গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে বাবার সরকারী চাকুরীর সূত্রে আমরা থাকতাম উত্তর জনপদের এক প্রত্যন্ত থানা সদরে। আমি পড়তাম ক্লাস ফাইভে, সহপাঠী/সহপিঠীনিদের প্রায় সবাই রংপুরের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতো, আমার বেশ অস্বস্তি লাগতো এবং আমার অপরিনত ভাবনায় তাদের মনে হতো অসংস্কৃত জনগোষ্ঠী, শুদ্ধ করে কথা বলতে পারে না। কিন্তু তাই বলে গণযোগাযোগ তো আর থেমে থাকে না, দ্রুতই সহপাঠী/সহপাঠীনিদের বেশ কজনের সাথে বিশেষ অন্তঃরঙ্গ
[justify]মাদ্রিদ শহরটাতে এদিক সেদিক উঁকি মেরে দেখে সেদিনকার মত হোটেলে ফেরা হল। লম্বা জার্নি করে আসাতে সবাই কমবেশি ক্লান্ত।টুর গাইড তানিয়া জানিয়ে দিল সকালের নাস্তা সাড়ে সাতে,আর লাগেজ কালেকশন সাত-টায়, সে হিসাবে যেন ঘুম থেকে উঠা হয়। ঘড়িতে মাদ্রিদের সময় সেট করে এলার্ম দিয়ে ঘুমুতে গেলাম।
এই উপকথা পাঞ্জাবের শতদ্রু তীরবর্তী ফিরোজপুর অঞ্চলের। এখানে প্রথম পর্ব
রাজপুত্র নববধূকে নিয়ে নিজেদের প্রাসাদে এসে উঠলো। মহাসমারোহে বধূবরণ করে ঘরে তুললেন রাণীমা আর তাঁর পরিচারিকারা। এমন সুন্দরী, গুণবতী বৌমা দেখে সবাই আনন্দে ডগোমগো।
মহাখালি বাস টার্মিনাল থেকে ড্রিমল্যান্ড নামে যে সব বাস ছাড়ে, সেগুলো, ময়মনসিংহ হয়ে-
সব শেরপুর জেলায় যায়, খড়মপুর বাসস্ট্যান্ডে থামে- এখানেই শেরপুর পৌরসভার শুরু।
খড়মপুর থেকে ব্যাটারি চালিত অটো-রিক্সায় শেয়ারে দশটাকা দিলে পৌছানো যায় খড়ারপার চৌরাস্তা।
যার, পশ্চিমে শ্রীবর্দী আর দক্ষিণ দিকে গেলে জামালপুর শহর।
উত্তরের সোজা রাস্তায় মাইল বিশেক গেলে একটি মোড়ে রাস্তা দুভাগে ভাগ হয়ে গেছে-
(গল্পটি শুধুমাত্র রোমান মিথলজিতে পাওয়া যাওয়ায় সবজায়গায় রোমান নাম ব্যবহার করা হয়েছে, তাই দেবী আফ্রোদিতি এখানে দেবী ভেনাস।)
সাইপ্রাস দ্বীপে এমাথাস নামের এক শহর ছিলো, সেটা অনেক অনেক বছর আগেকার কাহিনী। অলিম্পিয়ান দেবতারা তখন পৃথিবী শাসন করছেন দোর্দন্ড প্রতাপে। এই দোর্দন্ড প্রতাপের মাঝেও কিছু কিছু মানব-মানবী সময়ে সময়ে বিদ্রোহী হয়ে উঠে, অমান্য করে দেবতাদের আধিপত্যকে। এমনই এক ঘটনা ঘটেছিলো এমাথাসে। সুন্দরী এবং ভালোবাসার দেবী ভেনাস সাগরের ফেনা থেকে জন্ম নিয়ে সাইপ্রাসেই প্রথম স্বাগত হয়েছিলেন। তাই সাইপ্রাস ছিলো দেবীর পবিত্র জায়গা আর সাইপ্রাসের মানুষও দেবীকে খুব মান্য করতেন, কিন্তু হঠাৎ বিদ্রোহী হয়ে উঠলেন কয়েকজন সুন্দরী তরুনী। এমাথাসে প্রোপেওটাস নামে এক ব্যক্তি ছিলেন, তার কয়েকজন সুন্দরী মেয়ে ছিলেন। তারা সংখ্যায় কতজন ছিলেন সেটা জানা যায়নি, কিন্তু তাদেরকে একসাথে বলা হতো প্রোপেওটিডেস। তারা এক সময় অহংকারী হয়ে উঠলেন, অমান্য করলেন দেবী ভেনাসকে। ভেনাস সহজে হার মানার পাত্রী নয়!
সর্তকীকরণ: লেখাটিতে আঘাতপ্রাপ্ত মানুষের ছবি আছে। ছবি দেখতে না চাইলে লেখাটিতে প্রবেশ থেকে বিরত থাকুন।
[লেখাটির কার্টেসী - Mymensingh City ফেইসবুক পেইজ]
৩০ জানুয়ারী, ২০১০ -- আনন্দমোহন কলেজের শতবর্ষপূর্তি উৎসবের সমাপনী অনুষ্ঠানে নারীদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করে ও শ্লীলতাহানির চেষ্টাও করে উচ্ছৃঙ্খল দর্শনার্থীরা।
আজ ০৫ সেপ্টেম্বর।
বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখের ৪২তম শহীদ দিবস।
একাত্তরের আজকের দিনে যশোরের ঝিকরগাছা থানার গোয়ালহাটি গ্রামে সহযোদ্ধাদের নিরাপদে সরিয়ে নেবার জন্য কাভারিং ফায়ার দিতে গিয়ে পাকি হানাদারদের বেয়নেটের আঘাতে নিমর্মভাবে শহীদ হন বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ।
----------------------------------------------------------------
ঈশপের নীতিগল্পগুলি পড়েছি অনেক ছোটবেলায়। যত বড় হয়েছি, গল্পগুলি তত বেশী করে অনুভব করেছি। সম্প্রতি ইচ্ছে হ’ল সে’গুলি ফিরে পড়ার, ধরে রাখার - নিজের মত করে ।
ইংরেজী পাঠের অনুসারী বঙ্গানুবাদ, আক্ষরিক নয়। সাথে আমার দু-এক কথা।
[গল্পসূত্রঃ R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি।
গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে]
----------------------------------------------------------------
[justify]সীমার সাথে আমার দেখা হয়েছিল প্রায় পনেরো বছর আগে, আমার মত করে। এর পরে যে দেখাটা হয়েছিল সেটাকে আমি কখনও মনে করি না, করতে চাইও না।
পনেরো বছর অনেক লম্বা সময়,অন্তত আমার কাছে। এই পনেরো বছরে অনেক কিছু বদলে গেছে। আমি হয়ত বদলে যাই নি। আমি হয়ত আমিই আছি, আর আমার এই আমি থাকাটাই আজকে আমার সবচেয়ে বড় পরিবর্তন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশের ফুটবল নিয়ে আগ্রহ কবে হারিয়েছি মনে নেই। এখন বাংলাদেশ দলে কারা খেলেন, নামও জানি না। বলতে দ্বিধা নেই, বাংলাদেশ ফুটবল দলের অধিনায়কের নামও আমার অজানা। অথচ, একটা সময় ছিল, সে সময় আরো বিশ পঁচিশ বছর আগে (হায়! প্রায় সিকি শতাব্দী আগে!) ফুটবলের দিন অন্যরকম ছিল। আবাহনী-মোহামেডান নিয়ে কী টানটান উত্তেজনা!