জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র অসুস্থ হওয়ার পরও যথাসময়ে অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া না যাওয়ায় ছাত্রছাত্রীদের বিক্ষোভের সুযোগ নিয়ে কমান্ডো কায়দায় উপাচার্যের বাসভবনের ভেতরে ঢুকে নাশকতা চালিয়েছে কিছু লোক। উপাচার্যের স্ত্রী মিসেস আয়েশা আকতার বেতারায়তনের সাথে সাক্ষাৎকারে বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে তিনি জানিয়েছেন, এ হামলা সাধারণ ছাত্রদের হতে পারে না, এবং এর সাথে শি
তুমি হেঁটে গেছো রক্ত চাদরে মোড়া
রাজপথ ধরে। আর বেশি নেই যেতে।
টগবগ করে ছুটেছে কালের ঘোড়া,
অবিরাম ছোটা, কিসের হদিস পেতে?
ক
[justify]১.
এখন আর অপেক্ষা নয়, সময় এসেছে নিজেদের অবস্থান সারাবিশ্বকে উচ্চ কণ্ঠে জানিয়ে দেবার। সেই লক্ষ্যেই তরুণ প্রজন্ম জেগে উঠেছে, একত্রিত হয়েছে যুদ্ধাপরাধীদের যথোপযুক্ত শাস্তির দাবীতে শাহবাগ তথা প্রজন্ম চত্বরে। একজন নয়, দুইজন নয়, হাজারে হাজারে, লাখে লাখে মানুষ মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের দাবীতে সোচ্চার। এই আন্দোলন যে কেবল শাহবাগে সীমাবদ্ধ নেই, ছড়িয়ে পড়েছে দেশের আনাচে কানাচে, তেমনি ছড়িয়ে পড়েছে দেশে-বিদেশেও
শাহবাগ বাসস্ট্যান্ডের একটু সামনের দিকেই যেই পেট্রোল পাম্পটা, আনিস প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে সেইখানে দাঁড়ানো। চেহারায় বিরক্তি এবং উদ্বেগের ছাপ স্পষ্ট। এমনিতেই বাসা থেকে বের হতে দেরি হয়ে গেছে, তারউপর একটাও ক্যাব পাওয়া যাচ্ছেনা।
মাঠের চিপায় লম্বা দুইটা ঘাস ভুরু কুঁচকে তাকিয়ে আছে কিছুক্ষণ ধরে। লক্ষণ সুবিধার না। দুইটা ঘাসের মধ্যে একটা একটু বেশী লম্বা আরেকটা লম্বায় কম। তবে আশপাশের আমঘাসের তুলনায় তাদের উচ্চতা চোখে লাগে ঠিকই।
একটু বেশী লম্বা ঘাসের বয়স বেশী। সে ঘাড় ঘুরায় একটু কম লম্বা ঘাসকে বলল, ঘটনা ঘটতে পারে আজকে।
জনতার সংগ্রাম চলবে--
রাজাকারের দিন এইবার শেষ
শাহবাগের সাথে একাত্মতা ঘোষনা করেছে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা আপামর বাঙালী ভাই-বোন।
সেই একাত্মতার সাথে আমার নিজের সামান্য কিছু যোগ দিতে নিয়ে এলাম
আমাদের আকতার ভাই আর মৃদুল ভাইয়ের কিছু অগ্নিঝরা ছড়া আবৃত্তির চেষ্টা করেছি এইখানে।
আপনাদের ভাল লাগলে এইগুলো ছড়িয়ে দিন সকলের কাছে, সকলের মাঝে
ভোরের আর বেশি দেরী নেই---
জয় বাংলা
(ব্যক্তিগত বমি-বিষয়ক আলোচনা এবং সাইদীর ছেলেকে পুলিশে ধরার আলোচনার পর থেকে)
একাত্তরের খুনী-ধর্ষক জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে শাহবাগে ফুঁসে ওঠা বিক্ষুব্ধ জনতার শপথ ছিলো, জামাতি পণ্য ও প্রতিষ্ঠান বর্জন।
আর এই আহ্বানে সাড়া দিয়ে আজ ইসলামী ব্যাঙ্কে নিজেদের হিসাব বন্ধ করেছেন বাগেরহাটের ইলিয়াস ভাই ও পিয়ারা আপা।
বেতারায়তন এই দুই সাহসী পথপ্রদর্শকের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানতে চেয়েছে, তাঁরা কী ভাবছেন এ ব্যাপারে।
আসুন শ্রোতাবৃন্দ, শুনে দেখি।