Archive - জ্যান 1970
March 16th
জীবনানন্দ,আমার জীবনের আনন্দ - ১২
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ১৬/০৩/২০১৪ - ৩:৪১অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
রকমারির ঝকমারি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: রবি, ১৬/০৩/২০১৪ - ১২:১৯অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
সবাই নিশ্চয়ই রকমারি-র নাম জানেন। বাংলাদেশের এই অনলাইন পোর্টালটি সাম্প্রতিক কালে বেশ নাম করেছে। রকমারি সব জিনিস-পত্রের সাথে তারা হালের সব বইপত্রও অনলাইনে বিক্রিবাটার সুবন্দোবস্ত করে দিয়েছেন। আমাদের অনেক চেনাজানা সচল এবং অ-সচল লেখকদের বই রকমারিতে বিক্রি হয়। চরম উদাস, তারেক অণু, অভিজিৎ রায়, রায়হান আবীর সহ এই সময়ের বহু আলোচিত লেখকদের একেবারে সদ্য বইমেলায় বেরুনো বই এ
গ্রীক মিথলজি ২৮ (এপোলোর গল্পকথা- ডাফনি এবং মারপেসসার ভালোবাসা)
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৬/০৩/২০১৪ - ২:৩১পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
“দেবতার এই কথার পরে আমি আর কি চাইতে পারি? আর কিইবা দেবার জন্য তোমাকে প্রতিশ্রুতি দিতে পারি? তবুও এটি যেহেতু প্রবল ভালোবাসার নারীর ব্যাপার, একেবারে চুপ থাকার চেয়ে কিছু কথা বলাই যেতে পারে। আমি তোমাকে ভালোবাসি- শুধুমাত্র তোমার শরীরে পৃথিবীর সব মিষ্ট গন্ধের ঘ্রাণ পাই বলে নয়, যাতে মনে হয় রক্তবসনা ঘড়া থেকে গ্লাসে শরাব নিয়ে উদ্বেলভাবে পান করছি। কিংবা এই জন্য নয় যে, তোমাকে দেবতা প্রেমিক তন্দ্রাচ্ছন্নের মতো ঘিরে আছে, অথবা তোমার মোহনীয় কেশরাজির জন্যও নয়। আমি তোমাকে ভালোবাসি- তোমার সেই চন্দ্রমুখের জন্য নয়, যে চন্দ্রমুখের জন্য আমি কোনো শহরও আক্রমণ করে বসতে পারি, কিংবা যা দেখে আমি এক অদ্ভুত তন্দ্রায় আবিষ্ট হয়ে পড়ি। আমি তোমাকে ভালোবাসি- তোমার সেই অসাধারণ সুমিষ্ট কন্ঠের জন্য নয়, যেটা শুনে আমি মাতাল হাওয়ায় উদ্বেলিত হয়ে পড়ি, গভীর সাগরের অতলে তলিয়ে যেতে পারি। কারণ আমি জানি –তোমার এই মিষ্ট গন্ধের শরীর, মোহনীয় কেশরাজি, চন্দ্রমুখ কিংবা সুমিষ্ট কন্ঠ- কিছুই আজীবন থাকবে না, এক সময় তা ক্ষয়ে যাবে, নষ্ট হয়ে যাবে এই নশ্বর পৃথিবীর মতোই। তবুও আমি তোমাকে ভালোবাসি- সেই দিনের জন্য, যেদিন তোমার পাশে তোমার হাত ধরে চুপ করে বসে থেকে নিজেকে আর তোমাকে অনুভব করতে পারবো, বুঝতে পারবো ভালোবাসা মানে শুধু শরীর নয়, ভালোবাসা মানে শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্য্য নয়, ভালোবাসা মানে দুটি মনের, দুটি আত্মার আত্মিক মিলন!”
স্রোতস্বিনী ও অন্ধ তরু
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শনি, ১৫/০৩/২০১৪ - ১০:৩২অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
শীতপাহাড়ী কুয়াশার ভিতরে একলা চুপচাপ
দাঁড়িয়ে থাকা এক দৃষ্টিহীন সরলগাছ
আমাকে বলেছিল, "জানো, দক্ষিণে বসন্ত এসে গিয়েছে?"
আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম, সে জানলো কেমন করে?
এখনও তো যাযাবর পাখিরা ফিরে আসে নি!
বাতাসের ভিতর অস্ফুট গানের মতন ফিসফিস করে
সে বললো,"ভাবছো আমি জানলাম কেমন করে?"
আমি ওর খসখসে বাদামী কান্ডের উপরে হাত রাখলাম,
পাহাড় ডাকে আজ আমায় (আদি পর্ব)
লিখেছেন প্রোফেসর হিজিবিজবিজ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৫/০৩/২০১৪ - ৬:৫৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
March 15th
পিছনে কে?
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৫/০৩/২০১৪ - ৫:৪৮অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
“দোস্ত আমাকে বাঁচা। খুব বিপদের ভিতর পড়েছি।” হঠাৎ একদিন ফোনে বাল্যবন্ধু আফানুর রহমান আদনানের এই আর্জি শুনে নিজেকে সামলাতে পারলাম না।
“কেন কি হয়েছে? কোন ফৌজদারি ঝামেলায় পড়েছিস নাকি?” জিজ্ঞাসা করলাম।
আশা এবং নিরাশার গল্প
লিখেছেন শব্দ পথিক [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৫/০৩/২০১৪ - ৫:৪৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
[justify]১.
ফেসবুকে লগইন করেছেন, আপনার হোমে দেখবেন আপনার এক ফেসবুক বন্ধুর আপডেট,
'ফিলিং ওয়ান্ডারফুল'-ইটিং ফ্রায়েড চিকেন এন্ড ফ্রেন্চ ফ্রাইস এট কেএফসি উইদ অমুক এন্ড তমুক।
আপডেট দিবে ভালো কথা, কোন সমস্যা নেই। কিন্তু এই মানুষটি গলির মাথার কাশেমের দোকানে বসে পেয়াঁজু খেতে খেতে আপডেট দেয় না, তখন সেল ফোনের স্ট্যাটাস বক্স বন্ধ হয়ে যায় সন্দ করি।
নীরব বিনিয়োগ
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৫/০৩/২০১৪ - ২:০১পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
আমি তখন নবম শ্রেণীতে পড়ি; আমাদের গ্রামে ৫-৭ জনের একটা দল ছিল যারা প্রায় প্রতি সপ্তাহে হলে গিয়ে ছবি দেখত। কোন কোন সময় একই ছবি দুই-তিনবারও দেখা হত। তারা বাংলা ছবিই দেখত এবং অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী সম্পর্কে তাদের বেশ কিছু মজার মন্তব্যও ছিল। এরকম একটি মন্তব্য হল, “সে (কোন একজন অভিনেতা) পেটে-ভাতে অভিনয় করে।” এরকম আরো বেশ কিছু মন্তব্য চালু ছিল তখন। অর্থাৎ এরা ছবি দেখত এবং নিজেদের মধ্যে সমলোচনাও করত তবে ব
স্বপ্নচরিত
লিখেছেন গান্ধর্বী [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৪/০৩/২০১৪ - ১১:২৪অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
(১)
চন্দনের বনে হাঁটছি আমরা।
‘ভ্রু পল্লবে ডাক দিলে, দেখা হবে চন্দনের বনে’।
March 14th
টুনালোচনাঃ কুংফু পাণ্ডা- দ্যা লিজেন্ডস অফ অসামনেস
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৪/০৩/২০১৪ - ৫:২৩অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
পাণ্ডা বলতেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে সাদা কালোর মিশেলে প্রকৃতির এক অপূর্ব সৃষ্টিকে। ভালুক গোত্রের এই নির্বিবাদী শান্তশিষ্ট প্রাণীটি কিন্তু নিজ গোত্রের অন্য প্রাণীদের মতই শক্তিধর, কিন্তু অহিংস নিরামিষাশী (বাঁশখেকো) পাণ্ডাদের শক্তির প্রকাশ দেখা যায় না বললেই চলে। এহেন এক নাদুস-নুদুস প্রাণীকে নিয়ে একটি তুমুল এ্যকশন ভিত্তিক ‘কুংফু’ চরিত্রে উপস্থাপনের আইডিয়াতে চোখ কপালে উঠেছিলো তাই অনেকের। শেষ পর্যন