অনেককেই দেখি মুক্তিযুদ্ধকে চিহ্নিত করেন একটি অপরিকল্পিত 'নেতৃত্বহীন গনবিস্ফোরন' , প্রচার করতে আগ্রহ বোধ করেন যে মুক্তিযোদ্ধাদের কোন নির্দিষ্ট রাজনৈতিক শিক্ষা ও লক্ষ্য ছিলোনা, রাষ্ট্রের কাঠামো নিয়ে তাদের কোনো স্বপ্ন ছিলোনা-- আরো স্পষ্ট ভাবে,স্বাধীন দেশের জন্য যুদ্ধ করলেও ধর্মনিরপেক্ষ কোন দেশ তারা চাননি ।
আরো একদল আছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রসংগ এলেই , যুদ্ধ পরবতর্ী সময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের দুনর্ীতি ও অন্যান্য নেতিবাচক প্রসংগগুলো সামনে ঠেলে ন
[b]
সবই অতিশয় শান্ত; নির্বাক ডিমের ভাঙা খোশা
শালপাতা,হাহাকার,বকুল বৃক্ষের দীর্ঘশ্বাস ।
সবযেন কবেকার বনভোজনের পরিশেষে
কোনো নীল অনামিকা নদীর মতন দীর্ঘ হয়ে
চ'লে গেছে নিরুদ্দেশে ; দুর থেকে ভেসে ভেসে আসে
কাঠ চেরাইয়ের শব্দ ; আমাদের দেহের ফসল,
খড় যেন ঝ'রে গেছে, অবশেষে স্বপ্নের ভিতরে ।
এত স্বাভাবিকভাবে সবই ব্যর্থ-ব্যর্থ,শান্ত,ধীর ।
যে গেছে সে চলে গেছে ; দেশলাইয়ের বিস্ফোরন হয়ে
বারুদ ফুরায় যেন ; অবশেষে কাঠটু
সিলেটে 15 ডিসেম্বর রাতে বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোক উৎসব হয়েছে। অন্ধকার দুর করতে মানুষের প্রাণের আকুতি। বন্ধুদের জন্য কয়েকটা ছবি। আশা করি ভাল লাগবে।
বিজয়ের মাসের শুরুতে, সম্ভবত: সাত তারিখে একটা পোষ্টে আবদার জানিয়েছিলাম কতর্ৃপক্ষের কাছে, যেনো বিজয়ের এই মাসে ব্লগে ছোঁয়াটুকু থাকে ।
আবদার করেছিলাম এই ভরসায়, দেখেছিলাম যে বিশ্বকাপের মাস জুড়ে ব্লগের টপ গ্রাফিক্সটা বিশ্বকাপের আমেজকে ধারন করেছিলো ।
সেই পোষ্টে অনেক স হ ব্লগার আমার আবদারকের সমর্থন জানিয়েছিলেন । কৃতজ্ঞতা সবার কাছে ।
[b] ব্লগ এডমিনদ
[রং=মৎববহ]অস্ত্র সমর্পণ[/রং]
[রং=ৎবফ]হেলাল হাফিজ[/রং]
মারণাস্ত্র মনে রেখো ভালোবাসা তোমার আমার।
নয় মাস বন্ধু বলে জেনেছি তোমাকে, কেবল তোমাকে।
বিরোধী নিধন শেষে কতোদিন অকারণে
তাঁবুর ভেতরে ঢুকে দেখেছি তোমাকে বারবার কতোবার।
মনে আছে, আমার জ্বালার বুক
তোমার কঠিন বুকে লাগাতেই গর্জে উঠে তুমি
বিস্ফোরণে প্রকম্পিত করতে আকাশ, আমাদের ভালবাসা
মুহূর্তেই লুফে নিত অত্যাচারী শত্রুর নিঃশ্বাস।
মনে পড়ে তোমার কঠ
যে ক্ষমতা যুদ্ধে যায়,সে কখন ও কবিতা পড়েনা ।যুদ্ধের বিপক্ষে
বটে আমি আর আমার কবিতা । তার মানে এই নয়, হালাকুকে
মাথা পেতে দেব ।কবিতা শাশ্বত হলে যুদ্ধ চিরায়ত । মানুষ শিকারী
প্রানী,যুদ্ধে তার বংশ পরিচয় । কখন ও আক্রান্ত হলে,মনে রেখো ,
যুদ্ধে যেতে হয় ।
[আবু হাসান শাহরিয়ার]
*****************************************************
আজ বিজয়ের দিন ।
দু:খ আছে, ক্ষোভ আছে, হতাশা আছে -- তবু সব ছাপিয়ে আছে বিজ
আজকে একটা মজার ব্যাপার হল। আমি আমার দৈনন্দিন রুটিন হিসেবে youtube.com এ গান খুঁজে শুনছিলাম। হঠাৎ মনে হল বেশ আগের (90's এর দিকের) একটা ব্যান্ড ছিল, নাম Deep Blue Something, ওদের একটাই হিট গান ছিল, নাম Breakfast at Tiffany's....আমার খুব প্রিয় ছিল....তো ভাবলাম ওটা শুনে দেখি অনেকদিন পরে। ওটা শুনতে শুনতে দেখি এটার ধারে-কাছের আরো অনেক সার্চ রেজালট দেখাচ্ছে। সেসবের অধিকাংশই অড্রি হেপবার্ন আর জর্জ পেপার্ড অভিনীত Breakfast at Tiffany's সিনেমাটার ক্লিপ। আ
আপনি আসবেন বলে সাইরেন ফুকে চলে যাচ্ছে দানব গাড়ি,কালো পোষাক,খাকি পোষাক পরে সিপাহী-সাস্ত্রীরা দলে দলে দাড়িয়ে আছে রাস্তার দুপাশে।ওয়্যারলেসে বড়ো বাবুর চিৎকার,দারোগা বাবুর হুইসেল,জলপাই দেবতাদের সাইরেন.... কিছুই আমাকে আর আটকে রাখতে পারছে না।
কারন, প্রয়োজন মানুষকে সাহসী করে তুলে, আর আমার এখন বাড়ি ফেরাটা খুউব প্রয়োজন।
নেত্রী,আপনি আজ খুব দেরী করছেন।হীরের নেকলেসটা কি ড্রয়ারে খুজে পাচ্ছেন না.....বিদায় বেলা জায়রার কপালে চুমু দিতে ভুলে গিয়ে চৌকাঠ থে
কদিন আগে একজনের একটা পোষ্ট পড়ে আশ্চর্য হলাম, মানুষের চেতনার অভাব কিংবা মানুষের কুশিক্ষা কিভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত করে রাখে তার একটা নিদর্শনও দেখতে পেলাম। সেই পোষ্টের বিষয়বস্তু ও যুক্তি ছিলো ধর্মিয় রাজনীতি ও ধর্ম নিরপেক্ষ রাজনীতি দুটাই ধর্ম নিয়ে রাজনীতি। এমন প্রস্তাবনা কেউ সামনে নিয়ে আসলে তার মানসিক সুস্থতাকে প্রশ্ন করা যায়, প্রশ্ন করা যায় তার বিশ্লেষণ ক্ষমতাকে। তার অবস্থান বর্তমান সমাজের প্রেক্ষিতে ঠিক কোন অনগ্রসর সভয়তায় এই নিয়ে একটা কৌতুকালোচনাও শুরু করা যেতে পারে। অনেকেই অনেক মন্তব্য করেছেন সেই লেখায়- বিজ্ঞ লেখক তার ব্যাখ্যা বিশ্লেষনও দিয়েছেন। তবে সেসব পড়ে তার মানসিক সুস্থতার অভাব সম্পর্কে প্রায় নিশ্চিত হয়ে যাওয়া যায়। এই মানুষটা কোনো দিনও
সভ্যতার অগ্রসরতা পরিমাপের জন্য স্থানিক কিছু পরিমাপাঙ্ক আমরা নির্ধারণ করে দিতে পারি, হয়তো এসব পরিমাপাঙ্ক ব্যবহৃত হচ্ছে সভ্যতার অবস্থান নির্ণয়ের জন্য। এসব মানদন্ড কোনো স্থির বিষয় নয় তবে সভ্যতার ক্রামবিকাশ পর্যবেক্ষণ করে আমরা এমন কিছু মানাংককে স্পষ্ট চিহি্নত করতে পারি যা সভ্যতার অগ্রগতির পরিমাপক।
এ কথা স্মরণ রাখা প্রয়োজন সভ্যতা মানুষের পারস্পরিক সম্পর্কের জটিলতার সাথেও সম্পর্কিত। যন্ত্রব্যবহার জাতীয় বস্তুগত উৎকর্ষতাও সভ্যতার অগ্রসরতা পরিমাপের মনদন্ড হয়ে উঠতে পারে। প্রযুক্তির ব্যবহার, স্থাপনা নির্মানের দক্ষতা, এসব প্রত্নতাত্তি্বক বিষয়ও সভ্যতার অগ্রসরতা পরিমপের প্রামান্য দলিল হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।
নৃতাত্তি্বক পর্যালোচনায় সম্পর্কের ভিত্তি,