[justify]
জীবনের সব চাইতে আশ্চর্যজনক ঘটনাগুলো আমি ঘটতে দেখেছি বুয়েট ক্যাম্পাসের আশেপাশে।
জুম্মার নামাযের পরে ভিসি স্যারের জুতো ছুঁয়ে সালাম করতে করতে শনিবার সকাল নয়টার পরীক্ষা পিছিয়ে দেখেছি অত্যন্ত সৎকর্মশীল ভাইদেরকে। দেখে বলার উপায় নেই, আগের রাতেই ঐ একই ভাইয়ারা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোকে হুম্মু** পুত বলে টিভি স্ক্রিনে সাদরে স্বাগত জানাচ্ছিলেন...
আমি স্বদেশকে নিয়ে লিখতে বসেছিলাম
কঠিন পোড়ামাটি তখন আমার রন্ধ্রে রন্ধ্রে
তখন আমাদের ওলাওঠা দিন চলছিল
অতৃপ্ত ছায়াপথের জৌলুশে
নিঃশব্দ নীল স্বপ্নের ভিতরে ঝরছিল কান্না, মোহনা-নিকটের নদীর মতন শান্ত। সন্ধ্যাবেলার তারা ফুটতে থাকা আকাশের মতন নীরব, গহীন রহস্যময়। সন্ধ্যাতারার ছায়া যখন নদীর শান্ত ঘুমেলা স্রোতের ভিতর কাঁপে, সেইরকম। সেই নীলস্বপ্নের মধ্যে ঘাই দিয়ে উঠলো একটা মাছ, একটা অদ্ভুত দ্রুতগতির মাছ, রুপোলী রঙ ঝলকাচ্ছে তার গায়ে। সে সাঁতরে চলেছে পাশে পাশে তার চঞ্চল ছায়াটিকে নিয়ে।
আমার স্মোকি পর্বতের কেবিনে দুই রাত কাটানোর কথা শুনে তারেক অনু বলল, “আপা লিখে ফেলেন আপনার অভিজ্ঞতা”। কিন্তু আমিতো অনু নই যে ঘুরে এসেই লিখে ফেলব দারুন এক ভ্রমন কাহিনী।
প্রতিদিন দীর্ঘ সময় ধরে গান শুনি। একগান বারবার শুনি। আলগোছে, আগুণ, আগুণের পরশমণি, চেরুবিক, মুক্তির মন্দির, সন্ধ্যার মেঘমালা, বন্যা এগুলো হলো উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ারে সেভ করা কয়েকটা প্লে-লিস্টের নাম। ভীষণ পছন্দের সব গান এতে। ল্যাপটপে আর কতই বা জোরে শব্দ হয়! তবুও গান বাজানো শুরু করি যখন সাউন্ড একদম সবচেয়ে জোরে দিইনা। শুনতে শুনতে যখন হঠাত কোন ক্ষণে মনে হবে আরেকটু সাউন্ড বাড়ালেই বোধহয় গানটা আরো দূরে বা কাছে কোথাও ছুঁয়ে যাবে তখনকার সুযোগটা নেবার জন্যেই এই আবেগময় সংযম।
[justify]প্রতি বছরের মত এবারও ২২ শে মার্চ বিশ্ব পানি দিবস হিসেবে পালিত হবে। এবছরের পানি দিবসের স্লোগান হচ্ছে “Water, water everywhere, only if we share”, যার মূল কথা হচ্ছে একমাত্র সহযোগীতাই পারে বিপুল চাহিদার বিপরীতে পানির যোগানকে নিশ্চিত করতে। এর পাশাপাশি তাজিকিস্তান ও আরো কয়েকটি দেশের প্রস্তাব অনুযায়ী ২০১০ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের সাধারন পরিষদের সভায় ২০১৩ সালকে ঘোষণা করা হয়েছে ‘ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার অফ ওয়াটার কোওপারেশন’ বা পানি নিয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগীতার বছর হিসেবে। একথা অনস্বীকার্য যে জলবায়ু পরিবর্তন ও দ্রুত নগরায়নের ফলে স্বাদু পানির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। সে প্রেক্ষাপটে এবারের পানি দিবসের মূল উদ্দেশ্য আসলে পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় পারস্পরিক সহযোগীতা বৃদ্ধি। বাংলাদেশের মত একটি দেশের প্রেক্ষাপটে, যেখানে সিহভাগ পানির উৎসই হচ্ছে প্রতিবেশী দেশ, এই বছরের পানি দিবস তাই অধিক গুরুত্ত্ব বহন করে।
(তারিফ শেরহান শুভ)
"আমি একটু সহজ-সরল, আপনি একটু কুটিল
আমি দেখতে টোকাই টোকাই, আপনি কিন্তু জটিল।
আমি একটু ব্যাকডেটেড, আপনি অনেক জ্ঞানী
যেই রাজ্যের চাকর আমি, আপনি সেটার রাণী।
আমি একটু 'ক্ষ্যাত' টাইপ, আপনি চরম ইসমারট
আমি তো জাস্ট মুদি দোকান, আপনি হলেন ওয়ালমার্ট ।
আমি খুবই জড়সড়, আপনি কনফিডেন্ট
আমি মাখি ম্যাজিক পাউডার, আপনি পেপসোডেন্ট ।
বয়সে আমি একটু ছোট, আপনি একটু বড়
জীবনটা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়া উপন্যাসের কোন চরিত্র না। তারপর... (ভূমিকায় আর কথা না বাড়াই!)
আমার আয়নায় প্রতিবিম্বিত চরিত্রগুলো -
পার্ল এস বাকের মা
চেজিরা, টু উইমেন, আলবার্তো মোরাভিয়া
দীপার সাতকাহনঃ
[justify]লড়াইটা আদ্যোপান্ত সাংস্কৃতিক বলেই এর আদ্যোপান্ত রাজনৈতিক চরিত্র আছে -- লড়াইটা সামষ্টিক আচরণ-প্রণালীর, সমষ্টি মানে সর্বশেষে ব্যক্তি। ১৯৭১ সালে’র ২৫ মার্চ রাতে যে গণহত্যা শুরু তার মূল পরিকল্পনায় যা ছিল তার নাম ‘এথনিক ক্লিনসিং’, বাঙ্গালী জাতিসত্তা নির্মূল অভিযান। হানা দেয় যারা তাদেরই হানাদার বলে, আর রাজাকার মানে কেবলমাত্র কয়েকটা নাম নয়, রাজাকার মানে প্রচুর হত্যা, ধর্ষণ, নারী নির্যাতন