পোস্ট উৎসর্গ: সহব্লগার 2 মাহবুব(মাহবুব সুমন ও এস.এম মাহবুব মুর্শেদ
আমি একবার ক্রিকেট দলের টুয়েলভথ ম্যান হয়েছিলাম বলে সবাই আগের পোস্টে খুব হাসাহাসি করলেন। কিন্তু আমার ব্যক্তিগত অবদানে যে একবার ক্রিকেট কাপ জিতেছিলাম,সেটা আপনাদের বিশ্বাস করতে হবে।কাহিনীটা তবে খুলে বলা যাক।
সিলেট রেজিস্টারি মাঠে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। মাঠটা আবার আমাদের পাড়ার মাঠ। ওখানেই আমরা খেলাধুলা করি।খেলা হচ্ছে সিলেটের বিভিন্ন পাড়ার মধ্যে। জামতলা,মাছুদীঘ
Maroon 5 এর This Love গানটাই বেশি শোনা হত এককালে। সেটার জন্যই ওরা বেশি জনপ্রিয়। ওদের She Will Be Loved গানটাও কম জনপ্রিয় নয়। আমার খুব প্রিয় গান দু'টোই, বিশেষ করে দ্্বিতীয়টা। আজকে এখানে তাই তুলে দিলাম এটার কথা আর লিংক।
আমাদের শৈশবে পাড়ায় পাড়ায় না না ধরনের খেলাধুলার প্রচলন ছিল। আজ হকি (আচ্ছা,হকি খেলাটা কি বিলুপ্ত হয়ে গেছে?),কাল ফুটবল তো পড়শু ক্রিকেট। চৈত্র সংক্রান্তির দিনে তোপখানা এলাকার ছেলেদের সাথে চ্যালেঞ্জ করে ঘুড়ি কাটাকাটি খেলাও হতো।পাড়ার ছেলেদের নিয়ে একটি ক্লাব ছিল,'হোয়াইট মোহামেডান',সেটি আবার সিলেট প্রথম বিভাগ লীগে হকি আর ক্রিকেট খেলত।
কোন এক অদ্ভুত কারনে এই খেলাগুলোতে আমার পারদর্শিতা ছিল সাংঘাতিক রকম খারাপ। আমি একবার প্র্যাকটিসে পাড়ার এক বড়ো ভাইয়ের
কালকে রাতে খেলা চলাকালে আমরা কয়জন মাত্র ব্লগে ছিলাম।প্রথম 3 উইকেট পড়ে যাওয়ার পর টিভি দেখায় সাময়িক বিরতি দিলাম। নিজের দেশকে নাস্তানাবুদ হতে দেখলে ভালো লাগে না।
কিন্তু শেষ 25 ওভার আবার দেখলাম। আমার ধারনা হলো 250 রান করা সাউথ আফ্রিকার জন্য মামুলি ব্যাপার। তো,একটু নেটে আড্ডা পিটানো যাক।
ওমা,একটু পরে পরেই শুরু হলো উইকেট পতন। আর আমরা প্রত্যেকেই পাগলের মতো সে খবর জানিয়ে পোস্ট দিতে থাকলাম। এর মাঝে অরূপের পারফরমেন্স এক্কেবারে গতকালের আশরাফুলের মতোই। বিভিন্ন ধরনের সচিত্র ক্যারিকেচার সহ পোস্ট। কখনো কখনো প্রায় কিকেটইনফোর মতোই প্রায় লাইভ আপডেট। ব্যাটসম্যান মাঠ থেকে ফিরে যাওয়ার আগেই পোস্ট দেয়া সারা...।
---------------
শেষ সময় ব্লগ এর মায়
ঘরের মধ্যে দুই চাচী সারাক্ষণ ক্যাচাল করে। কেউ কাউকে সহ্য করতে পারে না। একজনের রান্না আরেকজনের পছন্দ হয় না, খুনসুটি লেগেই থাকে। সত্তরোর্ধ চাচামিয়া একূল ওকুল করে বারবার কামরা পাল্টায়। তামাশা দেখে কেউ কেউ হাসি ঠাট্টা করে। সমাধান তো হয় না, বরং গন্ডগোল বেড়ে গেলে চুলায় আগুন জ্বলে না। চার মগ আর চৌদ্দ গ্লাসের ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে হরহামেশা কথা কাটাকাটি হয়। আপোষ-মীমাংসার বৈঠকগুলো বারবার ভেস্তে যায়। শেষে দাদুভাইয়া ধমক দিয়ে নোটিশ ঝুলায় - এসব চলবে না, কথা ও ক
.....আমি যাই গা।
বিজয় মিছিলের ব্যবস্থা করি গিয়া......
.......................গেলেই যুদি উইকেট আরেকটা পইড়া যায়....।
অরূপ,সবগুলোরে ড্রাফট বানিয়ে রাখুন। নাইলে লেইখা পোস্ট দেয়ার আগেই পরেরটা পইড়া যাইব ...........
..........খবর আছে রে আইজ!!!!!!!!!
অমঙ্গল আশংকা সত্য প্রমাণিত হলে বিহ্বল লাগে। সামরিক বাহিনী নিতান্ত বাধ্য হয়ে রাজনৈতিক সংস্কার করছে, গভীর খনন চলছে, আগামি 18 মাস নির্বাচনের কোনো সম্ভবনা নেই।
মতার আনন্দ এমনই। সাখাওয়াত সাহেব খুব নিশ্চয়তা দিয়ে এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বলেছিলেন তার অনেক অভিজ্ঞতা। বিভিন্ন দেশে জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন উর্দিবাজ সাখাওয়াত বলেছিলেন ছবিসহ ভোটার তালিকা তিনি প্রযুক্তির কল্যানে 90 দিনের ভেতরেই করে দিতে পারবেন। তার বিস্তারিত পরিকল্পনার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ না দিয়ে বলি যখন সবাই ভোটার তালিকা ভূমিষ্ট হওয়ার সময়কাল নির্ধারণ করছিলো 12 মাস, 10 মাস, যখন কেউ কেউ এটাকে অপচয় বলছিলো তখন তার এই বানী- স্বল্প সময়ে স্বল্প মূল্যে ছবিসহ ভোটার তাল
সামাজ্র্যবাদ নিপাত যাক বলে অনেক মিছিল করেছি। সাম্রাজ্যবাদের চেহারা দেখতে পাইনি। উত্তর উপনিবেশবাদ কথাটা মনে হয় একটু একটু বুঝতে পারতাম। শুধু অর্থ নয় বুদ্ধির জন্যও যে বাধ্য হয়ে আমরা বিদেশের ওপর নির্ভরশীল এও দেখেছি কর্মক্ষেত্রে গিয়ে। আমার চেয়ে অন্তত: পাঁচশ' গুণ বেশি বেতনের বিদেশী পরামর্শককেও মাসের পর মাস শেখাতে পড়াতে হয়েছে কেবল দেশের কার্যপদ্ধতি নয় পাওয়ার পয়েন্টে প্রেজেন্টেশন তৈরি করার উপায়ও। সাহায্য প্রকল্পের 70% চলে যায় এরকম ডিগ্রি পাশ বিদেশি পরাম