ছোট গদিতে বসলে তো আর বড় স্বৈরাচার হয় না, গদি যত বড় হয় মানুষ হয় তত বড় স্বৈরাচার। অবস্থান যখন বদলায় তখন চরিত্রও বদলায়। রাসত্দার বিপস্নবী প্রাসাদে যেয়ে হয়ে যায় স্বৈরাচার। নিউজপ্রিন্ট ম্যাগাজিনের সম্পাদক ব্রডশিটের সম্পাদক হলে কাছাকাছি রকমেরই পরিবর্তন ঘটে নিশ্চয়ই। নতুবা জনে জনে লাল গোলাপ দেয়া শফিক রেহমান কেন হায় হায় শফিকের আদল নেবেন? পাঁচ বছর আগেও দেশজুড়ে শফিক রেহমানের সম্পর্কে চালু ছিল স্বৈরাচার কতর্ৃক নিগৃহীত হওয়ার গল্প। স্বৈরাচারের পেয়াদারা তাকে জ
ছোট গদিতে বসলে তো আর বড় স্বৈরাচার হয় না, গদি যত বড় হয় মানুষ হয় তত বড় স্বৈরাচার। অবস্থান যখন বদলায় তখন চরিত্রও বদলায়। রাসত্দার বিপস্নবী প্রাসাদে যেয়ে হয়ে যায় স্বৈরাচার। নিউজপ্রিন্ট ম্যাগাজিনের সম্পাদক ব্রডশিটের সম্পাদক হলে কাছাকাছি রকমেরই পরিবর্তন ঘটে নিশ্চয়ই। নতুবা জনে জনে লাল গোলাপ দেয়া শফিক রেহমান কেন হায় হায় শফিকের আদল নেবেন? পাঁচ বছর আগেও দেশজুড়ে শফিক রেহমানের সম্পর্কে চালু ছিল স্বৈরাচার কতর্ৃক নিগৃহীত হওয়ার গল্প। স্বৈরাচারের পেয়াদারা তাকে জ
হাসিবের কল্যাণে এনটিভি দেখছি। কিন্তু ভয়ানক সব সংবাদে বেড়ে যাচ্ছে রক্তচাপ। এইমাত্র সন্ধ্যার খবরে শুনলাম জামায়াতে ইসলামী ও শিবিরের 4 জন কর্মী মারা গেছেন। তারা বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট আগলে আছেন। জামায়াত ও শিবির উত্তর গেট দখল করে আছে আর 14 দল সেটা দখল করতে চাচ্ছে। আমরা সাধারণত: দক্ষিণ গেটটাই দেখি। ঐপাশে দোকান-পাট আছে। কিন্তু উত্তরগেট কেন দখল করে রাখা দরকার। উত্তর গেটে কী আছে?
হাসিবের কল্যাণে এনটিভি দেখছি। কিন্তু ভয়ানক সব সংবাদে বেড়ে যাচ্ছে রক্তচাপ। এইমাত্র সন্ধ্যার খবরে শুনলাম জামায়াতে ইসলামী ও শিবিরের 4 জন কর্মী মারা গেছেন। তারা বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট আগলে আছেন। জামায়াত ও শিবির উত্তর গেট দখল করে আছে আর 14 দল সেটা দখল করতে চাচ্ছে। আমরা সাধারণত: দক্ষিণ গেটটাই দেখি। ঐপাশে দোকান-পাট আছে। কিন্তু উত্তরগেট কেন দখল করে রাখা দরকার। উত্তর গেটে কী আছে?
ক'দিন ব্লগে ঢুঁ মারা হয়নি নিজস্ব ব্যস্ততার জন্য ।
ফিরে এসে জানলাম , স হ ব্লগার ঝরাপাতা আরেকটা সিঁড়ি পেরিয়েছেন ।
অভিনন্দন ঝরা ।
প্রিয় কিছু কথা, এই কবি বন্ধুটির জন্য
******************************************
193 । ।
হ্যাঁ, নির্বান রয়েছে নিশ্চয়ই,সবুজ
মাঠের মধ্যে নিরন্তর ঘুমিয়ে পড়ায় ,
শিশুটিকে ঘুম পাড়ানোয়,
অথবা তোমার কবিতার শেষ স্তবকটি
সকাল বেলা Bangkok Post এর প্রথম পেজ দেখেই বুকটা ধক্ করে উঠলো। না জানি কী রিপোর্ট! গত বছর ব্যাংকক পোস্টে একটা ছবি ছাপা হয়েছিল - অবরোধের দিন ঢাকার রাস্তায় পুলিশি পাহারায় একদল শীর্ণ শরীরের মানুষ নামাজ পড়ছে। ...তাই আজ সকালের শংকাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।আজকের পত্রিকার হরাইজনস সেকশনের কভার স্টোরি বাংলাদেশ নিয়ে। রবার্ট লা বুয়া- রিপোর্টটি পড়ে ক্যামন যেন ভালো লাগা
হুমায়ন আহমেদ বেশ নিন্দিত হয়েছেন তার বিবাহজনিত কারনে, তার অগনিত ভক্তেরা অসমবিবাহের এই চমক সহ্য করতে পারে নি, আমি তার সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, একজন বয়স্ক মানুষ নিজ বিবেচনায় তার জীবনের সব সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, তবে আমি অন্য এক ভিত্তিতে তার ভোক্তাসমপ্রদায়ের অংশ, সেই ভোক্তাবিচারেই আমি তার শাওনকে তারকা বানানোর অপচেষ্টার বিরোধি।হুমায়ুন আহমেদের দুই দুয়ারি, শ্রাবন মেঘের দিন, তার পরিচালিত অনেকগুলো নাটকে অবধারিতভাবেই শাওন প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছে, এবং তার নাটকের সবকটা গুনাবলী অক্ষুন্ন থাকলেও শুধুমাত্র গুটিকয় মানুষের অভিনয়ের নিম্নমানের কারনে এখন অতীতে যেমন যেমন আগ্রহ নিয়ে হুমায়ুন আহমেদের নাটকের প্রতিক্ষা করতাম এখন ততধিক বিতৃষ্ণায় বন্ধ করে দেই হুম
ঈদের দিনটা বছরের সবচেয়ে নিরস দিন হয়ে গেছে সেই কৈশোরের অবসানের সাথে সাথেই, শৈশবের শেমাই ঈদের আনন্দ ছিলো রোজার মাসের প্রতিটা দিনের তিলতিল করে জমানো উত্তেজনার চুড়ান্ত সমাপ্তি, সেই ভোর বেলা নদীর পাড় ধরে হেঁটে চলা একদল শিশুর ভেতরের ক্ষুদ্্র ক্ষুদ্্র আকাংক্ষা পুরন হয়ে যাবে এমন সব পেয়েছির দিন ছিলো ঈদ। যদিও তেমন স্বচ্ছলতা ছিলো না তাই একেবারে রোজার শেষের দিকে পাওয়া একটা কাপড় কিংবা একটা স্যান্ডেলের মুল্য ছিলো অনেক অনেক বেশী। আর আমদের সবারই একই রকম অবস্থা, সবাই আশায় আশায় থাকি, সবাই সবার বাবার ইচ্ছার দিকে তাকিয়ে থাকতো রোজার প্রথমার্ধ, কি কি কেনা হবে, এই সবের একটা লম্বা তালিকাও তৈরি হতো, প্রতিদিনের সংযোজন বিয়োজন চলতো, শেমাই ঈদ আসবে, রোজার দিন কমার সাথে
[লেখালেখি নিয়ে ভাবাভাবির কী আছে? সুমন চৌধুরী জার্মান কিছু পত্রিকা থেকে আমাদের জন্য অনুবাদ ধরনের লেখা পোস্টাতে চাচ্ছে। মনে শংকা, একে না আবার ফ্লাডিং বলা হয়। তার এই শংকাগ্রস্ততা নিয়ে আমার এই পোস্ট]বেশি লেখালেখিকে অনেকেই তেরচা চোখে দেখেন। বিশেষ করে বাংলা সাহিত্যের ছাত্ররা। সুতরাং অনিবার্যভাবে বাংলা সাহিত্য থেকে পাশ করা ছাত্র বা বাংলার শিক্ষকেরা কলম খুলেন কদাচিৎ। (বাংলা সাহিত্যের সেবা করেছেন এমন বেশিরভাগ লেখক অন্য বিভাগের ছাত্র। আর সাহিত্যের যদি হন
[লেখালেখি নিয়ে ভাবাভাবির কী আছে? সুমন চৌধুরী জার্মান কিছু পত্রিকা থেকে আমাদের জন্য অনুবাদ ধরনের লেখা পোস্টাতে চাচ্ছে। মনে শংকা, একে না আবার ফ্লাডিং বলা হয়। তার এই শংকাগ্রস্ততা নিয়ে আমার এই পোস্ট]বেশি লেখালেখিকে অনেকেই তেরচা চোখে দেখেন। বিশেষ করে বাংলা সাহিত্যের ছাত্ররা। সুতরাং অনিবার্যভাবে বাংলা সাহিত্য থেকে পাশ করা ছাত্র বা বাংলার শিক্ষকেরা কলম খুলেন কদাচিৎ। (বাংলা সাহিত্যের সেবা করেছেন এমন বেশিরভাগ লেখক অন্য বিভাগের ছাত্র। আর সাহিত্যের যদি হন