ভয় পেয়েছি। আর খুব ঘেন্না লাগছে। কিন্তু আমি পালাচ্ছি না। বরং সতর্ক হচ্ছি। সহজ সাধারণ মানবিক বোধ ছাড়া আমার আর কিছু নেই। সেজন্য আপনারা কেউই আমাকে চিনবেন না। কিন্তু আপনাদেরকে আমি চিনে রাখবো। যৌনমিলনের সময়েই সঙ্গীর শরীর ছিঁড়ে চিবিয়ে খেয়ে ফেলা পোকাগুলোকে যেভাবে চিনে রাখি, আপনাদেরকেও আমি সেইভাবে চিনে রাখবো।
facebook
হাস্নাত আব্দুল হাই একটা " "র বাচ্চা তাই সে মানুষ পয়দা করতে পারেনা
আজকের প্রথম আলোর সাহিত্যপাতায় হাসনাত আবদুল হাইয়ের মতো লেখকের এতটা অশ্লীল কাল্পনিক গল্পটি পড়ে বমি চলে এসেছিল। শেষকালে এসে এই লেখকের এতটা পতন আশা করিনি। গু মাখানো গল্প লিখে নিজেকে এই বয়সে আবর্জনায় পরিণত না করলেও পারতেন। কে জানে কার আত্মা কখন বিক্রি হয়ে গেছে কোন কানাগলিতে। থু! থু!
এই লেখা যদি অনভ্যাসের ফসল হয়, তবে বরং এটাই থাক!
খুব দরকার ছিল লেখাটার। এই শয়তানগুলার ছবি সহ পরিচয় প্রকাশ হওয়া দরকার। যাতে সব জায়গায় মানুষ এদের চিনে ফেলে। সভ্য সমাজে একটা গল্প লিখে ফেলার জন্যে শাস্তি দেয়া তো সম্ভব না, সেটা বোধহয় আমরা চাইও না। তবে এই সব বুদ্ধিবেশ্যাদের চিনে রাখা খুব প্রয়োজন।
ভাল থাকেন। শুভ নববর্ষ।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
পতন! পতন! নোংরামির শেষ সীমাটাও অতিক্রম করে গেছে এই বেজন্মা হাঞ্চত হাই। থু!
_____________________________________________________________________
বরং দ্বিমত হও, আস্থা রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়।
ভীমরতিতে পাওয়া বুড়ালোক দেখছি জীবনে ২/১ জন। তবে তারা তাদের মনের বিকৃতিগুলা আশেপাশের অসহায় মেয়েদের উপর প্রয়োগ করে। পত্রিকায় প্রকাশ্যে স্বীকার করে না। প্রথম আলোতে লেখাটা পড়ে কেমন জানি ভীমরতির সাথে টাকার গন্ধও পেলাম। সত্যি কথা বলতে কি হয় এইলোককে ঠিকমত টাকা দেওয়া হয় নাই মনে হয়। ফেইসবুকে জামাতি বিভিন্ন পেইজের মন্তব্য থেকে চোথা মেরে লেখা মনে হলো। বিকৃতির অংশটা যদি কনসিডার নাও করি তবু এইটা খুবই নিম্নমানের লেখা। সেইক্ষেত্রে একে নিমক হারামির ওস্তাদ বলা যায়।
--------------------------------
হে প্রগাঢ় পিতামহী, আজো চমৎকার?
আমিও তোমার মত বুড়ো হব – বুড়ি চাঁদটারে আমি করে দেব বেনোজলে পার
আমরা দুজনে মিলে শূন্য করে চলে যাব জীবনের প্রচুর ভাঁড়ার ।
হ
সচলায়তনের কিছু লেখা মাঝে মাঝে লিফ্লেট হিসেবে প্রিন্ট করে মানুষ কে ছড়িয়ে দিতে ইচ্ছা করে ...
আমার আসলে হাসনাত আবদুল হাইয়ের গাঞ্জা খাওয়া গল্পটাকে নরমাংসখেকোর লেখা গল্প মনে হয়নি। ঈমানি তাগুতে লেখাটিতে নারীবিদ্বেষী মর্ষকামের প্রচ্ছন্ন আভাস পাওয়া যায়। পুরোপুরি হীন এবং পার্ভাট লেখাটা।
দেশের আনাচে কানাচে লেখক নামধারী প্রচুর পার্ভার্ট ছড়িয়ে আছে। তারা টয়লেটে বসে যা খুশি তাই লিখতে পারে, লিখুক।
কিন্তু একটি জাতীয় দৈনিক কোন বিবেচনায় এরকম একটি গল্প ছাপতে পারে?
কে আসলে বিকৃত? কে আসলে বিক্রিত?
আরিফের কার্টুন ছাপার অপরাধে তারা যদি আলপিন সাপ্লিমেন্টারিটাই বন্ধ করে দিতে পারে, সাব এডিটরের চাকরি কেড়ে নিতে পারে, সম্পাদক নিজে মসজিদে গিয়ে হাত জোড় করে ক্ষমা চাইতে পারে, তাহলে এই গল্পটি ছাপার অপরাধে তারা কোন অধিকারে চুপ করে থাকবে?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ভাবতাছি একটা চটি লেইখা প্রথম আলু তে পাঠাই দিমু!!!
এইবার ছাপা হওয়ার সম্ভাবনা আছে মনে হয়!
"বদলে যাও,বদলে দাও" স্লোগান দিয়া প্রথম আলু এখন চটিতে বদলায় গেছে!!!
সুবোধ অবোধ
এই পারভার্টের কান দুটো ঠ্যাং দিয়ে মলে দেয়া দরকার। একই সাথে সেই সাহিত্য সম্পাদকেরও। দশ বছর পুরোনো পাঠক হিসেবে প্রথম আলোকে বলি, এবার দূরে গিয়া মর!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
এত কিছু না করে হাইরে সাকার সেলে রাইখা আসলেই তো হয়। দেশের কাছ থেকে সাকারা তো অনেক নিল, কিন্তু দেশকে কিছু দেয়ার এই একমাত্র সুযোগ সাকাদের।
ডাকঘর | ছবিঘর
প্রথম আলো অনলাইন থেকে গল্পটি তুলে নিয়েছে এবং ক্ষমা প্রার্থনা করেছে। লেখক নিজেও ক্ষমা প্রার্থনা করেছে। [সূত্র]
দুদু'টি ক্ষমা প্রার্থনা পড়ে যা জানতে পারলাম:
১) লেখক এই গল্পটি কারো বা কোনো গোষ্ঠীর মনে আঘাত দেওয়ার জন্য লেখে নাই।
২) লেখকের 'সেরকম' কোনো উদ্দেশ্য না থাকলেও অবুঝ পাঠকেরা ভুল বুঝে অযথা হাউকাউ করতেছে।
৩) এই লেখা প্রথম আলোর নীতি ও আদর্শের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ।
৪) কোনো এক বা একাধিক দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির অসাবধানতায় লেখাটি ছাপা হয়ে গেছে।
৫) লেখাটি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। এবং ভবিষ্যতে এটি কোনো বইতে অন্তর্ভূক্ত হবে না।
হাসনাত আব্দুল হাই আর প্রথম আলোর কী ধারণা? দেশের সবার মস্তিষ্কে পাঁঠার মগজ? এরা কিছু বুঝে না?
১) জনাব হাআহা... আপনি তাইলে গল্পের শানে নুজুলটা একটু দেন, পড়ে বুঝতে চেষ্টা করি আপনি আসলে এই গল্প লিখে কী বুঝাইতে চাইছিলেন।
২) একটি পত্রিকার স্পেশাল ইস্যুতে এতো বড় একটি লেখা ছাপা হয়ে গেলো স্রেফ অসাবধানে! লেখাটি কি কেউ পড়েনি? যার অসাবধানতায় লেখাটি ছাপা হয়ে লাখো পাঠকের অনুভূতিকে আঘাত করেছে, তার শাস্তি কী?
৩) লেখাটি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে বুঝলাম, কিন্তু কাগজে ছাপা হয়ে পত্রিকাটি যে বাংলার ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে, সেগুলো কিভাবে প্রত্যাহার করা হবে?
৪) চলমান একটি আন্দোলনকে হেয় করে, আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত নারীদেরকে ভয়ঙ্কর বিকৃত মানসিকতায় অপমান করে একটি গল্প লিখে এবং প্রকাশ করে অনলাইনে শুধু ক্ষমা প্রার্থণা?
মানলাম না...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মানলাম না...
আলু যেহেতু গল্পটি তাদের অনলাইন সংস্করণ থেকে তুলে নিয়েছে, সেজন্য এই গল্পের একটা পিডিএফ ভার্সন (পত্রিকার লোগো এবং তারিখসহ) ভবিষ্যৎ রেফারেন্সের জন্য ইন্টারনেটে সংরক্ষণ করা উচিৎ (একটা কনফারেন্সে ব্যস্ত থাকার কারণে আমি নিজেই এই গল্পটি পড়তে পারিনি)। প্রথম আলো এবং হাসনাত আবদুল হাইদের রং পালটাতে সময় লাগে না। ভবিষ্যতে পলটি খাওয়ার চেষ্টা করলে তখন এই গল্প তাদের মুখের উপর ছুঁড়ে দেয়া যাবে।
সহমত, গুগল ক্যাশে জমা আছে হাইয়ের চটি গপ্প। এদের ল্যঞ্জাগুলা আর্কাইভ কইরা রাখা দরকার।
-- রামগরুড়
নতুন মন্তব্য করুন