"আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারী, আমি কি ভুলিতে পারি?" - না ভুলতে পারিনি। তাইতো এই দিনটি এলেই শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি আমারা সেই অকুতোভয় ভাইদের, যারা তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে স্বাধীন করে গেছে আমাদের কথাকে, আমাদের লেখাকে, আমাদের গান, কবিতা, সুর, স্বপ্ন, আনন্দ, বেদনা, হাসি, কান্না ... সব ... সব ...সব! আমরা তাঁদের ভুলিনি - যারা প্রতিটি বাংলা অক্ষরকে করে গেছে তাঁদের তরে চির ঋণী।
আজ গিয়েছিলাম কেন্দ্রীয় শহীদমীনার এবং তার আশে-পাশের এলাকা ঘুরে দেখতে - আমার ভাইয়ের রক্তের ঋণ পরিশোধের দায়বদ্ধতা থেকে একবার শহীন মীনারের সামনে গিয়ে দাড়াতে। গিয়ে দেখি স্মৃতির মিনার ঠায় দাঁড়িয়ে, কারা যেনো ভালোবেসে কিছু ফুল গেছে রেখে। বেশি কাছে যাওয়া গেলোনা কড়া নিরাপত্তার জন্য।
ফ্যাকাল্টি অব ফাইন আর্টস-এর ছেলে মেয়েরা খুবই পরিশ্রম করে রাস্তাকে রাঙ্গিয়ে দিচ্ছে। এই পথেই আমরা এগিয়ে যাবো ভাষা শহীদ দের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে।
৯)
আলপনা আঁকা পথকে পরিষ্কার রাখতে পরিচ্ছন্নতা কর্মীর অক্লান্ত প্রচেষ্টা
১০)
দেয়ালে দেয়ালে চলছে কবিতা - গানের পংক্তি লিখন, ছবি আঁকা ... ...
এই শিশুটি জানেনা কে চারিদিকে এতো আয়োজন, জানেনা এই কোলাহলের গুঢ় অর্থি। শুধু জানে আজ সবাই ফুল নেবে, সবার ফুল দরকার আজ। তাই তার এই পসরা সাজিয়ে বসা ...
... তারপর ... চারিদিক আলো করে এলো ছোট্ট এক পরি, তার বাবার হাত ধরে। এসেই তার ছোট্ট উপস্থিতি আর ছুটোছুটি দিয়ে মুগ্ধ করলো সবাইকে। দেখলাম এক অনাগত ভবিষ্যতের স্বপ্নিল পথিককে
সর্বক্ষেত্রে বাংলা ভাষা প্রবর্তনের দাবী নিয়ে এলো একদল মানুষ, মুখে স্লোগান - বাংলা ভাষার আলো, দিকে দিকে জ্বালো। একদিন যেই ভাষার জন্য রক্ত দিলো আমার ভাইয়েরা, আজ আমরা সেই ভাষাকেই সর্বক্ষেত্রে নিয়ে যেতে পারলামনা, হায়!
সব কর্মযজ্ঞ শেষ হয়ে এলো, সবাই এবার অপেক্ষায় - শ্রদ্ধা জানানোর প্রহরের। দিন শেষে একা নীরবে পড়ে রইলো ব্যাবহৃত - পুরনো হয়ে যাওয়া রঙের পাত্র
সন্ধ্যায় আলোকিত হয়ে রইলো আমাদের স্মৃতির মিনার, ভাষা শহীদদের রক্ত-ঋণের দাবী নিয়ে -
[ ৪,৯,১৩,১৪ ও ১৬ নাম্বার ছবি গুলো রোয়েনা'র তোলা]
মন্তব্য
ছবিগুলো দেখে আনন্দ লাগলো আবারও খারাপও লাগলো । একুশে ফেব্রুয়ারির ছবি দিয়ে কম্পিউটারের ওয়ালপেপারটা সাজাবো সে উপায় নেই । কারন খুব ভালো কোয়ালিটির কোন ছবি পাই না । যদ্দুর মনে পড়ে উইকিতে শহীদ মিনারের ছবিটাও যেটা আজ জাতিসংঘের সাইটে ঝুলছে কোন এক জার্মান ভদ্রলোকের তোলা । পোস্টের ছবিগুলোতে ক্লিক করে দেখলাম এগুলো ফ্লিকারে দেখতে পার্মিশন লাগবে ! পহেলা ফাল্গুন, পহেলা বৈশাখ বা অন্য পালাপর্বনগুলোর ছবিরও এই অবস্থা । আপনারা ছবিওয়ালারা ধরেন একটাবার আম জনতার জন্য ফ্রি হাই রেজুল্যুশন (যেখানে ক্যামেরাম্যানে কপিরাইট লেখাটা ছবির বিশাল অংশ জুড়ে থাকবে না) ছবি দিতে পারেন না ? কতছবিই তো তোলেন । দুয়েকটা ফাও দিলে সমস্যা নেই মনে হয় । ক্যামেরাম্যানদের স্বত্ত্বটনটনে চিত্ত একটু নমনীয় হলে ভাল্লাগতো।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
হাসিব ভাই, ধন্যবাদ।
আসলে আমি ২০ ফেব্রুয়ারি বের হয়েছিলাম শুধুমাত্র সচলে পোষ্ট দেবার জন্যই। সারাদিন ঘুরা-ঘুরি করে ছবি তুলে ভয়ংকর টায়ার্ড হয়ে বাসায় ফিরে শুধু মনের তাগিদে এই ছবি ও লেখাটা আপ করলাম। সচলে ছবি পোষ্টানোর জন্য ফ্লিকারে আমার মেইন একাউন্টের পাশা-পাশি আলাদা আরেকটা একাউন্ট ওপেন করেছি, ঐটা পুরাই 'প্রাইভেট'। আমি চাই ছবিগুলো সবাই ফ্লিকারে না দেখে সচলেই দেখুক।
হ্যাঁ, আমার কোনো ছবিই ডাউনলোড করা যাবেনা, কারন আমি 'ক্রিয়েটিভ কমন্স' লাইসেন্স দেইনা। আর ফ্লিকার থেকে আমার ছবিগুলো ডাউনলোড করে আপনি ডেস্কটপে ব্যাবহার করতেও পারবেন না, কারন ছবিগুলো ভয়াবহ কম্প্রেসড। আমার কোনো ছবিতেই আমি কপিরাইট ষ্ট্যাম্পিং করিনা। আপনার কোনো ছবি ভালো লাগলে একবার বলবেন, আপনার মনিটরের রেজ্যুলুশন অনু্যায়ি মেইল করে দেবো।
আগে আমার সব ছবি ওপেন ছিলো, কিন্তু যেদিন থেকে পল্টনের মাঠে-ময়দানে ২০টাকা দরে আমার ছবি বেচা শুরু হলো, সেদিন থেকে সব রেস্ট্রিক্ট করে দিছি।
( ভাই, 'ক্যামেরাম্যান' কথাটা আমার অপছন্দ, এই কথাটা শুনতে হতে পারে - এই কারনে আমি কোনো বিয়ের ছবি তুলতে যাই না। ফটোগ্রাফার বললে ভালু লাগে ... হে ... হে ... হে... )
===============================================
রাজাকার ইস্যুতে
'মানবতা' মুছে ফেলো
টয়লেট টিস্যুতে
(আকতার আহমেদ)
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
মন ভালো হয়ে গেলো!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
কয়েকটা ছবি খুব ভালো হয়েছে। তবে কয়েকটা ছবিতে ভিগনেটিং বেশ স্পষ্ট (নাকি আমার মনিটরের কারণে এমন মনে হচ্ছে?)
হাসিব ভাইয়ের সাথে আমিও একটু বলতে চাই আপনারা যারা দেশে আছেন তারা দেশের কিছু সাইনের ছবি গনু লাইসেন্সে ছেড়ে দেন। এতে আপনাদের ফাইন্যান্সিয়াল লাভ না হলেও ভেবে দেখুন সবাই আপনার নামটা জানতে পারবে। তারচে বড় কথা দেশের জন্য এটুকু ছাড় দেয়া এমন কিছু নয়।
দেশে নেক্সট টাইম গেলে আমি এই কাজটাই করবো। কিন্তু একটা জিনিস আমার কাছে ভয় লাগে-- এত দামী ক্যামেরা নিয়ে ঢাকা শহরে মুক্তভাবে মুক্তমনে আপনারা ছবি তোলেন কিভাবে?
আলাদা করে বলতে গেলে ১, ১৩ এবং ২০ নম্বরটা বেশী ভালো লেগেছে। তবে সবগুলো ছবিই অতি সুন্দর। আজকে অরূপের ফ্লিকারে আপনাদের জুটি-ছবি দেখলাম। ভাবীকেও সচলে নিয়ে আসেন।
ফাটাফাটি। আপ্নেরে সেলাম।
নস্টালজিক হয়ে গেলাম। দেখে ছবিগুলা এসময়ের ঢাকার কথা খুব মনে হলো। আমার-ও দাবি জানিয়ে গেলাম - কিছু ছবি আপনারা কপিরাইট ছাড়া উন্মুক্ত করে দিলে সবাই শেয়ার করতে পারে। ধন্যবাদ অনেক, আপনাকে।
- শরতশিশির -
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
- ১১ নম্বর ছবির দেয়াল লিখনের উক্তিতে একটু ভুল আছে না!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
'স্বদেশী' হবে
আরেকটু সামনে এগিয়ে গেলে আরও একটা 'বানান'ও ধরা পড়বে। (মাত্র খেয়াল করলাম)
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হা হা .. দীর্ঘ-উ-কারের পুরে মানে একটু বেশীই পুরে আরকি..
ধূগো'দা আপনেরে সেলাম।
চক্ষু বটে একজোড়া!!
ফটোতেও আপনে বানান ভুল ধরা শুরু করছেন। :)
- মুক্ত বয়ান
অসাধারণ। আমিও সুর মিলিয়ে বলতে চাই কিছু হাই রেস্যুলশন ছবি পাব্লিক ডোমাইনে ছেড়ে দিন।
ধন্যবাদ।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
কি সুন্দর ছবিগুলো! (তালিয়া)
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কি সুন্দর ছবিগুলো! (তালিয়া)
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমি যদি এরকম ছবি তুলতে পারতাম!
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ঐ মিয়া, কি শুরু করছেন, ফটুক দেইখা তো উত্তেজনায় কইলজা গিল্লা গলার কাছে আইয়া পড়ছে, মিয়া, এমন সব ছবি লটকাইছেন, সারাদিন ধইরা দেখতাছি আর দেখতাছি, তাও মন ভরে না, আহারে! একুশে ফেব্রুয়ারী! দোয়া করি আল্লাহ আপনারে ডজন ডজন বাল-বাচ্চা দেক, যাতে এরাম ছবি আরো তুইল্লা বছরের পর বছর আমাগো লাহান প্রবাসীগো মনে প্রাণে রক্তে বান ডাকতে পারেন
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
দারুণ সব ছবি।
জমা রেখে দিলাম নিজের কাছে।। আপত্তি নেই তো??
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
খুব সুন্দর ছবি সব। মনটা ভালো হয়ে গেলো।
বড় সুন্দর ছবিগুলো। ফটোশপ না করলেও ভালই লাগত, একুশের ছবি বলে কথা!
কৌস্তুভ
সব কয়টাই তো ফাটাফাটি।
ঈর্ষান্বিত হইলাম। এত চমৎকার ছবি তোলেন কি করে??
১, ১১, ২০ এর প্রেমে পরে গেলাম।
অ:ট: চারুকলার ছেলেপিলেদের এই কাজ দেখে সবসময়ই অবাক হয়ে যাই। আর, সব সময়ই ভাবি এই বিশাল বিশাল আল্পনাগুলা কি মানুষের কাজ?? এত সুন্দর করে মানুষ আঁকতে পারে?
মুগ্ধ হয়ে গেলাম আবারো।
ছবিগুলার জন্য ধন্যবাদ।
- মুক্ত বয়ান
ভাবীসাহেবার ২ হাত সোনা দিয়া বান্ধায়া রাখনের কাম, ১৬ নাম্বার এই পোস্টের শ্রেষ্ঠ ছবি, এইটা কইতে ভুইলা গেছিলাম, তাই আবার আইলাম
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ধুর,আমি বলবো ভাবলাম, আপনি আগেই বলে দিলেন ঃ)
এই মেয়ের বাবা-মাকে অনেক অনেক অভিনন্দন একটা পরীকে স্বর্গ থেকে মর্ত্যে নিয়ে আসার জন্য।
আপনাকে হিংসা করা শুরু করেছি।
আপনি কি ছবি-এডিট করেন? কী দিয়ে? একটু পরামর্শ চাই।
(একটা মেইল পাঠায়েছিলাম)
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
দারুণ হয়েছে ছবিগুলো
---------------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
প্রত্যেকবারের মতই সুহাস ভাইয়ার তোলা ছবিগুলো দেখে খুব ভাল লাগল। রাতের শহীদ মিনারের ছবিটা সবচাইতে বেশি পছন্দ হয়েছে আমার।
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
১,২,৫,৬,১৬,২০ আমার বেশি ভালো লাগছে। পিপিদার সাথে আমিও কিছুটা একমত। কয়েকটা ভিজেনেটিং একটু চোখে লেগেছে। আপ্নের মত লোকেরা এতো ভালো ছবি তুলেন বইলা আমার লাহান বাচ্চারা ক্যাম্রা ধরতে ভয় পাই
---------------------
আমার ফ্লিকার
---------------------
আমার ফ্লিকার
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
ছবিগুলো দেখতে ভাল্লাগলো।
২, ১৫, ১৬ বেশি দারুণ!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
১৮ নং সবচাইতে সুন্দর লাগলো। নিজের সাথে মিল আছে ছবিটার, অনেকটা বোধহয় সেই কারণেই এমন ভালো লাগা!
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
১+২+৩+১৬+২০= পুরাই লুলুপমীয় হৈসে...
_________________________________________
সেরিওজা
খাসা হয়েছে ছবিগুলো!
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
অসাধারণ
-------------------------------------------------------------------
স্বপ্ন নয় — শান্তি নয় — ভালোবাসা নয়,
হৃদয়ের মাঝে এক বোধ জন্ম লয়
দারুণ সব ছবি!
একুশের শহিদদের জন্য শ্রদ্ধা-
সাথে ফটোগ্রাফার দুজনের জন্যেও। অসাধারন ছবিগুলোর জন্য।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
ওরে! ৫ নাম্বার ছবির আকিঁয়ে মেয়েটা আমার পিচ্চি ফুপাতো বোন!! ও আঁকাআঁকিতে অনেক ভালো শুনেছি ভাইবোনদের কাছে, আজকে আপনার ছবির বরাতে দেখতেও পেলাম। অনেক ধন্যবাদ!
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
১৬নং ছবিটা বড়ই সৌন্দর্য। (সব দাঁত বের করে হাসির ইমো)
সুন্দর!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
এই পোস্ট মুস্তাফিজের ছোট ভাই হইসে
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
নতুন মন্তব্য করুন