আমাদের ছোটোবেলাতেও (মানে বেশিদিন আগে না) শহরেই একটু নিরিবিলির দিকে দিব্যি জোনাকিদের দেখা মিলত। এখন নগরায়ণের ঠেলায় তারা সব উধাও। তা কেউ যদি প্রশ্ন করে, জোনাকিদের ‘কনজার্ভেশন’ প্রয়োজন কেন, তাদের আদৌ দরকারটা কী, তাহলে কী উত্তর দেবেন?
আমি বলব, গত দুই সপ্তাহে যে একগুচ্ছ ছানাপোনার প্রেজেন্টেশনের পরীক্ষক হয়ে এলাম, অ্যালঝাইমার্স (স্মৃতিভ্রম) আর বার্ধক্যের উপর, সেগুলোর প্রতিটা – প্রতিটাই – কাজ করা গেছে কেবলমাত্র সামুদ্রিক জোনাকিদের জ্যোতি ধার করে!
[ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল খুব সহজ সরল ভাষায় এবং সহজবোধ্য করে ছোটদের জন্য “ছোটদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস” লিখেছেন। এই পদ্যটি সেই রচনাটির অনুকরণে রচিত।
তাঁকে সকৃতজ্ঞ ধন্যবাদ এটি পদ্য আকারে প্রকাশের অনুমতি দিয়েছেন।]
এক
এই আমাদের সবুজ বাংলাদেশ
কী অপরূপ, শান্ত-স্নিগ্ধ বেশ!
জানো তোমরা যে দেশ মোদের প্রাণ
নাম ছিল তার পূর্ব পাকিস্তান!
"Discuss - Analyse - Strategise - Get Active" এ শ্লোগানকে সামনে রেখে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্রাটেজি ফোরাম (আইসিএসএফ) এর ধারাবাহিক কর্মশালার প্রথম কর্মশালাটি হয়ে গেল শনিবার ২৩শে মার্চ ২০১৩ লন্ডনের মন্টিফিওরি সেন্টারে। বাংলাদেশ হাইকমিশন লন্ডনের সম্মানিত হাই কমিশনার জনাব মিজারুল কায়েস, লন্ডনের প্রিন্ট-বেতার-টিভি মিডিয়ার কর্মী এবং সঞ্চালকবৃন্দ, এবং নানা পেশা নানা বয়সের এক ঝাঁক কর্মী এবং সংগঠকের উপস্থিতি এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথ্য ও বিশ্লেষণ সমৃদ্ধ এই অনুষ্ঠানকে আরো প্রাণবন্ত করে তোলে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এতে আরও যোগ দেন জার্মানী, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন শহরের কর্মী ও সংগঠকবৃন্দ যারা শাহবাগ পরবর্তী বিভিন্ন উদ্যোগগুলোর সাথে সংশ্লিষ্ট রয়েছেন।
ভূমিকা বা ভণিতাহীন...
আমার আয়নায় প্রতিবিম্বিত চরিত্রগুলো -
পার্ল এস. বা্কের মা
চেজিরা, টু উইমেন, আলবার্তো মোরাভিয়া
দীপার সাতকাহন
গর্ভধারিনী জয়িতাঃ
বাতাসে শীতের গন্ধ । প্রকৃতিতে রংয়ের উৎসব শেষ করে পাতাদের ঝরে পড়াও শেষ । বাদামী রংয়ের শুকনো পাতা মাড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে কোথা থেকে ভেসে এল অনেক দিন আগের এই রকম শীতের কোন ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতার গন্ধ...নজরুলের সমাধির পাশে লাইব্রেরীর গেইটে লাল রঙ্গা বাস থেকে নেমে কলা ভবন পর্যন্ত হেঁটে আসতে আসতে মাটি থেকে কুড়িয়ে নিতাম ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতা । একটু ছিড়লেই সেই পাতা থেকে বের হ’ত অদ্ভুত এক সৌরভ...কোথা হতে ভেসে এলো ফেলে আসা দিনের গায়ে লেগে থাকা সেই সৌরভ...আর তার হাত ধরে চলে এল বন্ধুর মত বন্ধুদের স্মৃতিরা...
বন্ধুর কাছ থেকে ধার করা একটি ছোট্ট চুটকি দিয়ে শুরু করা যাক। ক্রিস্টোফার কলম্বাস বাঙালি হলে কোনদিন আমেরিকা মহাদেশ যাত্রার সমুদ্রপথ আবিষ্কার করতে পারতেন না। সদর দরজা দিয়ে বেরুতে না বেরুতেই তো গিন্নির হাজারো প্রশ্নের জবাব দিতে হতো; কোথায় যাচ্ছ? কেন যাচ্ছ? দুনিয়াতে এত মানুষ থাকতে তোমাকেই কেন যেতে হবে? রাতে এসে খাবে তো?
প্রিয় সচল, অতিথি লেখক এবং পাঠকবৃন্দ,
আপনারা অবগত আছেন যে, বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে বিরোধী দলের প্ররোচনায় বর্তমান সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন ব্লগে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগার অজুহাতে ব্লগ বন্ধ সহ ব্লগাদের তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন বিটিআরসি কর্তৃপক্ষ। খবরটি পাওয়ামাত্র আমরা হতবাক, মর্মাহত এবং ভীষণ হতাশ হয়েছি।