Archive - জ্যান 1970
August 27th
ইস্কুলবেলার গল্প(২৫)
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৮/২০১৩ - ৭:৩৭পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
তখন আমরা ক্লাস সেভেনে। সেইবার পুজোর ছুটি পড়ার আগে আগে একটা সাংস্কৃতিক সংস্থা থেকে ছাত্রীদের মধ্যে যারা ছবি ভালো আঁকে তাদের কাছে আঁকার প্রস্তাব এলো। সেগুলো থেকে নির্বাচিত ছবিগুলো প্রদর্শনীরও নাকি ব্যবস্থা হবে স্কুলে, পুজোর ছুটির সময়। দর্শকেরা সেই ছবি কিনতে চাইলে তাদের সেই ছবি বিক্রি করে শিল্পীকে সেই অর্থের তিন-চতুর্থাংশ দেওয়া হবে। আমাদের তো চক্ষু চড়কগাছ, এরকম আগে কখনো দেখিনি বা শুনিনি আমরা। ছবির বি
একদিন চীনে নেবে তারে!!
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৮/২০১৩ - ৬:৫৭পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
দেখে যেন মনে হয় চীনি উহারে !!
সচলায়তন ডোমেইন অপদখলের প্রচেষ্টা
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৮/২০১৩ - ৪:১০পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
অতি সম্প্রতি সচলায়তনের নাম নিয়ে বিভিন্ন দেশের ডোমেইন সচলায়তন ইউআরএলটি রেজিষ্ট্রেশনের একটি প্রচেষ্টা আমাদের গোচরীভূত হয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ, একটি প্রতিষ্ঠান sachalayatan.cn নামে চীনে ডোমেইন নাম ক্রয় করতে চাইছে। পৃথিবীর সব দেশে ডোমেইন নাম কিনে এই দুশ্চেষ্টা প্রতিরোধ করা নন-প্রফিট এবং ব্যক্তিগত অর্থায়নে চালিত প্রতিষ্ঠান সচলায়তনের পক্ষে সম্ভব নয়। উপরন্তু সব ক্ষেত্রে এটি সম্ভবও নয়।
গ্রীক মিথলজি ১১ (আফ্রোদিতির গল্পকথা- আফ্রোদিতি, হেফাস্টাস ও অ্যারিসের ত্রিমুখী প্রেম)
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৬/০৮/২০১৩ - ১০:৩৪অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
গ্রীক মিথলজিতে জিউসের পর সবচেয়ে বর্নিল অলিম্পিয়ান হচ্ছেন আফ্রোদিতি। দেবতা থেকে শুরু করে মানুষ- সবাইকেই তিনি বিমোহিত করেছেন তার রহস্যময় চরিত্র দিয়ে। ভালোবাসার দেবী নিজেও অনেককে ভালোবেসেছেন, অনেকের ভালোবাসাও পেয়েছেন। আবার কখনো হয়েছেন ছলনাময়ী, প্রতিশোধপরায়না।
August 26th
আমার কিছু কথা ছিলো
লিখেছেন মৃন্ময় আহমেদ (তারিখ: সোম, ২৬/০৮/২০১৩ - ৩:৫৭পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
নোনা ব্যথা ফেরে সচল চিত্রে
নীরব তারা ফুটে অদূরে কোথাও
আকাশ ভেঙে পড়ে
কেবল আমি দাঁড়িয়ে-
কাঁচা আলোয় ভেজা মৃত্যু অবশেষ।
যতোটা লুকাই ততোটাই ধরা পড়ে যায়
রাস্তায় এসে দাঁড়াও তুমি
আমি ঘুরে তাকাই
আরো বেশি ধরা পড়ে যাই- তোমার মতন আর কেউ নেই-
শুধু বলতে গেলেই যতো সংকোচ! অথচ আমার কিছু কথা ছিলো!
পৃথিবীর পথে পথে, সেই পথ যেন না শেষ হয় (পর্ব ৪)
লিখেছেন মইনুল রাজু [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৬/০৮/২০১৩ - ১:৫১পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
[justify]
August 25th
গোয়েন্দা ঝাকানাকা ও চণ্ডীশিরা রহস্য
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৫/০৮/২০১৩ - ১২:২২পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
১।
সাতসকালের ঘুমটা মাটি হতে মেজাজটাই খিঁচড়ে গেল ঝাকানাকার। একহাতে লুঙ্গি সামলে আরেক হাতে কান চুলকাতে চুলকাতে কোনমতে দরজা খুললেন গোয়েন্দাপ্রবর। দরজায় দারোগা কিংকর্তব্যবিমুঢ় চৌধারির হাসি হাসি মুখখানা দেখে খিঁচড়ানো মেজাজটা আরো এক ডিগ্রী উপরে উঠে গেল। এদের কি আক্কেল জ্ঞান নাই, পৌনে ছটা বাজে ঘড়িতে। কন্ঠে আধ পোয়া মেঘ আর এক ছটাক বৃষ্টি ঢেলে ঝাকানাকা বললেন – “আসুন”। সিঙ্গেল সোফায় বিশাল বপুটাকে কোনমতে আঁটিয়ে ইতি উতি চাইল কিঙ্কু। ভাবখানা বুঝে নিয়ে, কন্ঠে বৃষ্টি আরো এক ছটাক বাড়িয়ে উত্তর এল- “সামা খান ছুটিতে, ফাদার সিরিয়াস কাম শার্প অবস্থা একেবারে।” লাজুক হাসি দিয়ে বলল কিঙ্কু- “এই সাতসকালে... বুঝেনই তো স্যার... চলেন তারচেয়ে মোড়ের পরাটার দোকানে গিয়ে বসি।” “বসুন তবে, লুঙ্গিটা খুলে আসি”- ঝটপট উত্তর ঝাকানাকার।
ঈশপের গল্প (১ - ৫)
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৫/০৮/২০১৩ - ১২:২২পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
ছোটবেলায় প্রথম যে বইটি পড়ে দুনিয়ায় টিঁকে থাকার রীতি-নীতি সম্পর্কে জানতে পারি সেটি ছিল ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর-এর করা ঈশপ-এর গল্পের অনুবাদ - ‘কথামালা’। আমার বাবার আমাকে প্রথম উপহার যা আমার মনে পড়ে। বইটি হারিয়ে গেছে। গল্পগুলি রয়ে গেছে মনের ভিতর। যত বড় হয়েছি, গল্পগুলি তত বেশী করে অনুভব করেছি। আবার কখনো কখনো সেগুলি থেকে অন্য রকমের মজা পেয়েছি। সম্প্রতি ইচ্ছে হচ্ছিল গল্পগুলি ফিরে পড়ার। ভাবলাম, আপনাদের-ও সঙ্গী করে নি-ই। ইংরেজী পাঠের অনুসারী বঙ্গানুবাদ করেছি, তবে আক্ষরিক নয়। সাথে ফাউ হিসেবে থাকছে আমার দু-এক কথা।
[গল্পসূত্রঃ স্থানীয় গ্রন্থাগার থেকে পাওয়া R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি।
গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে]
চন্দ্রনাথ মন্দির ও সীতাকুন্ড ইকোপার্কে একদিন
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৪/০৮/২০১৩ - ৬:১৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
গত তিন বছর ধরে প্ল্যান করছি শিব চর্তুদশীর মেলার সময় চন্দ্রনাথ যাব। কিন্তু নানান ঝামেলার কারনে যাওয়া হয়ে উঠেনি। অবশেষে ঈদের পরের দিন চন্দ্রনাথ ধাম দর্শন করে আসলাম। সাথে বোনাস হিসাবে সীতাকুন্ড ইকোপার্ক। আমরা ছয়জন ঈদের দিন সন্ধ্যায় ফেনীতে এক বন্ধুর বাসায় উঠলাম। পরদিন ভোর ৬.৩০ টায় আমরা ৭ জন সীতাকুন্ডের উদ্দ্যেশে যাত্রা করলাম।