বাংলাদেশে সাম্প্রতিককালে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও তার প্রভাব নিয়ে যথেষ্ট আলোচনা হচ্ছে। আমি সেই বিষয়ে কিছু ইনফোগ্রাফ ও তথ্য-সংকলন শেয়ার করতে চাই। ল্যাটেখে এখনও ততটা পারদর্শী নই বলে সাধারণ এক্সেল আর গুগল চার্টের তথ্য নিয়েই সন্তুষ্ট থাকছি আপাতত।
দূর থেকে এই জায়গা দেখতে পাওয়া বেশ শক্ত । তবে কেউ যদি এসেও পড়ে ফিরে যাবার পথ সে মনে করতে পারবেনা । একটা সময় এখানে পথ ছিল অবশ্য, তবে আমি কাঁটা গাছের ঝোপ লাগিয়ে সব পথের নিশানা মুছে ফেলেছি । বেশ জঙ্গুলে একটা জায়গায় করেছি বাড়িটা । বাড়িটাকে রাঙিয়েছি মলিন চকের রঙে, জানালা গুলো করেছি লালচে । উপত্যকার ওপাশ থেকে কেউ দেখতে পাবেনা একতলা বাড়িটা ।
বাংলাভাষায় বিজ্ঞানচর্চার গুরুত্ব বলে বোঝানো সম্ভব নয়। শুধু মাতৃভাষার কারনে বিজ্ঞান বুঝতে আমাদের সুবিধা হওয়ার জন্যই নয়; বরং দেশের শিশু-কিশোরদের বিজ্ঞানমুখী করে তোলার জন্য, বিজ্ঞানকে মাতৃভাষায় চিন্তা করার জন্য বাংলায় বিজ্ঞান চর্চা প্রয়োজন। হ্যাঁ, আমরা যখন চিন্তা করি সেটা যেকোন একটা ভাষায় করি। মনে করেন, আমি মাধ্যাকর্ষণ বল নিয়ে চিন্তা করছি, এখন নিউটনের পরীক্ষাকে বাংলাভাষায় পড়লে আমি সেটা নিয়
বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে রামপাল উপজেলায় একটি কয়লা ভিত্তিক ১৩২০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ শুরু হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (BPDB) এবং ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি লিমিটেড (NTPC) এর এই জয়েন্ট ভেঞ্চারটির নামকরণ করা হয়েছে “বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি”। দেশের বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদার কথা চিন্তা করলে এই উদ্যোগটা স্বস্তি এনে দে
[justify]কামরায় আলো নেই, দূর কোনে তখন-ও একটা পিদিম জ্বেলে চানাচুর বিক্রি করে মানুষ, পিদিমের আলো ট্রেনের দুলুনির সাথে নিরাভরণ একটা ছায়া রেখে দুলে যায়; সেই ম্লান আলোতে গাদাগাদি করে বসে থাকা, দাঁড়িয়ে থাকা দেহাতী মানুষের ছায়া পড়ে। পূর্ণিমা রাত, আমি আর আমার সমবয়সী খালাত ভাই বসে আছি দরোজার পাদানি’তে কাগজ বিছিয়ে। প্রায়ান্ধকার একটা লোকাল ট্রেনের ভুতুম ছায়া চরাচর গ্রাস করা জোছনার সাথে হেলে-দুলে চলতে থাকে-
‘প্রাণের ছবি, গানের ছবি
মন মাতানো প্রেমের ছবি
পাগল মন পাগল মন পাগল মন’
...হাঁ ভাই, আসিতেছে আসিতেছে, দর্শন সিনেমা হলের রুপালি পর্দায়, আগামি শুক্রবার থেকে, তোজাম্মেল হক বকুল পরিচালিত, পাগল মন, পাগল মন, পাগল মন...ও পাগল মন, মন রে, মন কেন এতো কথা বলে...ও পাগল মন, মন রে, মন কেন এতো কথা বলেএ এ এ এ এ এ...!!
আমরা লেক জেনেভার উত্তর তীরে থাকি। জায়গাটা অর্ধচন্দ্রাকৃতি লেকের ঠিক মাঝামাঝি, পশ্চিম প্রান্তে রয়েছে অতি বিখ্যাত জেনেভা শহর, পূর্ব প্রান্তে মন্ট্রু (এটা আমার বাঙালি উচ্চারণ, আমার ফ্রেঞ্চ কলিগের উচ্চারণে, MONTREUX = মনথখ্রো)। দক্ষিণ দিক বাদ দিয়ে আমার বাসার তিনদিকে পঞ্চাশ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের সব এলাকা মোটামুটি ঘুরে ফেলেছি, কখনো গ্রীষ্মে, কখনো শীতে। আজকাল আর তাই সহজে মন ভরে না, ইচ্ছে করে দূরে দূরান্তে যেতে।
ভদ্রলোকের নাম লুইজি রোসেত্তো (Luigi Rosetto), পেশায় চিত্রশিল্পী। নামডাক বেশ আছে আশেপাশের ভ্যালিগুলিতে। থাকেন একটু দূরের এক শহরে কিন্তু স্টুডিও খুলে বসেছেন আমি যে শহরে থাকি সেখানকার ৯০০ মিটার উঁচুতে অবস্থিত এক পাহাড়ি ছোট্ট জনপদ দুরলোতে (Durlo)। যতবারই হাইকিং করতে যাই কোনও পাহাড়ি ট্র্যাকে, ফেরার পথে মাড়াতে হয় সেই স্টুডিওর সামনের রাস্তা। চিত্রকলা আমার মাথায় ঢুকে না খুব একটা, সুন্দর ছবি দেখতে ভাল লাগে, কয়েক মুহূর্ত স্থির তাকিয়ে থাকি ব্যাস ঐটুকুই। স্কুলের ড্রয়িং খাতায় কোনদিন পাস মার্ক তুলতে পারিনি।
দেব-দেবীদের কাছ থেকে মানবেরা যেমন অনেক সাহায্য পেয়েছেন, আবার ঠিক তেমনি কোনো কোনো কারণে তাদের ক্রোধেরও শিকার হয়েছেন। দেবী আফ্রোদিতি প্রেমের আর ভালোবাসার দেবী হলেও, সবসময় মানুষকে ভালোবাসা বিলোতে পারেন নি। কখনো কখনো কেউ কেউ তার প্রতিহিংসা বা ক্রোধের শিকার হয়েছেন। যেমন হয়েছিলেন সাইপ্রাস দ্বীপের প্রোপেওটাসের সুন্দরী কন্যারা। তারা দেবী আফ্রোদিতির পুজা – অর্চনা বন্ধ করে দিলে দেবী তাদেরকে চকমকি পাথরে পরিণত করেছিলেন। কিন্তু একই অপরাধে দোষী সাব্যস্ত লেমনস দ্বীপের নারীদের দিয়েছিলেন অন্যরকম এক অদ্ভুত শাস্তি।