আমার কোনো শেষ বার নেই, নেই চির প্রতিশ্রুতি;
বালির ওপর জয় তার পায়ের ছাপ ফেলে রেখে গেছে।
আমি এক দরিদ্র মানুষ, যে মানুষকে ভালবাসতে চায়।
তোমাকে চিনিনা, অথচ ভালবাসি,
কাঁটার উপহার দিইনা কখনো, বেচিনা তার ধার।
কেউ হয়ত জানতেও পারে, আমার হাতে তৈরী মুকুট
গত বেশ কয়েকটি অর্থবছরে বাংলাদেশ হাজারকোটি টাকার বিশাল ঘাটতি বাজেট প্রণয়ন করে আসছে। আমাদের দেশের দূর্বল এবং দুর্নীতিগ্রস্থ প্রশাসনিক ব্যবস্থায় এত বিশালাকার বাজেট বাস্তবায়নই হলো প্রকৃত চ্যালেঞ্জ। কারণ প্রায় প্রতিটি সরকারের আমলেই অর্থবছর শেষ হওয়ার আগে তাড়াহুড়ো করে এডিপি বাস্তবায়নের জন্য অর্থ ছাড় করানোর প্রবণতা লক্ষনীয়। এর ফলে প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রকল্পের গুণগত মান যেমন ক্ষতিগ্রস্থ হয় তেম
'সুপারম্যানে'র যায় না পাওয়া দেখা,
হয় না দেখা 'ফ্ল্যাশে'র কয়েক ঝলক,
'ব্যাটম্যান'ও কোন অন্ধকারে থাকে,
'ভ্যাম্পায়ার'ও কেবল নামের ফলক,
'আয়রনম্যান' নগর গড়ে বুঝি
'স্পাইডারম্যান' কেবল পেষে কলম,
'ম্যানড্রেকে'রা অবিশ্বাসের কোপে
পাড়ার মোড়ে হয়ত বেচে মলম,
প্রেমহীন জীবন অত্যন্ত বেদনামূলক ও বিষাদময় এতে আসলে কোনো সন্দেহ নাই। যদিও প্রেম অপার্থিব ও অবিনশ্বর বলে 'খ্যাত' কিন্তু এই নশ্বর বস্তুগত জীবনেও যে তার উপযোগীতা বিশাল তা অস্বীকার করবার উপায় নাই। বাটে পড়লে এর মূল্য দিতে হয় ঘাটে ঘাটে! যাই হোক, এই দীর্ঘ ত্যানাপ্যাচানি, দুঃখ জাগানিয়া পোস্টের মূল প্রসঙ্গে আসি।
শেষ বসন্তের এই দিনগুলো ঝকঝকে পরিষ্কার। বেলা অনেক বড়ো হয়ে গেছে, সন্ধ্যা সাড়ে সাতটাতেও দিনের আলো। গ্রীষ্মের তপতপে দিনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ক্যালেন্ডার। গ্রীষ্মের চূড়ান্ত পর্যায়ে রাত নটায় সন্ধ্যা হবে।
সকালের বৃষ্টির ঝাঁঝালো শব্দ ছাপিয়ে টিঁউটিঁউ করে একটা কোলাহলময় মিষ্টি শব্দ কানে এলো। শব্দটা তেমন জোরালো না। একটু খেয়াল করে শুনলেই বোঝা যাচ্ছে। শব্দের উৎস খুঁজতে জানালার দিকে চোখ গেলে দেখলাম একজোড়া চড়ুই কার্নিশের আড়ালে বসে পালকের পানি ঝাড়ছে তিরতির করে। আমি জানালার এপাশে। ওরা নীলচে কাঁচের আড়ালে আমাকে দেখতে না পেলেও আমি ওদের স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি। পাখির জগত প্রায় সবসময় জুটিময়। তবে হলিউডের অ্যাকশান মুভিতে যেমন পুরুষের পাশে জোর করে একটা নারী চরিত্রকে বসিয়ে দেয়া হয় সেরকম আরোপিত কিছু না। প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে ওরা পাশাপাশি থাকে।
১ম পর্বের গল্পটা শেষ হয়েছিল সিলিকনের বিকল্প কি আসলেই সম্ভব-সেই প্রশ্ন রেখে
আমরা জেনেছিলাম, কোন বস্তু বৈদ্যুতিকভাবে পরিবাহি, উপ-পরিবাহি বা কুপরিবাহি হতে পারে। পরিবাহি বস্তুগুলোর দুমাথায় ভোল্টেজ পার্থক্য তৈরী করে দিলেই ইলেকট্রনগুলো প্রবাহিত হতে থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত ঐ ভোল্টেজ পার্থক্য বজায় রাখা হয় ততক্ষণ এই প্রবাহ চলে। আর কুপরিবাহি বস্তুগুলো থেকে এমনি করে কোন ধরনের পরিবাহিতা পাওয়া যায় না। উপ-পরিবাহিগুলো থেকে কিছু পরিবাহিতা পাওয়া যায় ঠিকই, তবে এর চেয়ে পরিবাহি বস্তুগুলো অনেক বেশি কাজের। কিন্তু পরিবাহিতা নিয়ন্ত্রণ করার প্রশ্ন যখন আসে তখন এই পরিবাহি বস্তুগুলো তেমন কোন কাজে আসে না। কেন? কেননা, পরিবাহিতা তাদের সহজাত আর তাই সেই পরিবাহিতা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। আমরা জেনেছিলাম, ডোপিং নামে এক ধরনের পদ্ধতি, যেটা আসলে 'খাঁটি বস্তুর সাথে ভেজাল মিশ্রণের পদ্ধতি', সেই পদ্ধতিতে উপ-পরিবাহি, যেমন সিলিকনের পরিবাহিতা চমৎকার ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় আর উপ-পরিবাহির পরিবাহিতাও বাড়ানো যায় পরিবাহি বস্তুগুলোর মত।
আশা করি, এর আগেও যেমন হয়েছে বিভিন্ন বারে, এবারের এই গল্পগুলিও বার্তা দেবে এই সময়ের।