টাল বাদশা জাহাঙ্গীরের বউ নূর জাহান ছিলেন ব্যাপক চালাক মহিলা। তার আগের ঘরের একটা মেয়ে ছিল, মোগলাই খুঁটি শক্ত করার উদ্দেশ্যে তিনি সেই মেয়ের সাথে বিয়ে লাগালেন জাহাঙ্গীরের ছোট ছেলে শাহরিয়ারের। এইবার নূর জাহান ভাবলেন জামাতা শাহরিয়ার বাদশা হলেই কিল্লা ফতে!
মুস্কিল বাধালেন নূর জাহানেরই ভাই আসফ খাঁ সায়েব, তার মেয়ে মুমতাজ মহলের সাথে তখন জাহাঙ্গিরের তিন নং ছেলে খুররমের ব্যাপক ভালোবাসাবাসি। আসফ খাঁয়ের টার্গেট পরিষ্কারঃ শাহরিয়ারের গুলি মারি, তখতে বসাতে হবে জামাতা খুররমকে।
এই লাগল ভাইবোনে জামাতা ঘটিত গিয়াঞ্জাম।
মাওলানা জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েলের তসবীর।
তবে উনি শিয়া না সুন্নী ছিলেন, জানা যায় নি।
বহুপথ ঘুরে এসে তোমার কথা মনে পড়ে ফের
ওখানে কি বৃষ্টি হয়? তুষার পড়ে?
আমার বন্ধ জানালার পাশে এক গভীর ব্যপ্তিহীন বৃষ্টিপাত।
আমাদের কোথাও যাওয়ার কথা ছিল!
গল্পগুলি রাগে-অভিমানে আমরা পুড়িয়ে এসে বসেছি এইখানে।
গল্পগুলো বলা হয়নি কোথাও, গল্পগুলি ছাই হয়ে উড়তে-উড়তে
আজ বন্ধ জানালার পাশে।
আমি কি তাকে ভেতরে আসতে দেবো?
নাকি, না-ঘুমানো রাত্রির মতো সমুদ্রের ওপার থেকে
ওমর শেহাব ভাইয়ের কল্যাণে বাংলাদেশের কিছু খবরের কাগজগুলোর আর্কাইভ আমার হাতে আসে কয়েক মাস আগে। ব্যস্ততার মধ্যে সেগুলো ভালো করে ঘেটে দেখা হয়নি অনেকদিন ধরে। শেষমেশ সময় পেলাম কিছুদিন আগে আর্কাইভ নিয়ে একটু সময় নিয়ে বসার। ১৫ই আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনা তৎকালীন মিডিয়াতে কিভাবে রিপোর্ট করা হয়েছিল তা জানবার কৌতূহল ছিল অনেক বছর ধরে। কোন খবরের কাগজেই যে ঘটনার আসল নির্মম চিত্র তুলে ধরা
দুর্গাপূজা বাঙ্গালি হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব।
২০০১ সালেও দুর্গাপূজা এসেছিল এই জনপদে। সেবার মহালয়া ছিল অক্টোবরের ১৭ তারিখ, সোমবার। ২২ তারিখ ষষ্ঠী পূজার মাধ্যমে পূজা শুরু আর ২৬ অক্টোবর শুক্রবারে বিসর্জনের মাধ্যমে পূজা শেষ।
সেবার খুব বন্যা হলো, ১৯৮৮ সাল। বড়’রা সবকিছুতে বেশি বেশি চিন্তা না করতে পারলে খুব সমস্যায় পড়ে যান, ছোটদের চিন্তা করার সময় কোথায়! সারা দেশ বন্যায় তলিয়ে গেল, তলিয়ে গেল প্রায় পুরো ঢাকা শহর; ঢাকা শহরের বড় বড় রাস্তায় নেমে এলো নৌকা, তলিয়ে গেল পাড়া-মহল্লা এবং ছুটি হয়ে গেল স্কুল!
আমি আমার মর্দে মুজাহিদ ভাইদের পক্ষ থেকে এই সব মডারেট মুসলিম নামক জালেমেদের প্রতি ওপেন চ্যালেঞ্জ ছুইড়া দিলাম । পারলে হ্যাশট্যাগ আর স্ট্যাটাস দিয়া সিধা স্বীকার করেন, “ইসলামের শুরু থেকে যত মুর্তি ভাঙ্গা হইছে সব ভুল এবং অন্যায় । আর যারা ভাঙ্গছে তারা অন্যায় করছে” । পারবেন ? না পারলে স্ট্যাটাস আর হ্যাশট্যাগানি বন্ধ কইরা সাইডলাইনে বইসা তামাশা দেখেন আর মর্দে মুজাহিদ ভাইদের নির্বিঘ্নে মুর্তি ভাঙতে দেন । মুর্তি ভাঙাই সহী ইসলামের অংশ । “মুর্তিভাঙা সহী ইসলাম নহে” টাইপ ভ্রান্তিমুলক স্ট্যাটাস দিয়া মুসলিমদের বিভ্রান্ত করবেন না ।