১।
শুভ জন্মদিন, প্রিয় সচলায়তন। শুভ জন্মদিন, সচল-হাচল-পাঠক!
২।
মাত্রাবৃত্ত-অক্ষরবৃত্ত-স্বরবৃত্ত ইত্যাদিকে কেতাবের বৃত্তে বন্দী রাখুন।
৩।
সুপ্রাচীন (মধ্যযুগীয়) পুঁথির সুরে পড়ুন। যুগের হাওয়া বলে কথা!
দেখতে দেখতে আটটা বছর পার করে নবম বছরে পা দিল আমাদের সচলায়তন। বাংলা ভাষায় কমিউনিটি ব্লগিঙের বয়সও প্রায় দশ। প্রথম দুতিন বছরে কয়েকটা ব্লগের মনোপলি, ঝাঁকে ঝাঁকে হুজুগে ব্লগের জন্ম-বিলুপ্তি, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সর্বগ্রাসী আগ্রাসন সব কিছু পেরিয়ে সচলায়তন বেঁচে আছে। আদর্শিক অবস্থান, ব্লগিঙের নিজস্ব অন্তর্নিহিত শক্তি, বেশ কিছু ব্লগারের স্রোতের বিপরীতে চলার ঘাড়ত্যাড়ামি, নতুন করে আরো কিছু ঘাড়ত্যাড়া ব্
লেখক, পাঠক আর সমালোচকের অবিরাম সক্রিয়তায় নবম বছরে পা রাখলো সচলায়তন।
গত এক বছরে ৮৩১,০৫৭ জন পাঠক সচলায়তনের পোস্টগুলো পড়েছেন ৪,৮৬৩,৮১৫ বার। বিশ্বের ১৮৫টি দেশে ৬,৩২২টি শহর থেকে বাংলাভাষী পাঠকেরা এই এক বছর সচলায়তনের সঙ্গে ছিলেন। তাঁদের মোট পাঠকাল ছিলো ২২ বছর ৮৪ দিন (প্রায়)।
শুভ জন্মদিন সচলায়তন! সচলায়তন সূত্রে পরিচিত হয়েছি অনেক মানুষের সাথে। তাদের কেউ কেউ হয়ে উঠেছে একেবারে আত্মার আত্মীয়। এই এক জীবনের সঞ্চয় যে বন্ধুত্বগুলো তার বড় অংশটাই সচলায়তন সূত্রে। সচলায়তন সূত্রেই, দেশ, কাল, সীমানা, বয়স সব কিছু পেরিয়ে সমমনা কিছু মানুষের কাছাকাছি হতে পেরেছি। এমন অনেকে আছে অন্য কোনো সূত্রে দেখা হলে হয়তো আঙ্কেল বলে সালাম দিয়ে চলে যেতাম, আবার এমন অনেকে আছে, যারা হয়তো বড় ভাই বলে হাতের বিড়িটা ফেলে দূরে সরে যেত। এমন অনেকে আছে, যারা এই বাক-অপটু আমাকে অন্য কোথাও দেখলে দাম্ভিক অথবা বেকুব ঠাউরাতো।
অফিসে যাওয়া আসার জন্য প্রতিদিন আমাকে কয়েক ঘণ্টার মতো রাস্তায় সময় কাটাতে হয়। মানে রাস্তা কিংবা ফুটপাথ দিয়ে হাঁটতে হয়, রাস্তা পার হতে হয়, ওভারব্রিজে উঠতে হয়, বাসে বসে থাকতে হয়। একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে সবসময় চেষ্টা করি, যেখানে ওভারব্রিজ আছে সেখানে ব্রিজ দিয়েই রাস্তা পার হতে; ব্রিজ না থাকলে ট্র্যাফিক পুলিশ গাড়ী থামানোর পর রাস্তা পার হতে। আর রাস্তায় নেমে অসচেতন নাগরিকদের কারণে অনেক সময়ই দেখেছি ভয়ংকর ক
মার্কিন দেশের সর্বোচ্চ আদালত সমকামিদের বিয়ে বৈধ ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়াতে এই বিষয়ে ঝড় বয়ে গেছে। মার্কিন দেশের রায়ে বাংলাদেশের আদার ব্যাপারিদের কার্যত লাভ না থাকলেও এসব ইস্যুতে আলোচনা হয় এবং সেই আলোচনায় নিজেদের চেহারাটা আয়নায় আরেকবার দেখে নেবার সুযোগ ঘটে। বলাবাহুল্য আয়নায় দেখা চেহারাটা সুখকর অন্য অনেক ক্ষেত্রের মতোই সুখকর অভিজ্ঞতা হয়ে দাঁড়ায় না।
[justify]ডাংগুলি হাতে যে কিশোরটি এখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে গ্রাম, সে হয়তো জানে না আজ থেকে ৪৪ বছর আগে এখানে তার মতোই আরেক কিশোর অস্ত্র হাতে মরনপণ লড়াই করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে। যে নদী সে সাঁতরে পার হয়ে যাচ্ছে অনায়াসে, জানে না ৭১ সালে তার মতো এক কিশোর দু ইঞ্চি মর্টারের গোলা মেরে ডুবিয়ে দিয়েছিলো পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গানবোট, বুকে গুলি বিঁধলে ক্ষতস্থান গামছা দিয়ে পেঁচিয়ে যুদ্ধ চালিয়ে গেছে। যে কি
রসিক বা সেন্স অফ হিউমার সম্পন্ন লোক, যাঁরা মানুষকে হাসাতে পারেন বা হাসার দারুণ সব উপলক্ষ বের করতে পারেন তাঁরা সাধারণত অনেকের কাছেই হালকা মানুষ হিসেবে বিবেচিত হন। কিন্তু আমি তাদেরকে খুব সংবেদনশীল মানুষ মনে করি। কৌতুক বা হিউমার খুব সূক্ষ্ম একটা ব্যাপার। সেই সূক্ষ্মতার দিকে নজর না দিলে হিউমার খুব সহজেই হিউমিলিয়েশানে পরিণত হয়। সংবেদনশীল মানুষের আলাদাভাবে সেই দিকে নজর দেয়ার প্রয়োজন পড়ে না। রসিক বা সেন্
শিক্ষিত হতে হবে নাক উঁচু করার জন্য, মুখ রক্ষার জন্য, চাকুরি পাবার জন্য, আর ডিগ্রির বোঝার আড়ালে মিথ্যার বেসাতির সুবিধার জন্য।