গ্রাজুয়েশন লাইফের পুরোটাই এবং ইন্টার্নশিপ এর সময় কয়েক মাস কেটেছিল পঙ্গু হাসপাতালে। সাথে সেশন জট মিলিয়ে মোটামুটি ৬ বছর। ক্লাসে যাবার সময় শর্টকাট মারার জন্য শিশু হাসপাতালের গেট দিয়ে ঢুকতাম। যাওয়ার সময় শিশু হাসপাতালের আই.সি.ইউ এর পাশ দিয়ে যেতে হত। আই.সি.ইউ.
ব্যানারশিল্পীদের কাছ থেকে অপূর্ব সব ব্যানারে প্রতিদিন সজ্জিত থাকতে চায় সচলায়তন। সচলায়তনে যে কেউ ব্যানার পাঠাতে পারেন। টেক্সটে সচলায়তনের নাম আর শ্লোগান [চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির] রাখতে হবে ব্যানারে, তবে শ্লোগানটা ঐচ্ছিক, আবশ্যিক নয়। আকার ৯৬৫x১৫০ পিক্সেল। ফাইল সাইজ ৫০ থেকে ১০০ কিলোবাইটের মধ্যে। ইমেইল করে দিন banner এট সচলায়তন ডট com বা contact এট সচলায়তন ডট com।
আজ আষাঢ়ের প্রথম দিন। আকাশ মেঘলা থাকার কথা কিন্তু আকাশ মেঘলা না। প্রচন্ড রোদের তাপ। মাঝে মাঝে মৃদু বাতাস বইছে। কিছুক্ষন আগে ওহাব সাহেবের চাকরীটা চলে গেল। ওহাবের চাকরীটা চলে যাবে এটা জানা কথা। প্রতিদিন দেরি করে অফিসে আসলে চাকরী থাকার কথা না। অবশ্য এই নিয়ে ওহাব সাহেবের কোন আফসোস নেই। এবার একটু অবসর পাওয়া গেছে। অনেক দিন দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয়না। ঘোরা-ঘুরির শখটা ওহাব সাহেবের ছোট বেলার। এখন দুপু
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ কী মায়া গো—
কী আঁচল বিছায়েছ, বটের মূলে নদীর কূলে।
বিল্ডিং নির্মণ নিয়ে আমাদের হাতে আইন আছে দুইটি। বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন এ্যাক্ট ১৯৫২ এবং টাউন ইনপ্রুভমেন্ট এ্যাক্ট ১৯৫৩। আমার জানা মতে ২০০৬ সালে বিল্ডিং কনস্ট্রাশন এ্যাক্ট ১৯৫২ তে একটা সংশধনী এনে ১৮-এ অনুচ্ছেদ যুক্ত করা হয়। এই আইনের শুরুতেই বলা হচ্ছে
An Act to provide for the prevention of haphazard construction of
buildings and excavation of tanks which are likely to interfere with the
আসুন, আমরা এই নিভৃত চাঁদের ছায়া থেকে
কিছুটা ব্যবস্থা করি হেঁয়ালী সবুজ
কিছুটা আশ্রিত হোক সুখ ও সম্ভোগ
নেশার মতন তীব্র রাত
চেয়ারে অথবা শূন্যে
কিছুটা নিঃশব্দে বসে থাকি
নিশুতি পাহাড়ে বসে
প্রথম মহুয়া পান হলো
অন্ধকার- তার সঙ্গে বসবাস করা
সুশ্রী মাধুর্য নাচে চন্ডালিনী কিংবা
মাতাল হাতির পাল-- বীরভূমে
আসুন কিছুটা করি রাজনীতি
সামাজিক চিন্তাভাবনা
অথবা প্রেম, শুভ কিছু রচনার পাঠ
ব্রজেন্দ্রনাথ মল্লিক
প্রথমেই পাঠকের কাছে প্রশ্ন ই-বুক যদি বইএর জায়গা দখল করে নেয় পুরপুরিভাবে আপনি কি মেনে নিতে পারবেন? একটি বই হাতে নিয়ে পরার থেকে আপনার ট্যাবটি তে ই-বুক পরতে কি আপনার কখনও ভাল লেগেছে?
পঙ্খীরাজ ঘোড়া তৈরির চিন্তা আমার মাথায় তৈরি হয় সম্ভবত একটা রুপকথার গল্পের অনুপ্রেরণা থেকে। তবে এই জিনিসের সাধারণ যে রূপকথা আমরা জানি সেই গল্প থেকে নয়। রাজপুত্তুর পঙ্খীরাজে চড়ে গিয়ে রাক্ষস মেরে রাজকন্যাকে উদ্ধার করল সেই চিন্তা কারো কাছে শিশু বয়সেও বাস্তব (সম্ভাব্য) মনে হওয়ার কোনো কারণ নেই। যে গল্প পড়ে মনে মনে ভেবেছিলাম, ঘটনাটা সত্যি হলে মন্দ হতোনা, সেটা অন্য গল্প। কে লিখেছেন অথবা আদৌ সেটি কোনো প্রচলিত রুপকথা কিনা জানা নেই। কেবল মনে আছে গল্পটা।