আদুভাই নামের আমাদের পাড়ায় এক বড়ভাই ছিলো। মানুষ ভালো কিন্তু জগতের কোন কাজই ভালো মত পারতো না সে। সোজা কথায় আমড়া কাঠের ঢেকি আর কী। আমাকে সাথে নিয়ে সারাদিন গোপালের মিষ্টির দোকানে বসে থাকতো আর একটু পর পর জোর করে আমাকে মিষ্টি খাওয়াতো। আমার কপ্ কপ্ করে মিষ্টি খাওয়া দেখলে নাকি উনার মন ভালো হয়ে যেত। তখনও আমার হাফ্-প্যান্ট পড়ার বয়স। আদুভাই বিরাট অকর্মণ্য মানুষ। স্বাভাবিকভাবেই পরিবার থেকে শুরু করে বন্ধুস
নির্বিকার-নির্বোধ
ঘুম থেকে উঠেই আফ্রিদি শুনলেন রেকর্ড নেই! এটা দেখে আমার পাপী মনে প্রথমেই প্রশ্ন জাগে, রাতে আফ্রিদির সাথে প্রথম আলোর পক্ষে ঘুমিয়েছিল কে?
ভূমিকা: আজকের প্রথম আলো তে "কূটনীতি বনাম রাজনীতি" শিরোনামে হাসান ফেরদৌসের লেখা একটি মতামত প্রকাশিত হয়েছে। লেখাটিতে হাসান ফেরদৌস পাকিস্তানের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক রাখার পেছনে
আমি: এই যে ভাই! ফাহামবাগ যাবেন?
রিকসাওয়ালা: নাহ!
আমি: ভাই আপনি তো বসেই আছেন, চলেন! ১০ টাকা বাড়তি দিব।
রিকসাওয়ালা: ফাহামবাগ যামু না! এলাকা খারাপ।
আমি: ভাই দিনের বেলা আবার এলাকা খারাপের কি? চলেন ভাই, ১৫ টাকা বাড়তি দিব।
রিকসাওয়ালা: টাকা বেশি দিয়া লাভ নাই। আমি ফাহামবাগ যাই না।
আমি (ভীষণ রেগে মেগে লাফ দিয়ে রিকসায় চেপে বসলাম): ঠিক আছে ভাই, আপনি যেখানে যাবেন সেখানেই যাব। নেন টানেন।
উইলিয়াম ম্যাকালক সম্পাদিত ১৯১২ সালে প্রকাশিত Bengali Household Tales অবলম্বনে আজকের গপ্পো পণ্ডিতের বিপদ।
…........................................................................
এক গাঁয়ে থাকত এক পণ্ডিত, সে ছিল বেজায় বুদ্ধু। তবে সারা গাঁয়ে সে এমন ভাব নিয়ে চলত যে সকলেই সেখানে মনে করত নাহ এই লোক কিছু জানে। গ্রামের লোক ছিল মূলত জেলে সম্প্রদায়ের লোক, পণ্ডিত ছিল তাদের গুরু। জেলেদের যখনই জানার দরকার ছিল যে সেইদিন চান্দ্রমাসের কয় তারিখ বা সপ্তাহের কোন দিন, তারা পণ্ডিতের কাছে যেত জানতে। গাড়ল পণ্ডিত কি আর এত হিসাব জানে, সে করত কি পূর্ণচন্দ্রের পরদিন সকাল থেকে প্রতিদিন ভোরে ঘরের চিপায় একটা করে নুড়ি রাখত। এরকম পূর্ণচন্দ্র থেকে নতুন চাঁদ পর্যন্ত তার পনেরোটা নুড়ি হত। নতুন চাঁদ থেকে পূর্ণচন্দ্রও সে ঠিক একই কাজ করত। এভাবে কেউ তারিখ জানতে চাইলে ঘরে ঢুকে নুড়ি গুণে পণ্ডিত বলে দিত কয় তারিখ।
মুভি --এ সেপারেশন
টাইপ/জেনার -- ড্রামা
প্রধান কুশীলব - পেমান মোয়াদি, লায়লা হাতামি, সারাহ বায়াত, সাহাব হোসেইনি, সারিনা ফারহাদি
ডিরেক্টর+রাইটার - আসগার ফারহাদি
নতুন বছরের পয়লা দিনেই প্রথম আলোর স্পোর্টস ডেস্কে কারবালার চাইতেও ভয়াবহ মাতম। ‘কোথাকার কোন’ কোরি এন্ডারসন বিনা মেঘে বজ্রপাতের মত গেলমান সর্দার শাহেদ আফ্রিদি কে এবারে রেকর্ডের খাতায়ও দুই নম্বুরী মাল বানিয়ে ছেড়েছে। আরে বেটা, তুই হলিগে ‘সেই দেশ দুধের দেশ’ নিউজিল্যান্ডের খেলোয়াড়। কোথায় গরুর যত্নআত্মি করবি তা না, গুঁতো দিতে গেলি কিনা পাহাড়ি ছাগলের দ্রুততায় করা ১৭ বছরের কচি রেকর্ডটায়।
১।
আজ আর হয়েছে। বাঁধানো বইয়ের মলাট
উল্টানো ছাড়া পড়ুয়া ছাত্রের কাজ নেই আর;
অথচ, আমারই বা দোষ দিই কিভাবে? ওই
যে পিঠের দুপাশে হিমছড়ি জলপ্রপাতের
পেটেন্ট করা জলরঙা ওড়না ঝুলিয়ে এই
শেলফে বুদ্ধদেব বসুর আধুনিক বাংলা কবিতা
খুঁজছো— কি করে না দেখে থাকি? চুলের
খোঁপায় লাউয়াছড়ার বন্যতা, থ্রি কোয়ার্টার
জামার হাতা সুন্দরবনের মেঘ হও মাছরাঙা,
সালোয়ারের ভাঁজে ভাঁজে পাপিয়ার ‘পিঁউ কাঁহা’—
[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিয়োজিত ভারতীয় কূটনীতিক দেবযানী খোবরাগাড়েকে নিয়ে কয়েকটা দিন প্রচুর কথাবার্তা হয়েছে। এই গল্পে খোবরাগাড়ে প্রাসঙ্গিক নন। তার নামটা অপ্রচলিত বলে সামান্য বদলে নিয়ে নতুন একটা শব্দ কয়েন করলাম, খুব-রগুড়ে। অর্থাৎ, অনেক রগড় ঘটায় যা, বা রগড় ঘটান যিনি। রগড়ের অর্থের মধ্যে কৌতুক, ঘর্ষণ, পেষণ, ইত্যাদি যেমন আছে, তেমনি আছে ঢাকের কাঠির আওয়াজ।]