করোনা ভাইরাস সাম্যবাদী ভাইরাস, সবার জন্য সমান, রাজা-প্রজা যেই হোক, কোন ভেদাভেদ নেই, আসলে এটা একটা ন্যাচারাল অর্ডার, মানুষের সৃষ্টি এই কৃত্রিম সামাজিক বৈষম্যকে ব্যালান্স করতে প্রকৃতি প্রদত্ত সমাধান। ফেসবুক ফিডে জনৈক বামপন্থী বন্ধুর অনেকটা এরকমই একটা স্ট্যাটাস পড়ছিলাম।
ইউএন হ্যাবিটেট বা জাতিসংঘ বসতি টেকসই প্রতিবেশ পরিকল্পনার (sustainable neighbourhood planning) উদ্দেশ্যে নতুন যে কৌশলপত্র প্রকাশ করেছে সেখানে নিচের পাঁচটি নীতিকে গুরুত্বপূর্ণ ব’লে ঘোষণা করছে-
[i]১. রাস্তা আর রাস্তার নেটওয়ার্কের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা : রাস্তার নেটওয়ার্কের জন্য মোট জমির অন্তত ৩০ শতাংশ থাকা দরকার। সেই সাথে প্রতি বর্গকিলোমিটারের জন্য কমপক্ষে ১৮ কিলোমিটার লম্বা রাস্তা থাকতে হবে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩
তিনটা বিশাল আকৃতির স্যুটকেসে জার্মান জীবন বন্দী করে প্রিয় গোটিংগেনের রাস্তায় নেমে আসলাম। হলুদ ট্যাক্সিতে স্যুটকেস লোড করে চলে এলাম ট্রেন স্টেশনে। এখান থেকে হাই-স্পিড ICE ট্রেনে করে যাবো ফ্রাঙ্কফ্রুর্ট হাউপথবানহফ। এরপর বিমানবন্দর। বিমানবন্দর থেকে এমিরেটস এর ঢাকাগামী বিমানে চড়ে বসা; মধ্যবিরতী দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে।
ইব্রিয়াম-আলী
উইন্টার, ২০১৫
[justify]তিব্লিসি শহরের সায়েন্স একাডেমীর পার্শ্বস্থিত একখানা আন্ডারপাসের মাঝ দিয়ে পথ পেরোতে গিয়ে খানিকটা বিপাকে পড়তে হয়। কারণটা– বিদ্যুৎ বিভ্রাট। চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামবার পরই এই বিড়ম্বনা।
তক্ষকটা প্রত্যেক বিকেলে আসে। পাঁচটা কিংবা তার আশেপাশে। আগেও হয়তো আসতো। কিন্তু খেয়াল করার সময় পাইনি। অতিমারীর কারণে, এই তিন মাসের ক্রমপ্রসারমান ঘরবন্দী জীবন। আশেপাশের আসবাব, দেয়ালের রং, পাখার গতি, সবকিছু খুব আপন । সেই সাথে তক্ষক। সময়ের বুদবুদে ডুবে সময় হারিয়ে ফেলা আমাকে, প্রতিদিন মনে করিয়ে দেয় বিকেল পাঁচটা বেজে গেছে। এমন না যে, তাকে ভয় লাগে না আমার। প্রথম প্রথম গা গুলিয়ে আসতো তাকাতে। কী বি