২১ শে মে, ২০১৩ গণমাধ্যমে প্রকাশিত একটি খবর নিম্নরূপঃ
“উচ্চমাধ্যমিকে আগের পাঁচটি বিভাগের সঙ্গে নতুন বিভাগ হিসেবে যুক্ত হচ্ছে ‘ইসলাম শিক্ষা’। এছাড়া সব বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য ১০০ নম্বরের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়কে বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে।
সচল মাহবুব লীলেন ব্যক্তিগত কাজে লণ্ডনে ঘুরাঘুরি করছেন এই মর্মে খবর মিলেছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তিনি ব্রিটিশ মিউজিয়াম দেখিয়া মুগ্ধ হৈতেছেন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার ২৩ মে, লণ্ডনে তিনি এক বিরাট আড্ডায় মিলিত হৈ্বার ব্যাপারে সম্মত আছেন। আড্ডা বিরাট হবার পেছনে তাহার ভক্ত, শুভাকাঙ্খী এবং শুভানুধ্যায়ীদের উপস্থিতি কাম্য। পূর্ব লণ্ডনের
বইটা যে ঠিক কীভাবে হাতে এসেছিল, আজ আর মনে নেই। বন্ধুর বড় বোনের বিয়েতে উপহার দেবার জন্য বোধহয় ‘তক্ষশিলা’ থেকে কিনেছিলাম বইটা, থার্ড ইয়ারে থাকতে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী থেকে লেখকের “দিশি গান-বিলিতি খেলা” পড়ে বিষয়গুণে ও বিদগ্ধ বিটলেমিতে মুগ্ধ হয়েছিলাম। এবার বইয়ের নামটা আমার খামখেয়ালী মনে বেশ ভালো লাগায় কিনে ফেললাম। রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম বাসে কৌতুহলের বশে আর সময় কাটানোর জন্য বইটা খুল
[justify]১.
পৃথিবীর সবচেয়ে মৌলিক ও অবধারিত ব্যাপারগুলোর মধ্যে বিদায় একটি। মন না চাইলেও তাই সব বিদায়ই এক সময় সয়ে যায়। আমার নিজের কাছে এই দিক থেকে বিশাল এক ব্যাতিক্রম আমাদের জুবায়ের ভাই। এই মানুষটা নেই, সেটা মন মানতে চায় না। শেষবার কথা হওয়ার সময় যেই কণ্ঠ শুনেছি, সেটা আজও কানে বাজে। জালাল ভাইয়ের ফোনে যখন জুবায়ের ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পাই, আমার মনের একটা অংশ ঠিক সেই মুহূর্তটাতে আটকে আছে। জুবায়ের ভাই তাই আমার কাছে স্মৃতি নন। আমি ওনার জন্ম-মৃত্যু এলে স্মরণ করি "আহা, অনেক দিন জুবায়ের ভাইয়ের সাথে কথা হয় না" বলে। আজও denial-এর পর্বই পার হতে পারি নাই, তাই জুবায়ের ভাই সম্পর্কে লিখি না তেমন একটা। তাঁকে যে ব্যাক্তিগত ভাবে চেনে না, সেই অভাগাকে বোঝানোর মতো ভাষাশৈলী ঈশ্বর আমায় দেননি।
বিডিনিউজের খবরে দেখলাম, উচ্চমাধ্যমিকের পাঠ্যসূচীতে কিছু পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে সরকার।
আমার সকালটা শুরু হলো সজল খালেদের মৃত্যু সংবাদের মাধ্যমে। পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট চূড়াকে পদানত করে ফিরে আসার পথে মৃত্যু তাকে কেড়ে নিয়েছে।
পরিচিত মানুষের মৃত্যু সংবাদের মতো বিষাক্ত আর কোনো তথ্য নেই।
এভারেস্ট জয়ের পর অবরোহণের পথে সজল খালেদের মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে আমি মর্মাহত। আমি নিশ্চিত, আমার মতো আরো বহু মানুষ খবরটিকে প্রথম সাক্ষাতে অবিশ্বাস করেছেন।
ঢাকা শহরে আমার মত হতদরিদ্র মানুষদের নিত্যদিনের চলাফেরায় বাসের বিকল্প নেই। সিএনজি চালকদের ভাবসাব দেখে কিছুটা আঁচ করা যায় আগেকারদিনের রাজাবাদশাদের আচরণ কেমন ছিল। আর রিকশা দ্বারা সব দূরত্ব অতিক্রম্য নয়। অফিস বাসা আসা যাওয়ায় আজকাল অন্য বিকল্প ব্যবস্থা পাচ্ছি না দেখে নতুন করে লাল রঙের বি আর টি সি বাসের শরণাপন্ন হলাম।