প্রান-আরএফএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা, দেশের 'বিশিষ্ট' শিল্পপতি মেজর জেনারেল আমজাদ খান চৌধুরী মারা গিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনার ডিউক মেডিক্যাল হাসপাতালে বুধবার ভোরে তার দেহান্তর ঘটে। তার মৃত্যুর খবর দেশে পৌছানোর পরপরই দেশের সর্বস্তরের মানুষের কাছ থেকে সমবেদনার ঢল বয়ে যায়। ফেসবুকে অগনিত সাধারন মানুষতো বটেই, মোস্তফা সারওার ফারুকি থেকে সাইখ সিরাজ থেকে এমনকি প্রধানমন্ত্রীও শোক প্রকাশ করেছেন। এত
আমাদের প্রিয় ছিল ছাদটা, মেয়েদের পাঁচটি হলের মধ্যে একমাত্র আমাদের হলেই ছিল তালা চাবি বিহীন খোলা ছাদ। অন্য মেয়েদের সকরুণ ঈর্ষাকে অবলীলায় তুড়ি মেরে আমরা কী দিন, কী রাত সেই ছাদে হুল্লোড় করতাম, আড্ডা দিতাম, ফোন কানে হাঁটতে হাঁটতে প্রেম করতাম, ক্লাস প্রেজেন্টেশনের মহড়া করতাম। হল খোলা থাকার বিকেল ১ম ব্লকের বিচ্ছিন্ন একলা একা ছাদ বা অন্য তিনটা ব্লকের সংযুক্ত ছাদ বসে, দাঁড়িয়ে, ঝুঁকে কিংবা চিলেকোঠায় শুয়ে থা
ট্যাক্সি ধরলাম রিসোর্টের সামনে থেকে। ক্লান্ত, তাই উঠেই সিটে শরীরটা এলিয়ে দিলাম। অনেক রাত হয়ে গেল আজ। হঠাৎ ড্রাইভারের সিটের পেছনে লেখা ট্যাক্সির নম্বরটা চোখে পড়ল।
AB2F1979।
২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯। মিরার জন্মদিন। AB – আশা বোস। মিরার ভালো নাম। গা-টা কাঁটা দিয়ে উঠল হঠাৎ।
মিরা ডাকছে।
“ব্রিজের ও'পাশে চলো।“ আপনা আপনিই কথাটা বেড়িয়ে এল।
[justify]১৯৯১ সালে ইরাক যুদ্ধ শুরু হলে বীর পূজারী মুসলিমদের সবচেয়ে প্রিয় মানুষে পরিণত হন সাদ্দাম হোসেন! আরবের শাসকরা যতই সাদ্দামের বিরুদ্ধে থাকুক না কেনো, কিংবা আমাদের মতো দূরবর্তী দেশগুলোর শাসকরাও যুদ্ধে কুয়েতের পক্ষে অংশ নিক, সাধারণ মুসলমানদের মাঝে এই লোকটা ছিলো অসম্ভব প্রিয়। তখনকার বাংলাদেশে অনেক নবজাতকের নাম রাখা হয়েছে সাদ্দাম। আমার পরিচিত একজন শিক্ষিকা তার ছেলের নাম রাখেন সাদ্দাম!
আমার কেবলমাত্র এ বছরের বাজেট পড়া শেষ হল। ভাবলাম কিছু খুচরো তথ্য বা ট্রিভিয়া সেখান থেকে এখানে টুকে রাখি। তথ্য বাছাইয়ের একমাত্র ভিত্তি হল পাঠক হিসেবে আমার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া।
১। আমরা যদিও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাজেটটি শুরু হয়েছে ধর্মীয় প্রথা দিয়ে।
হতভম্ব নগরীর শেষ আলোটা নিভতে নিভতে প্রায় ১০টা বেজে যায়। এরপর শুধুই নীরবতা।
কেউ ঘুমিয়ে পড়েনি। আজকের দিনে ঘুমানো সহজ কাজ নয়। নিউরণে আগামীকালের চিন্তা। সব ধরনের পরিণতির কথাই সবাই ভাবছে, অধিকাংশ ভাবনাই পরস্পরচ্ছেদী, কিছু কিছু ভিন্ন। বিক্ষিপ্ত।
গান তোলা শেষ? সানিয়া মুনিয়াদের রেসপন্স কি? কর্ড পরিবর্তনের সময় আঙুল আটকে যাচ্ছে বলে বাঁকা ঠোঁটে তাচ্ছিল্যের হাসি দিয়ে উঠে চলে গিয়েছে? আপনার হৃদয় ভেঙে খানখান হয়ে গিয়েছে? ঘাবড়াবেন না। এসে গেল আরও কিছু ফিঙ্গার এক্সারসাইজ। যেসব ফিঙ্গার এক্সারসাইজ করলে আপনি পারবেন আটকে যাওয়ামুক্ত কর্ড পরিবর্তনের ক্ষমতা।
কেমন আছেন সবাই? ভালো তো। দেরি হয়ে গেল বলে দুঃখিত। চলুন কাজে লেগে যাই-
“...which does not kill us makes us stronger.”
দার্শনিক ফ্রেডরিক নীৎশের এই বিখ্যাত উদ্ধৃতিটি আমি মাঝে মাঝেই নানা জায়গায় পড়ি আর ভাবি, কথাটা কি আসলেই সত্যি? সত্যিই কি আঘাত আমাদের এতোটা শক্ত করে তোলে? অনেক ভেবে উত্তর পেয়েছি- হয়তো তোলে। তবে কিছু আঘাত আছে, যা আমাদের শক্ত করে তোলে না- বরং এতোটাই বিধ্বস্ত করে দেয় যে, মরে যাওয়াটাকে অনেক কাঙ্ক্ষিত মনে হয়। ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতা এমনই এক আঘাত।
মূমূর্ষূ রোগীটিকে চারদিকে পরিবেষ্টন করে আছে তার স্বজনেরা । কবিরাজ বলিলেন, লক্ষণ ভাল নহে । তাহাকে বাঁচানোর পথ একটাই । এমন এক লোকের একটা স্মার্ট ফোন এনে রোগীর কপালে ঘষা দিতে হবে- যে লোকটির চোখ ও কানে কোন সমস্যা নাই, ঘাড় বা মাথায় কোন ব্যাথা বেদনা নাই এবং মনমেজাজে কোন তিরিক্ষি ভাব নাই । রোগীর লোকেরা বলিল, এইটা কোন ব্যাপার ? আপনাকে গন্ডায় গন্ডায় সেই রকম ফোন আনিয়া দিতেছি ।