"...এসব জটিলতাই ঘূণ পোকা আমার।... মানুষ হিসেবে জম্ম নিয়ে মানুষ হয়ে বেঁচে থাকতে না পারার কষ্ট যে কি ভীষণ! কেন যে আমার কিছুই ভালো লাগে না! না নারী, না কাব্য, না চকচমকে ক্যারিয়ার... কিচ্ছু না! স্বপ্ন আর বাস্তবতার অসহ্য বৈপরীত্য আমাকে ভাঙে। কেবলই... নিজের ভেতর..."
ডায়েরির পাতা জুড়ে এভাবেই একজন সাজিয়েছিল নিজেকে এলোমেলো ।
এখন নেই।
লাশ হয়ে গেছে কাল রাতে। সাদা কাফনে মুড়ে শুইয়ে রাখা হয়েছে সামনের উঠোনে। কালো গেট ঠেলে আসছে
ডিসি অফিসে বছরের এই সময়ে এরকম একটা মিটিং হয়। মকসুদআলী আর শাহাবুদ্দির পাশাপাশি নারায়ণ নাথ-কেও বসতে হয়। এবারো অমনটা হলো।ডিসি খায়রুজ্জামান কিছুটা তৃপ্তির হাসি হাসেন- বুঝলেন নারাণবাবু, ঘটনা তেমন কিছু না। গত ক'বছর ধরে এমনটা হচ্ছে। রোজা-পূজা একসাথে। এবারো উপরের অর্ডার আসছে - সেহরী, তারাবীর নামাজ আর ইফতারের সময় বাদ্য-বাজনা-মাইক বাজানো যাবে না।-জ্বী স্যার, বুঝতে পারছি। নারাণ সম্মতি দেয়।পাশ থেকে মকসুদআলী চোখ ঘুরিয়ে বলে - কেবল আপনি বুঝলে তো হইবো না বাবু,
লন্ডনে দোতলা বাস খুব সাধারণ একটা বিষয়। কিন্তু দোতলা ট্রেন নেই। চারপাশের দৃশ্য দেখার জন্য দোতলা বাস-ট্রেনের জানালার পাশে বসার মজাই আলাদা। পাহাড় দেখতে হলে যেতে হবে ইন্টারলেকেনে। কিন্তু জিনিভা থেকে সরাসরি কোনো ট্রেন নেই। একটু ঘুরে রাজধানী বার্ন হয়ে যায় ট্রেন। যদিও শহর দেখে সময় নষ্ট করবো না সিদ্ধানত্দ নিয়েছি তবু ভাবলাম দুপুরের খাবারটা বার্নে সারি। টিপ টিপ বৃষ্টি ঝরছে সকাল থেকে। আকাশ মেঘে ঢেকে আছে একথাটা সুইজারল্যান্ডের জন্য ঠিক প্রযোজ্য নয়। কারণ আমর
লন্ডনে দোতলা বাস খুব সাধারণ একটা বিষয়। কিন্তু দোতলা ট্রেন নেই। চারপাশের দৃশ্য দেখার জন্য দোতলা বাস-ট্রেনের জানালার পাশে বসার মজাই আলাদা। পাহাড় দেখতে হলে যেতে হবে ইন্টারলেকেনে। কিন্তু জিনিভা থেকে সরাসরি কোনো ট্রেন নেই। একটু ঘুরে রাজধানী বার্ন হয়ে যায় ট্রেন। যদিও শহর দেখে সময় নষ্ট করবো না সিদ্ধানত্দ নিয়েছি তবু ভাবলাম দুপুরের খাবারটা বার্নে সারি। টিপ টিপ বৃষ্টি ঝরছে সকাল থেকে। আকাশ মেঘে ঢেকে আছে একথাটা সুইজারল্যান্ডের জন্য ঠিক প্রযোজ্য নয়। কারণ আমর
আইডিয়াটা প্রথম দিয়েছিলো নীতু, ছোটোদের জন্য কিছু অংশ বরাদ্দ রাখা যায় কি না এখানে, যেখানে ছোটোদের জন্য লেখা হবে, আমরা বিভিন্ন রকম তর্ক রাজনীতি নিয়ে ব্যাস্ত থাকি, সেখানে প্রবেশ করা সবার জন্য সম্ভব হয় না, তাই গল্পবুড়োর আগমন, এটা জোড়াতালি ধাঁচের ব্যাবস্থা হলো যদিও তবে নাই মামার চাইতে কানা মামা ভালো।উদ্দেশ্য সরল, এখানে আমরা যা যা পড়েছি তা জমা করা হবে, আমার নিজের প্রিয় শৈশবের চয়নিকা বইটা এখন কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না, অনেক চমৎকার চমৎকার ছড়া নিয়ে বইটা নিরুদ্দেশ, এমন অনেক মানুষের শৈশবের প্রিয় ছড়া, প্রিয় রূপকথা হারিয়ে গেছে, আমাদের শিশুরা হ্যারি পটারের যাদুর গল্প পড়বে এটা খারাপ কিছু না তবে আমাদের শিশু সাহিত্যের মান মোটেও খারাপ না,আমাদের শিশু সাহিত্যের
গোপন ঘাঁটিতে ফিরছেন একদল বিপ্লবী ।
অপারেশন সাকসেসফুল ।
দখলদারদের একটি প্রমোদকুঞ্জ আক্রমন করে হত্যা করা হয়েছে তাদের কজন কে ।
কিন্ত ুকিছুপর দখলদার সৈন্যরা বিপ্লবীদের খুঁজতে বেরুলো , গুলি বিনিময় চলেেলা অনেকক্ষন । বাকীরা নিরাপদে ফিরে এলে ও গুলীতে আহত হয়ে লুটিয়ে পড়লেন অপারেশন প্রধান । সৈনিকেরা চলে এসেছে খুব কাছে ।
না ধরা দিলেননা বি প্লবী। মুখে পুরে দিলেন সাথে রাখা সায়ানাইড ।
সৈনিকেরা এসে তার মৃতদেহের সাথে পেল একটি চিরকুট । পরাধীন দেশবাসী
জিনিভা লেকের ওপারে পাহাড়ি এলাকায় হচ্ছে পুরনো জিনিভা শহর। সিঁড়ি ভেঙ্গে নানা কসরত করে পুরনো শহরের একটা রেস্টুরেন্টে ঢুকলাম খাবারের খোঁজে। সবকিছুরই দাম এখানে একটু বেশি। লন্ডনের চেয়েও বেশি। তবে আমাদের পাশের টেবিলে রাখা রম্নটির টুকরোগুলো নিশ্চিনত্দে খাচ্ছিল কয়েকটি চড়ুই। ওদের নিশ্চিনত্দভাব দেখে বুঝলাম এদেশে পাখির দিকে কেউ ঢিল ছোঁড়ে না। সেরকম কোনো আতংক বা সতর্কতা ওদের আচরণে দেখা গেল না। জিনিভা শহর তেমন বড় নয়, পুরনো শহরটা আরো ছোট। সেখান থেকে আমরা ফিরে আ
জিনিভা লেকের ওপারে পাহাড়ি এলাকায় হচ্ছে পুরনো জিনিভা শহর। সিঁড়ি ভেঙ্গে নানা কসরত করে পুরনো শহরের একটা রেস্টুরেন্টে ঢুকলাম খাবারের খোঁজে। সবকিছুরই দাম এখানে একটু বেশি। লন্ডনের চেয়েও বেশি। তবে আমাদের পাশের টেবিলে রাখা রম্নটির টুকরোগুলো নিশ্চিনত্দে খাচ্ছিল কয়েকটি চড়ুই। ওদের নিশ্চিনত্দভাব দেখে বুঝলাম এদেশে পাখির দিকে কেউ ঢিল ছোঁড়ে না। সেরকম কোনো আতংক বা সতর্কতা ওদের আচরণে দেখা গেল না। জিনিভা শহর তেমন বড় নয়, পুরনো শহরটা আরো ছোট। সেখান থেকে আমরা ফিরে আ
যৌনতা খুবই স্পর্শকাতর একটা বিষয়, শব্দচয়ন, উপস্থাপন এবং বিশ্লেষনের জায়গাটাতে সচেতন না হলে কিংবা সেই অনুপাতটা ঠিক না হলে সস্তা ,কদর্য হয়ে যায় উপস্থাপনটা। বিষয়টাকে উপস্থাপন করার প্রক্রিয়াটাও সমান রকমের গুরুত্বপূর্ন।বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে যৌনতাভারাক্রান্ত গল্প-কবিতা-উপন্যাস তেমন করে নেই। আমার প্রথম পড়া শক্তির একটা কবিতায় হঠাৎ দেখলাম কবিতাসম্মেলনের হাতমারার উপস্থাপন, তখন আমরা বন্ধু মহলে হাত মারার বিষয়টাকে আলোচনা করলেও এটা কবিতায় একই ভাবে চলে আসবে এমনটা ধারনা ছিলো না, এর পর পড়তে পড়তে আআলজি্বভ চুম্বনের কবিতা পড়লাম, তবে শক্তির কবিতায় শরীরঘনিষ্ঠতার বিষয়টা বাস্তব এবং ভীষনরকম সচেতন নির্মান। কখনই মনে হয় না এটা ইরোটিকা- যার সংজ্ঞায় বলছে এটা এমন ধরনের
হাঁ!
বিদ্যা তাহার বাইয়া পড়ে
বড়ির সাথে সাথে
হাঁ ভাই, বড়ির সাথে সাথে
বাইয়া পড়ে চুঁইয়া পড়ে
জ্ঞানের ভারে নুইয়া পড়ে
ছাগুরামের বিদ্যা যোগান দেয় যে কাঁঠাল পাতে ...
মস্ত বিদ্যা ভয়ঙ্করী
হাঁটার তালে দুলতে থাকে দুলতে থাকে
ঝুলতে থাকে
জ্ঞানের ভারে, ভীষণ ভারে ঝুলতে থাকে
হাঁ ভাই ঝুলতে থাকে
ভারতপ্রেমী রামছাগুরাম ফুলতে থাকে
বিদ্যা খেয়ে ফুলতে থাকে
আইআরসিতে গেট্টুগেদার
দাওয়াত সেথা ফরজ যে তার
শালকাঁঠালের পাতায় মাখা বিরিয়ানির ডালডা খেয়ে ঢুলতে থাকে
হায় ছাগুরাম বিদ্যাভরা প্রকোষ্ঠদ্্বার খুলতে থাকে
ছড়ছড়িয়ে
বড়ির সাথে
বেরিয়ে আসে বিদ্যা বিদ্যা মস্ত বিদ্যা
ছ্যাবলা যত ভ্যাবলা ফ্লাডার বিদ্যাস্রোতে যায় ভেসে যায়
তা