Archive - জ্যান 1970

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
  • সব
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
ধরন

January 5th

বাস্তুহারা

সবজান্তা এর ছবি
লিখেছেন সবজান্তা (তারিখ: সোম, ০৫/০১/২০১৫ - ১:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

০১

রাতের খাওয়া দাওয়া শেষ করে অলসভাবে স্ক্রল করে যাচ্ছি বাংলা অনলাইন পত্রিকাগুলি। আজ পাঁচই জানুয়ারি, কোথাও কি কিছু হচ্ছে? দেশ কিংবা জাতি নিয়ে চিন্তার চেয়েও বড় চিন্তা, বাবা-মা এবং স্বজনদের যারা দেশে আছেন, তাদের নিয়ে। চোখে দেখে বিচার করার ক্ষমতা যেহেতু নেই, পত্রিকা দেখেই পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করি। পত্রিকার আর ফেসবুকের হোমফীডে চোখ বুলাতে বুলাতে মনে হলো, আজ ঢাকার পরিস্থিতি বেশ ভালোই গুরুতর। বাসায় ফোন করে বার বার করে বাবা'কে বললাম, কিছুতেই যেন আজ বের না হয়। কথা শেষ করে বেশ নিশ্চিন্ত বোধ করলাম। দেশের বাইরে আমি নিরাপদ আছি- যদি আমার কথামতো বাবা-মা কেউ বাসা থেকে বের না হয়, হয়তো তারাও নিরাপদ থাকবে। বাকিদের কী হবে, তা অবশ্য জানি না।


একাত্তরের জিয়ারা

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: সোম, ০৫/০১/২০১৫ - ১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭২ সালের পত্রিকায় দুটি লেখার খোঁজ পেলাম। প্রথমটি ২রা জানুয়ারী প্রকাশিত তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা মেজর জিয়ার স্ত্রী, পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশের একসময়ের প্রধানমন্ত্রী ও এই মুহুর্তে সন্ত্রাসী পদ্ধতিতে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আগ্রহী রাজনীতিবিদ খালেদা জিয়ার পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হওয়া নিয়ে।


মিলওয়াকি'র মানুষখেকো-০১

Sohel Lehos এর ছবি
লিখেছেন Sohel Lehos [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৫/০১/২০১৫ - ১:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই গল্পের ঘটনা হয়তো অনেকেই জেনে থাকবেন। এক সময় এ নিয়ে অনেক তোলপাড় হয়েছিল। আমি নিজে যে শহরে থাকি সেখানে এমন ঘটেছে জানার পর এ ব্যাপারে আমার লেখার আগ্রহ জন্মায়, কিন্তু কয়েক পাতা লেখার পর থামতে হল। ঘটনা এত অসুস্থ রকমের যে এ নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে যেয়ে আমি নিজেই মানসিকভাবে অনেকটা বিপর্যস্ত হয়ে যাই। যাহোক কি কারণে জানি না, একদিন এক বন্ধের দিনে এই ঘটনার বেশিরভাগ যেখানে ঘটেছে, সেখান থেকে ঘুরে এলাম। কিছু ছবিও তুলে নিয়ে এলাম। এরপর আবার লেখার আগ্রহ জন্মাল। গল্পাকারে লেখা এক বীভৎস সত্য কাহিনী। নিজ দায়িত্বে পড়ুন।


তাবিজের অন্ধকার

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৫/০১/২০১৫ - ১:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.জয়নব বছর বিয়োনি। দশ বছর হলো ওর বিয়ের। একটা বছরও শান্তি পায়নি জয়নব। নারী শরীরের অনুর্বরতা যেখানে অভিশাপ হয়ে দাঁড়ায় সেখানে নিজ শরীরের ধারণক্ষমতায় খুশি না হয়ে সকাল থেকেই নিজেকে অভিশাপ দিচ্ছে জয়নব। মাঘ মাসের এই অসহনীয় শীতের সাথে শরীরের বেকায়দা অবস্থা জয়নবকে আরও অসহায় করে তুলেছে। এই বছর শরীর আর টিকবে না। গত বছরও এমন মনে হয়েছিল জয়নবের। কিন্তু ওর শাশুড়ি সুফিয়া বেগমের নির্বুদ্ধিতার জন্য সে আবারও বেঁচে


January 3rd

জার্মান শেফার্ডের ঠ্যাং

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০২/০১/২০১৫ - ৮:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


January 1st

পাগলা দেশুর ডায়েরি থেকে সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০১/২০১৫ - ৩:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাসার সব সাদা কাগজ পাগলা দেশু ছবি এঁকে শেষ করে ফেলেছে। অনেক খুঁজে শেষে কাগজ পাওয়া গেলো পাগলা দেশুর ডায়েরিতেই। তার প্রথম পাতা থেকে নতুন বছরে সবাইকে গোয়েন্দা ঝাকানাকা, কিংকু চৌধারি আর বদরু খাঁর পক্ষ থেকে অনেক শুভেচ্ছা!


২০১৪ সালে সচলায়তনে উল্লেখযোগ্য লেখা কোনগুলো?

মাসুদ সজীব এর ছবি
লিখেছেন মাসুদ সজীব (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০১/২০১৫ - ১২:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সময়ের নিয়মেই সময় বয়ে চলে, সেই বয়ে চলাতে ভবিষৎ একসময় বর্তমানে এসে পৌছে আর বর্তমান একদিন অতীত হয়ে স্মৃতি হয়ে বেঁচে থাকে। সেই ফেলে আসা অতীতের ভুল-চুক যেমন আমাদেরকে আগামী দিনের পথ চলাতে আরো সাবধান করে, তেমনি অতীতের অর্জন ভবিষ্যতের অজানা পথে সাহসের প্রদীপ জ্বেলে রাখে। ২০১৪র সেই অর্জনের গল্প, আনন্দ-বেদনার গল্প কিংবা ভুল-চুকের গল্প প্রিয় সচলাতায়নে প্রতিটি দিন উঠে এসেছে অসংখ্য সচল-হাচল আর অতিথিদের হাত ধরে


মহাভারতে তিন রাজনৈতিক নারী। ২। কুন্তী। পর্ব ৮ [দ্রোণ]

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: বুধ, ৩১/১২/২০১৪ - ১১:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বড়ো বেঘোরে অসম্মানের মরা মরলেন দ্রোণ। নিজের শিষ্য তার চুলের মুঠায় ধইরা তলোয়ার দিয়া মাথাটা আলগা কইরা ফিককা ফালাইল কুরুক্ষেত্রের মাঠে। শত শত লাশের ভিড়ে শেষ পর্যন্ত তার নিজের পোলায়ও শেষকৃত্যের লাইগা খুইজা বাইর করতে পারল না দ্রোণের দেহখান...


December 31st

একটি দুর্ঘটনা, শিশুমৃত্যুঃ আমাদের সাংবাদিকতা ও ব্যর্থতা

ধ্রুব আলম এর ছবি
লিখেছেন ধ্রুব আলম [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ৩১/১২/২০১৪ - ২:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জিহাদ মারা গেছে। একটা পরিত্যক্ত পানির পাইপের গর্তে পড়ে। এটুকু সবাই জানে। এর বাইরে আর বেশি কিছু আমাদের জানার প্রয়োজন ছিলো না মনে হয়, তবে অনেক কিছু করণীয় ছিলো। আমরা পারি নি ওকে বাঁচাতে। এটা বড় নির্মম সত্য।

বিদেশে বসে দেশি টিভি দেখার সৌভাগ্য/ দুর্ভাগ্য হয়নি, খবর জানবার হয়েছে। প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় আপডেট পেয়েছি, বলা ভালো, গুজব শুনেছি। সেগুলোর অধিকাংশই আর পাচ্ছি না এখন, মুছে দেয়া হয়েছে। যা আছে তার থেকে টুকরো টুকরোভাবে জেনেছি ঘটনা। সত্য-মিথ্যা কিনা জানিনা।

জিহাদ দুপুর/ বিকেলে একসময় খেলতে বেড়িয়ে গেছে, খোলা রেখে দেয়া এক গর্তে পড়েছে, এরপরে তাকে আর পাওয়া যায়নি, যখন গেছে তখন সে আর বেঁচে নেই।

এর মাঝে শয়ে শয়ে বা হাজারে হাজারে মানুষ দেখতে গিয়েছে, সাহায্য করেছে, করতে চেয়েছে। ছুটে গেছে দমকল বাহিনী, ওয়াসা, পুলিশ, রেলওয়ে, এমনকি মাথামোটা মন্ত্রীটিও।

সবার উপরে ছিলেন সাংবাদিকেরা, তাদের যন্ত্রণায় উদ্ধারকাজ ব্যাহত হয়েছে কিনা তা আমি এখানে থেকে শুধু আন্দাজই করতে পারি, তবে গুজব ছড়াতে তাদের অবদান অনস্বীকার্য! তারা কি কি ও কি ধরনের সংবাদ পরিবেশন করেছিলো, তার একটি সারাংশ বা সারমর্ম করার চেষ্টা করছি এ লেখায়, কিছু মন্তব্যও জুড়ে দিয়েছি। প্রথম আলো- ডেইলি স্টার মিডিয়ার অধিকাংশ নিউজ আর পাচ্ছি না। তারা হয় সেগুলো মুছে ফেলেছে, নয়তো পরিবর্তন/ পরিবর্ধন করেছে। তাই মোটামুটি বিডিনিউজই ভরসা।


কর্কট রোগ ও কয়েকটা কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ৩১/১২/২০১৪ - ১২:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কেন যেন মনে হচ্ছে এই নামে অন্য একটা লেখা আমি আগেই পড়েছি, তাই অবচেতনে শিরোনামটা রয়ে গেছে। যদি তাই হয়, তাহলে একই নামে আবার লেখার দায়ভার আমি নিচ্ছি, কিন্তু বিষয়টা ইচ্ছাকৃত না। নিজের মায়ের মৃত্যুটা খুব কাছে থেকে দেখার পর ক্যান্সারের প্রতি এই অদ্ভুত ভীতিটা বেড়ে গেছে আরও কয়েক গুণ। কিছুদিন আগে একটা লেখা পড়ছিলাম, একজন ক্যান্সার রোগীর লেখা। লেখাটার সারমর্ম হল এই যে, “যখন আমার মৃত্যু হবে আমার সন্তানদের খুব সহজ ভাষায় বলবে যে আমার মৃত্যু হয়েছে, খুব দুঃখ প্রকাশের দরকার নেই, শুধু আমার কিছু ভাল কথা তাদের বল, আর বল যে আমার যদি ক্ষমতা থাকত আমি কখনো আমার সন্তানদের ছেড়ে যেতাম না। অতএব ওদেরকে কখনো বলবে না যে আমি পৃথিবী ছেড়ে আরো ভাল একটা জায়গায় চলে গিয়েছি। শুধু বল যে আমি বেঁচে ছিলাম, এখন আমার মৃত্যু হয়েছে!” “When I die someday just tell the truth: I lived, I died. The end!”