ছোট্টো সেই খাতা, প্রত্যেকটা পাতা হাতের পাতায় ধরে যায়।আর সেই কলমটি, ছিপছিপে পাতলা গাঢ় নীল রঙের কলম, গলার কাছে এক চিলতে সোনালীর ঝিকমিক।
কমলালেবুগন্ধী শীত-দুপুরের রোদে পা মেলে দিয়ে সাবধানে খুলি খাতা। পাতাগুলো জীর্ণ, পুরানো, ঝুরঝুরে। কতকাল কেটে গেল ঐ শৈশবের খেলাখেলা লেখাগুলোর পরে? কতবার সূর্যপ্রদক্ষিণ করে এলো পৃথিবী তার অন্তহীন পরিব্রজনের পথে?
পানি থেকে উঠবার সময় পেলাম মহামূল্যবান এক জিনিসের দেখা। শামুকের ডিম। দুর্লভ হয়তো নয়। কিন্তু বহুদিন এ জিনিস আমি দেখিনি। তাই ক্যামেরা হাতে থাকা অবস্থায় এমন কিছু পেয়ে যাওয়া সৌভাগ্যের বিষয় বৈকি।
-বিরানি ত দেহি গান্দা হইয়া গ্যাছে ,ডলা দিওনের আগেই গইল্যা যায়।
-সকাল থাইক্কা বেচতাছি, কেউ ত কইলোনা গান্দা হইছে,তোমার কুত্তার নাক নাহি?
-আমার নাক কুত্তার না,যারা খাইছে হেগো কুত্তার পেট। আর নাইলে জীবনেও বিরানি খাইছেনা হেরা,এইটা বিরানি হইলো কোনো?
আজ ফেসবুকে ঢুকে দেখলাম আমার অনেক বন্ধুদের মধ্যে একটি খবর শেয়ার করা আর কমেন্ট করা নিয়ে রীতিমত ঝড় চলছে। খবরটা হল ব্রিটিশ ধর্ম ও সমাজ বিষয়ক মন্ত্রি (Minister of Faith and Communities) এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রি (Senior Minister of State at the Foreign & Commonwealth Office) বারনেস সায়িদা ওয়ার্সি ক্যাবিনেট থেকে পদত্যাগ করেছেন। তার কারন ব্রিটিশ সরকারের গাজায় ইজরাইলি হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয় ভুম
৫ রাত হল টানা শিফট করছি রাতে। ১২ ঘন্টার শিফট, সন্ধ্যা ৭ টা থেকে সকাল ৭ টা। আজকে শেষ রাত, তার পর তিনদিন কাজ নাই। অবাক ব্যাপার হলেও পুরা বিল্ডিংয়ে আমি একা কাজ করছি। কিছু হয়ে গেলে দেখার কেউ নাই। খরচা কমানোর যুগে এরকমটাই হয়তো স্বাভাবিক। কর্মী আউটসোর্সিং করতে করতে এখন তিরিশ জনের মত বাকি আছি। তাই 'স্বাস্হ্য ও নিরাপত্তা নীতি'র সাথে ঠিক না গেলেও একজন দিয়ে রাতে কাজ চালানোটা এরা বৈধ করে ফেলেছে। আমাদেরও কিছু
নিয়ম অনুসরণের ক্ষেত্রে আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে একটা ঢিলেঢালা নিয়তিনির্ভর মনোভাব কাজ করে। এক বাক্যে প্রকাশ করতে গেলে, রাখে আল্লাহ মারে কে?
মুখের উপর দড়াম করে দরজাটা লাগিয়ে দিল তনিমা। আমি আবার নক করতে লাগলাম। ওর সাথে কথা বলাটা ভয়ঙ্কর জরুরি। রাগ করে ফোন ধরছিল না ও, তাই ওর বাসায় আমায় আসতে হল। দরজা না খুললে আমি হয়ত ভেঙ্গে ফেলব দরজাটা।
মিনিট খানেক বাদেই তনিমা দরজা খুলে বাইরে এসে দাঁড়াল।
-তুই কি পাগল?
-আমি জানতে চাইছি গানটা তোর কাছে কীকরে এলো?
নিউজিল্যান্ডের নাবিক জনাব ভিন্সেন্ত ব্যারীর সাথে আমার প্রথম মোলাকাত হয় হেলসিংকির এক পানশালায়। আশি ছুঁই ছুঁই অতি বৃদ্ধ পোড় খাওয়া এক মানুষ, শতাব্দী প্রাচীন বটগাছের মত জীবন নামক ঝড়ের কাছে মাথা নত করতে নারাজ। কয়েক দশক আগে জাহাজের এক দুর্ঘটনায় দেহের অর্ধেক হাড় ভেঙ্গে মৃত্যুশয্যায় ছিলেন কয়েক মাস, পরে দেহের নানা স্থানে ধাতব হাড়, নাট-বল্টু লাগিয়ে মেরামত করা হয় বেচারাকে, আগের মত ঢেউয়ের সাথে যুদ্ধ করা সম্ভ
প্যালেস্টাইন/ ১
মুখে ভয়াল এক পাথর গোজা
দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছি
বয়ে যাচ্ছে রক্তের নদী।
ধুঁয়া আর অগ্নিকুণ্ডলি স্পর্শ করছে আকাশ
সারি সারি মৃত শিশুর লাশ,
আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছি।
এই রক্ত-নদীর পিতৃ-পরিচয়, উৎস-মূলে -
কোন বাড়ির রক্তমাখা হাত, জোয়ার ভাটার টান,
কোন জাতির বিশ্ব-শোষণ সর্বনাশা লোভ,
সবাই জানে, কিন্তু মুখ খুলছে না কেউ ।
এদের নাকি অতীত খারাপ,