ইউনুস সাহেন ঢাকঢোল পিটিয়ে রাজনীতিতে আসছেন। চলতি মাসের শেষে তিনি দলগঠনের ঘোষণা দিবেন। অবশ্য চাইলেই তিনি দল গঠন করতে পারবেন না। জরুরি অবস্থার নীতিমালার লঙ্ঘন করে তার দলগঠনের প্রক্রিয়াকে সহজসাধ্য করার জন্য হয়তো আগামি মাসের প্রথম দিকে জরুরি অবস্থা শিথিল করা হবে। দেশের রাজনীতিঅঙ্গন সচল হবে সীমিত পর্যায়ে।
বিউটেনিস আগামি মাসে অবকাশে যাচ্ছেন। নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদুত হয়তো নতুন কোনো নির্দেশনা নিয়ে আসবেন বাংলাদেশে। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের আভ্যন্তরীন বিষয়ে পররাষ্ট্রের খবরদারী কুটনৈতিক শিষ্ঠাচারঅতিরিক্ত হয়ে গেছে। সবাই আমাদের শেখাতে উদগ্র ীব কিভাবে দেশ শাসন করতে হবে।
তৃতীয় শক্তি হিসেবে একটা পৃথক দলের ভাবনা মোটেও নতুন কোনো ধারনা নয়। সামপ্রদায়িক দলগুলো
ব্লগের লেখালেখি'র সংকলন, মানে আমাদের লেখালেখি নিয়ে বই বেরুলো ' অপর বাস্তব' । যাবতীয় কৃতিত্ব আমাদের বন্ধুদেরই । অভিনন্দন 'টিম অপর বাস্তব ' ।
এবার 'অপর বাস্তব' সংশ্লিষ্ট কতিপয় ভাবনা পেশ করছি, সবিনয়ে ।
1। বাকী বিল্লাহর পোষ্ট থেকে দেখলাম প্রকাশিত লেখাগুলোর সিংহভাগ ড: ইউনুস সংক্রান্ত । আমার মুল্যায়নে ইউনুস পর্ব ছাড়াও আরো অনেক জরুরী লেখা হয়েছিলো ব্লগে । সে যাক, সম্পাদকদের অভিরুচি ।
ড.ইউনূস সাহেব একটি রাজনৈতিক দল করার সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য দেশবাসীর কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন। যারা তার রাজনীতিতে আসাকে সমর্থন করবেন কিংবা করবেন না তারা তাকে নিজস্ব মতামত জানাবেন।
একটি ইন্টারেস্টিং বিষয় খেয়াল করলাম।যারা তার রাজনীতিতে আসাকে সমর্থন করছেন না,তারা কেউই কিন্তু বর্তমান সংকট থেকে মুক্তির উপায় নিয়ে আলাদা কোন দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন না। ড.ইউনুস রাজনীতিতে এলে আমাদের লাভ আর তি কী ?
ধরে নিলাম তিনি রাজনীতিতে এসে কোন উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখতে পারবেন না,বিতর্কিত হবেন..ইত্যাদি..ইত্যাদি..। কিন্তু তিনি তো বর্তমান দলগুলোর চেয়ে বেশি তি করতে পারবেন না,তাই না ?
আমার পরিচিত যারা ড.ইউনূসের বিরোধিতা করছেন,তাদের কিছু চিঠিপত্রের কপি আমি পেয়েছি
যারা কালকে 'অপরবাস্তব' বইটির মোড়ক উম্মোচনে আসবেন,তাদের অবগতির জন্য :
1.চেষ্টা করুন বেলা 3টার মধ্যে মেলায় প্রবেশ করতে।এতে করে দীর্ঘ লাইন এড়াতে পারবেন।ভালো হয় 2.30 মিনিটের মধ্যে পৌছাতে পারলে।
2. বাংলা একাডেমির নতুন ভাষ্কর্য 'মোদের গরব'-এর সামনে সবার অবস্থান াকবে।তবে প্রচন্ড ভিড়ের কারনে সেখানে াকতে না পারলে,মসজিদের সামনের বাধাই চত্বরেও ব্লগাররা অবস্থান নিতে পারেন। সুতরাং ওখানে খুঁেজ আসতে ভুলবেন না।মসজিদের সামনের ঐ বড়ো স্থাপনাটিকে শহীদ মি
পেজা তুলোর মতো বৃষ্টি ঝরছিল
অথবা, মখমল বৃষ্টি...
অথচ আকাশের রঙ বৃষ্টিরঙা নয়
আশ্চর্য অন্য আলোয় রাঙা
বারান্দায় দাঁড়িয়ে তুমি হাত বাড়ালে
সিঁড়ির ঠিক পাশে খুলে রাখলে স্যান্ডেল
কংক্রিটের উঠোনে হেটে গেলে কোমল পায়ে
একবারও আমার দিকে তাকালেনা
বৃষ্টির কণা স্পর্শ করছে তোমার চোখের আলো
...বড় ইচ্ছে হয় বৃষ্টি হতে...
...বড় ইচ্ছে হয় বৃষ্টি হই...
ড.কামাল হোসেন আমাদের বিরাট গর্ব। তিনি দেশের মানুষের জন্য কবে কোন উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন তা অবশ্য আমার জানা নেই।
কিন্তু তাকে নিয়ে যে ভাবে মাতামাতি হয় তাতে করে বুঝতে পারি, তিনি অত্যন্ত সজ্জন একজন ভদ্রলোক।
রাজনীতির দুবৃত্তায়ন নিয়ে তিনি এবং তার মতো আরো অনেকেই বড়ো চিন্তিত।'কালোটাকার প্রভাবমুক্ত নির্বাচন চাই ' বলে তার সযত্নে লালিত গলার রগ প্রায় ছিড়ে ফেলছেন।
ইন্টরেস্টিং বিষয় হলো সেই ড.কামাল হোসেন গত বছর এন.বি.আর-এর চাপে পড়ে 40 ল কালো টাকাকে সাদা করেছেন। এতে করে দেশের কতো টাকা ট্যাক্স এরা প্রতিবছর মেরে দিচ্ছেন তার একটা ুদ্র ধারনা পাওয়া যায়।
মানবাধিকার কর্মী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর এক কোটী কালো টাকা সাদা করেছেন। তালিকায় আছেন ড.এ
ফুরালে ফাগুন দিন, ফিরে আসে পুরনো চাঁদ
কুমারী স্তনের মতো সেই গল্পগাঁথা রহস্য ময় ।
আমাদের হৃদয় ও হয়েছে, কাঠ চেরাইয়ের ফাঁদ
সেই ক্ষোভে পান করি এক পেগ স্মৃতি ও সময় ।
14 ফেব । প্রথম প্রহর
পুরনো গল্প দিয়ে শুরু করা যাক ।
শত্রু রাজ্যের রাজকণ্যার প্রেমে পড়লো রাজপুত্র। একদিকে দুই রাজায় চলে যুদ্ধ। মারামারি। হানাহানি। অন্যদিকে রাজপুত্র আর রাজকণ্যার উথাল পাথাল প্রেম। গোপন অভিসার। ঘটনাক্রমে একদিন শত্রু রাজ্যে ধরা পড়লো রাজপুত্র। নিয়ে যাওয়া হলো রাজ দরবারে। রাজপুত্র প্রবল বিক্রমে ঘোষণা করলো - 'আমি আপনার মেয়েকে বিয়ে করতে চাই'। শুনে রাজা রেগে অগি্নশর্মা। অন্যদিকে রাজকণ্যাও অনড়, এই রাজপুত্রের গলায় সে মালা পরাবেই পরাবে। নয়তো আহার নিদ্্রা ছেড়ে
14 ফেব্রুয়ারি,1983
আমাদের রক্তে তখন অন্তর্গত এক বিপন্ন বিষ্ময়।
দ্রোহ আর ক্ষোভে আমাদের নিওরনের অলিতে গলিতে মিছিলের তুমুল উৎসব।
ধুলিময় রাজপথ শিঙা ফুকিয়ে বলে' এখন যৌবন যার ,যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।'।
আমরা রাজপথে নেমে আসি সেদিন। দিনবদলের চিরায়ত সংগ্রামের বীজ আমাদের রক্তে বুনে দিয়েছিলেন যে পূর্বপুরুষেরা,সেই রক্তের কসম খেয়ে প্রেমিকার কোমল হাত ছাড়িয়ে আমরাও নেমে আসি মিছিলে।
জলপাই ট্রাক পথ রুখে বলে-'থামো।'। আমরা পথচলি।
খাকি পোষাক হুইসেল বাজায়-'থামো'। আমরা পথচলি।
মাসলম্যনরা চাপাতির ঝিলিক দেখায়-'থামো। আমরা পথচলি।
অত:পর হঠাৎ!
শান্ত মিছিলের পিছন দিকে নীল দানব তার ট্রাক তুলে দেয় দ্রুত গতিতে।
সহযোদ্ধাদের ছু
এক শিক্ষিত ভদ্্রলোক বিয়ে করেছেন গ্রামের এক অর্ধশিক্ষিত মুখরা বালিকাকে ।
বিয়ের রাতে ভদ্্রলোক বালিকাকে প্রেম ভরা গলায় বলতে লাগলেন -- ' এই দেখো দেখো , আজ কি সুন্দর চাঁদ, কি মোহময় জোছনা '
মুখরা বালিকা বলে উঠলো-- ' হ বুঝছি, আপনে আমারে লাগাইবার চান '
***********************************************
জামাল ভাস্করের পোষ্ট