কাক না ডাকা ভোরে কলির ঘুমটা ভেঙ্গে গেল। নিত্যকার অভ্যাস। পুরো বাড়িতে দুটো মাত্র প্রাণী -কলি আর তার পিসি, গত দশটা বছর ধরে যে মানুষটাকে সে নিয়মিত জ্বালাতন করে আসছে আর তিনি মুখ বুজে তার অত্যাচার সহ্য করছেন। অন্য সবার কাছে কলি একটা একাবোকা, পড়ুয়া, শান্ত, মা-মরা মেয়ে। কিন্তু ভেতরে ভেতরে তার অনেক জেদ আর সব জেদ খাটে শুধু ঐ নরুন পেড়ে সাদা কাপড় পরা নিরীহ পিসির কাছে। দুদিন ধরে তার সবচেয়ে কাছের এই মানুষটা তা
(সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ - ইহা একটি গবেষণামূলক জ্ঞানের লিখা। রস খুজিয়া হতাশ হইলে লেখক দায়ী নহে)
ভেবেছিলাম আস্ত একখানা এসো নিজে করিই লিখে ফেলব - এসো নিজে করি - কিভাবে কাঁদবেন / How to cry। পরে মনে হল এত বিস্তারিত গবেষণায় কাজ নেই। অল্প কথায় কাজ সেরে মানে মানে কেটে পড়ি।
[justify]‘হীরক রাজার দেশে’ চলচিত্রটি প্রথম মুক্তি পায় ১৯৮০ সালের ডিসেম্বরে। যতদূর মনে পড়ে ১৯৮৫ সনে সার্ক সম্মেলন চলাকালে বিটিভিতে সার্কের অন্যান্য দেশের চলচিত্র প্রদর্শনের ফাঁকে আমার ভাগ্যে প্রথম উল্লেখিত চলচিত্রটি দেখবার সুযোগ ঘটে। বলাই বাহুল্য ঐ কাঁচা বয়েসে ছবির মূল বক্তব্য কিছুই বুঝিনি, বুঝবার ধারও ধারিনি। তবে ছবিটি আগাগোড়া মনোরঞ্জনে ঠাসা। পায়ে নাগরা গলিয়ে যেখানে খুশী সেখানে চলে যাওয়া যা
(এই মিথটিও শুধুমাত্র রোমান মিথলজিতে পাওয়া যাওয়ায় সবজায়গায় রোমান নাম ব্যবহার করা হয়েছে, তাই দেবী আফ্রোদিতি এখানে দেবী ভেনাস।)
সব গ্রীক মিথলজির গল্পের মতো এটাও অনেক অনেক বছর আগের কাহিনী। কিন্তু পার্থক্য একটি আছে! গ্রীক মিথলজির কাহিনীগুলো সাধারণত গ্রীসের নগররাস্ট্রে বা ইতালীর পেনিনসুলাতে, নিদেনপক্ষে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের অন্তর্গত হলেও পিরামাস এবং থিসবির কাহিনীটি বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন সভ্যতা ব্যাবিলনীয় অঞ্চলের, সেখানে তখন শাসন করছিলেন রানী সেমিরামিস। এই সেই রানী সেমিরামিস, যিনি ব্যাবিলনের মিথিক্যাল রাজা এবং ব্যাবিলনের রাজধানী নিনেভেহ-এর প্রতিষ্ঠাতা নিনাসের স্ত্রী ছিলেন (এবং সেমিরামিস নিনাসকেই হত্যা করে ব্যাবিলনের শাসন ক্ষমতা হাতে নেন)।
----------------------------------------------------------------
ঈশপের নীতিগল্পগুলি পড়েছি অনেক ছোটবেলায়। যত বড় হয়েছি, গল্পগুলি তত বেশী করে অনুভব করেছি। সম্প্রতি ইচ্ছে হ’ল সে’গুলি ফিরে পড়ার, ধরে রাখার - নিজের মত করে।
ইংরেজী পাঠের অনুসারী বঙ্গানুবাদ, আক্ষরিক নয়। সাথে আমার দু-এক কথা।
[গল্পসূত্রঃ R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি।
গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে]
----------------------------------------------------------------
ডিস্ক্লেইমার-১
জিপির থ্রিজির ঠেলায় একদিন পরে আপলোড করতে পারলাম। ক্রিয়ার কাল ঘটিত কোনও অসঙ্গতির জন্য আগাম দুঃখিত।
ডিস্ক্লেইমার-২
সাঈদ ভাইয়ের চমৎকার গোছানো লেখাটার পরে এই লেখাটা অগোছালো মনে হতে পারে।
ডিস্ক্লেইমার-৩
তথাকথিত ধর্মানুভূতি বেশি টনটনে হলে লেখাটি পড়বেন না দয়া করে
বাংলাদেশে মাতাল হয়ে অন্যের সম্পত্তিতে অনুপ্রবেশ করে কাউকে উত্যাক্ত করা কিংবা অন্যকোন ভাবে কারো মানহানি করা কিংবা মরণাস্ত্র হাতে সহিংস দাঙ্গায় যোগ দেয়ার অপরাধের চেয়ে এখন অনলাইনে লেখালেখি করা বহুগুন বেশি শাস্তিযোগ্য অপরাধে পরিণত হতে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, অনলাইনে লেখালেখি সংক্রান্ত অভিযোগসমূহকে ‘আমলযোগ্য’ ও ‘অ-জামিনযোগ্য’ করায় এ অপরাধে কাউকে গ্রেফতারের জন্য আদালতের কোন ওয়ারেন্টের প্রয়োজন হবেনা, নিরাপরাধ প্রমাণিত হওয়ার আগ পর্যন্ত কোন জামিনও মিলবে না, এবং লেখালেখি সংক্রান্ত অভিযোগ যত ক্ষুদ্রই হোক, প্রমাণিত হলে এর সর্বোনিম্ন শাস্তি হবে ৭ বছরের জেল এবং অনধিক এক কোটি টাকা জরিমানা!
আপনি যদি ওয়েব সাইটে বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে’, অর্থাৎ ব্লগ, ফেসবুক বা ইউটিউবে কখোনও কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করে থাকেন, তাহলে আপনিও পড়তে পারেন এই ‘একুশে আইনের’ ফাঁদে।
স্নায়ু যুদ্ধের দিন শেষ, কাউকে ভাগ দিতে হবে না,
পৃথিবীর সমস্ত সম্পদ এখন ঈশ্বরের পুত্রকন্যাদের!
জবাবদিহিতার প্রয়োজন কোথায়,
কাকে জবাবদিহি করতে হবে ?
এই মন্ত্রে দীক্ষিত জাহাজ, ছুটছে হণ্যে হয়ে
ভিড়ছে বন্দরে বন্দরে ।
গণতন্ত্রের জাহাজ,
গণতন্ত্র বোঝাই জাহাজ
গণতন্ত্রের নবীদের জাহাজ ...
গণতন্ত্র এখন রফতানি যোগ্য ? গণতন্ত্র এখন,
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লাভজনক ব্যবসা ?