Archive - জ্যান 1970

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
  • সব
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
ধরন

February 22nd

প্রিয় মুখ ১০ – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ২২/০২/২০১৪ - ৩:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

IMG_2451


অভ্র ও একজন মেহদী!

স্বপ্নহারা এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নহারা (তারিখ: শুক্র, ২১/০২/২০১৪ - ১১:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মনে আছে একটা সময় ছিল কম্পিউটারে বাংলা লেখাকে মনে হতো এভারেস্ট জয়ের সমান! বাসার কম্পিউটারে বিজয় ইনস্টল করা ছিল, বাংলা দুইটা কি-বোর্ডের লে-আউট প্রিন্ট করে রাখা ছিল। বাংলা অক্ষরসহ কি-বোর্ডও কিনতে পাওয়া যেতো। কখনো দরকার হলে, অনেক কষ্টে দেখে দেখে বানান করে করে বাংলায় লিখতাম। খুব জরুরি আর বড় কিছু হলে নীলক্ষেত থেকে কম্পোজ করিয়ে প্রিন্ট করিয়ে আনতে হতো!


প্রথম এবং দ্বিতীয় প্রজন্মের প্রবাসীদের ভাষা-সংস্কৃতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২১/০২/২০১৪ - ১০:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুধু ২১শে ফেব্রুয়ারিই নয়, আমার মতে একজন প্রথম প্রজন্মের প্রবাসীর জন্য তার প্রতিটি দিনই মাতৃভাষা দিবস| ব্যাপারটি হয় দু'ভাবে| যদি মাতৃভাষা দিবসটিকে আমরা মাতৃভাষার উপর তার অধিকারকে বুঝে থাকি তাহলে অন্য ভাষার সাথে তার যে দ্বন্দ্ব হয় সে দ্বন্দ্বের স্বরূপটি দু'রকমের...প্রথমটি নিজের সাথে এবং অপরটি তার পরবর্তী প্রজন্মের অর্থাত্ তার সন্তানদের সাথে|


February 21st

শখের ছবি তোলা

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি
লিখেছেন প্রকৃতিপ্রেমিক (তারিখ: শুক্র, ২১/০২/২০১৪ - ১১:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সহসচল মনি শামিমের লুকিয়ে রাখা প্রতিভার বিকাশে আমার অল্প হলেও অবদান রয়েছে-- এই কৃতিত্বটুকু নিয়েই লেখা শুরু করছি। ছবি তোলা শখের হলেও আমার প্যাশনে পরিণত হতে পারেনি। যে কারণে ছবি তেমন তোলাও হয়না। হয়তো সমায়াভাব একটি বড় কারণ। ঠিক একই কারণে সাজিয়ে গুছিয়ে আর ছবি তোলা হয়ে ওঠেনা। ঘটা করে বাইরে যাব--সেটাও এখন হয়না। ঘরে বসে তো আর ফটোগ্রাফি হয়না!


ছবিব্লগঃ রঙ তুলিতে বঙ্গবন্ধু

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২১/০২/২০১৪ - ৪:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ, আজ না গতকাল ২০ তারিখ বই মেলায় বিভিন্য স্টলে ঘুরতে ঘুরতে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে একটি স্টলের সামনে দাঁড়ালাম। সবই বঙ্গবন্ধু বিষয়ক বই। এরমধ্যে একটা দেখলাম বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তাঁর জীবনের বিভিন্য সময়ের ওপর আঁকা বিভিন্য শিল্পীদের আঁকা কিছু ছবি যা ছোটদের জন্যে প্রকাশিত হয়েছে। ছোট বোনের জন্যে কিনবো কি কিনবো না ভাবতে ভাবতেই ভেবে দেখলাম আমি নিজেও তো ছোট। এই ছবিগুলা কিনলে ছোট বোনের সাথে আমার চাহিদাও পুরন হয়ে যাবে। ভাবনাটা শেষ হওয়ার আগেই কিনে ফেললাম ছবিগুলো। এখানে তাঁর মধ্যে নয়টা ছবি শেয়ার করা হল। বাকিগুলোও আস্তে ধীরে শেয়ার করা হবে।


February 20th

আচার্য্যকে নিয়ে অল্পকথা

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০২/২০১৪ - ৪:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে পড়ানো হয়, বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু আবিষ্কার করেছেন যে, গাছেরও প্রাণ আছে। তার মানে কি এই যে, আচার্য্য জগদীশ চন্দ্র বসু বলার আগে মানুষ জানতোই না, উদ্ভিদরাও জীবজগতের অন্তর্ভূক্ত!


ছবিব্লগঃ অপার্থিব আলোর ঠিকানা - ০২

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০২/২০১৪ - ১১:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝে মাঝে খুব অবাক হই, বুঝে উঠতে পারি না যে কেনো এই পাগলামী আমার ফটোগ্রাফি নিয়ে। আর মজার ব্যাপার হলো, এটা নতুন কোনো ঘটনা নয়, বহু আগে থেকেই আমি এরকম! আমাকে যারা ব্যাক্তিগত ভাবে চিনেন, তারা খুব ভালো করেই এটা জানেন! মনে পড়ে অনেক আগের কিছু ঘটনা, ৮৯ কি ৯০ সালের দিকে হবে। বাসায় যত অনুষ্ঠান হতো সেখানে অবধারীত ভাবে ক্যামেরাটা আমার গলায়ই ঝুলতো। অন্য কোনো দায়িত্ব নেবার কথা বললেই আমার হাজারো অজুহাত কিন্তু ছবি তুলতে হবে – এটা বলা হলেই আমার আর কোনো রা নেই। ছবি তুলতে যারা ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতো, তাদের চেয়েও বেশি ব্যস্ত থাকতাম আমি ছবি তোলায়! কি এক বিশাল কর্মযজ্ঞ করে যাচ্ছি – এমন একটা ভাব নিয়ে এলোমেলো ছুটোছুটি লাগিয়ে দিতাম। আমরা তিন ভাইবোন মিলে টিফিনের টাকা, বাজার থেকে ‘মেরে’ দেয়া টাকা জমিয়ে ফিল্ম কিনতাম। ফুজি আর কোডাক ফিল্ম গুলো তখন স্টুডিও গুলোতে খুবই সহজলভ্য ছিলো। ISO জিনিশটা তখনও বুঝতাম না, শুধু ISO 100 লেখা দেখে কিনতাম। কারণ কোন এক স্টুডিও থেকে জেনেছিলাম যে, এটা বেশি স্পিডের ফিল্ম! কিন্তু কেনো এর স্পিড বেশি বা সেই স্পিডটাই যে কি, তা জানতে চাইনি। এখনো বাসার ‘ফ্যামিলি ফটো এ্যলবাম’-এ সবার মাঝে আমার অনুপস্থিতি এটাই মনে করিয়ে দেয় যে, ফটোগ্রাফারটি আমিই ছিলাম।


সমাধি

গান্ধর্বী এর ছবি
লিখেছেন গান্ধর্বী [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০২/২০১৪ - ১০:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিষণ্ণ কাজরীর মত কাঁদে
জলগন্ধী হাওয়া,
মধুকূপীর ছায়ামাখা সমাধির শূন্য বুকে
শিশিরের মত ঝরে মহুয়ার ফুল।
যে মৃতের মুখ ছিল আঁকা
কোনো এক বিরহীর নয়নচকোরে,
জীবন ফোয়ারায় ফিকে হয়ে যায়
অশ্মীভূত সেই ছবি।
তবু অনন্ত রাত্রি ঘুমোয়, নির্লিপ্ত
বিস্মৃত সেই প্রিয় মুখ।