অনৈতিহাসিক

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি
লিখেছেন অনিন্দ্য রহমান (তারিখ: সোম, ১৬/০১/২০১২ - ৭:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেলিমকে ঐতিহাসিকতা দিতে হলে ইতিহাস তো দূরে থাক ঐতিহাসিকতার সংজ্ঞাকে যতদূর বদলাতে হবে তারচেয়ে একটা অনৈতিহাসিক গল্প ফেঁদে বসা সহজ। কিন্তু দাবি করি, এই গল্প ইতিহাসভিত্তিক। কারণ, ক. এই গল্প বহু বছর আগের; খ. এই গল্পে কতিপয় ঐতিহাসিক চরিত্রের আনাগোনা দেখা যায়।

বহুকাল আগের কথা।

সেলিম বছরের পর বছর তার পুব মাথার ডেরা থেকে ছয়বার মোড় বদল করে – কোনোবারেই তাকে পুব দিকে মুখ ফিরাতে হয় না – কাজে যেত। সে যখন ফিরত অন্ধকারে পূর্বপশ্চিম ছয়লাব। তখন, সেইসব রাত্রে, কখনো কখনো সেলিম ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখত সে একটা বিরাট দীঘির ধারে, ঘাটের সিঁড়িতে শুয়ে। ঘুমের ঘোরে তার দুই চোখ ভারি । যদিও আকাশের গর্জনে ঘুম আসে না। তন্দ্রা কেটে যায় হঠাৎ আলোর ঝলকানিতে। যেহেতু বিদ্যুৎ চমকের মতন থেমে থেমে ঝিলিক দিত গলির শেষ মাথার টিউব লাইট। সেলিম সেইসব দিন ভুলে নাই।

রাতে ঘুম হোক বা না হোক প্রতি দিনই তড়িঘড়ি করে লাল লাল চোখ নিয়ে কাজে রওনা দিতে হত তাকে। দুইটা বাড়ি পার হয়ে থামতেও হত। নূর আলির আড়ত। ভাতিজা, মোছলমান হইছ, মোছলমানের খবর নিয়া যাও। সেলিমকে দেখেই নূর আলির উৎসাহ বেড়ে যেত। স্কাড মাইরা বুশেরে হোতায়া দিছে, বুঝলা। বলেই শর্টওয়েভের প্রায়-অশ্রাব্য জগতে কান পাতত সে। নূর আলি - সে মজুদঘর থেকে উল্টানো জিহ্বার মতন বের হওয়া পাটাতনের উপর বসে থাকত আর একটু একটু করে শামুকের মতন পিছলাত। মাটির দিকে। কেবল নীল ফিতার রূপসা চপ্পল মাটিতে কোনোভাবে ঠেকিয়ে রাখত তাকে। দাদা - সেলিমের এর বেশি বলার সময় নাই - লুঙ্গি আগলায়া গেছে।

অন্ধকার থাকতেই কুয়েত থেকে লন্ড্রিতে পৌঁছাতে হয় তাকে। স্কাড!

সেই রকমই আরো এক ভোরে, ঠিক ছয়টায় ঘর থেকে বের হয় সে। কুয়াশা ভারি হয়ে বৃষ্টি পড়ে নাকি? নূর আলিকে দেখা যায় একটা ছাতা নিয়ে বসে থাকতে। নূর আলি ছাতা, ট্রানজিস্টার, স্যান্ডেল সকলসমেত মনমরা হয়ে বসে থাকে। বিষ্টিবাদলা, সিনগেল খারাপ- সে বলে। বিষ্টি কই! তারপরও সারাদিন অন্ধকার থাকল ঐদিনটা।

আর ঐদিনই কে বা কারা চাকু মেরে নূর আলির পেট গেলে দিয়ে যায়। রাতে আঙুল চুষতে চুষতে ডেরায় ফিরে সেলিম। ইস্তিরির ছ্যাকা।

পরের দিন, লন্ড্রিতে গিয়ে কিছুক্ষণ স্তূপ করা কাপড়ের দিকে তাকিয়ে থাকে সেলিম। একটা বেগুনি রঙের কামিজ। ভাবতে চায় কার কামিজ। কী সুগন্ধী মাখে। খালি জেট পাউডারের গন্ধ পায় সেলিম। ভাবনা কেটে কেটে যায়।

আর পঁচিশটা শার্ট। কয়লা গরম হতে হতে একটা দুইটা করে স্কুলের বাচ্চাদের দেখে। বাচ্চারা সংখ্যায় বেড়ে হঠাৎ শূন্য হয়ে যায়। তারপর ঘষতে ঘষতে ঘষতে ঘষতে ঘষতে ঘষতে একটা দুইটা করে বাচ্চাকে ফিরতে দেখে। তারপর বাচ্চারা সংখ্যায় বেড়ে হঠাৎ শূন্য হয়ে যায়। তারপর ঘষতে ঘষতে ঘষতে ঘষতে ঘষতে ঘষতে সেলিম আবিষ্কার করে বেগুনি কামিজ থেকে একটা হুক ছুটে গেছে।

স্বস্তি পায় না সে।

কয়েক মাস গেলে সাদ্দামকে মুক্তিকামী জনতার সুবিবেচনায় ছেড়ে দিয়ে মরুভূমি থেকে পানিতে ফিরত যায় যৌথবাহিনী। সুতলি কাটার সময় খবরের কাগজে চোখ পড়ে সেলিমের। সাদ্দাম হোসেনের ছবিটা চিনতে পারে। তারপর, দোকানের সাটার টানে। সাদ্দাম, দাঁতে কাটা সুতলি, বেগুনি বা অন্যরঙের কামিজ, পঁচিশ বা অন্যকোনো সংখ্যক শার্ট ইত্যাদি দোকানে রাত কাটায়। গলির শেষ মাথায়, ডেরায় ঘুমাতে চায় সেলিম। দীঘির সিঁড়ি।

... পনের বছর পর মুক্তিকামী জনতার বন্ধুরা সাদ্দামের গলার নলী ছিঁড়ে ফেললে ততদিনে লন্ড্রির মালিক বনে যাওয়া সেলিম মসজিদের চারতলায় বসে জানলা দিয়ে পানের পিক ফেলে। নূর আলির কথা মনে পড়ে তার।

হাটখোলা থেকে টিকাটুলি, অথবা টিকাটুলি থেকে পূর্ব দিকের রেললাইন পর্যন্ত, যেখানে শুকরের পাল সানন্দ ঘুরে বেড়াত এক সময় – সেলিম তার ভিতরেই কোথাও এখনও আছে। আপনারা যদি তাকে খুঁজতে চান (কেন চাইবেন জানি না, কিন্তু চাইতেও পারেন) তাহলে জানবেন, এখন সে পশ্চিম মাথায় ঘর কিনেছে একটা। সকালে সে হেঁটে হেঁটে সূর্যের দিকে আগায়।

পনের বছর আগে এই রাস্তাতেই অন্ধকারের দিকে যেতে যেতে নূর আলির ডাক শুনেছিল সেলিম। সে ফিরে তাকিয়েছিল কিনা সেইটা আরেক ইতিহাসের অংশ সন্দেহ নাই।


মন্তব্য

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

"কোকিলের দিকে" ট্যাগটার মানে কী?


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি

শত্রুপক্ষ যদি আচমকা ছোঁড়ে কামান -
বলব, বৎস! সভ্যতা যেন থাকে বজায়।
চোখ বুজে কোনো কোকিলের দিকে ফেরাব কান ...

কামানের দিকে তাকানোর আগে কোকিলের দিকে কান ফিরাই। সেই সময় গল্প লিখি।


রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক

তাপস শর্মা এর ছবি

বুঝলাম। আবার কিছু অংশ অপরিষ্কারও লাগলো। কাহিনীটা মোটামুটি ভাবে ধরতে পারায় খানিকটা অপরিষ্কার থেকে গেছে আমার কাছে। ইরাকের সেই প্লট বাংলাদেশের জ্বলন্ত সমস্যার একটা অতিবাস্তব সাব-প্লট নয়তো??

তবে গল্পের বর্ণনা এককথায় অসাধারণ।

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি

বাংলাদেশের জ্বলন্ত সমস্যা ফমস্যার সাথে এই গল্পের কোনো কানেকশন নাইরে ভাই। সময়ের চলে যাওয়া বুঝাইতে একটা লক্ষণ চিহ্ন ব্যবহার করছি। ইরাকের জায়গায় বিশ্বকাপও হইতে পারত।

বর্ণনাই সম্বল। কাহিনী বলতে কি চাই আমরা? আমি তো চাই না।

ধন্যবাদ।


রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

অনুচ্ছেদ-১: বর্তমান বলে কোন কাল হয় না। হয় সেটা অতীত, অথবা সেটা ভবিষ্যত। সুতরাং যে গল্প অতীত নিয়ে - সেটা ইতিহাসভিত্তিক (সেখানে ঐতিহাসিক চরিত্ররা আনাগোনা করুক আর না করুক); আর যেটা ভবিষ্যত নিয়ে - সেটা কল্পগল্প। ইতিহাসভিত্তিক হলেই গল্প ঐতিহাসিক হয় না সেটা সত্য, তবে তাকে অনৈতিহাসিক বলে নগণ্য করার চেষ্টারও দরকার নেই। গল্প গল্পই, পাঠক তার চিরন্তনতা নিয়ে ভাবিত হলে বা অমন কিছু খুঁজে পেলে সেটা তার ব্যাপার, তার ক্রেডিট। লেখক যদি তার ভাবনায় পাঠককে অনুরণিত করতে পারেন তাহলে সেটা তার ক্রেডিট।

অনুচ্ছেদ-২: এই অনুচ্ছেদটা হয়তো তার পরের অনুচ্ছেদের সাথে মিলে যেতে পারতো। না মিললেও ক্ষতি নেই।

অনুচ্ছেদ-৩: বার বার দিক পাল্টাতে থাকলেই কেউ দিক্‌হারা হয়ে যায় না। গলির মাথার নষ্ট হয়ে যাওয়া স্ট্রীট লাইটকে যারা আদমসুরাত ভাবে তারা দিক্‌হারা হবেই। স্বপ্ন দেখতে পারাটা স্বাভাবিকতা, সক্রিয়তা ও সৃজনশীলতার লক্ষণ। সেখানেও যদি ভুল আদমসুরাত হানা দেয় তাহলে বুঝতে হবে তার মগজে ঘুণপোকারা সক্রিয় হয়েছে।

অনুচ্ছেদ-৪: আত্মপরিচয়ের সঙ্কটে পড়ে মানুষ তার আপনজন আসলে কে সেটা নির্ধারণ করতে ব্যর্থ হয় প্রায়ই। ভুল মানুষকে ভালোবেসে তার জন্য কষ্টই পেয়ে যায় কেবল। অথচ যাকে ভালোবাসলো সে কখনো তা জানতেও পারলো না। অথবা জানলেও তার কাছে সেই ভালোবাসার কোন মূল্যই নেই। প্রতি নিয়ত মাটির দিকে হড়কানো মানুষ যে ক্রমশ ভূমিসংলগ্ন হচ্ছে এমনটা না-ও হতে পারে। সে ক্রমশ পতন আর বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যেতে পারে।

অনুচ্ছেদ-৫: এই অনুচ্ছেদটা হয়তো তার আগের অনুচ্ছেদের সাথে মিলে যেতে পারতো। না মিলে বিশেষ লাভ হয়েছে বলে বোধ হয় না।

অনুচ্ছেদ-৬: যে মানুষের অতলে তলিয়ে যাবার সময় হয়ে গেছে প্রকৃতি কি তাকে কোন সতর্ক সংকেত দেয়? স্থানীয় বিপদ সংকেত, দূরবর্তী হুঁশিয়ারী সংকেত অথবা মহাবিপদ সংকেত। অমুক দিনটা গ্লুমি, তমুক দিনটা ব্রাইট - এটা নিতান্তই নিজের মানসিক অবস্থার প্রতিফলন।

অনুচ্ছেদ-৭: এই অনুচ্ছেদটা হয়তো তার আগের অনুচ্ছেদের সাথে মিলে যেতে পারতো। না মিলে বিশেষ ক্ষতি হয়েছে বলে বোধ হয় না। ফর্মটাই বোধ করি এমন।

অনুচ্ছেদ-৮: বিশেষ রঙ বা বিপরীত লিঙ্গের পরিধেয় দেখে ভাবনার জগতে পরিবর্তন একটা দাঁড়িওয়ালা বুড়োর কথা মনে করিয়ে দেয়। সেটা ভুল কিছু নয়। বরং চিত্রকল্পটা অসম্ভব বাস্তব মনে হয়।

অনুচ্ছেদ-৯: আর পঁচিশটা শার্ট। কয়লা গরম হতে হতে একটা দুইটা করে স্কুলের বাচ্চাদের দেখে। বাচ্চারা সংখ্যায় বেড়ে হঠাৎ শূন্য হয়ে যায়। তারপর ঘষতে ঘষতে ঘষতে ঘষতে ঘষতে ঘষতে একটা দুইটা করে বাচ্চাকে ফিরতে দেখে। তারপর বাচ্চারা সংখ্যায় বেড়ে হঠাৎ শূন্য হয়ে যায়। তারপর ঘষতে ঘষতে ঘষতে ঘষতে ঘষতে ঘষতে সেলিম আবিষ্কার করে বেগুনি কামিজ থেকে একটা হুক ছুটে গেছে।

শার্টের সংখ্যাটা উদ্দেশ্যমূলক, বাচ্চাদের আগমন উদ্দেশ্যমূলক, তাদের শূন্য হয়ে যাওয়াও উদ্দেশ্যমূলক। দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ বাক্য পরপর পড়তে গেলে সম্পাদনার প্রয়োজনীয়তা বোধ হয়। আর কামিজের হুক কি “ছুটে গেল” নাকি “ছিঁড়ে গেল” নাকি “সুতো খুলে গেল”?

অনুচ্ছেদ-১০: এই অনুচ্ছেদটার উপস্থিতি বা স্বাতন্ত্র্য কোনটার প্রয়োজনীয়তাই স্পষ্ট হয় না।

অনুচ্ছেদ-১১: সাদ্দাম ধরা পড়ার পর অথবা পঁচিশটা শার্ট- শূন্য হয়ে যাওয়া বাচ্চার দল - বেগুনী কামিজের পরও সেলিমের দীঘির সিঁড়িতে পড়ে থাকা তার পরিবর্তনের সূচনাকে ইঙ্গিত করে না। তাহলে পরিবর্তনটা কি আকস্মিক কিছু?

অনুচ্ছেদ-১২: পনের বছরে অনেক কিছু পালটে যায় ঠিকই, তবে সেটার বর্ণনা কি গল্পের জন্য অদরকারী। ধাপে ধাপে ক্রমবিবর্তনটা খুঁটিয়ে দেখে নেয়া দরকার। তাহলে বোঝা যায় মনোজগতে আক্রমণটা কোনদিক থেকে কীভাবে হয়। কয়েকটা ডট্‌ এর জন্য যথেষ্ট না।

অনুচ্ছেদ-১৩: সেলিমের বিবর্তন আগের অনুচ্ছেদেই স্পষ্ট। এই অনুচ্ছেদ সেটা নিশ্চিত করে মাত্র। গলির মাথার স্ট্রীট লাইট তার মিশন শেষ করতে পেরেছে।

অনুচ্ছেদ-১৪: অতীত বা ইতিহাস সবার কাছে সমান প্রয়োজনীয় নয়। ব্যক্তির প্রয়োজনীয়তা ভিন্নতর হতেই পারে, কিন্তু সামষ্টিক প্রয়োজনীয়তাটা কীরূপ?


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি

অনুচ্ছেদ- ১: তত্ত্বীয় 'ঐতিহাসিকতা'র অসাড়তা। অর্থাৎ অভিজ্ঞতা ঐতিহাসিক না হইলে, তত্ত্বের পক্ষে তাকে ঐতিহাসিক করা সম্ভব না। লেখকে আত্মমশকরায় প্রবৃত্ত।

অনুচ্ছেদ- ৮: 'দাড়িঅলা বুড়ো'র উপর ভরসা করেই অনেক দূর লিখলাম। যাতে একটা অসচেতন গল্প উৎপন্ন হয়। সেইটা লাভজনক প্রকল্প না, সর্বদা।

অনুচ্ছেদ ১৪: সামষ্টিক প্রয়োজনীয়তা নিয়া দাড়িঅলা বুড়োর ধারণাগুলা জনপ্রিয়তা পায় নাই। বরং আরেক দাড়িঅলা বুড়া ও তার আরেক দাড়িঅলা দোস্ত যা বলার বলে দিছে।

অনুচ্ছেদ বিন্যাস মেরামত করলাম না। কারণ এতে আপনার মূল্যবান মন্তব্যগুলার অনুচ্ছেদ নম্বর এলোমেলো হয়ে যাবে।


রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

দাঁড়িওয়ালা বুড়ো সবগুলিই বদের হাড্ডি। বিশেষ করে জোড় বাঁধা দাঁড়িওয়ালা বুড়োদ্বয় তো প্রাণঘাতী!

অনুচ্ছেদ মেরামত করার দরকার নেই। এই ফরম্যাট টিকবে কি টিকবে না সেটা পরবর্তী গল্পগুলোতেই নির্ধারিত হয়ে যাবে।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

কল্যাণ এর ছবি

গুরু গুরু

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি

প্রথমে পড়তে ভালো লাগে নাই। পড়ে মন্তব্যগুলো পড়ে আবার পড়লাম। এবার ঠিক আছে চলুক

------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি

লেখা নিজেরটা নিজেই বলতে না পারলে লেখকেরই ব্যর্থতা আসলে। তবে এইটা ঠিক যে টেকস্টের পরিধি সীমিত না। ধন্যবাদ।


রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক

আনন্দী কল্যাণ এর ছবি

মুগ্ধ হলাম পড়ে। আর যাই করো ফিকশন লেখাটা ছেড়ো না। কোকিলের দিকে বেশি বেশি কলম ফেরাও এই প্রত্যাশা রাখলাম হাসি

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি

ধন্যা্কস হাসি


রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।