গোয়েন্দাদের তথ্য পড়ে বিশেষ ভাবে আমোদিত হলাম।কোন সমস্যা সমাধানের জন্য যে পন্থায় আগানো যায় তারা কি তার কিছু মেনেছে?প্রতিটা লাইন একেকটা স্টেটমেন্ট।কোন স্টেটমেন্ট এর সপক্ষে কোন কারন বা ঘটনা নাই।কেন করেছে, কিভাবে করেছে, এবং কিসের ভিত্তিতে এই তাদের ধারনা গুলো সত্য তাও কিছু বলেন নি। পুরা সা ই এর জামাতী দের স্টাইল।তারা বলেছেন, এটাই সত্য।
খুব ই হাস্যকর ব্যপার স্যাপার।বিভিন্ন সময় বিভিন্ণ জনের সাথে যোগাযোগ করেছে, আন্দোলন বেগবান করেছে, কিন্তু কোন প্রামন নেই। কিসের ভিত্তিতে এি কথা বলছে তার কোন তথ্য নেই।তারা এতো টা কনফিডেন্টলি ঘটনার বর্ননা করার পর শেষ লাইনে খেলার মাঠের ঘটনা সাজানো, বলার আগে মনে হয় শব্দ কেন ব্যভার করলেন বুঝলাম না। তাদের এই হাইপোথিসিস অনুসারে ঘটনা সাজানো এটা ই সত্য হওয়ার কথা। এইখানে মনে হওয়া শব্দটা বুঝায়ে দেয়, আঘের বক্তব্য গুলো হলো তাদের সিদ্ধান্ত, রেজাল্ট কি আসবে বলে দেয়া। এিবার তারা এি বিষয়ে গবেষনা করবেন, কিভাবে এই আুটলাইন মেনে এি ফল বের করা যায়। তারা গবেষনা না করেই রেসাল্ট দিয়ে দিয়েছেন।
আর ো একটা বিষয় মনে হলো, ওনারা কখনও কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন নি, বা পড়লে ও ওনারা ছিলেন সেই সব ভাল ছাত্র , কেউ বেসুরে হলের বাথরুমে গান গাইলে ও মনে করেন, অভদ্র ছেলেপেলে।নইলে কিভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারন চাত্র আন্দোলন ছড়ায় সেই ধারনা টা থাকতো।
মন্তব্য
সদয় অবগতির জন্য:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে অফিসার পদে যোগ দিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে হয় না।
২য় বিভাগে কলেজ পাস করলেই হয়।
-----------------------------------
[i]ঢাকার ভূমে ফিরেছে একাত্তর/প্রস্তুতি নে,সময় হলো তোর..
বাংলাদেশের গোয়েন্দার বোধহয় কোনদিন কিশোর থ্রিলারও পড়েনাই । পড়লে ও তো গল্পটা আরেকটু ...
এরা মন্টু মিয়ান মতন হিরোনচি খুইজা বাহিন কইর্যা দিতে ওস্তাদ ..........
সিদ্ধান্ত আগে। সিদ্ধান্তের ভিত্তি পরে কারণ বা প্রমাণ ঠিক করা হবে। এইটা নিয়া দুশ্চিন্তা কইরেন না দিদি।
তার চাইতে একটা গল্প শুনেন। আমি তখন এক পাবলিক ইউনিভার্সটির ফার্স্ট সেমিস্টারের ছাত্র। ফিজিক্স প্রাকটিক্যাল ক্লাস। বুঝতেই পারেন, পাবলিক ইউনির ছাত্র মানে মনে চুরিচামারির বদচিন্তা।
প্রতিদিনের মত রেজালটে ৩/৪% এরর দেখায়া একটা এক্সপেরিমেন্টের ডেটা ব্যাক ক্যালকুলেশন করে বসালাম। ম্যাডাম দেখে জিগাইলেন, "এক্সপেরিমেন্ট কি নিজেরা করেছো?"
আমার পার্টনাররা দেখি মোচড়ামুচড়ি করে। আমি খুব কনফিডেন্টলি বললাম, "জ্বি, ম্যাডাম। কয়েকবার করে দেখেছি। এর চেয়ে কম এরর আনতে পারি না।"
ম্যাডাম অন্যদের রিপোর্ট দেখতে প্রচন্ড বিজি। বললেন, "তোমরা যাবা না। সবার হয়ে গেলে আমার সামনে এক্সপেরিমেন্ট করে দেখিয়ে তারপর যাবা।"
"জ্বি ম্যাডাম, ঠিকাছে।" আমার উত্তর।
সৌভাগ্যবশঃত ম্যাডাম ওইদিন আর সময় পান না। চুরিচামারি ছাড়ার উপদেশ দিয়া বিদায় দেন। আমি ভাবি, এতদিন এই কাম করলাম, ধরা খাইলাম না। আজ ম্যাডামের সন্দেহের কারণ কি। অন্য এক গ্রুপ, যারা এই এক্সপেরিমেন্ট আগেই করেছে, ওদেরকে জিগাইলাম কাহিনি কি। ওরা বললো, "আসলে যন্ত্রই নষ্ট। এই যন্ত্রে ঠিক রেজালট আসারই কথা না। :)"
তত্ত্ব সরকারের যান্ত্রিক ত্রুটিও দিনকে দিন স্পষ্ট হচ্ছে।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
এই কাজ আমরা ও করছি।@বলাই
কিন্তু ওরা করে,এবং ধরা খায়
দেশের সবাইরে হয় সেনাসদস্য নাইলে অপশক্তির পক্ষের লোক বানাইয়া দিলে সমস্যার স্মার্ট সমাধান।
নতুন মন্তব্য করুন