টু্যরিস্ট স্পটগুলোতে বিশেষ ধরনের কিছু পর্যটকদের বিনোদন দিতে থাকে নানারকম জুয়ার ব্যবস্থা। সবসময় তা যে লাসভেগাসের মত ক্যাসিনো পর্যায়ের হয় তা না। অনেক সময় খুব অল্প টাকায় খেলা যায় সেরকম ব্যবস্থাই থাকে। জুয়ার চেয়ে সহজ বিনোদনই থাকে লক্ষ। ঢাকা শহরে মিনি বাজার বা বিভিন্ন প্রদর্শনী বা মেলাতে যেমন বিভিন্ন খেলা সাথে থাকে বড় পুরষ্কারের লোভ। ইউকে-র সব সৈকত-শহরগুলোতে একেবারে সমুদ্র সৈকতে এরকম আয়োজন দেখা যায়। বোর্নমাউথও ব্যতিক্রম না। অস্থায়ী তাঁবুরমত একটা ঘরের
টু্যরিস্ট স্পটগুলোতে বিশেষ ধরনের কিছু পর্যটকদের বিনোদন দিতে থাকে নানারকম জুয়ার ব্যবস্থা। সবসময় তা যে লাসভেগাসের মত ক্যাসিনো পর্যায়ের হয় তা না। অনেক সময় খুব অল্প টাকায় খেলা যায় সেরকম ব্যবস্থাই থাকে। জুয়ার চেয়ে সহজ বিনোদনই থাকে লক্ষ। ঢাকা শহরে মিনি বাজার বা বিভিন্ন প্রদর্শনী বা মেলাতে যেমন বিভিন্ন খেলা সাথে থাকে বড় পুরষ্কারের লোভ। ইউকে-র সব সৈকত-শহরগুলোতে একেবারে সমুদ্র সৈকতে এরকম আয়োজন দেখা যায়। বোর্নমাউথও ব্যতিক্রম না। অস্থায়ী তাঁবুরমত একটা ঘরের
1. দুর্যোগ নামে পৃথিবীতে ঈশ্বরের হাত ধরে প্রকৃতির রূপে আর প্রাণ হারায় লক্ষ লক্ষ লোক ও প্রাণী। মানুষের কেউ কেউ অবিশ্বাসী ছিল নিশ্চয়ই কিন্তু প্রাণীদের? সুনামি আসে নিস্তরঙ্গ সমুদ্রের জল থেকে দক্ষিণ এশিয়া ও পাশর্্ববর্তী অঞ্চলে আর মারা যায় অজস্্র নিষ্পাপ শিশু-নারী-পুরুষ-পশু-পক্ষী-কীট-পতঙ্গ। এ হত্যাকান্ডের পেছনে যদি থাকতো মানুষের হাত তবে তাকে চিহ্নিত করা হতো সর্বশ্রেষ্ঠ সন্ত্রাসী হিসেবে। কিন্তু ঈশ্বর এই বিরাট ধ্বংসযজ্ঞের পরও থেকে যান পরম করুণাময়। বিশ্
সত্যানুসন্ধানে আগ্রহী নয়, আমার গত পোষ্টে কেউ সত্যের সংজ্ঞা নিয়ে হাজির হলো না এটা বড়ই পরিতাপের বিষয়। কারো কাছে কি সত্যের সংজ্ঞা নেই?
প্রচলিত ধর্মবোধের বাইরে সত্যের ধারক কি? বিজ্ঞান অনেকটা সংশয়বাদী, পরীক্ষননির্ভর সতত্যা ছাড়া কিছুই স্ব ীকার করে না, যদি গানিতিক ধারনাকে মেনে নিয়ে সত্যযাচাই করতে হয় তাহলে অনেক গানিতিক প্রবন্ধই নির্ভুল সত্যবহন করে, গানিতিক প্রবন্ধের শুরুতে বা পশ্চাতপটে একটা পূর্বানুমান থাকে যেমন ধর্মের শুরুতে একটা পূর্বানূমান বিদ্যমান।
প্রতিবছর গবেষণানিবন্ধ প্রকাশের পরিমান নেহায়েত কম নয়, এবং যদি পরীক্ষনকে সত্যনির্ণয়ের মাপকাঠি ধরা হয় তাহলে প্রতিবছর অনেক সত্য গানিতিক এবং তাত্তি্বক এবং পরীক্ষণকে নীর্ভুল প্রমান করে প্রকাশিত হচ্ছে।
পুলের বন্দরটার খুব ঠিক উল্টোদিকে ইংলিশ চ্যানেলের এক দ্বীপ হচ্ছে ব্রাউনসি আইল্যান্ড। নতুন জায়গা শুধু দেখার নয় কিছুটা অন্যরকম অভিজ্ঞতা নেয়ার জন্য আমরা হলুদ রংয়ের এক বোটে চড়লাম। উদ্দেশ্য বন্দরের সামনের দ্বীপটার চারপাশ ঘুরে আসা। বোট যে চোখে পড়ার মত ক্যাটক্যাটে হলুদ তা না। ওদের টিকেট কাটার ঘরটাও হলুদ। তবে অন্যগুলোর চেয়ে আলাদা হওয়ায় সহজেই চোখে পড়ে। এরকম বোটকে আমাদের দেশে লঞ্চ বলে। তো লঞ্চে চড়ে বসলাম টিকেট কেটে। নীচের তলাটা ক্যাফের মত। সার ধরে টেবিল আর
পুলের বন্দরটার খুব ঠিক উল্টোদিকে ইংলিশ চ্যানেলের এক দ্বীপ হচ্ছে ব্রাউনসি আইল্যান্ড। নতুন জায়গা শুধু দেখার নয় কিছুটা অন্যরকম অভিজ্ঞতা নেয়ার জন্য আমরা হলুদ রংয়ের এক বোটে চড়লাম। উদ্দেশ্য বন্দরের সামনের দ্বীপটার চারপাশ ঘুরে আসা। বোট যে চোখে পড়ার মত ক্যাটক্যাটে হলুদ তা না। ওদের টিকেট কাটার ঘরটাও হলুদ। তবে অন্যগুলোর চেয়ে আলাদা হওয়ায় সহজেই চোখে পড়ে। এরকম বোটকে আমাদের দেশে লঞ্চ বলে। তো লঞ্চে চড়ে বসলাম টিকেট কেটে। নীচের তলাটা ক্যাফের মত। সার ধরে টেবিল আর
না জানি কি প্লাবনের শঙ্কা
বুকে জ্বলে রাবণের লঙ্কা
তাই বুঝি ব্লগে বাজে ডঙ্কা
"নায়ে ওঠো নায়ে ওঠো ছাগুদল।"
গ্রুপ খুলি ইয়াহুর মাঝারে
যোগ দাও দলে দলে হাজারে
এ সুযোগ দিও নাকো কাজা রে
"নায়ে ওঠো নায়ে ওঠো ছাগুদল।"
ছাগুরাম এ যুগের নোয়া যে
সাথী তার কত শত ওয়া যে
জেহাদি জোশের লাগে ছোঁয়া যে,
"নায়ে ওঠো নায়ে ওঠো ছাগুদল।"
যূথচারী ছাগলের বিপ্লব
এ যুগেই, এ ব্লগেই সম্ভব
ছাগুরাম ছাগাদের গৌরব
"নায়ে ওঠো নায়ে ওঠো ছাগুদল।"
মডারেটু কে কে হবে নাম দাও
আগে তবে ছাগুয়াকে পাম দাও
কিঞ্চিৎ তাকে আজি দাম দাও
"নায়ে ওঠো নায়ে ওঠো ছাগুদল।"
নতুন পথিক কেউ ঢুকিলে
ছাগুদের সুরে বাঁশি ফুঁকিলে
ডাক দিবে ছাগুদের উকিলে
"নায়ে
চোখের সামনে একটি সমাজ গড়ে উঠছে। একে বলা যায় ব্লগ সমাজ। পৃথিবীজুড়ে ইন্টারনেটে অনেক ব্লগ সাইট আছে। সবক'টিতে সমাজ গড়ে উঠায় ভঙ্গি নিশ্চয়ই এক নয়। বাঁধ ভাঙার আওয়াজে আমরা চোখের সামনে একটি সমাজ গড়ে উঠতে দেখছি। এর কিছু বৈশিষ্ট্য ও প্রবণতাকে ধরে রাখতেই এই লেখা। নিশ্চয়ই এরকম ওয়েব বা ইন্টারনেট ভিত্তিক সমাজ নিয়েও সমাজ বিজ্ঞান একসময় প্রচন্ড আগ্রহী হয়ে উঠবে। সেক্ষেত্রে এই লেখাটি হয়তো একটি পাইওনিয়ার লেখা হিসেবে বিবেচিত হবে।
(তবে এটি পূর্ণাঙ্গ লেখা নয়। এতে
চোখের সামনে একটি সমাজ গড়ে উঠছে। একে বলা যায় ব্লগ সমাজ। পৃথিবীজুড়ে ইন্টারনেটে অনেক ব্লগ সাইট আছে। সবক'টিতে সমাজ গড়ে উঠায় ভঙ্গি নিশ্চয়ই এক নয়। বাঁধ ভাঙার আওয়াজে আমরা চোখের সামনে একটি সমাজ গড়ে উঠতে দেখছি। এর কিছু বৈশিষ্ট্য ও প্রবণতাকে ধরে রাখতেই এই লেখা। নিশ্চয়ই এরকম ওয়েব বা ইন্টারনেট ভিত্তিক সমাজ নিয়েও সমাজ বিজ্ঞান একসময় প্রচন্ড আগ্রহী হয়ে উঠবে। সেক্ষেত্রে এই লেখাটি হয়তো একটি পাইওনিয়ার লেখা হিসেবে বিবেচিত হবে।
(তবে এটি পূর্ণাঙ্গ লেখা নয়। এতে
অনেক রকম বিভ্রান্তি চারপাশে, অনেক রকম কথার আলোড়ন, সবাই একটা গ্রহনযোগ্য উত্তর খুঁজছে, আমিও একটা প্রশ্ন উত্থাপন করি, সস্তা এবং সভ্যতার মতোই প্রাচীন একটা ছোট্ট প্রশ্ন-
সত্যা কি?
ধর্মের অংশীদারিত্ব থেকে যদি চেতনাকে বিচু্যত করে ফেলি, যদি কোনো রকম রীতিনীতির সংশ্লিষ্ঠতা এড়িয়ে যাই তাহলে সত্যকে আমরা কিভাবে সংজ্ঞায়িত করবো?
নীতির সাথে সত্যের সম্পর্ক আছে কোনো? নীতিভ্রষ্টতার সাথে কি সত্যের সম্পর্ক আছে? আমি নিশ্চিত এই খানে অনেকেই সত্য এবং কোরানের মধ্যে একটা ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক খুঁজে পায়, কোরানই সত্য এই দাবি নিয়ে তারা হাজির হতে পারে, কিন্তু কোরান সত্য এইটার ভিত্তি কোথায় স্থাপন করবে তারা?
সত্যের সাথে ইশ্বরের কোনো সম্পর্ক আমরা করবো না, কোনো রকম প