শুধু এই বুলেটিন ছাড়া প্রতিবাদের সময় মুক্তচিন্তার পক্ষের ব্লগাররা কোনো লেখা পোস্ট করছেন না। যারা এ বিষয়ে বিস্তারিত জানেন না তারা আমার এর আগের পোস্ট ও অপ বাকের শেষ পোস্টটি পড়ে নিন। আন্দোলনের সাথে থাকুন ও নিজেদের মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে সব বাধাকে দূর করতে একতাবদ্ধ হোন। সুপ্রিয় সতীর্থ ব্লগারবৃন্দ, চোখ কান খোলা রাখুন। চিনে নিন মুক্ত চিন্তা ও মুক্ত বুদ্ধির পক্ষ-বিপক্ষ।
যারা গতকালের ঘটনা সম্পর্কে জানেন না তাদের জানাচ্ছি যে, সকল মুক্তচিন্তার সমর্থক ব্লগাররা 5 ও 6 মার্চ এই সাইটে লেখা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর কারণ ও বিস্তারিত বিষয় আমার আগের লেখায় আছে। নতুনদের সুবিধার্থেতা নীচে আঠা মেরে দেয়া (পেস্ট করা) হলো ।
প্রথমদিনের প্রতিবাদ সম্পূর্ণ সফল হয়েছে, সেজন্য আপনাদের সবাইকে সংগ্রামী অভিনন্দন। যদিও আগের লেখাটিতে অনেক মন্তব্য ও পালটা মন্তব্য হয়েছে। এমন কি দু'জন অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্লগারের নাম নকল করে দু'জন ভুয়া ব্
সকল মুক্ত চিন্তার সমর্থক ব্লগারদের পক্ষ থেকে আহবান জানানো হয়েছে 5 ও 6 মার্চ এই সাইটে লেখা বন্ধ রাখার জন্য। প্রতিষ্ঠিত লেখক মাসুদা ভাট্টির তরবারির ছায়াতলে নামের উপন্যাসের দু'টি পর্ব এখানে পোস্ট করার পর কতর্ৃপক্ষ 'অন্ধকারের জীবদের' চাপের মুখে সেগুলো মুছে ফেলেছেন। মূলত: এই ঘটনাকে সামনে রেখে এই প্রতিবাদের আয়োজন। আমাদের উদ্দেশ্য এসব 'অন্ধকারের জীবদের' বুঝিয়ে দেয়া মুক্তচিন্তাকে গলা টিপে হত্যা করা যাবে না। একই সাথে কতর্ৃপক্ষকে এই ধারণাও দেয়া কারা সাহিত
সতীর্থ ব্লগার অপবাকের শেষ লেখাটি পড়ুন। সেখানে বিস্তারিত দেয়া আছে। কর্তৃপক্ষের অনাকাঙ্খিত ও পক্ষপাতমূলক সেনসরশিপের প্রতিবাদে আমরা মুক্তবুদ্ধির পক্ষের মানুষেরা লেখালেখি স্থগিত রাখছি দুদিন।
এ আন্দোলনে আপনিও যোগ দিন। বন্ধ রাখুন নতুন লেখা পোস্ট করা। যদি এতে টনক নড়ে কতর্ৃপক্ষের। না হলে পরবর্তীতে আমরা আরো কড়া প্রতিবাদের হাতিয়ার বেছে নেবো।
মুক্তবুদ্ধির মুক্তচিন্তার আলোকে প্রজ্জ্বলিত রাখুন।
অন্ধকারকে প্রতিহত করুন।
প্রতিবাদে লেখা পোস্ট বন্ধ রাখু
আমরা পরস্পরের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা স্ব ীকার করে নিয়েছিলাম, আমার অন্তত এই ওয়েবসাইটের পরিমার্জিত নীতিমালা পড়ে তেমনটাই ভেবেছিলাম, সেখানে স্পষ্ট বলা ছিলো মত প্রকাশের স্বাধীনতা সকল ব্লগারের আছে, তারা নিজদায়িত্বে তাদের মনোভাব প্রকাশ করবে এবং এর বিপরিতে প্রাপ্ত মন্তব্যগুলোকে নিজের উচ্চারনের ফলাফল হিসেবে মেনে নিবে,
এবং এর পর সাইটটিকে সাবালকত্ব দেওয়া হলো, মানুষের শোভনতা এবং বিবেচনাবোধের উপর সাইট চলছিলো ভালোই, অনেকেই তাদের মতামত প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে ব্যাবহার করছিলো, গালি বা পিঠ থাপড়ানো সব অভিজ্ঞতাই জুটছিলো তাদের বরাতে,
এই বিশাল সেন্সরবিহীন সময়ে একটা মাত্র জঘন্য পোষ্ট হয়েছে, সেটা একেবারে নিম্মমানের একটা লেখা, কোনো সৃষ্টিশীলতা ছিলো না, কতৃপক্ষ ম
এই ব্লগে এত জোরদার বিতর্ক আগে কখনো দেখিনি। বিতর্ক হয়তো লেখক ও পাঠকে হয়েছে কিন্তুলেখক অনুপস্থিত অন্যান্যরা কোঁচা মেরে লড়াই চালাচ্ছেন এমন দেখা যায়নি, অন্তত: আমি দেখিনি। একটু বিস্তারিত বলি। মাসুদা ভাট্টি, যার লেখা বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোয় প্রায়ই ছাপা হয় যেমন আজকের জনকণ্ঠে শায়খ আব্দুর রহমানের উপর একটি লেখা ছাপা হয়েছে, তিনি তার একটি উপন্যাসের দুটি পর্ব এখানে পেস্ট করে দিয়েছেন। ওয়ার্ড ডকুমেন্টে টাইপ করা লেখা এখানে পেস্ট করে দিয়েছেন বলে ক্ষ
এই ব্লগে এত জোরদার বিতর্ক আগে কখনো দেখিনি। বিতর্ক হয়তো লেখক ও পাঠকে হয়েছে কিন্তুলেখক অনুপস্থিত অন্যান্যরা কোঁচা মেরে লড়াই চালাচ্ছেন এমন দেখা যায়নি, অন্তত: আমি দেখিনি। একটু বিস্তারিত বলি। মাসুদা ভাট্টি, যার লেখা বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোয় প্রায়ই ছাপা হয় যেমন আজকের জনকণ্ঠে শায়খ আব্দুর রহমানের উপর একটি লেখা ছাপা হয়েছে, তিনি তার একটি উপন্যাসের দুটি পর্ব এখানে পেস্ট করে দিয়েছেন। ওয়ার্ড ডকুমেন্টে টাইপ করা লেখা এখানে পেস্ট করে দিয়েছেন বলে ক্ষ
ইরাকে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান জন পেস মন্তব্য করেছেন যে ইরাকে মানবাধিকারের অবস্থা এখন সাদ্দামের সময়কালের মতোই করুণ। আইন হাতে তুলে নেয়া, নির্যাতনের ঘটনা মারাত্মকভাবে বেড়েছে। যদিও সাদ্দামের সময় রক্তপাতের ঘটনা খুবই ভয়ংকর রূপ নিয়েছিল কিন্তু এখন গোলাগুলি ও নির্যাতনথেকে কেউই নিরাপদ নয়।
পেস হয়তো দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে আজ একথা বলছেন কিন্তু একথাতো অনেক আগে থেকেই মানবাধিকার কর্মীরা বলে আসছেন। আমেরিকা ও তার মিত্ররা নানাভাবে এ কথাগুলোকে মিডিয়
ইরাকে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান জন পেস মন্তব্য করেছেন যে ইরাকে মানবাধিকারের অবস্থা এখন সাদ্দামের সময়কালের মতোই করুণ। আইন হাতে তুলে নেয়া, নির্যাতনের ঘটনা মারাত্মকভাবে বেড়েছে। যদিও সাদ্দামের সময় রক্তপাতের ঘটনা খুবই ভয়ংকর রূপ নিয়েছিল কিন্তু এখন গোলাগুলি ও নির্যাতনথেকে কেউই নিরাপদ নয়।
পেস হয়তো দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে আজ একথা বলছেন কিন্তু একথাতো অনেক আগে থেকেই মানবাধিকার কর্মীরা বলে আসছেন। আমেরিকা ও তার মিত্ররা নানাভাবে এ কথাগুলোকে মিডিয়
বর্ষীয়ান ব্লগার জনাব আব্দুল হক পঙ্গু শরীরে এখন শয্যাশায়ী। তবু তরুণ প্রজন্মের চিন্তা-ভাবনার প্রতি প্রবল আগ্রহের কারণে এই সাইটের তিনি একজন সদস্য। লেখেন খুব কম। সমপ্রতি তিনি 'স্রেয়শী এবং ভূতের বিতর্ক প্রসঙ্গে' শিরোনামে একটি লেখা পোস্ট করেছেন। সংক্ষিপ্ত সে লেখার শেষে তিনি একটি প্রশ্ন তুলেছেন এভাবে, "আমি আসলে নাদানের মতই জ্ঞানীলোকদের কাছে প্রশ্ন করি, 1971 সালের বাঙ্গালীর ইতিহাসের বৃহত্তম গণপ্রতিরোধের ক্ষেত্রে ব্যক্তি শেখ মুজিব কতটা জরুরী?" তার এই প্র