অনেক দিন পর ই লিখতে বসলাম।কদিন ধরে মাথায় একটা জিনিস ঘুরপাক খাচ্ছে।কিছুটা ব্যবসায়িক কিন্তু এর সুফল ও আছে অনেক।আমাদের দেশের আনাচে কানাচে শ'য়ে শ'য়ে ব্যাক্তিমালিকানায় বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠছে। কোনটায় ই ছাত্র ছাত্রীর কমতি নেই। আমাদের সময় এই সব খুব ছিল না। তখন যাদের একটু পয়সা আছে এবং মেঢা আছে চলে যেত ইন্ডিয়া।আমাদের দেশের পয়সা নিত ইন্ডিয়া। এখন ওি পয়সা যাচ্ছে নতুন গড়ে উঠা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর পকেটে। অথচ আমাদের ফান্ডের অভাবে ঠিক মতো রিসার্চ করতে পারছে না।শিক্ষকরা ভালো বেতন পাচ্ছে না। তেমন জার্নাল পেপার পাচ্ছে না, কাজ করার জন্য।শিক্ষকরা ও জিবনের তাগিদে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে কাজ করছে।এখানে একটা বিষয় বুঝতে হবে উচ্চ শিক্ষার প্ড়তি মানুষের আগ্রহ আছে। আর এই আগ্রহ কে পুজি করে ব্যবসা করছে এই বিশ্ববিদ্যালয় গুলো। তবে কেন সরকারী বিশ্ব বিদ্যালয় গুলো এই সুজোগ নিচ্ছে না।তারা চাইলে খুব স হজে ই এই সুজোগ নিতে পারে। তাদের সবচেয়ে বড় জিনিস, অবকাঠামো তা আছে।
ধরুন কম্পিউটার সাইন্স ডিপারটমেন্ট। তাদের এখন আসন সংখ্যা প্রতি বছর ৫০। এরা সবাই সরকারী অনুদানে নাম মাত্র টাকায় থাকা, খাওয়া , ও বেতন পরিশোধ করতে পারছে। তখন ও তাই হবে। প্রথম ৫০জন এই সুবিধা পাবে। কিন্তু পরবর্তি আরো ২৫ জন মেধা তালিকা তেকে ই নিতে পারে যারা এই বিষয়ে পরতে পারবে, কিন্তু প্রাইভেট ইউনির মতো পয়সা দিতে হবে।তাহলে এি ছেলে মেয়ে গুলো যাদের মেধা আছে এবং প্রয়োজনে পয়সা দিয়ে পরবে তারা প্রাইভেট ইউনিতে যাবে না। এই অতিরিক্ত আয় করতে ব্যয় হবে অনেক অনেক কম। কারন এদের সব অবকাঠামো সব আছে।এই টাকা টা শিক্ষক বেতন বৃদ্ধি ও গবেষনার কাজে ব্যয় করতে পারে।যা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোকে আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিনত করতে পারে।এখন আমাদের শিক্ষকরা মেধাবী, ছাত্ররা মেধাবী কিন্তু তাও তারা অনেক পিছিয়ে আছে।শিক্ষক রাজনীতি সব দেশে ই আছে। ফান্ড নিয়ে কারা কারির রাজনীতি তো এখন আমার মনে হয় ক্লাশিক পর্যায়ে আছে। আমাদের শিক্ষকরাও ক্সমতার জের রাজনীতি বাদ দিয়ে কাজের রাজনীতি করুক। উন্নয়নের রাজনীতি করুক।
মন্তব্য
উদ্ভট চিন্তা নয় মোটেও। তবে ঠিক একই ক্লাশে দুরকম বেতন দেয়া ছাত্র ভর্তি না করিয়ে চেষ্টা করা হচ্ছিল ডাবল শিফট চালু করার।
যখন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো চালু হলো তখনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু বিভাগ এরকম উদ্যোগ নিতে চেয়েছিলো।
আইবিএ কিন্তু অনেক আগে থেকেই পার্টটাইম ও নৈশকালীন কোর্স করায়।
বিশেষত: বাণিজ্য অনুষদের এরকম প্রস্তাব ও উদ্যোগের ক্ষেত্রে ছাত্র সংগঠনগুলোই সরাসরি বাধা দিয়েছে। শিক্ষকরা উদ্যোগী ও উত্সাহী ছিলেন। কারণ তখন তারা বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গিয়ে সন্ধ্যায় পড়াতেন, আর এই নতুন ডাবল শিফট চালু হলে নিজ বিশ্ববিদ্যালয়েই পড়াবেন।
কিন্তু সব বিভাগে এরকম বড় অর্থের বিনিময়ে কোর্স চালু করার বিশাল একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশংকা আছে জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর।
এখনও আমাদের দেশে মেধাবী নিম্নবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্তরা সরকারী সাবসিডাইজড শিক্ষার সুযোগ নিয়ে তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার উত্তরণ ঘটানোর সবচে বড় সুযোগ পাচ্ছেন। সেই শিক্ষা ব্যবস্থা যা সম্পদ বন্টনে এরকম একটা ভূমিকা রাখছে তা দরজা বন্ধ করে দিলে এই বিরাট শ্রেণি যাবতীয় সুবিধা-বঞ্চিত হয়েই থাকবে। উত্তরণের কোনো উপায় থাকবে না তাদের।
মেধাবী ছাত্রদের জন্য সরকারী সুবিধা বহাল রেখে বাকীদের জন্য সঠিক অর্থমূল্যে শিক্ষা দেয়ার প্রস্তাবটা তোলা যায়। এ বিষয়ে আপনি একটা বড় প্রবন্ধ লিখে জাতীয় দৈনিকে পাঠাতে পারেন। প্রতিক্রিয়াটা বুঝা যাবে। এই পদ্ধতির সবচে বড়ো যুক্তি হচ্ছে সরকার যত বাজেট দিয়ে থাকে তা দিয়ে যোগ্য ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের খরচ বহন করা হবে। অতিরিক্ত ছাত্রদেরকে শিক্ষার সম্পূর্ণ খরচ দিয়ে পড়তে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পর্যায়ে বড় রকম দুর্নীতির আশংকা তৈরি হবে। তবে সেটা অন্য বিষয়।
শিক্ষক সংখ্যা বাড়ানো না হলে শিক্ষার মান খারাপ হবে। শিক্ষকদের উপর বাড়তি চাপ পড়বে। যদিও বাড়তি টাকার জন্য এখন তারা অন্য জায়গায় কাজ করছেনও ।
নিজের টাকা দিয়ে পড়তে আসা ছাত্রদের চাওয়া-পাওয়া অন্যরকম থাকে। সেসন জট বন্ধ হতে সেটা কাজে লাগবে। তবে তারা এমনি এমনি পাশ করতে চাইবে। শিক্ষকদের প্রতি বর্তমান যে শ্রদ্ধার একটা সামাজিক সম্পর্ক আছে তাতে পরিবর্তন আসবে।
এরকম অনেক বিষয় আছে যেগুলোর দিকে দৃষ্টি রেখেই আপনি বিস্তারিত প্রস্তাব দিতে পারেন।
নিশ্চয়ই কোনো না কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এরকম প্রস্তাব নিযে ভাবা শুরু করবেন।
শুভেচ্ছা।
-----------------------------------------------
খড়বিচালি জোগাড় করি, ঘর বানাবো আসমানে
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
এইরকম 'উদ্ভট চিন্তা' মাঝে মাঝে শেয়ার করেন । এতো ডুব দিয়ে থাকলে কেমনে কি?
-----------------------------------
মানুষ এখনো বালক,এখনো কেবলি সম্ভাবনা
ফুরোয়নি তার আয়ু
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
উদ্ভট চিন্তাটা যারা এসব বাস্তবায়ন করবেন তাদের মাথায় আসেনা যে কেন।
মোটেও উদ্ভট নয়। এরকম আরো চাই।
বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনেক চিন্তাই আছে...
তিন কক্ষের বিশ্ববিদ্যালয় কি কোন দেশে আছে? কিন্তু এদেশে আছে। এটা হয়েছে ইউজিসি ও সংশ্লিষ্টদের জোচ্চুরীর কারণে। তাদের পিওনরাও নাকি কোটিপতি হয়ে গ্যাছে।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০ টাকা ২০ টাকা মাসিক বেতন বা ৫০ টাকা হলের সীট ভাড়া থাকবে - এটাই হচ্ছে আসল সমস্যা। এই অল্প অর্থ সংগ্রহেই তো আরও বেশী টাকা ব্যয় হয়ে যায়....
তাই এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মাসিক বেতন কমপক্ষে ১০০০ টাকা করা হউক।
সীট ভাড়া কমপক্ষে ৫০০ টাকা মাসিক করা হউক। তাহলে সরকারকে আর এতটা ভর্তুকী দিতে হবে না। ইউজিসির নাম থেকে গ্রান্ট শব্দটা বাদ দিতে হবে। নিয়ন্ত্রনকারী সংস্থা হিসেবে শুধু কাজ করবে।
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি মাসে ৫০০০ টাকা দিতে পারে কোন ছাত্র তবে সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০০০ দিতে অসুবিধা কোথায়? অসুবিধাও নেই। গরীর মেধাবীদের পড়ালেখা বন্ধ হয়ে যাবে বলছেন? সেটা কোন সমস্যাই না। একজন গরীব মেধাবী মাত্র একটা প্রাইভেট টিউশনী করলেই মাসে ৩০০০ টাকা কামাই করে। আমার জানা মতে অনেকেই ছাত্রাবস্থাতেই মাসে ১০০০০ টাকা কামায়।
আসলে আমাদের যারা নীতি নির্ধারক..... কী বলবো তাদের সম্পর্কে.... থাক্ এখন না-ই বললাম...
১০০০ টাকা কেন ? ১০০০০ এ সমস্যা কি ? গরিব গুর্বোগুলোকে আর ঢুকতে দেয়া যাবে না ইউনিভার্সিটিতে । ব্যান করে দেয়া হোক তাদের ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
হ
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
ঠিক কথা
গরিবগুর্বারা পড়বে ফিরি পেরাইমারি ইস্কুলে
ওদের আবার ভার্সিটি যাবার শখ কেন?
আমার মতামত গেল কই। এত কষ্ট করে লিখলাম...
abar jigai? chalte thakuk.
বহু আগেই আমি বলেছিলাম
এখন আবারও বলছি
বাংলাদেশে প্রাইভেট ক্লিনিক আর প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোকে স্বাস্থ্যা মন্ত্রণালয় আর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে না রেখে
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে ট্রান্সফার করে দিলে মানসিকভাবে আমাদের আর কোনো সমস্যা থাকে না
এবং ছাত্র ও শিক্ষক কিংবা ডাক্তার ও রোগী এই নামগুলোর ওজন কিংবা ভার যেমন বহন করতে হয় না তেমনি এই শব্দগুলোর অপব্যবহারও রোধ করা যায়
তখন সম্পর্কটা হবে ইউনিভার্সিটির ক্লায়েন্ট (ছাত্র) ইউনিভর্সিটির সেলসম্যান (শিক্ষক)
এবং হেলথ ক্লায়েন্ট (রোগী) হেলথ সেলার (ডাক্তার)
অনেকে তাদের মনের ক্ষোব প্রকাশ করেছেন। অনেকে পজিটিভলি নিয়েছেন।দেখুন কোথাও আমি বলিনি যে আমাদের মত পরিবারের ছত্র ছত্রিদের ফুল টিউশন দিয়ে পড়তএ হবে। এখন যতজন ন্যুনতম ব্যায় এ পড়া শুনা করছে তাদের কে আমরা বলতে পারি স্কলারশিপ দিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়। এড় পর এক্ক্সট্রা যতজন আসবে পরবর্তি অয়েটিংলিস্ট থেকে তারা ন্যায্য মূল্য পরিশোধ করে পড়বে।তাদের দুই টা জিনিস থাকবে, স্কলারশিপ পাওয়াদের তুলনায় একটু কম মেধা এবং পয়সা।এতে যে বিষয়টা আমার কাছে মনে হয়, তা হলো, অর্থের বন্টন ,টাকাওয়ালার টাকা টাকাওয়ালা নিবে না। সবাই একটা মান সম্মত ডিগ্রি পেল।মনস্তাত্তিক একটা প্রশান্তি থাকবে ছাত্র দের মাঝে।
অতিথি লেখক,
দেখুন ১০০০০ টাকা বেতনের একজন মানুষ ৫০০০টাকা মাসে বা ১০০০ টাকা মাসে দি্যে ৩টা ছেলে মেয়ে ইউনিতে পাড়াতে পারবে না।বেতন ছাড়াও অনেক কিছু লাগে পড়া শুনার জন্য।আমার চেনা জানা অনেকেই টিউশন ককে কামাই করত এবং ঐ টাকা বাড়িতে পাঠাত বাবা মায়ের জন্য।আপনি তাদের চিনেন কিন্তু তাদের পরিবার কে চিনেন না।
শ ম চৌ,
এখন যে ভর্তি প্রক্রিয়া আছে সেভাবে ই ভর্তি হবে।ভর্তি পরিক্ষায় মেধাতালিকায় প্রথম থেকে নিচের দিকে যাবে।তখন যেটা হবে
ঢরুন কম্পিউটারের ৫০ টা সিট শেষ হয়ে যাবার পর মেধাতালিকায় যারা আসবে তাদের হাতে যে অপশন গুলো থাকবে তা হলো অন্য ডিপার্টমেন্ট আর কম্পিউটার এর পে সিট।যার যেটা পছণ্দ নিতে পারে।সব স্কলার শিপ শেষ হবার পর ও যদি পে সিট ফাকা থাকে তা হলে অয়েটিং লিস্ট থেকে পে সিটের জন্য ডাকা হবে।
তারা এমনি পাশ করতে চাইবে বলে যে সন্দেহটা আছে তা দূর করার জন্য শিক্ষকরাই যথেস্ট। ছাত্রদের মাথায় থাকবে যে তারা ওদের তুলনার কিছুটা কম মেধাবী বলেই পয়সা দিয়ে পড়ছে।স্কুল কলেজে যারা স্কলারশিপ পায় তারা কিন্তু কোনো পয়সা ছাড়া ই পড়ে, তাই বলে অন্যরা এটা নিয়ে কোন অভিযোগ করতে পারে না।
অবশ্য ই কতৃপক্ষ জবাবদিহিতার মুখো মুখি হবে, শিক্ষকরা না।এক বছরে ৫০ জন ছাত্রের জন্য যদি ৬ জন শিক্ষক লাগে বাকি ২৫ জনের জন্য আরও তিন জন বাড়ানো হবে, যে সব ডিপার্টমেন্ট সে সিট সংখ্যা এমনি কম তাদের এই শিক্ষক সংখ্যা বাড়ানোর ও দরকার হবে না।মাসে যদি ৫০০০ টাকা বেতন নেয়া হয় ২৫ জন থেকে বছরে পাচ্ছি ১২৫০০০*১২। আমার মনে হয় এি টাকা দিয়ে খুব স হজে ই বাকীদের বেতন সুবুধা দেয়া যাবে।
আমরা মনে হয় পরিক্ষামূলক ভাবে বুয়েট, আই বি এ , কমার্স ফ্যাকাল্টি এটা চালু করতে পারে।আর ফান্ডামেন্টাল সাবজেক্ট গুলো তো অন্য কোর্স পড়ার জন্য লাগে ই , যারা অ্যপ্লাইড কোর্স নিচ্ছে তাদের ফান্ডামেন্টাল কোর্স নিতে হবে ওই ডিপার্টমেন্ট থেকে , এর জন্য তাদের ডিপার্টমেন্ট এই ডিপার্টমেন্টকে পয়সা দিবে।
আমি আপনাকে একটা সহজ সত্য বলতে পারি। ব্যবসা বাদ দিয়ে পড়াশোনার দিন চলে গেছে। আমি যেমন মাসে ১০টাকা বেতন দিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে ফেলেছি, আজকের জমানায় সে আশা দিনে দিনে কমে আসবে। তবে যেটা দরকার সেটা হল গরিবদের জন্য আরো বেশী হারে স্কলারশিপের ব্যবস্থা - ওটা না হলে গরিবেরা আর উচ্চশিক্ষার মুখ দেখবেনা।
আর প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের কথাই যদি বলেন - তবে বলি যে ওদের উদ্দেশ্য হল লাভ বাড়ানো। এরা চলে আর দশটা কর্পোরেট কোম্পানীর মত, দরকার পড়লে ঘুষ দেয় উপরমহলে আর ছাত্রপিছু খরচা করে ন্যূনতম। কয়েকবছর পর থেকে নজর দেয় 'স্কেল' করার ওপর - মানে একই ইনফ্রাস্ট্রাকচারে বেশী ছাত্র ঢোকানোর জন্য। সব মিলিয়ে একটা পূর্ণ 'প্যারালাল সিস্টেম'। যখন 'প্যারালাল সিস্টেম' একবার তৈরী হয়ে যায়, তখন তাকে সরানো বা সেই সিস্টেমে পরিবর্তন আনা খুব শক্ত হয়ে পড়ে।
আমার ব্যক্তিগত মতে এই সমস্যার সমাধান করতে হলে আমাদের সমাজের একটা বড় বায়াস দূর করতে হবে। ডিগ্রি দিয়ে জ্ঞান মাপার চেষ্টা বড় খারাপ অভ্যাস। এটা চলে গেলে লোকজনের ডিগ্রির পেছনে দৌড়নোর অভ্যাসটাও কমে। বিল গেটস বা আজিম প্রেমজি যদি উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেই বড় হতে পারেন তাহলে ডিগ্রির দরকার কেন? আমার তো মনে হয় আমি চার বছর ইঞ্জিনিয়ারিং না পড়ে কোথাও কাজ করলে বেশী ভাল শিখতাম। গরিব মেধাবী ছাত্রদের জন্য আমার ওটাই পরামর্শ - ডিগ্রির পেছনে না দৌড়ে।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
বিশ্বের আর কোন দেশে বাংলাদেশের মত ২০ টাকা বেতন দিয়ে অনার্স পাশ করা যায়, কোন টাকা না দিয়ে ৪ বছর ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে বসবাস করা যায় কেউ বলবেন কি?
চলে আসুন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ... এ ব্যাপারে আমরা ভাই-ভাই।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
নতুন মন্তব্য করুন