বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে বিভিন্ন মানুষের প্রতিক্রিয়া দেখছি। বিভিন্নরকমভাবে আমরা আমাদের প্রিয় দলের বা বিপক্ষ দলের খেলাকে বর্ণনা করি। আবেগাপ্লুত হয়ে অনেকভাবে বোঝানোর চেষ্টা করি খেলাটা কী দারুণ বা কী বাজে হয়েছে, কোন দল কত ভাল খেলেছে ইত্যাদি।
কিন্তু ইদানিং, খেলার ধরন বোঝাতে একটা শব্দের ব্যবহার প্রায়ই দেখছি- 'রেইপ' বা 'ধর্ষণ'।
যেমন, মানুষ অবলীলায় বলে যাচ্ছে-
প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে রচিত ভিনদেশী এই গল্পগুলি স্থান-কালের সীমানা পেরিয়ে আজো আমাদের চেনা জগতের কথা বলে যায়।
সময়টা হবে গত বিশ্বকাপের আগে আগে, হয়ত ২০০৮ কি ০৯। তখনই প্রথম জানতে পারি যে দক্ষিণ আফ্রিকার পরেরবার বিশ্বকাপ হবে ব্রাজিলে। ১৯৫০ এর পর এই প্রথম !
ইটা মারলে পাটকেল খাইতে হয়, এটাই জগতের নিয়ম। চার বছর আগে আরিফ জেবতিকের ছোড়া ইটের আধলার জবাবে এক্ষনে পাটকেলের এই মৃদু বর্ষণ। জার্মান ভাইয়েরা ছিল্লা কাইট্যা দিয়া গ্যাছে, অহন সেই কাটা ঘাওয়ে এট্টু লবন লাগায়া দেই! মু হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ ..........................
কইরে শালা কইরে শালী
আমায় ফেলে কই পালালি!
আয় দেখে যা কি করেছি
নেইমারের ও ডি মারিয়ার সেমিফাইনাল খেলার অনিশ্চয়তা বা বিভিন্ন ফুটবলদদের ভীড় ঠেলে পত্রিকায় জায়গা করে নিলেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। এবং স্বাভাবিক ভাবেই সোশ্যাল মিডিয়াতে শুরু হয়ে গেছে তার পক্ষ ও বিপক্ষ নিয়ে কথার তুবড়ি। আমিও ব্যাতিক্রম নই। আর সচল-ই বা বাদ থাকবে কেন এই আলোচনা থেকে?
গত আট মাসে সাকিব বেশ কয়েকবার সমালোচনার শিকার হয়েছেন। একটু চোখ বুলিয়ে নেই সেখানেঃ
[[i]এই লেখাটি প্রথমে আমি বিডিনিউজ২৪.কমের জন্য লিখি প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে মুহম্মদ জাফর ইকবালের তৃতীয় লেখাটি প্রকাশিত হওয়ার পর পর। কিন্তু পর দিনই নুরুল ইসলাম নাহিদের লেখাটি আসায় পরিস্থিতি পাল্টে যায় (আমার লেখাটি কিছুটা প্রাসংগিকতা হারায়)। কিছুদিন পরে আমি আবার ঘষামাজা করি কিন্তু দেখা যাচ্ছে এর মধ্যে তদন্ত কমিটি আর শিক্ষাবিদদের সাথে মন্ত্রণালয়ের সভা হয় এবং পরিস্থিতি ঘন ঘন পাল্টাচ্ছে। আমি তাই লেখাটি প্র
তোমায় আমি আগলে রাখি বুকে
প্রতিদিনের এলোমেলো দুঃখ এবং সুখে।
যেন তোমায় ধরলে বুকে
আমার দিকে তাকিয়ে থাকা আদরমাখা তোমার মুখে
চোখটা খুলে গভীর মায়ায় তাকাই যখন একটু ঝুকে
থামবে তখন আমার যত অস্থিরতা
বুকের মাঝের ভুলগুলি সব মুহূর্তে ঠিক
এটাই যেন খুব স্বাভাবিক
এটাই, শুধু এটাই যেন হবার কথা।
আমার অনেক অনেক কিছুই দেবার ছিল
পাবার ছিল
অনেক কাছের হয়েও দূরের অন্য কোথাও যাবার ছিল
এসেছে নতুন শিশু, তাকে ছেড়ে দিতে হবে স্থান,
জীর্ণ পৃথিবীতে ব্যর্থ, মৃত আর ধ্বংসস্তুপ-পিঠে
চলে যেতে হবে আমাদের ।
চলে যাব-তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ
প্রাণপনে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ-শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি--
নব জাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার ।
নিচের ছবিটি দেখুন!