ডিয়ার স্যার,
আমাদের মহান হেড স্যারের লেখা একটা কবিতা আমরা মাঝে মাঝে আওড়াই - চিত্ত যেথা ভয়শূন্য উচ্চ যেথা শির - বুদ্ধির ঊনতাহেতু আমরা সেইটা পুরাপুরি বুঝতে পারি না। সেইখানে তিনি আরো লিখেছিলেন - যেথা গৃহের প্রাচীর/ আপন প্রাঙ্গণতলে দিবসশর্বরী/ বসুধারে রাখে নাই খণ্ড ক্ষুদ্র করি। ইংরেজিতে Where the world has not been broken up/ into fragments by narrow domestic walls। আমরা ছোট চিন্তার লোকেরা, খালি প্রাচীর তুলতে চাই। আপনারা বড় বড় মানুষ। প্রাচীর-টাচির তেমন একটা মানেন না। তাই আমাদের অল্পবিদ্যার জাতীয়তাবাদী দেয়ালগুলা আপনাদের মনে করুণার উদ্রেক করে।
কিছুকাল আগে - আমাদের সকলেরই জানা, তাও বলি - একটা চলচ্চিত্র নিয়ে আমরা বিশেষ বাড়াবাড়ি করে ফেলেছিলাম। Chaos-ভরা এই জগতের লক্ষকোটি সম্ভাব্য সমীকরণের একটা - তাও আবার অতিব্যবহারে জীর্ণ - সমীকরণ নিয়ে আমরা অঙ্ক মেলাতে গিয়েছিলাম। আপনারা ফলিত গণিত কীভাবে ইতিহাসের গতিপথে প্রয়োগযোগ্য তা নিয়ে বিস্তর লেখাপড়া করেছেন। ৭১ নিয়ে আমরা কেবল জানতাম এক ধরণের কিছু একঘেঁয়ে কথা। উদাহরণ দেই, জন হেস্টিংস নামে এক মিশনারি মার্কিন সাময়িকীতে লিখেছিলেন -I am certain that troops have raped girls repeatedly, then killed them by pushing their bayonets up between their legs. ৭১ বললেই স্যার এই ধরণের কিছু গৎ কথাবার্তা আমাদের মনে পড়ে। আমাদের অপুষ্ট মাথায় সৃজনশীলতা নাই, তাই আমরা counterfactual history-র উপর ভর করে শিল্পের অপার স্বাধীনতার মূল্য দিতে পারি না।
আমাদের উৎপাদনও সীমিত স্যার। আমাদের জমিতে মাত্র একপ্রকার মূল্যবোধ ফলে। তাই আমরা সেটাই গুছিয়ে নিয়ে হাটে যাই। সারাদিন বসে থাকি। আপনারা আমাদের মূল্যবোধের ব্যবসায়ী বলে দুয়ো দেন। এলিফ্যান্ট রোডে আমাদের এক বন্ধু ইনহেলার আর প্রেসক্রিপশন হাতে নিয়ে ভিক্ষা করা এক বৃদ্ধকে পাঁচশ টাকা দিয়েছিল। আপনারা হয়ত হাসতেন, এই শহরে ফাঁকা ইনহেলার আর ভুয়া প্রেসক্রিপশন নিয়ে ভিক্ষা করা প্রতারকদের নিয়ে আপনাদের আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রবন্ধ আছে। Central limit theorem ব্যবহার করে আপনারা সহজেই প্রমাণ করতে পারবেন আমরা কতটা জোচ্চোর। স্যার থিওরিটিওরির নাম ভুল বললে মার্জনা করবেন।
আমরা স্যর ছোটবেলা থেকেই ছোটলোকি শিখেছি। আমাদের জিহ্বার ডগায় স্ল্যাং লেগে থাকে। আমাদের লেখালেখিতে scatological humour বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে, আমাদের চরিত্রদোষে। আপনারা হাইআর্টে সিদ্ধহস্ত। আপনাদের পড়াশোনার সাথে না পেরে - যদিও ইদানিং আপনার দেখাদেখি এটাসেটা খাপচা খাপচা পড়ছি - আমরা প্রধানত, বিষ্ঠা ঘাঁটি। মেথরের কাজ স্যার। আপনারা dictatorship of the proletariat-এর পথে ঐতিহাসিক অন্তরায়সমূহ নিয়ে যখন ঘ্যামা ঘ্যামা গ্রন্থ লেখেন, আমরা তখন কলতলায় গিয়ে অপেক্ষমান বুয়াদের সঙ্গে ঝগড়া করি। বুয়াদের লেভেলে নামাটা স্যার খুবই নিচু বিষয়।
আমাদের যৌন অবদমন নিয়ে আপনারা অনেক চিন্তিত। ঐ চলচ্চিত্রটায় স্যার গল্পে উপস্থিত মুক্তিযোদ্ধাদের কামুক হিসাবে দেখানো হয়েছিল। আমরা তাতে একটু বেশিই রিঅ্যাক্ট করেছিলাম। কিন্তু তারা ছিল চরম ব্যর্থ। আপনারা বলেছিলেন, আসলে নায়িকা পাকিস্তানি সেনার প্রেমে পড়ায় আমাদের অনেক হিংসা হয়েছিল। স্যার মুক্তিযোদ্ধরা নিরীহ ছিল না - এমন কি যে চোদ্দ বছরের কিশোর মুক্তিযোদ্ধাকে চোখ উপড়ে জ্যন্ত পুঁতে ফেলা হয়েছিল, সেও। আপনারাই প্রকৃত নিরীহ স্যর। তাই, নিরীহ মানুষদের দিনের পর দিন ধরে চরিত্রহনন করে যাওয়া সহ্য করেন নাই আপনারা। কলমের জোরে, আমাদের মতন বীর্যগেলা বকচ্ছপদের চোখকানের বিবাদ ভঞ্জন করতেও অগ্রণী হয়েছেন।
ফ্যাসিবাদ বা নাৎসীবাদ যখন সমাজে শর্ত হিসেবে হাজির হয়, তখন ভালো মানুষগুলোও বিভ্রমের শিকার হন স্যার। আপনারা তারপরও ভাল হয়ে থাকবেন এই আমরা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি। তারপরও স্বভাবদোষে কখনো কখনো আপনাদের আক্রমণ করে বসি, আক্রমণের সংস্কৃতি স্যার। ফ্যাসিবাদ, নাৎসীবাদ। কিন্তু স্যার আমাদের ছোটলোকদের মতন স্ল্যাংভিত্তিক নোংরামিতে আপনাদের সবাইকে মেতে উঠতে দেখে খুব একটা ভাল লাগল না। কিন্তু আপনারা আমাদের শিখিয়েছেন, সবকিছুতেই খালি খারাপটা না দেখে ভালোটা দেখতে। তাই আপনাদের স্ল্যাংচর্চা দেখে আমরা আপনাদের মনুষ্যত্ব সম্পর্কে আশ্বস্ত হলাম। রফিক আজাদ, এককালে কবিতায় লিখেছিল
- স্যার, দীর্ঘ পঞ্চাশ বছর ধ’রে আপনি আমাদের মনের
অন্ধকার দিক নিয়ে তিন/তিনটি বড় উপন্যাস
লিখেছেন, আপনাকে ধন্যবাদ। কিন্তু স্যার,
এই ভীড়ের লোকদের মধ্য থেকে এবার
সশব্দে একটা পাদ দিন তো,
দিয়ে প্রমাণ করুন আপনিও একজন মানুষ!
আপনারা প্রমাণ করেছেন স্যার। যদিও আমাদের এই কথাটাকেও আপনারা বাঁকা ভাবে নেবেন। যদিও জানি আপনারা বলবেন, তাতে কী? বেনেডিক্ট অ্যান্ডারসন কিংবা জঁ বদ্রিয়াও পাদ দেন।
তাহলে স্যার বেয়াদবি না নিলে শেষকালে বলি, একটা কথাই বলব, পাদ দিলেই বেনেডিক্ট অ্যান্ডারসন কিংবা জঁ বদ্রিয়া হওয়া যায় না।
মন্তব্য
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
চরম।
প্রবন্ধটার লিংক আছে? দেখতাম একটু
আমি সারমর্ম দিচ্ছি:
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
স্যার আরো এক পিস ক্লাসিক রেক্টোপ্রসাদ দিয়েছেন, কমিউনিটি ব্লগ ব্যর্থ হতে চলেছে, কারণ পত্রিকায়-ফেসবুকে স্যারেরা পাদটীকা দিলে ব্লগে অশিক্ষিত আমজনতা নাকে কাপড় আর কানে আঙুল দেয়। স্যারের গবেসোনায় নাকি সেরকমই ফল ধরেছে।
বেশ বেড়ে বলেছেন।
প্রথমতঃ
দ্বিতীয়তঃ
তৃতীয়তঃ
এবং শেষ পর্যন্তঃ
_____________________________________
নিশাচর পার্থ
ভিড় না পেয়ে স্যারেরা শিসমহলে ঢুকে নিজের ছায়ার ভিড়ে পাদের হ্যাঙ্গামটা সেরে নেন সাধারণত। ওটাকেও এক ধরনের ইম্যাজিনড কমিউনিটি বলা যায় ।
যূথবদ্ধ স্যারদের পাঠ্যতালিকা দীর্ঘ; সময়ের স্বল্প পরিসরে সব চেখে দেখবার সুযোগ নাও হতে পারে। না চিবিয়ে তাই তারা কোঁৎ করে গিলে ফেলেন অমল-ধবল সব বাণী। পাচক রসে জারিত না হয়ে এসব বাণী পায়ুপথ খুঁজে নেয় অতি দ্রুত। সশব্দে জানান দেয় অস্তিত্ব: সৌরভে মাতোয়ারা হয় চারিদিক। খবরের কাগজ, ব্লগ, খোমাখাতায় সে গন্ধ পৌঁছে গেলে লোকে বিব্রত হয়, প্রতিবাদ করে।
স্মিত মুখে স্যারেরা দেকার্তীয় দর্শনের দোহাই পারেনঃ ergo pēdĕro, ergo sum. অর্থাৎ কিনা - I fart, therefore I am.
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
লেখা সাব্লাইম হয়েছে।
হাফুর মত একটা ধাড়ি বোকাচোদাকে নিয়ে এত চমৎকার একটা লেখা তৈরি করা পুরোপুরি অপচয়।
না, অপচয় নয়। আপনি হয়তো এই ভেবে কথাটা বলেছেন যে, ছোটলোকদের ত্রাহি চিৎকারও কখনো স্যারের কানে ঢুকবেনা; অথবা কানে ঢুকলেও স্যার সেটা বুঝতে অক্ষম (জ্ঞানার্থে বা ইচ্ছার্থে)। সেকথা ঠিক। তবে এই চিৎকার-চেঁচামেচিগুলোর দরুন স্যাররা যে ধোঁয়াশাগুলো তৈরি করার চেষ্টা করেন সেগুলো কেটে যায়। যারা দ্বিধায় থাকেন তাদের অনেকের ভুল ধারণার অপনোদন হয়। এতে ছোটলোকের শক্তি বাড়ে, স্যাররা আরো একটু লেজ গুটান বা নতুন ফ্রন্ট খোলার চেষ্টা করেন।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
পাণ্ডবদা, "ব্লগে লিখে কী হয়" সেন্সে কথাটা বলিনি।
ফুকো, লাকা, দেরিদার পর বিশ্ব নতুন এক দার্শনিককে পেয়েছে। তার নাম হাফুদা। এত বড় একটা দার্শনিকের কানের কাছে ভিক্ষুকের ন্যায় অনুগ্রহ মাগা কি অনিন্দ্যের মত লোকের শোভা পায়, আপনিই বলেন?
অনিন্দ্য যে কী করেছে সেটা আপনিও জানেন, আমিও জানি। আমি শুধু বলতে চাই, এই বাতিল মালের পিছনে সময়-শ্রম-মেধা খরচ করে অনিন্দ্য ভুল কিছু করেনি। এতে আপনি, আমি, অনিন্দ্য সবাই কিছু না কিছু লাভবান হয়েছি।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
সবাই সব বুজছে মনে হয় ...
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
অসাধারণ লেখা। অসাধারণ।
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
লেখাটি দুর্দান্ত! তবে এসব কথায় স্যারের কি কোনো বিকার আসবে? সে অবশ্য পরের কথা, আমাদের বলা দায়িত্ব, আমরা বলি।
বাংলা ব্লগের সম্ভাবনা নিয়ে স্যারের গবেষনার জানুয়ারীর ফলাফল মার্চে এসে বিফলে গেল!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
এই কমেন্টটা পড়ে ব্যাপক মজা পাইছি!
স্যারের কথা মত বেনেডিক্ট এন্ডারসন পড়লাম। তিনি কোথায়ো তো পাদ দেয়ার কথা বলেন নি!
দরকার পড়লে পরের মাসেই আবার একই গবেষণার সফলতা নিয়ে প্রবন্ধ লেখা যাবে। আগেই সিদ্ধান্ত নেয়া গবেষণার মজা অন্যরকম। সিদ্ধান্ত ম্যাটারস, প্রোসেস ব্যাক ক্যালকুলেশন করে বসালেই হয়।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
ডিয়ার স্যার,
জ্ঞানমন্দিরে জ্বালায়েছ তুমি যে নব আলোক শিখা
গুণ্ডারা তাই পড়ালেখা করে, দেয় না দেয়ালে চিকা।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
ভালো লেখছ ...
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
আমি লিখিনাই, হেডস্যারের গান
বাদরাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
স্যার না হয় বলেই ফেলেছেন- "আমার লেখাটার অবদানও এই ছিল যে ব্লগাররা পড়াশুনা শুরু করেছেন।"
তা বলে একেবারে ব্রাম্মনের পৈতা ধরে টান? কানে যে সীসা ঢেলে দেননি এই তো সাতপুরুষের ভাগ্যি। ব্রাম্মনের শাপে ভস্ম হয়ে যাবি যত্তোসব নচ্ছাড় জাতীয়তাবাদী গুন্ডাপান্ডা নমঃশুদ্রের দল। রৌরব নরকে ও ঠাঁই পাবিনা, বলে রাখলুম
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
কানে সীসা ঢালার ধারাবাহিকতাই এগুলা ...
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
ইয়েস স্যার
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
উচিত কথা। শিক্ষা কাগজে কলমে না, অন্তরে।
...........................
Every Picture Tells a Story
আমি লিখতে পারি না। যদি পারতাম, লিখতাম- ডিয়ার পুংগিরভাই
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
একথা শোনার পর স্যার বলবেন, "if you are a Sir, your fart does not stink"। (copyright: Arafat Kazi's grandma, Kazi was replaced by Sir).
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
এই তো, গ্রেট!... ফ্রেমের বাইরে গিয়ে এইতো ভাবতে পারছেন।
ফ্রেম কখনো মধুর, কখনো সে বেদনাবিদূর
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
ব্লগের লুগ্জন অতিশয় বদ। মানী লোকের মান রাখতে জানে না।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
আমাদের জমিতে মাত্র একপ্রকার মূল্যবোধ ফলে
সবচেয়ে আমোদ পেলুম, যে কাউন্টার নেরেটিভের প্রস্তরের ওপর স্যারেরা তাদের পাদকাম চরিতার্থের শিসমহলের ভিত্তি স্থাপন করেছেন, সেই কাউন্টার নেরেটিভ স্যারেরা নিজেরা হজম করতে বেজায় অপারগ! কাউন্টার নেরেটিভের চোখা প্রান্তটা নিজেদের পশ্চাদ্দেশের আশেপাশে যাওয়া মাত্রই তারা ম্যাৎকার শুরু করে দেন। তখন বেনেডিক্ট অ্যান্ডারসন গায়ত্রী স্পিভাকের হাত ধরে জানালা গলে পালিয়ে যান। কাউন্টার নেরেটিভ জারি থাকবে হে মহাত্মনের পাল।
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
এটারে বাঁধাই করে রাখা দরকার। তোফা, তোফা!
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অনবদ্য।
প্রথমেই
অনেকদিন পর কোন ব্লগ পড়ে মনে হলো, এটা সংরক্ষণ করার মতো ১টা লেখা...
জয়তুঃ
(খোমাখাতায় সেই বিশিষ্ট স্যারের লেখাটি পড়ার দুর্ভাগ্য হয়েছিল!!!)
-----------এর চেয়ে মোক্ষম প্রত্যুত্তর আর হয় না!!! অনির্বচনীয়!!!!
স্যার ভবিষ্যবানী করেছেন যে সচলায়তনের লুকেরা লাঠি দিয়া গু ঘাটবে।
কথা ফলেছে। আবারও পাক-মিদুল ঘাটছেন আপনে।
আমরা যারা জানি না ব্যাকগ্রাউন্ড তাদের জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড রেফারেন্স একটু দেবেন; লিংক ইত্যাদি?
লিঙ্ক দিলাম, বাট ইটস ইন বেঙ্গলি ফেসবুকে আছে, সেইটা পাব্লিক ডোমেইনে আ
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
স্যারের লেখা এবং সে লেখায় যাবতীয় কমেন্ট খুঁজে বের করে পড়লাম! যথেষ্ট সময় নষ্ট, কারন যা ভেবেছিলাম তাই দেখতে পেয়েছি! কিছু বিশেষ ব্যক্তিবর্গই স্যারের সাথে তাল দিচ্ছেন, এবং ব্লগ বিরোধীতা করছেন, 'ব্লগ খেদানো' বলে একটা টার্মও ইউজ করছেন, অথচ প্রয়োজনে এরাই 'সারভাইভাল অফ দ্যা ফিটেস্ট' থিয়োরী কপচাবে! নিজেরা ব্লগে টিকতে পারেনি বলেই এখন ব্লগ পঁচা জায়গা, ব্লগাররা দুষ্টু!
দুই একজন দেখলাম অভিযোগও করেছেন, তাদের কমেন্ট মুছে দেয়া হয়েছে বলে, যদিও তাদেরকে 'টেকনিক্যাল ডিফিকাল্টিজ' এর দোহাই দিয়ে থামানোর চেষ্টা করা হয়েছে... হাস্যকরভাবে শুধু তাদের কমেন্টেই ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ দুষ্টামী করেছে!
যাই হোক, আপনার পোস্টে , এ নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই! কিন্তু স্যারের পোস্টে গিয়ে একটি বিশেষ শ্রেনীর তৎপরতা এবং জোটবদ্ধতা বিশেষভাবে লক্ষ্য করলাম!!
হাফুর বাগানে একটাই হাফু, বাকি সব ব্লাডি ফুল
একে অন্যের পিঠ চুলকে হেসে খেলে বেড়ায় হাফু-ফুলুর দল!
স্যারের নোটের দিকে চোখ বুলায়ে দেখলাম, সারে সারে ষাঁড়তুতো ভাই। [বাংলা উচ্চারণঃ স্যারে স্যারে স্যারতুতো ভাই]
দ্দীণূর মতো একটা রামছাগলকে নিয়ে যে কাঁধে জোয়াল বেঁধে হালচাষ করে সে নিজেও তো একটা স্ট্যান্ডার্ড সাইজের রামছাগলই। এদের একজন পদাধিকার বলে 'স্যার' আরেকজন গাঁয়ে পুছে না আপনি মাতবর টাইপের 'স্যার'। আরেকটা আছে, ভ্যাব্দা গোলটেবিল রইছু! একটার সাথে আরেকটা কম্পিটিশন দিয়ে বুদ্ধি-প্রতিবন্ধী।
এই সবকয়টার জন্য এই পোস্টের শেষের লাইনটাই যথেষ্ট যোগ্য।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আনইউজুয়াল কিছু না। ব্যাপারটা হচ্ছে, "তুই আমারে মওলানা সাহেব ক'বি আর আমি তোরে হাজী সাহেব ক'বো।"
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
নতুন মন্তব্য করুন