[justify]
বাংলা সিনেমার ইংরেজি নাম নিয়ে অনেক দিক ধরেই আলোচনা হয়। সেই আমাদের আমল থেকে শুরু করে এই জলিলীয় প্রজন্ম পর্যন্ত এই রীতি ধারণ করে আসছে। সম্ভবত এটা আমাদের সংস্কৃতির একটা অংশ হয়ে গেছে। সত্যি কথা বলতে আমি এইটার বিরুদ্ধে না। ইংরেজি নাম বাংলা নামের অনুবাদ হতে হবে - এই নিয়মে আমি বিশ্বাসী নই। আমাদের বাংলা এবং ইংরেজি উভয় বিষয়ের পণ্ডিত শিক্ষক জোবেদ আলী স্যার আমাদের ভাষার নয় বরং ভাবের অনুবাদ করতে বলেছিলেন। মূল ব্যাপারটা হচ্ছে ভাবটা বুঝতে হবে।
----------------------------------------------------------------
ঈশপের নীতিগল্পগুলি, যত দিন যাচ্ছে, জীবনের চলার পথে আরো বেশী করে অনুভব করছি।
সম্প্রতি ইচ্ছে হ’ল সে’গুলি ফিরে পড়ার, ধরে রাখার - নিজের মত করে।
অনুবাদ ইংরেজী পাঠের অনুসারী, আক্ষরিক নয়। সাথে আমার দু-এক কথা।
[গল্পসূত্রঃ R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি।
গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে]
----------------------------------------------------------------
ইন্টার্ন ভাইয়া বলে যাচ্ছেন, ''আমার ডিউটি সেদিন ছিল ট্রমা সেন্টারে। দুপুরের দিকে একজন পেশেন্ট আসলো। রোগীর সাথে দুইজন লোক। একজন দেখলাম তেমন কথা বলছে না, তবে চোখে দিশেহারা ভাব, অন্যজন বকবক করেই যাচ্ছে।। বিশাল জ্ঞানী। অন্য লোকটাকে বলছে, ''কি রকম রক্ত পড়ছে দেখছেন?
১.
সার্জারি ওয়ার্ড এ ইন্টার্ন করছি। এক মুরুব্বী রোগী ভর্তি , সত্তরের উপরে বয়স, যার কাছে ফলো-আপ দিতে গেলেই সকাল বিকাল সবাইকে উপদেশ শুনতে হচ্ছে। তো এক সন্ধ্যায় আমি গেলাম তার খবরাখবর নিতে। ফলো-আপের মাঝে সে আমাকে নানা প্রশ্ন করছে,
তোমাদের বাড়ি কই?
ঢাকা।
তুমি কি পাস দিয়ে ডাক্তার হয়ে গেছ না এখনও পড় ?
ডাক্তার হয়ে গেছি।
আলহামদুলিল্লাহ, তোমার বাবা মা কি করে ?
চাকরি করে।
নিউরোবিজ্ঞানের প্রিয় বন্ধুর সঙ্গে কথাবার্তায় আলোচনাগুলি উঠে এসেছে। মস্তিষ্ক নিয়ে কাজ করা এসব মানুষেরা কৌতুহল নিয়ে মানুষের কর্মকান্ডকে দেখেন এবং বিশ্লেষণ করেন। এখানে আলোচনার কিয়দংশ তুলে দিচ্ছি।
আগের পর্বঃ অন্নপুর্না বেস ক্যাম্প ট্রেক-১
(বিশেষ সতর্কীকরনঃ এটি বর্ননা সহ অসঃখ্য ছবিযুক্ত বৃহত পোষ্ট। নিজ দায়িত্বে পড়বেন আর বোর হবেন- অচিন পাখি)
স্কুলগুলোতে ডিবেট সোসাইটি আছে, কুইজ ক্লাব আছে, সাইন্স ক্লাব আছে, আছে স্কাউট গার্লস গাইডও... তাহলে স্কুলগুলোতে এমন একটা ক্লাব বা প্রতিষ্ঠান কেন থাকবে না, যেখানে স্কুলের শিশুরা মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানবে?
এমন একটা ভাবনা থেকেই শুরু 'অবিনাশী সত্তা'র।
(আমাদের প্রথম সন্তান আবৃত্তি হাসান কে
জন্মশুভক্ষণ ১২.০৯.২০১৩. দুপুর দুটো )
কলমটি আজ আবার সরব হলো কাকে উদ্দেশ্য করে
যত দৌড় ছুট
ভবঘুরে জীবন যাপন
সমস্ত কিছুকে পিছনে ফেলে দায়িত্ব নিতে হবে, আজ এই
নতুন সময়ের
অনুভূতিটি নতুন
কখনো ভেবেছি
ভেতরে ভেতরে জায়গা বদল করে বসেছি, পিতার আসনে
পথের বেঞ্চিতে
আজ কোথাও টুপটাপ ফুটছে ফুল, জল পড়ার শব্দে
জেগে উঠেছে সবুজ ঘাসে প্রাণ