[......কেননা কোনোকিছুই পুরনো হয়না ..... নি:শ্বাসের পৌণ:পুনকিতা বেঁচে থাকার জন্য ]
বাংলাদেশের এখনকার ইসলামপন্থীরা বাংলা নাটক ও সাহিত্যকে প্রায়ই অভিযুক্ত করেন রাজাকার হিসেবে তাদেরকে চিত্রিত করার জন্য । অভিযোগ করেন রাজাকার দেখাতে হলেই কেনো টুপি দাড়ি ওয়ালা লোকজন দেখানো হয়? অভিযোগ করেন মুক্তিযুদ্ধের প্রসংগ এলেই কেনো ইসলামকে টেনে আনা হয় ?
প্রশ্নগুলোর জবাব মুক্তিযুদ্ধের ইতি হাসের ভেতরই আছে ।
যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলো ,মুক্তিযুদ্ধকে সমর
ধর্ম নিয়ে কৌতুহলকে অনেকে নিন্দার চোখে দেখেন। তারা পৈতৃক সূত্রে প্রাপ্ত ধর্ম বিশ্বাসে অবিচল আস্থা দেখানোর পক্ষপাতী। কিন্তু অনেকেই পাল্টা এই যুক্তি দেন যে, সবাই যদি বংশসূত্রে প্রাপ্ত ধর্মে অবিচল থাকতো তবে পৃথিবীতে নতুন ধর্ম আসতো না। না ইসলাম, না বাহাই, না সাইন্টোলজি। সুতরাং ধর্ম নিয়ে আলোচনা হবেই। মানুষের কৌতুহল, আগ্রহ ও অনুসন্ধানী মনকে বাধাহীন চলতে দেয়াটাই সঙ্গত। এই বস্নগের ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মুক্ত পরিবেশে ঈশ্বর আর সৃষ্টি চিনত্দা নিয়ে তাই কম পো
ধর্ম নিয়ে কৌতুহলকে অনেকে নিন্দার চোখে দেখেন। তারা পৈতৃক সূত্রে প্রাপ্ত ধর্ম বিশ্বাসে অবিচল আস্থা দেখানোর পক্ষপাতী। কিন্তু অনেকেই পাল্টা এই যুক্তি দেন যে, সবাই যদি বংশসূত্রে প্রাপ্ত ধর্মে অবিচল থাকতো তবে পৃথিবীতে নতুন ধর্ম আসতো না। না ইসলাম, না বাহাই, না সাইন্টোলজি। সুতরাং ধর্ম নিয়ে আলোচনা হবেই। মানুষের কৌতুহল, আগ্রহ ও অনুসন্ধানী মনকে বাধাহীন চলতে দেয়াটাই সঙ্গত। এই বস্নগের ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মুক্ত পরিবেশে ঈশ্বর আর সৃষ্টি চিনত্দা নিয়ে তাই কম পো
ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনার জয়জয়কার বাংলাদেশে। কিন্তু প্রথম যেবার টিভিতে বিশ্বকাপ দেখি তখন থেকেই জার্মানি আমার প্রিয় দল। কেন? কীভাবে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার মত জনপ্রিয় দলকে ডিঙ্গিয়ে জার্মানি আমার প্রিয় দল হয়ে গেল? উত্তরটা এককথায় দেয়া কঠিন। কিন্তু অসম্ভব নয়। আমার ব্যক্তিগত চরিত্র-বৈশিষ্ট্যের সাথে জার্মানি দলটির মিল খুঁজে পেয়েছিলাম বলে। দল বা টিমওয়ার্কের গুরম্নত্ব আমার কাছে সবচে বেশি, ব্যক্তিগত নৈপুণ্যতার থেকে। জার্মানি এদিক থেকে সেরা। অত্যনত্দ ক্ষ ও শ
ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনার জয়জয়কার বাংলাদেশে। কিন্তু প্রথম যেবার টিভিতে বিশ্বকাপ দেখি তখন থেকেই জার্মানি আমার প্রিয় দল। কেন? কীভাবে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার মত জনপ্রিয় দলকে ডিঙ্গিয়ে জার্মানি আমার প্রিয় দল হয়ে গেল? উত্তরটা এককথায় দেয়া কঠিন। কিন্তু অসম্ভব নয়। আমার ব্যক্তিগত চরিত্র-বৈশিষ্ট্যের সাথে জার্মানি দলটির মিল খুঁজে পেয়েছিলাম বলে। দল বা টিমওয়ার্কের গুরম্নত্ব আমার কাছে সবচে বেশি, ব্যক্তিগত নৈপুণ্যতার থেকে। জার্মানি এদিক থেকে সেরা। অত্যনত্দ ক্ষ ও শ
বিশ্বকাপে কার কোন দল প্রিয় তা নিয়ে বস্নগে জোর কচলাকচলি চলছে। তো আমার টিমের নাম আসে না। তাই নিজেই আওয়াজ দিলাম। নিজের চুলায় ধুঁয়া দেয়ার মত অবস্থা। তবে এই কাপে ধূমায়িত চা ঢেলে তো আর ঝড় তোলা যাবে না সেজন্য পিজি-টিপসই ভরসা। পিজি-টিপস হচ্ছে চা পাতা কোম্পানি। তাদের টি-ব্যাগের বাঙ্ কিনলে তারা দিচ্ছে সাদা-কালো ফুটবল আকারের চায়ের বড় একটা কাপ। সেটি কিনেই এবার বিশ্বকাপে ধুঁয়া ধরার ইচ্ছা আমার। আমার প্রিয় দলের নাম এখনও দেখছি না। জার্সিটাও নিশ্চিত না। মিডিয়া আ
বিশ্বকাপে কার কোন দল প্রিয় তা নিয়ে বস্নগে জোর কচলাকচলি চলছে। তো আমার টিমের নাম আসে না। তাই নিজেই আওয়াজ দিলাম। নিজের চুলায় ধুঁয়া দেয়ার মত অবস্থা। তবে এই কাপে ধূমায়িত চা ঢেলে তো আর ঝড় তোলা যাবে না সেজন্য পিজি-টিপসই ভরসা। পিজি-টিপস হচ্ছে চা পাতা কোম্পানি। তাদের টি-ব্যাগের বাঙ্ কিনলে তারা দিচ্ছে সাদা-কালো ফুটবল আকারের চায়ের বড় একটা কাপ। সেটি কিনেই এবার বিশ্বকাপে ধুঁয়া ধরার ইচ্ছা আমার। আমার প্রিয় দলের নাম এখনও দেখছি না। জার্সিটাও নিশ্চিত না। মিডিয়া আ
শিশুশিক্ষার কালে আমরা প্রথম যে আদর্শ শিক্ষা পাই তা হলো,"সদা সত্য কথা বলিবে"। কিন্তু যত বড় হতে থাকি তত আমরা বুঝতে পারি যে সত্য বড় কঠিন। সত্য স্বীকার করা কঠিন। সব পরিস্থিতিতে সত্য বলাটা নিরাপদও নয়। এমনকি খোদ গৌতম বুদ্ধও বলেছেন, "কদাপি অপ্রিয় সত্য বলিও না"। সত্য বলার শিক্ষা দিলেও আমাদের পৃথিবীটা মিথ্যার কারখানা। নানা রকম মিথ্যার বাজার পৃথিবী জুড়ে। মিথ্যাকে চেনাটাও সহজ নয়। মিথ্যা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানা রূপে। মিশে আছে সত্য বা অর্ধ-সত্যের সাথে। তার মা
শিশুশিক্ষার কালে আমরা প্রথম যে আদর্শ শিক্ষা পাই তা হলো,"সদা সত্য কথা বলিবে"। কিন্তু যত বড় হতে থাকি তত আমরা বুঝতে পারি যে সত্য বড় কঠিন। সত্য স্বীকার করা কঠিন। সব পরিস্থিতিতে সত্য বলাটা নিরাপদও নয়। এমনকি খোদ গৌতম বুদ্ধও বলেছেন, "কদাপি অপ্রিয় সত্য বলিও না"। সত্য বলার শিক্ষা দিলেও আমাদের পৃথিবীটা মিথ্যার কারখানা। নানা রকম মিথ্যার বাজার পৃথিবী জুড়ে। মিথ্যাকে চেনাটাও সহজ নয়। মিথ্যা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানা রূপে। মিশে আছে সত্য বা অর্ধ-সত্যের সাথে। তার মা
চাঁদ তারা উড়ছে । প্রবল ভাবেই উড়ছে ।
উড়ছে বাংলাভাষী এবং বাংলাদেশীদের সাইটে, লাল সবুজ যাদের জাতীয় পরিচয়।
লাল সবুজ আর চাঁদ তারা এক সাথে কেনো নয়?
নয় এ কারনে, যে ,এই চাঁদ তারা এক দানবীয় অ্লিীলতার নাম । এর গায়ে লেগে আছে হত্যা , ধর্ষন ,বর্বরতার দাগ ।এই চাঁদ তারা কে অস্বীকার করেই লাল সবুজের বাংলাদেশ ।
প্রশ্ন হতে পারে , এই সাইটে যদি ঈশ্বর নিয়ে, ধর্ম নিয়ে সব ধরনের মতামত দেয়া যায় , তাহলে একজন কেনো চাঁদতারার প্রতি তার ভালোবাসার কথা জানাতে