ভাস্কর্য আর পূজার জন্য তৈরী মূর্তির তফাৎ কাঠমোল্লা হেফাজতীরা বুঝে না, তারা অন্যদেরও বিভ্রান্ত করে। চিলের পেছনে কানের জন্য দৌড়াবেন না। কোরআনের পাতা উল্টান, সব সমস্যার সমাধান আছে আমাদের প্রাণের এই গ্রন্থে।
==========================
অরিন্দম দা বহু আগে একবার বলেছিলেন “Un Chien Andalou ” নিয়ে লিখতে। বহুবার লিখতে বসেছি এবং তা অবধারিতভাবে বাস্কেটে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছি, এই অত্যন্ত উদ্ভট অসাধারন সিনেমা নিয়ে আমার মত একটা ক অক্ষর কোমাংশের লিখতে বসাটা আরো বেশি উদ্ভট, স্যুরিয়ালিজম এ তা দালি কেও হার মানিয়ে যায়- তারপরেও ব্যপারটা আমার মাথার ভেতরে ঢুকে গেছে সুতরাং
আলো আর ছায়া, মেঘ আর রোদ। বৃষ্টি আর বিদ্যুৎ। এরা ঘুরে ঘুরে লিখে যাচ্ছে ধারাপাত আর বর্ণপরিচয়। গণিত, গান, গল্প, কবিতা। রচনা করে চলেছে অনন্ত সুর আর অগণিত কাহিনী। দেখতে পাই তবু পাই না। শুনতে যেন পাই মনে হয়, তারপরেই দেখি - না তো! মাঝে মাঝে যেন মনে হয় ওদের ভাষা একদিন বুঝতাম, কিন্তু তারপরেই চমকে জেগে উঠে দেখি- স্বপ্ন!
১৫২৭ বা ১৫২৮ সালের কোন এক ঝড়ের রাত। বঙ্গোপসাগর।
উথাল পাথাল অবস্থা, মট করে জাহাজের মাস্তুল উড়ে গেল এক ঝটকায়। এত বড় জাহাজ নড়ছে যেন কাগজের নৌকা। কাপ্তেন আলফন্সো আর তার সাঙ্গপাঙ্গরা যে যেরকম পারে শক্ত কিছু ধরে আছে আর বিড়বিড় করে হা ঈশ্বর হা ঈশ্বর করছে। ক্লান্ত হুয়ান হঠাৎ হাত ফসকে ছিটকে উড়ে পড়ে গেলো সাগরে, চোখের নিমিষে কালো পানি যেন গিলে নিল তাকে। জাহাজের সকলে ভয়ার্ত স্বরে সকলে আউড়ে চলেছে এম নম দো পায় দো ফিলিও দো এস্পিরিতো সান্তো...
[justify]
রেজওয়ান বলল, ‘ফারুকের বাসায় যাবি নাকি?’
আমি জবাব দিলাম না। আগের মতই সিগারেট টানতে টানতে নদীর দিকে তাকিয়ে রইলাম। স্রোত আসছে-যাচ্ছে। ব্রীজের উপর থেকে নদীটা অবশ্য পুরোপুরি দেখা যাচ্ছে না, অন্ধকারের সাথে কিছুটা অনুভব করে নিতে হয়। আমার বেশ লাগে। কতদিন এই নদী থেকে দূরে ছিলাম। এই নদীর দিকে চেয়ে থাকলে কেমন একটা হাহাকার ধ্বনি শুনতে পাওয়া যায়।
মফস্বলের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদবী নিয়ে যিনি জীবন যাপন করেন, তিনি সৎ,আদর্শবান নিরীহ টাইপ হবেন এটাই স্বাভাবিক। রাম নগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আশরাফ উদ্দিন সাহেব এর ব্যতিক্রম নয়। উনি উনার জীবনটা একটা নির্দিষ্ট রুটিনের আওতায় প্রায়ই কাটিয়ে দিয়েছেন। ফজরের নামাজ পড়ে একটু হাঁটাহাঁটি করেন। ঘরে এসে স্ত্রীর সাথে গল্প করে করে বেলা বিস্কুট দিয়ে চা খান। তারপর ছেলেমেয়েদের ঘুম
ঢাকার মিরপুর এলাকার একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথা বলছি। এখানে প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনার বাবস্থা আছে। স্কুলের পরিচালনায় যারা আছেন তাঁদের লক্ষ্য হচ্ছে এস এস সি পরীক্ষায় স্কুলের কলেজের একটা ভালো ফলাফলের জন্য ছাত্রছাত্রীদের প্রয়োজনীয় পড়াশোনার ব্যাপারটা নিশ্চিত করা। স্কুলের আশে পাশেই আছে বেশ কিছু কোচিং সেন্টার। স্কুলের বেশীর ভাগ শিক্ষক – পরিচালকরাই কোন না কোন কোচিং সেন্টারের মাল