[justify]প্রতিটি সুনাগরিকের দায়িত্ব নিজ জাতির সৃষ্টি এবং কৃষ্টি নিয়ে সম্যক ধারণা রাখা। বাঙালি জাতির সৃষ্টি এবং ঐতিহ্য গর্বময় স্বাধীনতা সংগ্রামকে ঘিরে। কিন্তু স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস নতুন প্রজন্মের মাঝে ঠিকঠাক ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে কিনা সেটা কী আমরা ভেবে দেখেছি?
এ বছরের শুরুর দিকে স্বল্প ব্যয়ে সুস্বাস্থ্য সম্পর্কে বিভিন্ন দেশের কেস-স্টাডি নিয়ে সিরিজ লিখতে গিয়ে দিনা বালাবানোভা এবং তাঁর সহকর্মীরা উপসংহার টেনেছেন, “বাংলাদেশ স্বাস্থ্যখাতে প্রভূত উন্নতি করেছে। বর্তমানে দক্ষিণ এশিয়াতে বাংলাদেশেই সর্বাধিক গড় প্রত্যাশিত আয়ু, সর্বনিম্ন ফার্টিলিটি-রেট এবং সর্বনিম্ন শিশু-মৃত্যুহার, যদিও প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবায় ব্যয় তুলনামূলকভাবে কম।
আমি নিজে মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। ছোট বেলা থেকে মধ্যবিত্তদের নানান সমস্যার কথা শুনে শুনে বড় হয়েছি। ‘মিডল্ ক্লাস মেন্টালিটি’ নামের জনপ্রিয় একটা গালিই তো প্রচলিত আছে। সেই গালিটা অবশ্য আমরা মিডল্ ক্লাসরাই সবচেয়ে গম্ভীরভাবে নিজের আনন্দ ঢেকে রেখে আরেকজন মধ্যবিত্তের উপর সবচেয়ে বেশি ব্যাবহার করে থাকি। আমি নিজেই যে কতবার ভুরু কুঁচকে আরেকজনকে “মিডল্-ক্লাস-মেন্টালিটি” গালি দিয়ে মনে মনে হেসেছি তার হিসেব ন
যেদিকে তাকাই ঘুমের বর্ণমালা,
সংগোপনের ছায়া তাবিজ- সন্তাপ
ডানে- বায়ে- উত্তরে- মস্তিষ্কের আড়াআড়ি,
ঝিমুনি মুদ্রার মাতাল উড়াল দুঃখে ভেতরটা
সেই জন্মের পর থেকে বোতামহীন বিদেশী পাখি,
ঠোঁটে চোখে পিঠে অসমাপ্ত বাড়ির জানলায় যেখানে হাত রাখি
খসখসে কবিতার বুড়ো আঁশভর্তি অসমতল মাংশ আর রুপালি বিনাশ
ওখান থেকে একবার পা ফসকালে নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও
পান করতে ইচ্ছে করে জোসনার রূপ
কমিক স্ট্রিপ আঁকার অনেক সমস্যা। শুধু ছবি দিলে পুরোটাই নীড়পাতায় চলে আসে। তাই কিছু কথাবার্তাও দিলাম।
[আজকে শুধুই সিরিজটির ভূমিকা]
([i]এটি যতটি না লেখা তার চেয়ে বেশি হল এলোমেলো করে জট পাকানো চিন্তার সুতা। সে হিসেবে এটির জায়গা হওয়া উচিৎ ফেসবুক নোটে। সচলায়তন যেহেতু লেখকদের মঞ্চ এখানে কিছুটা কুণ্ঠাভরে দিচ্ছি। আমার মূল প্রশ্ন হল, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমন্ডলে কি আসলেই "আওয়ামী বিদ্বেষ" বলে অনন্য কোন অনুভূতি আছে?