১৯৭২ সাল, অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের পর্বতমালায় একধরনের ব্যাঙ খুঁজে পাওয়া গেল। প্রাণীবিদরা ভেবেছিলেন- ব্যাঙ প্রজাতির অনেকগুলি সদস্যের মধ্যে আরেকটি সদস্য মাত্র যোগ হল। তখনও বোঝা যায়নি এই ব্যাঙের মাহাত্ম!
এক রাজার ঘরে ছিল তিনটি সুন্দরী কন্যা। তাদের মধ্যে বড়টি মেজোটি সুন্দরী আর গুণশীলা বটে কিন্তু ছোটোটি রূপেগুণে একেবারে অতুলনীয়া। সেই ছোটো রাজকন্যার নাম ছিল সাইকি।
শিব ঠাকুরের আপন দেশে, আইন-কানুন সর্বনেশে !
এতে অবাক হবার কিছুই নেই, তারপরও অবাক হতে হয়। যে মহাবিজ্ঞ মানুষেরা দিনরাত নিজেদের সৃষ্টির সেরা জীব মনে করে তারা কিভাবে দৈনন্দিন জীবনের এই সমস্ত বিষয়গুলো পাশ কাটিয়ে চিন্তা ভাবনা করতে পারে তাতে অবাক হওয়া ছাড়া কোন গতি দেখি না।
গতকাল বিডিনিউজের পাতায় চোখ বুলাতে যেয়ে একটা খবরে আটকে গেলাম। খবরের শিরোনাম, সরকারি সব অফিসে ওয়াইফাই। আপাতদৃষ্টিতে অত্যন্ত আনন্দের সংবাদ। তথ্য প্রযুক্তির পথে আমরা এখনো বেশ পিছিয়ে, বিশেষ করে সরকারি পর্যায়ে। সেই বিবেচনায় নিঃসন্দেহে খুশি হওয়ার মতো খবর। কিন্তু খুশিটা একটু ম্লাণ হয়ে গেলো কয়েকটা জিনিস চিন্তা করে। সে চিন্তাগুলি সব
জীবনে প্রথম জিন সম্পর্কে যে ধারণাটি পেয়েছিলাম তা ছিল নূরের তৈরী অতিপ্রাকৃতিক এক স্বত্তাবিশেষ যাহারা বিশেষ ক্ষমতার অধিকারী এবং প্রায়শই মানবজাতির উপর বিশেষ প্রভাব সৃষ্টি করে থাকে যাকে আমরা বলে থাকি জিনের আছর!
হুজুর, চায়ে?
চকচকে পাগড়িওলা চাকরের মৃদু ডাকে ধড়মড় করে উঠে বসল চার্লস। চোখ পিটপিট করে দেখল বাইরে কড়া রোদ উঠে গেছে, কত সকাল কে জানে। চাকরের দিকে তাকিয়ে লজ্জিত হাসি হেসে সে বলল, শুক্রিয়া, বহোট শুক্রিয়া।
গত পর্বে নরম স্বামী আর নরম সাহিত্যিক হওয়ার কায়দা শিখিয়েছি। বেশী কথা না বলে এই পর্বে নরম মুসলমান, নরম মানবতাবাদী, আর নরম দল হবার কায়দা শিখিয়ে কোর্স কমপ্লিট করি।
“কুমুদিনী” নামটার সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত। কুমুদিনী ওয়েল ফেয়ার ট্রাষ্ট, কুমুদিনী হাসপাতাল,ভারতেশ্বরী হোমস এর কথা জানি। ।পরিচিত জনকে দেখি “কুমুদিনী গিফট শপ” থেকে কেনাকাটা করতে পচ্ছন্দ করেন, তাদের কে বলতে শুনি, কুমুদিনীর প্রোডাক্ট মানেই আভিজাত্য, রুচিশীলতা এবং দেশিয় ঐতিহ্যের মিশেল কিন্তু কুমুদিনী ওয়েল ফেয়ার ট্রাষ্টের প্রতিষ্ঠাতার কথা আমরা কি জানি ?