Archive - জ্যান 1970

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
  • সব
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
ধরন

March 2nd

পরচর্চা বনাম রূপচর্চা

গান্ধর্বী এর ছবি
লিখেছেন গান্ধর্বী [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০১/০৩/২০১৪ - ১০:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সদ্য স্কুল পেরুনো ভাগ্নীর মুখে অত বড় কথাটা শুনে হজম করতে পারলাম না আমি। তাই ওকে আবার জিজ্ঞেস করলাম –এই কী বললি তুই?

ঘাড়টাকে ত্যাড়া করে মেয়েটা বলল- তুমি কি জানতে চাইছিলে যেন?

-আমি জানতে চেয়েছি মুখে ওসব কী আটা ময়দা মেখে বসে আছিস পড়াশুনা না করে?

-এর উত্তরে আমি বলেছি পরচর্চা অপেক্ষা রূপচর্চা উত্তম।


টাকার কাছে নীতি অসহায়, আদর্শ যেনো ডাস্টবিনের ময়লা।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০১/০৩/২০১৪ - ১০:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

-কিরে ব্যাটা, কতক্ষন ধইরা তোর ফোন বাজতাছে। ধরস না ক্যান?
=কি বাজতাছে?!? এইডা তো বাজার জিনিস না, ধইরা ঝাকানোর জিনিস। বাজবো ক্যান?
-ধুর হালা, কি কস উলটা পাল্টা। তোর ফোন বাজতাছে, মোবাইল ফোন।
=ও, আইচ্ছা। ফোন শব্দটা একটু ভালোমতো উচ্চারন করবি তো। আমি শুনলাম তুই মানবদেহের কোন অঙ্গ বাজা’র কথা কইতাছস।


প্রেতাত্মা। (১)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০১/০৩/২০১৪ - ১০:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২৮ নং ইন্সব্রুকার ষ্ট্রাসে; বাসার গায়ে ঠিকানা লেখা। হ্যাঁ এটাইতো সেই বাসা । পাহাড়ের চুড়ায় পুরাতন একটি বাসা। ঠিক ভাঙ্গাচোরা বলা যাবেনা; তবে তাতে বয়সের ছাপ স্পষ্ট। জার্মানীতে বাসা পাওয়া বিশেষ করে এইশিয়ানদের জন্যে খুব কঠিন কাজ। আমি সেই কঠিন কাজটি করেছি এক রকম সহযেই। প্রথম পরিচয়ে বাড়িওয়ালীকে দেখে ভাল লাগল। চামড়া কুচকে যাওয়া সাতাত্তর বছরের বৃদ্ধা মিসেস ভেহ্‌ এবং আশি বছরের মিষ্টার ভেহ্‌। এক আলোচনাতে আমর


March 1st

সত্যপীরের মিথ্যাকথন অথবা আত্মঘাতী ভালবাসা

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০১/০৩/২০১৪ - ১:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১। যারা বইমেলায় আসতে পারেননি তাদের এই পোস্ট পড়া নিষেধ। কারো বইমেলানুভূতিতে আঘাত লাগলে লেখক দায়ী নহে।

২। “বই” ব্যাতীত উল্লিখিত সকল চরিত্র কাল্পনিক।

৩। বই হিংসুকদের জন্য অবশ্যপাঠ্য।


ছেলেমানুষী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৮/০২/২০১৪ - ১১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ শুক্রবার। রাশেদ অফিসে যাওয়ার জন্য তৈরী হচ্ছে। একটু দূরে দাঁড়িয়ে রাশেদকে দেখছে মিলি। মিলির অস্থির লাগছে। কিছুদিন হল, রাশেদ কিছু একটা নিয়ে বেশ বিরক্ত। মিলি কি হয়েছে জানতে চাইলে, রাশেদ শুকনো হাসি দিয়ে বলে সব ঠিক আছে। আজ প্রায় ১ বছর হল, ওরা এই বিদেশে এসেছে, রাশেদের চাকুরী নিয়ে। দুজনে মিলে মোটামুটি গুছিয়ে নিয়েছে বাসা। আর ২মাস আগে যখন মিলি রাশেদকে বলল, “তুমি বাবা হতে যাচ্ছ।” এতো খুশি সে রাশেদকে কখনও


বর দেখা আলো

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: শুক্র, ২৮/০২/২০১৪ - ১১:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মতিন মুখ কাঁচুমাচু করে বলে,
- ভাই মেয়েরা এমন কেন?
বদরুল ভাই চায়ে ডালপুরি চুবিয়ে খাচ্ছিলেন। মতিনের কথা শুনে উদাস হয়ে গেলেন। হয়তো কোন পূর্ব স্মৃতি মনে পড়লো। ডালপুরি চায়ের মধ্যে গলা ডুবিয়েই রইল। আমরা উৎকণ্ঠার সাথে এই গেল এই গেল ভাবতে ভাবতে অপেক্ষা করছিলাম কখন ডালপুরি গলে চায়ের ভেতর টুপুস করে খসে পড়ে। কিন্তু না, দেখা গেল ডালপুরিরা মোটেও বিস্কুটের মতো চরিত্রহীন না। চায়ে গলা ডুবিয়ে রেখে দিলেও দিব্যি ঝুলে থাকে, গলে পড়ে না।


ছোট্ট প্রশ্ন "উর্দু বলতে হো"এর গভীরতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৮/০২/২০১৪ - ৭:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার লেখক হবার শখ কোনো কালেই ছিলনা আজও নাই। আমার চারপাশে(বৈদেশিক জীবনে)বেশ কিছু শিক্ষিত/অশিক্ষিত বাংলাদেশীদের পাকিস্তান/পাকিস্তানিদের প্রতি প্রেম দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়ে কিছু একটা লেখার চেষ্টা মাত্র এটা। অনেকেই(যারা নিজেদের অতিরিক্ত উদার মনের অধিকারী মনে করে, কিন্তু নিজের ফাঁদে নিজেই পড়ে। কিভাবে পড়ে?


February 28th

খান্ডবদহন : অমৌলিক

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৮/০২/২০১৪ - ১:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

It is good to be true…


সান্ত্বনা

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি
লিখেছেন প্রোফেসর হিজিবিজবিজ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৮/০২/২০১৪ - ১২:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কে বলেছে খেলাধুলায় আমরা র'ব পিছে?
জানো না কি হারা ছাড়া জিততে চাওয়া মিছে!
"হারতে হারতেই জিততে হবে" - সত্য চিরন্তন।
তবু কেন হারলে তুমি খারাপ করো মন?
যতই আমরা হই না কেন খেলায় পরাজিত,
হয়ো নাকো তবু তুমি একটুকুও ভীত।
সত‌্য কথা, ন্যায্য কথা, সবাই জেনে নাও -
বাংলাদেশকে হারতে দেখে লজ্জা কেন পাও?


সমুচিত বিচার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৮/০২/২০১৪ - ১২:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সব মানুষই লড়াই করে, করতে হয়। জীবনের কোনো না কোনো বাকে সবাইকেই যুদ্ধে নামতে হয়। কিন্তু লড়াই সবাই করলেও যোদ্ধা সবাই হতে পারে না। যুদ্ধ করার শপথ নেবার কঠিন মানসিক শক্তি সবার থাকে না। একজন ডাক্তার যেমন শপথ নেয়, যে কোন পরিস্থিতি তে সে একজন মানুষকে চিকিতসা সেবা দিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। একে সম্ভবত ''হিপোক্রিটাস ওথ" বলা হয়। তেমনি দেশের প্রয়জনে যে কোন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ করার শপথ নিতে হয় একজন সৈনিক কে। যুদ্ধ করার