সমাজতান্ত্রিক যুগের শেষের দিকের রটনা ।
সোভিয়েত রাডারগুলোকে ফাঁকি দিয়ে উড়ে এলো একটি আমেরিকান পণ্যবাহী বিমান । লেডীস কমিউনিটি হল থেকে সভা শেষ করে বেরিয়ে আসছেন মহিলা কমরেডগন ।
তাদের কাছাকাছি এসে আমেরিকান বিমান ফেললো কিছু প্যাকেট । উৎসাহী মহিলা কমরেডগন কে.জি.বি'র চোখে পড়ার আগেই প্যাকেটগুলো লুকিয়ে নিয়ে গেলেন ঘরে ।
ঘরে গিয়ে খুলে দেখলেন সব এক্সট্টা লার্জ কনডম !
মহিলাগন ভাবিত হলেন বিশাল । রাশান পুরুষরা তো এতো বিশাল পৌরুষের অধিকারী নয় !
এই ধারাবাহিকের শানেনজুল বুঝতে হলে আগের সংশিস্নষ্ট পোস্ট পড়তে হবে। যারা পড়েছেন, তারাও ঝালাই করে নিন। রসাস্বাদনে সুবিধা হবে। যারা আগে পড়েননি তাদের জন্য তো অবশ্য কর্তব্য নীচেরএই লিংকে ঢুঁ মারা
**************
ফরাসীতে ভিক্ষুকেরা ছবি এঁকেই ভিৰা করে। বাঙালি ভিক্ষুকের অস্ত্র হলো গান। মহানগর টাইপের সিটি টু সিটি ট্রেন হওয়ার আগে প্রতি স্টেশনে থামা ট্রেনে গান গাইতে গাই
এই ধারাবাহিকের শানেনজুল বুঝতে হলে আগের সংশিস্নষ্ট পোস্ট পড়তে হবে। যারা পড়েছেন, তারাও ঝালাই করে নিন। রসাস্বাদনে সুবিধা হবে। যারা আগে পড়েননি তাদের জন্য তো অবশ্য কর্তব্য নীচেরএই লিংকে ঢুঁ মারা
**************
ফরাসীতে ভিক্ষুকেরা ছবি এঁকেই ভিৰা করে। বাঙালি ভিক্ষুকের অস্ত্র হলো গান। মহানগর টাইপের সিটি টু সিটি ট্রেন হওয়ার আগে প্রতি স্টেশনে থামা ট্রেনে গান গাইতে গাই
এখনো বেশ মনে পড়ে। বাংলা বইয়ের বাম পাশের কোন এক পৃষ্ঠায় ছিল কবিতাটি। কবিতা নাকি ছড়া? জানি না। ভাবিনি কখনো। কী দরকার কবিতা নাকি ছড়া তা ভেবে সময় কাটানোর! ভীষণ আনন্দে শব্দ করে পড়ার পাশাপাশি বিষ্মিত দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতাম ছবিটির দিকে। কী চমৎকার ছবি। বিশাল লম্বা একটি তালগাছ। পেছনে গ্রাম। ঘরবাড়ী। তালগাছের নিচে এক পায়ে একটি সাদা বক দাড়ানো। বকটি উচ্চতায় তালগাছের প্রায় অর্ধেক! বক এতো বড় হয়? নাহ্! এসব জটিল ভাবনা আসতো না মনে। ক্লাস ওয়ানে সবাই শব্দ করে পড়তাম
আমাদের প্রতিষ্ঠান গুলো বেশ কৌশলের সাথে ভেঙে দেয়া হয়েছে ।
না! প্রতিষ্ঠান বিরোধী কোনো আইডিয়ালিজম থেকে নয়, স্রেফ লুটেপুটে খাওয়ার রাজনীতির কল্যানে ।
সরকারী হাসপাতালগুলোর চিকিৎসা সেবার মান নামিয়ে আনা হয়েছে শূন্যের কোঠায়, চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্টদের মুক্ত করা হয়েছে সব ধরনের জবাবদিহীতা থেকে--- মুল উদ্দেশ্য ছিল প্রাইভেট চিকিৎসা ব্যবস্থায় মানুষকে বন্দী করা । বেসরকারী হাসপাতালগুলোর শুরুর দিকে চমৎকার সেবা ও চিকিৎসার একটা 'উইন্ডো ড্রেসিং' এর ব্যবস্থা ও ক
দেশ ও নির্বাচনের মাঝে লটকে আছেন আজিজ। প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদ থেকে তাকে নামানোর কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না দেশের রাষ্ট্রপতি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টাবৃন্দ। আম্রিকার বিউটি বেগমও ফেইল মেরেছেন। আজিজ বিবিসির সাথে সাক্ষাৎকারে যা বলেছেন তার সারমর্ম হলো ইলেকশন একটি মেলা, তিনি সেই মেলায় বাদ্য বাজায়া উৎসব করতে চান।
সমস্যা অনেকটা এরকম, দুষ্টু বানরের হাতে গেছে নগরের চাবির গোছা। তালগাছের ডগায় ডগায় সে ঘুরছে আর ভেংচি কাটছে জনগণকে। রাজা, উজির থেক
দেশ ও নির্বাচনের মাঝে লটকে আছেন আজিজ। প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদ থেকে তাকে নামানোর কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না দেশের রাষ্ট্রপতি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টাবৃন্দ। আম্রিকার বিউটি বেগমও ফেইল মেরেছেন। আজিজ বিবিসির সাথে সাক্ষাৎকারে যা বলেছেন তার সারমর্ম হলো ইলেকশন একটি মেলা, তিনি সেই মেলায় বাদ্য বাজায়া উৎসব করতে চান।
সমস্যা অনেকটা এরকম, দুষ্টু বানরের হাতে গেছে নগরের চাবির গোছা। তালগাছের ডগায় ডগায় সে ঘুরছে আর ভেংচি কাটছে জনগণকে। রাজা, উজির থেক
াটেল রোয়ানডা ছবিটা আমার ভেতরে অন্য রকমের একটা বিষন্নতার ছোঁয়া এনেছিলো, একই ঘটনা ঘটেছে ক্রাশ ছবিটা দেখার পর, যদিও প্রেক্ষাপট সম্পুর্ন আলাদা তা সত্ত্বেও আমাদের ঘটনা পর্যালোচনার সীমাবদ্ধতা কিংবা আমাদের উদাসিনতার সুযোগে কত অন্যায় আমরা সমর্থন করে যাই তার কিছু নিদর্শন আছে এই ছবি 2টাতে।
আমাদের শুদ্ধতাবাদী প্রক্রিয়া, আমাদের আইনানুগত্য, আমাদের আমলাতান্ত্রিক কাঠামোর প্রতি ভালোবাসা, আমাদের সাদা-কালোর বিভাজন, এবং ধুসর প্রদেশে যেখানে অবিচার,অনাচার এবং অমানবিকতা আমাদের আমলাতান্ত্রিক কাঠামোর প্রতি নির্ভরতাকে শ্রদ্ধা না করেই ঘটতে থাকে এবং ঘটে যায়, সেই সব বিষয়কে প্রতিরোধের কোনো সুযোগ আমরা পাই না, আমাদের আইন মেনে অঘটন ঘটবে এমনটা আশা করি না আমরা, তবে আমাদে
ইউরোপের সবচে উঁচু শৃঙ্গটি সুইজারল্যান্ডে। টপ অব ইউরোপ নামেই পরিচিত জাংফ্রো শৃঙ্গ। সেখানে যেতে হয় ইন্টারলেকেন থেকেই(ছবি-3)। আরো দুটি পর্যটকপ্রিয় জায়গায় যাওয়া যায় ইন্টারলেকেন থেকে। পূর্বদিকে হচ্ছে ফার্স্ট; মালভূমি মতন জায়গা, সেখান থেকে সুইজারল্যান্ডের পাহাড়গুলোর দৃশ্য দেখা যায় সবচে ভালো। একেবারে পশ্চিমদিকে রয়েছে শিল্টহর্ন; ঘুরন্ত রেস্টুরেন্ট আছে যেখানে। জেমস্ বন্ডের ছবির অভিনয় দিয়েই এই ঘুরন্ত রেস্টুরেন্ট উদ্বোধন হয়েছিল। সুতরাং টু্যরিস্টদের কাছে শি
ইউরোপের সবচে উঁচু শৃঙ্গটি সুইজারল্যান্ডে। টপ অব ইউরোপ নামেই পরিচিত জাংফ্রো শৃঙ্গ। সেখানে যেতে হয় ইন্টারলেকেন থেকেই(ছবি-3)। আরো দুটি পর্যটকপ্রিয় জায়গায় যাওয়া যায় ইন্টারলেকেন থেকে। পূর্বদিকে হচ্ছে ফার্স্ট; মালভূমি মতন জায়গা, সেখান থেকে সুইজারল্যান্ডের পাহাড়গুলোর দৃশ্য দেখা যায় সবচে ভালো। একেবারে পশ্চিমদিকে রয়েছে শিল্টহর্ন; ঘুরন্ত রেস্টুরেন্ট আছে যেখানে। জেমস্ বন্ডের ছবির অভিনয় দিয়েই এই ঘুরন্ত রেস্টুরেন্ট উদ্বোধন হয়েছিল। সুতরাং টু্যরিস্টদের কাছে শি