Archive - জ্যান 1970
January 19th
'জয় আমাদের হবেই'
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৯/০১/২০১৫ - ১২:৫৮পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
বাটা সিগন্যাল থেকে নিউমার্কেটের দিকে চলে যাওয়া পথ ধরে খানিকটা এগোলেই সুপরিচিত সুপরিসর একটি বিপণী বিতান। বিপণী বিতানটির ঠিক উল্টোদিকেই একটা অন্ধগলি। গলিটির শেষমাথায় একটি বাড়ি। বাড়িটির নাম ‘কণিকা’- শহীদ জননী জাহানারা ইমামের স্মৃতিবিজড়িত বাসগৃহ।
সুখে অসুখে
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৯/০১/২০১৫ - ১২:৫৭পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
[justify]
আমার বাবার মানসিক সমস্যা দেখা দেয় মা চলে যাওয়ার পর।
সবার মত পালিয়ে যাওয়া কথাটা বলতে আমার ভীষণ সংকোচ লাগে। যাই করুক না তিনি, আমার মা তো! অথচ কেউ বুঝতেই পারে না আমার কষ্টটা। কেউ যখন ও প্রসঙ্গ তোলে আমি চুপ করে থাকি। এর থেকে বেশি আর কিই বা করতে পারি?
বাবা আমাদের গ্রামের শিক্ষিত মানুষদের একজন ছিলেন। একমাত্র বাবাই নিজের চেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন। বাকিরা তো কেউ মেট্রিকই পাস করে নি। বাবা নাকি ওদের না পড়ার জন্য বেশ মারধর করতেন, দাদাজান এ নিয়ে বাবাকে কথা শোনালে বাবা ওদের নাকি পড়ার কথা আর কিছুই বলেননি। এ জন্য ওদের অবশ্য পরের দিকে যে অনুশোচনা হয়েছিল তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
অচলপত্র প্রসঙ্গে যৎকিঞ্চিৎ-১
লিখেছেন দিগন্ত চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৮/০১/২০১৫ - ৮:৩৯অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
January 18th
অন্ধকারে চাঁদ ডুবে যায়!
লিখেছেন মণিকা রশিদ (তারিখ: রবি, ১৮/০১/২০১৫ - ১২:১২পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
কাশফুল বনে আটকে গেছি
অভিমন্যুর অভিশাপ-
তারা সবাই খোলা মাঠে বসে
তারা খসে যাওয়া দেখে
মৃত্যু নিয়ে
নির্ভার গল্প লিখে যায়-
বেঁচে আছি বলে খানিক বর্ষাকাল
ভিজিয়ে চলে নিষ্ক্রমণের সম্ভাব্য সব পথ।
অন্ধকারে-
চাঁদ জেগে থাকে
অন্ধকারে
চাঁদ ডুবে যায়!
গুড়ের গন্ধে মাতোয়া সকাল
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৭/০১/২০১৫ - ৬:৪৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
মাঘ মাসে হাড়কাঁপানো শীতের ভয়ে এখন সকালে ঘর ছেড়ে বেরোতেই মন চায় না। অথচ শীতের সকালের সৌন্দর্যের তুলনাই হয় না। সাধারণত ডিসেম্বরের শুরুতেই বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হয়ে যেত। পড়াশোনা আর স্কুলের ভূত ঘাড়ে চেপে বসা তো দূরে কথা, ত্রিসীমানায় ঘেঁষতে সাহস পেত না। তখন দিন গুণতাম, আশায় থাকতাম, কবে নানাবাড়ির পথ ধরব। কারণ শীতের তাতরস আর গরম গুড়ের লোভ। আমাদের গ্রামে অবশ্য রস-গুড়ের চল ছিল না বললেই চলে। কিন্তু আমার নানা বাড়িতে-- রস-গুড়ই তাদের প্রধান চাষাবাদ।
January 16th
ভুটানের ভূ-টানে- পর্ব ০০
লিখেছেন শাব্দিক [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৬/০১/২০১৫ - ৪:০৫পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
স্মৃতির ক্যানভাস
লিখেছেন মাসুদ সজীব (তারিখ: শুক্র, ১৬/০১/২০১৫ - ৪:০৩পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
প্রত্যহ জীবনের ব্যবহারী নিজের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র হারিয়ে ফেলার অভ্যেস আমার ছোটবেলা থেকেই ছিলো, আজও আছে। ক্লাস ফোর থেকে ফাইভে যখন উঠলাম, পরীক্ষায় ভালো করার জন্যে বাবা একটা লাল রঙ্গের জ্যাকেট কিনে দিয়েছিলেন। সেই জ্যাকেট আমার ছেলেবেলার সেই সময়টা কে হুমায়ুন আজাদের কবিতার মতো লাল করে তুলেছিলো। কতদিন আমি সেই লাল জ্যাকেট বুকে নিয়ে ঘুমিয়েছি তার কোন ইয়াত্তা নেই। অথচ মাস দুয়েক যাওয়ার আগেই নদীর ওপারে পানের ব
ডুবছি ভাসছি তোমার স্রোতে
লিখেছেন আয়নামতি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৬/০১/২০১৫ - ৪:০৩পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
সর্তক বাণী: এটি একটি প্রচণ্ড রকমের এলোমেলো এবং বেশ বড় পোস্ট! অযথা পাঠকের সময় নষ্ট হইলে পোস্টদাতা কোনো ভাবেই দায়ী থাকবে না।
ইরেজার
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৬/০১/২০১৫ - ৪:০২পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
সাল মনে নেই,মাস মনে নেই, মনে নেই তারিখটাও। কিন্তু বেশ মনে আছে সেটা ছিল কোন এক রোদেলা সকাল।স্কুলের মাঠের সবুজ ঘাসে আমি হেঁটে বেড়াচ্ছি।কোন কারনে ক্লাস হচ্ছিল না, নাহলে সে সময়টায় আমার যাই হোক মাঠে চরে বেড়ানোর কথা না। আমার হাতে একটা ইরেজার, আমরা জিনিসটাকে বলতাম রাবার। সে সময় যেসব ইরেজার ওরফে রাবার পাওয়া যেত তার তুলনায় আমার হাতের ইরেজারটা ছিল খানিকটা অন্যরকম,বাজারে নতুন এসেছে। মুল শরীরটা সাদা রঙের,কিন
"যে কোন মূল্যে আইন শৃংখলা বজায় রাখুন" - তাজউদ্দীন
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: শুক্র, ১৬/০১/২০১৫ - ১:৫৪পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
- রাজনীতি
- ঢাকা
- দেশচিন্তা
- মুক্তিযুদ্ধ
- স্মরণ
- স্মৃতিচারণ
- জাতীয়তাবাদের প্রথম পাঠ
- তথ্য মন্ত্রণালয়ের জাতীয় দৈনিক আর্কাইভ
- তাজউদ্দীন
- তাজউদ্দীন আহমদ
- মুক্তিযুদ্ধ
- সববয়সী
আমি একটু একটু করে স্বাধীনতার পর পর আমাদের নেতাদের দেয়া বক্তৃতাগুলো পড়ার চেষ্টা করছি। এই বক্তৃতাগুলো থেকে আমরা জানতে পারব কি করে ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র এই জিনিসগুলো মুক্তিযুদ্ধের পর পর বাংলাদেশে বোঝার, বোঝানোর ও চর্চার চেষ্টা করা হচ্ছিল। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এই ধারণাগুলো একটি সর্বদলীয় কমিটির মাধ্যমে আমাদের বাহাত্তরের সংবিধানে জায়গা করে নেয়। বক্তৃতাগুলো থেকে আমরা বুঝতে পার