Archive - জ্যান 1970

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
  • সব
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
ধরন

August 23rd

কাল্পনিক ক্যানভাস

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৩/০৮/২০১৪ - ১২:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আঁকাআঁকি জিনিসটা ছোটবেলা থেকেই ভাল লাগতো । চেষ্টাও করেছিলাম কিছুদিন। কিন্তু সুবিধা করে উঠতে পারি নি । কিন্তু, ইচ্ছাটা এখনো রয়ে গেছে । পরবর্তীতে শুরু করলাম ছবি তোলা । একটা সময়ে এসে মনে হল, ছবি যখন তুলছিই আর ফটোশপ আর এর জাতীয় সফটওয়্যার এর উপরেও যখন কিছুটা ধারণা আছে তাহলে দেখি চেষ্টা করে ক্যামেরায় তোলা ছবিগুলোকে কিছুটা অন্যভাবে প্রকাশ করা যায় কিনা ।


বৃষ্টিমান যন্ত্র

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: শুক্র, ২২/০৮/২০১৪ - ৭:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশে বৃষ্টিপাতের ধরন নাকি বদলে যাচ্ছে।


August 22nd

দুবাই এর পথে পথে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২২/০৮/২০১৪ - ৪:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দুবাই – মরুর বুকে এক স্বর্ণ নগরী। কারো স্বপ্নের শহর – আবার কারো স্বপ্ন ভাঙ্গার বেদনার শহর।
আলো ঝলমলে এই শহরের আনন্দ বেদনার গল্প বলা শুরু করলে আরব্য রজনীর দশ ভলিউম এও কুলাবে না। আর আমার মত আদার বেপারীর জাহাজের খবর দিয়ে কোনো লাভ নেই। বরং চলুন আপনাদের এই শহর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের আরব কিছু জায়গায় ঘুরিয়ে আনি।


শুক্কুরবার, বাবা, আমি

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: শুক্র, ২২/০৮/২০১৪ - ৫:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]শুক্কুরবার রাত থেকেই আসলে মজা শুরু। বাবা সেদিন একটু দেরি করে ফেরে যদিও, কিন্তু মজা হয়। এম্নিতে রোজ বিকালে প্লে-গ্রাউন্ডে যাই। অনেক্ষন থাকি সেখানে। কিন্তু শুক্কুরবারে আগে আগে চলে আসি। যদিও সেদিনই বাবা দেরি করে বাড়ি ফিরে, তবুও। আমাদের বসার ঘরের জানলা দিয়ে তাকালে উঠোন পেরিয়ে একেবারে বাস স্টপ পর্যন্ত দেখা যায়। আমি ঘরে ফিরেই সেই জানলার ধারে বসে পড়ি। অন্যদিন বাড়ি এসে হাত ধোয়া, মুখ ধোয়া, ঘামে ভে


আকাশঢাকা পাথুরে পর্বতগণ: সপ্ত হ্রদ ও একটি পর্বত (প্রায়) জয়

রিক্তা এর ছবি
লিখেছেন রিক্তা [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২২/০৮/২০১৪ - ২:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইতিমধ্যে জ্যাস্পারের কাছাকছি এসে টোলগেট পার হওয়ার পরেই জিপিএস সম্বিত ফিরে পেয়েছে। তার দেখানো পথে আমাদের জ্যাস্পারের আস্তানা টেকারা লজে যখন পৌঁছালাম তখন রাত প্রায় দশটা। রিসিপশনের মেয়েটা তার জিনিস পত্র গোছাচ্ছে। আমাদের দেখেই খুবই স্বস্তি প্রকাশ করলো। ঘরের চাবি নিলাম এবং জিজ্ঞেস করতে ভুললাম না যে আসেপাশে ডিনারের ব্যবস্থা কি। ভদ্রমহিলা বেশ কিছু রেস্টুরেন্টের বিজ্ঞাপন ধরিয়ে দিয়ে বললেন আর্লে যাও, ওইটা এখনো খোলা আছে। ক্যারিওন ল্যাগেজ নামাতে গিয়ে বুঝলাম ক্ষুধা তৃষ্ণায় ক্লান্তিতে হাত পায়ের সমন্বয় পুরাই জোম্বি ধাঁচের হয়ে গেছে। অনেক কষ্টে ব্যাগে রুমে রেখে রেস্টুরেন্টের দিকে রওয়া দিলাম। আধা কিলোমিটার রাস্তা যেতে পাক্কা পঁচিশ মিনিট লাগলো! এইবার অবশ্য জিপিএস কোন তেড়িবেড়ি করে নাই, মস্তিস্কের রেসস্পন্স টাইমের কারণে ঘটনা ঘটেছে। জিপিএস বলে ডাইনে যাও। আমরা দুইজন দুইজনের মুখের দিকে তাকাই। এরপর হাতের দিকে তাকাই। কোন হাত দিয়ে ভাত খাই মনে করতে করতে ডাইনের মোড় পার হয়ে যায়।


মহা ত্রিকোণমিতিক জরিপঃবিজ্ঞানের ইতিহাসে অন্যতম অবিশ্বাস্য সাফল্যের গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২২/০৮/২০১৪ - ২:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


গ্রেট ট্রিগোনোমেট্রিক্যাল সার্ভে চলাকালে ১৮৭০ সালে করা ভারতবর্ষের একটি মানচিত্র


August 20th

ফুটবল ও আমেরিকাঃ বিশ্বকাপ চলাকালীন সময়ের একটি স্মৃতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২০/০৮/২০১৪ - ৩:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘটনা এবারের বিশ্বকাপের প্রথম দিকের। ঠিক তারিখ মনে নেই, কিন্তু তখনও গ্রুপ স্টেজের খেলা চলছে, সম্ভবত প্রথম সপ্তাহের কোন এক দিন। বিকেলে অফিস থেকে ফেরার পথে ওয়ালমারট গিয়েছিলাম। কিছু টুকিটাকি জিনিস কেনার ছিল। কিনে বের হয়ে আসার পথে দেখি এক বয়স্ক সাদা ভদ্রলোক ৫৫ ইঞ্চি এলইডি টিভি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। কি মনে হতে তার সাথে কথা বলা শুরু করলাম। ভদ্রলোক খাস টেক্সান, কাউবয়দের দক্ষিনা টানে ইংরেজি বলেনঃ


পাওলো জামান

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: বুধ, ২০/০৮/২০১৪ - ১২:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভেনিশিয়ান পর্যটক নিকোলাই মানুচ্চি আমাদের ইন্টারেস্টিং একটা গল্প বলে গেছেন। ১৬৬০ সালের কথা, আওরঙ্গজেব তখন সদ্য গদিতে। পিতা শাজাহান জেলের পুলাউ খাচ্ছেন শুকনা মুখে। পূর্বপুরুষ আকবর বাদশা একটা অলিখিত নিয়ম করে গিয়েছিলেন যে পারস্য থেকে বিপদে পড়ে কেউ দিল্লীতে আসলে তাকে তাড়িয়ে দেয়া চলবে না, আদর করে মনসবদার টাইটেল দেওয়া হবে আর কাশ্মীরে থাকার ব্যবস্থা করতে হবে। তার পিতা হুমায়ূন ভারত থেকে শের শা এর লাথি খেয়ে পারস্যে পালিয়ে কিছু আদর সোহাগ পেয়েছিলেন বলে সম্ভবত পুত্র আকবরের এই পাল্টি ব্যবস্থা।

আওরঙ্গজেব গদিতে আসতে আসতে কাশ্মীরে এইসব মনসবদারের বাজার বসে গিয়েছে। চতুর্দিকে রেফ্যুজি মনসবদার। নিজেদের কেউ অক্কা পেলে বাকী সকলে নাকি তার পয়সা মেরে খেত। সরকারকা মাল টাইপ ব্যাপার। এই সব দেখে আওরঙ্গজেব হাত তুলে কইলেন, ওকে অডিট টাইম। কাশ্মীরে কে কে আছ মনসবদার আমার দরবারে এসে চেহারা দেখাও, নইলে মনসবদারী খুদাপেজ।


August 19th

গ্রামে গ্রামে জামাতের মহিলা তালিম : অস্তিত্ব সঙ্কটে আওয়ামী লীগও

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৯/০৮/২০১৪ - ২:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একবিংশ শতাব্দীতে পৃথিবী যখন দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে, ঠিক তখনই আমাদের দেশে শুরু হয়েছে উল্টোযাত্রা। কোথায় ছেলেমেয়েরা জ্ঞানের আলোর মুখ দেখবে, সেখানে তাদের হাতছানি দিয়ে পিছু ডাকছে আদিম অন্ধকার। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবকালেই ধর্ম একটা ফ্যাক্টর। আজও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। কবে ঘটবে তাও কেউ বলতে পারে না। অ্যালেক্স রাদারফোর্ডেও লেখা ‘মুঘল’ সিরিজগুলো পড়ে বোঝা যায়, সেই পঞ্চদশ শতাব্দীতে মানুষ ধর্মটাকে যত সহজভ


আপনি কোথায় কোথায় যান গুগল আর অ্যাপল জানে

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: মঙ্গল, ১৯/০৮/২০১৪ - ২:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশের মোবাইল ফোন পেনিট্রেশন এখন ৭৫%, বিশ্বব্যাপী ৯৩.৫% । আমাদের মধ্যে অনেকেই এখন স্মার্টফোন ব্যবহার করি। দিনে দিনে এটি আরও সহজলভ্য হয়ে যাচ্ছে। স্মার্টফোনের নানা সেবা, নানা অ্যাপ, আমাদের জীবনে অনেক সুবিধা এনে দিচ্ছে। আমাদের ফোন এখন জীবনের মুহূর্তগুলো ভাগ করে নেবার, বিবিধমুখী যোগাযোগের মাধ্যম, পথ দেখানোর সাথী এবং নানা কিছু।

তবে আমরা এসব নানা প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার ভিড়ে নিজেকে উজাড় করে দেবার মধ্যে কিছু ব্যাপার ভুলে যাচ্ছি। আমাদের ব্যক্তিগত জীবনটা খুব উন্মুক্ত হয়ে যাচ্ছে আমাদের অজান্তেই। এসব স্মার্টফোন তাদের নানা সেবার জন্যে লোকেশন সেবা ব্যবহার করে যা আপনি কোথায় যাচ্ছেন তা রেকর্ড করে।